আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

প্রতি শলাকায় সিগারেটের দাম বেড়েছে এক টাকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ মে ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রতি বছরই জাতীয় বাজেটে বাড়ানো হয় তামাকপণ্যের দাম। আর এ কারণেই বাজেট ঘোষণায় আগেই সিন্ডিকেট করে সিগারেটের দাম বাড়িয়ে দেন ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটররা। এবারও এর ব্যত্যয় ঘটেনি। ইতোমধ্যে রাজধানীসহ সারাদেশের খুচরা বাজারে সব সিগারেটেই শলাকা প্রতি দাম বেড়েছে এক টাকা করে।

এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ক্রেতারা বলেন, গত বছর বাজেটের দুই-তিন দিন আগে দাম বেড়েছিল। কিন্তু এবার অনেক আগেই সিন্ডিকেট করে দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

তবে খুচরা বিক্রেতাদের দাবি, গত দুই-তিন দিন থেকে কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটররা সিগারেট সরবরাহ করছেন না। তাই বাধ্য হয়ে ডিলারদের কাছ থেকে আগের দামের থেকে বেশি দামে সিগারেট কেনার ফলে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

রাজধানীর পান্থপথ, কাওরানবাজার, ফার্মগেট ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের সিগারেটই শলাকা প্রতি আগের দরের চেয়ে এক টাকা বেশি ধরে বিক্রি হচ্ছে। গত ৩-৪ দিন থেকেই এই বেশি ধরে সিগারেট বিক্রি হচ্ছে বলে জানান বিক্রেতারা। ক্ষোভ প্রকাশ করে বেলাল মিয়া নামের এক ক্রেতা বলেন, গত বছর বাজেটের দুই-তিন দিন আগে সিগারেটের দাম বেড়েছিল। কিন্তু এবার সিন্ডিকেট করে মাস-দেড়েক আগে দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর দেওয়া জরুরি। একাধিক খুচরা বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ডার্বি, রয়েল, হলিউড, মেরিজসহ পাঁচ টাকা শলাকা দামের সিগারেটগুলো এখন বিক্রি হচ্ছে ছয় টাকা। আট টাকা শলাকা দামের স্টার সিগারেট বিক্রি হচ্ছে নয় টাকা। গোল্ডলিফ প্রতি শলাকা আগে ছিল ১১ টাকা। তা এখন বিক্রি হচ্ছে ১২ টাকা। বেনসন, মার্লবোরোসহ ১৫ টাকা শলাকা দামের সিগারেটর এখন বিক্রি হচ্ছে ১৬ টাকা।

ইসরাফিল আলম বলেন, সিগারেটের গায়ের দাম কিন্তু আগের মতোই আছে। অথচ ডিলাররা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। এখানেতো আমাদের কিছু করার নেই। বাধ্য হয়ে বাড়তি দামে সিগারেট কিনতে হচ্ছে।

আরেক বিক্রেতা বাবলু মিয়া বলেন, আগে প্রতিদিন ডিস্ট্রিবিউটরদের কাছ থেকে ১৫-২০ হাজার টাকার সিগারেট কিনতাম। কিন্তু গত কয়েকদিন থেকে কোনো কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটরা সিগারেট দিচ্ছে না। ডিস্টিবিউটারদের এখন ফোন দিলেও কেউ ফোন রিসিভ করে না।

নিউজ ট্যাগ: জাতীয় বাজেট

আরও খবর
কপালের বলিরেখা দূর করার উপায়!

শুক্রবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অভিযানেও স্বস্তি ফেরেনি চালের বাজারে

শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪




তিন দিনের জাতীয় রবীন্দ্র উৎসব শুরু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাজুক প্রাণে বজ্রভেরী/অকূল প্রাণের সে উৎসবে স্লোগান ধারণ করে আজ বৃহস্পতিবার বৃষ্টিস্নান্ত সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে তিন দিনের জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত উৎসব। বাংলাদেশ রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সংস্থা আয়োজনে এই উৎসবে ঢাকা ও ঢাকার বাইরের রবীন্দ্রশিল্পীদের মেলবন্ধন ঘটেছে।

১৬৩তম রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে রাজধানীতে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। প্রথমদিনেই ছিল জমকালো উদ্বোধন। অতীতের সব আয়োজন ছাপিয়ে এবারের ৩৫তম আসর বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।  কারণ উৎসব জুড়ে রয়েছে দুজন কিংবদন্তি। এদের একজন হলেন, কলিম শরাফী, অন্যজন সাদি মহম্মদ। উৎসবের মাধ্যমে পালন করা হয় কলিম শরাফীর শততম জন্মদিন। উৎসব উৎসর্গ করা হয়েছে অকাল প্রয়াত সাদি মহম্মদ স্মরণে।

নাচ-গান-আবৃত্তিতে মোড়ানো জন্ম আর মৃত্যুর সুরেলা মেলবন্ধনের প্রতিধ্বনি হবে তিন দিনের অনুষ্ঠানে। যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাংলাদেশ রবীন্দ্রসঙ্গীতশিল্পী সংস্থার নির্বাহী সভাপতি আমিনা আহমেদ ও সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ও রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী পীযুষ বড়ুয়া।

রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এবারের আয়োজনে দেড় শতাধিক শিল্পী অংশ নিচ্ছেন। তিন দিনের উৎসবটি সাজানো হয়েছে চারটি অধিবেশনে। যেখানে অংশ নিচ্ছেন বরেণ্য শিল্পীদের পাশাপাশি সংস্থার নিয়মিত শিল্পীরা। পরিবেশনার পরতে পরতে রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিভিন্ন পর্যায়ের গান ও কবিতা। আছে দলীয় নৃত্য। আছে জনপ্রিয় বাকশিল্পীদের পরিবেশনা রাবীন্দ্রিক পরিবেশনা।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের লবিতে বিকেল সাড়ে ৫টায় উদ্বোধনী নৃত্য পরিবেশনের মধ্য দিয়ে পর্দা উঠে উৎসবের। শর্মিলা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচালনায় নৃত্যানন্দের শিল্পীরা পরিবেশন করে বৃন্দ নৃত্য। নৃত্যের সঙ্গে সমবেত সঙ্গীত  আকাশ ভরা সূর্য তারাবিপুল তরঙ্গ রে পরিবেশন করে সংস্থার শিল্পীরা। এরপর মূল অনুষ্ঠান শুরু হয় মিলনায়তনে। সন্ধ্যায় উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতজন রামেন্দু মজুমদার। দুই গুণী কলিম শরাফী ও সাদি মহম্মদ সম্পর্কে আলোচনা করেন উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সহ সভাপতি মাহমুদ সেলিম ও লেখক-আলোকচিত্রী এম এ তাহের। স্বাগতকথনে অংশ নেন সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ও সঙ্গীত শিল্পী পীযুষ বড়ুয়া।

 উৎসব সম্পর্কে চুম্বকীয় অংশতুলে ধরেন সংস্থার নির্বাহী সভাপতি আমিনা আহমেদ। এদিন মিলনায়তনের বাইরে বৃন্দ নাচ ও গান শেষে মূল মঞ্চে ঐতিহ্য মেনে পরিবেশন করা হয় জাতীয় সঙ্গীত। এর পর পরিবেশন করা হয় বেদ শ্লোক গচ্ছধ্বং সং বদধ্বং সং বো মনাংসি জানতাম্। এর আগে লবীতে মঙ্গলপ্রদীপ জ্বালানো হয়। এই পর্বে সমবেত গান আনন্দালোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্যসুন্দর  হে নূতন দেখা দিক আর-বার পরিবেশন করা হয়।

 পরে উদ্বোধনী কথনে অংশ নেন অতিথিরা। আলোচনা শেষে শুরু হয় প্রথম দিনের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। এদিন শিল্পীরা ছিলেন রফিকুল আলম, চঞ্চল খান, জাফর আহমেদ, অনন্ত বাঁধন, লিটন চন্দ্র বৈদ্য, মিলন দেব, সত্যম দেবনাথ, কুশল রায়, গায়ত্রী আচার্য্য, রবিউল হাসান, সুদীপ্ত চক্রবর্তী, শর্মিলা চক্রবর্তী, বিলু সিদ্দিকী, ফারহানা খান পুরবী, মৌমিতা মমী, নেহরীন হুদা, রায়ান খালিদ  স্যান্দ্রা, রিদওয়ানা আফরিন সুমি, স্মৃতি কণা পাল, তাসনিতা মাহবুব নরিন, উৎপলা দাস পম্পা,  শবরী মজুমদার, ড. বর্ণালী চক্রবর্তী, সুস্মিত শাফি ইসলাম (খুলনা), ফারহানা রহমান কান্তা (ফরিদপুর) সহ আরো অনেকে।

শিল্পীদের কণ্ঠে  শোনা গেলো কেহ কারো মন বুঝে না, হার মানা হার, প্রথম আদি তব শাক্তি, সখী ভাবনারে কারে কয়, মহারাজ একী সাজে, তাই তোমার আনন্দ, সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, নয়ন তোমারে পায় না, লাবণ্য পূর্ণ প্রাণ সহ আরু অনেক গান।

তিন দিনব্যাপী উৎসবটি উৎসর্গ করা হয়েছে সদ্য প্রয়াত রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সাদি মহম্মদের পুণ্য স্মৃতির উদ্দেশে। তাই উদ্বোধনী আয়োজনে ছিল তারই অনুজ বাংলাদেশ সরকারের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরষ্কার একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রথিতযশা নৃত্যশিল্পীশিবলী মহম্মদ ও শামীম আরা নীপার নেতৃত্বে ছিল নৃত্যাঞ্চলের শ্রদ্ধা নিবেদন।

উৎসবের দ্বিতীয় দিন আজ শুক্রবার একই স্থানে দ্বিতীয় অধিবেশন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দলীয় পরিবেশনায় অংশ নেবে সুরের ধারা, রবিরাগ, সঙ্গীত ভবন, বাফা, বৈতালিক, সুরতীর্থ ও বিশ্ববীণার শিল্পীরা। কয়েক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে একই স্থানে তৃতীয় অধিবেশনের সূচনা হবে সংস্থার রীতি অনুযায়ী দুটি কোরাসের মধ্য দিয়ে। এদিন সংস্থার শিল্পীরা পর পর পরিবেশন করবেন ওই মহামানব আসেবৈশাখ হে, মৌনী তাপস,  কোন্ অতলের বাণী। তৃতীয় ও  কাল শনিবার বিকাল ৫টায় সমাপনী আয়োজন শুরম্ন হবে। থাকবে সংস্থার শিল্পীদের একক ও দলীয় পরিবেশনা।

সমাপনী অধিবেশনের সূচনা হবে পর পর জগৎজুড়ে উদার সুরে/আনন্দগান বাজেআলোকের এই ঝর্নাধারায় গানের মধ্য দিয়ে। পরে নিয়মিত পর্বে অংশ নেবেন সংস্থার শিল্পীদের পাশাপাশি আমন্ত্রিত শিল্পীরা। তিন দিনের আয়োজন সবার জন্য উন্মুক্ত।


আরও খবর



উপজেলা নির্বাচন: ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রথম ধাপে ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ মে) সকালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আগামীকাল ৮ মে অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার নিমিত্তে In Aid to the Civil Power এর আওতায় ৬-১০ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে।

প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট উপলক্ষে ৮ মে (বুধবার) সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। মোট চার ধাপের এই নির্বাচনের পরবর্তীতে তিন ধাপের ভোট ২৩, ২৯ মে ও ৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে। দেশে মোট উপজেলার সংখ্যা ৪৯৫টি।

প্রথম ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট হবে

রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার সদর, তেতুলিয়া ও আটোয়ারী; ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর, নীলফামারী জেলার ডোমার ও ডিমলা; দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর ও বিরামপুর; লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা; রংপুর জেলার কাউনিয়া ও পীরগাছা; কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী, চর রাজিবপুর ও চিলমারী; গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা ও ফুলছড়ি।

রাজশাহী বিভাগের জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল, কালাই ও আক্কেলপুর; বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি, সোনাতলা ও গাবতলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট; নওগাঁ জেলার ধামইরহাট, পত্নীতলা, মহাদেবপুর ও বদলগাছী; রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী ও তানোর; নাটোর জেলার সদর, নলডাঙ্গা ও সিংড়া; সিরাজগঞ্জ জেলার সদর(ইভিএম), কাজিপুর (ইভিএম) ও বেলকুচি (ইভিএম); পাবনা জেলার সাঁথিয়া (ইভিএম) , সুজানগর (ইভিএম) ও বেড়া (ইভিএম)।

খুলনা বিভাগের মেহেরপুর জেলার সদর ও মুজিবনগর; কুষ্টিয়া জেলার খোকসা, সদর ও কুমারখালী; চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর ও দামুড়হুদা, ঝিনাইদহ জেলার সদর ও কালীগঞ্জ; যশোর জেলার মনিরামপুর (ইভিএম) ও কেশবপুর (ইভিএম); মাগুরা জেলার সদর ও শ্রীপুর; নড়াইল জেলার কালিয়া; বাগেরহাট জেলার সদর, রামপাল ও কচুয়া; সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর।

বরিশাল বিভাগের বরিশাল জেলার সদর ও বাকেরগঞ্জ; পিরোজপুর জেলার সদর (ইভিএম), নাজিরপুর (ইভিএম) ও ইন্দুরকানী (ইভিএম)।

ঢাকা বিভাগের ঢাকা জেলার দোহার, নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ; গোপালগঞ্জ জেলার সদর, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গীপাড়া; নারায়নগঞ্জ জেলার সদর ও বন্দর; গাজীপুর জেলার সদর, কালীগঞ্জ ও কাপাসিয়া; রাজবাড়ী জেলার কালুখালী ও পাংশা; মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর (ইভিএম) ও হরিরামপুর (ইভিএম); ফরিদপুর জেলার চরভদ্রাসন, মধুখালী ও সদর; মাদারীপুর জেলার সদর, শিবচর ও রাজৈর, শরিয়তপুর জেলার নড়িয়া (ইভিএম) ও ভেদরগঞ্জ (ইভিএম)। নরসিংহী জেলার সদর ও পলাশ, টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী, মধুপুর ও গোপালপুর; মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর ও গজারিয়া; কিশোরগঞ্জ জেলার সদর, হোসেনপুর ও পাকুন্দিয়া।

ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর; জামালপুর জেলার সদর (ইভিএম) ও সরিষাবাড়ি (ইভিএম); শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী, নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা।

সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই ও শাল্লা; সিলেট জেলার সদর, বিশ্বনাথ, গোলাপগঞ্জ ও দক্ষিণ সুরমা; মৌলভীবাজার জেলার জুড়ি, কুলাউড়া ও বড়লেখা; হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ ও বানিাচং।

চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণাবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ও সরাইল, কুমিল্লা জেলার মনোহরগঞ্জ, লাকসাম, লাঙ্গলকোট ও মেঘনা; চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর (ইভিএম) ও মতলব দক্ষিণ (ইভিএম); ফেনী জেলার পরশুরাম ও ফুলগাজী; নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচর ও হাতিয়া; লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি ও কমলনগর, চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই, সীতাকুন্ডু ও সন্দ্বীপ; কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া(ইভিএম) , সদর (ইভিএম) ও মহেশখালী (ইভিএম); খাগড়াছড়ি জেলার মনিকছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি, রামগড় ও মাটিরাঙ্গা; রাঙ্গামাটি জেলার সদর, কাউখালী, জুরাছড়ি ও বরকল; বান্দরবান জেলার সদর, রোয়াংছড়ি, থানছি ও আলীকদম।


আরও খবর



ঢাকাসহ ১৫ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকাসহ দেশের ১৫টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে আজ দুপুরের মধ্যে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর সতর্ক সংকেতও দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (০৭ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিমি বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে সোমবার রাতে দেওয়া আবহাওয়ার সবশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।


আরও খবর
বৃষ্টির পর আসছে হিট ওয়েভ

শনিবার ১৮ মে ২০২৪




বাংলাদেশে ফের প্রবেশ করলো ৪০ বিজিপি সদস্য

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীসহ (বিজিপি) মিয়ানমারের ৪০ নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। আজ শনিবার (৪ মে) ভোরে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে তারা প্রবেশ করেন। পরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর সদস্যরা তাদের নিরস্ত্র করে হেফাজতে নিয়ে নেয়।

সাবরাং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নূর হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। জানা যায়, টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন থেকে ১৫ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২৫ জন প্রবেশ করে।

এর আগে সর্বশেষ গত ২৫ এপ্রিল মিয়ানমারে চলমান অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সদস্যকে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ। তার আগে প্রথম ধাপে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বিজিপির কর্নেল মিও থুরা নউংয়ের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল ৩৩০ জনকে মিয়ানমার নিয়ে যান।


আরও খবর



যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রে চলমান ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ থেকে অন্তত ৫০ অধ্যাপককে গ্রেফতার করেছে দেশটির পুলিশ। ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি নৃশংসতার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ও সংহতি জানানোয় তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ, বিক্ষোভ–সম্পর্কিত সংবাদ ও আদালতের নথি বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে বলে গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।

জানা গেছে, বিক্ষোভের ভিডিও চিত্র ধারণ করার কারণে অধ্যাপকদের গ্রেফতার করার ঘটনা ঘটেছে। গ্রেফতারকৃত অধ্যাপকদের কেউ কেউ পুলিশের মারধর, হয়রানি ও হেনস্তার শিকারও হয়েছেন।

গত ১৭ এপ্রিল নিউ ইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই বিক্ষোভের সূচনা করেন। বিক্ষোভ থেকে তারা গাজায় যুদ্ধ বন্ধ, ইসরায়েল সরকার ও ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্ক ছিন্নসহ বেশ কিছু দাবি জানান।

পরে এই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে দেশটির দেড় শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। এছাড়া ইউরোপের অন্তত ১২টি দেশেও বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে মার্কিন শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন। এই সময়ে আমেরিকায় আড়াই হাজারের বেশি ও ইউরোপে তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এক শিক্ষার্থীকে আটক করতে গেলে পুলিশকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন আটলান্টার ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক ক্যারলিন ফলিন। এ সময় পুলিশের পাল্টা বাধার মুখে পড়েন তিনি। ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, এই নারী অধ্যাপককে মাটিতে ফেলে হাঁটু দিয়ে চেপে ধরেছেন এক পুলিশ সদস্য। আটকের পর এই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিক্ষোভের ভিডিও ধারণ করছিলেন ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্টিভ তামারি। এ সময় তাকে শারীরিকভাবে হেনস্তার পর গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশের মারধরে তাঁর পাঁজর ও ডান হাত ভেঙে গেছে।

শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সম্প্রতি বিক্ষোভে যোগ দেন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ অধ্যাপক। সেই অধ্যাপকদের একজন গ্রায়েম ব্লেয়ার। গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, গ্রেফতার হওয়ার শঙ্কা নিয়েই বিক্ষোভে যোগ দেন তিনি ও তার সহকর্মীরা। সেদিন তিনি গ্রেফতার না হলেও তার অন্তত চার সহকর্মী অধ্যাপককে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। এ সময় পুলিশ সদস্যরা তাদের শারীরিকভাবে হেনস্তাও করেন।

মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের একটি সংগঠন আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি প্রফেসরস। সংগঠনটির সেন্টার ফর দ্য ডিফেন্স অব একাডেমিক ফ্রিডমের পরিচালক আইজ্যাক কামোলা গণমাধ্যমকে বলেন, অধ্যাপকদের হাতকড়া পরিয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।


আরও খবর