আজঃ সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

প্রথম পাকিস্তানি হিসেবে ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনা জিতলেন আরশাদ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

পাকিস্তানের প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে অলিম্পিকের ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনা জিতলেন আরশাদ নাদিম। টোকিও অলিম্পিকে সোনাজয়ী ভারতের নীরজ চোপরাকে পেছেন ফেলে জ্যাভেলিন থ্রোর সোনা জিতলেন আরশাদ।

সোনা জেতার দিনে রেকর্ডও গড়েছেন আরশাদ। ৯২.৯৭ মিটার পেরিয়ে নতুন অলিম্পিক রেকর্ডও গড়েছেন তিনি। তাতে ভেঙেছেন ২০০৮ সালে বেইজিংয়ে নরওয়ের আন্দ্রেয়াস থরকিল্ডসেনের ৯০.৫৭ মিটারের রেকর্ড।

আরশাদের কাছে সোনা হারিয়ে রৌপ্য জিতেছেন চোপরা। তিনি ছুঁড়েছেন ৮৯.৪৫ মিটার। এই ইভেন্টে ৮৮.৫৪ মিটারে তৃতীয় হয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছেন গ্রেনাডার অ্যান্ডারসন পিটার্স।

এর আগে টোকিওতে পঞ্চম হওয়া নাদিম ২০২২ সালে কমনওয়েলথ গেমসে জেতেন সোনা। সেই ইভেন্টে ছিলেন না চোপরা। গত বছর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে চোপরার পেছনে থেকে রুপা জেতা নাদিম এবার হয়ে গেলেন অলিম্পিক চ্যাম্পিয়নই।


আরও খবর



সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়স ৩৫ করার দাবিতে জয়পুরহাটে মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ন্যূনতম ৩৫ বছর করার দাবিতে জয়পুরহাটে মানববন্ধন করেছে জেলার ৩৫ প্রত্যাশী সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

রোববার সকালে ১১টায় শহরের জিরো পয়েন্ট পাঁচুর মোড়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় উপস্থিতিদের মধ্যে বক্তব্য দেন জেলার ৩৫ প্রত্যাশী সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমন্বয়কারী তাজরুল ইসলাম, মাছুম রেজা,জাকিয়া সুলতানা, ইসমত আরা, মাসুদ বিল্লাহ, আবু সাইদসহ অনেকেই।

বক্তারা প্রধান উপদেষ্টা শিক্ষা উপদেষ্টা কাছে চাকরির প্রার্থীদের বয়স সীমা ৩৫ বছর করার আবেদন জানান। অন্যথায় তারা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া ঘোষণা দেন।

নিউজ ট্যাগ: জয়পুরহাট

আরও খবর
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি বন্ধ

সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সাবেক রেলমন্ত্রীসহ ৩শ’ জনের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সশস্ত্র হামলা, গুলিতে আহত হওয়ার ঘটনায় সাবেক রেলমন্ত্রী ও চৌদ্দগ্রামের সাবেক সংসদ সদস্য মুজিবুল হক, সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, তার মেয়ে সাবেক মেয়র তাহসীন বাহার সূচি, মুজিবুল হকের স্ত্রী হনুফা আক্তারসহ অন্তত ১৩৩ জনের নাম উল্লেখ করে আরো ৩ শ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।

কুমিল্লার আলেখারচরের আবদুল করিমের ছেলে কাজী মো. সোহেল বাদি হয়ে কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানায় এ মামলা দায়ের করেন। কুমিল্লা কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিবেন বিশ্বাস আজ সকালে বাসসকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলায় অভিযোগ বলা হয়, উল্লেখিত আসামীরাসহ তিন শতাধিক আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা সকলেই আগ্নেয়াস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, দা, ছেনি, ইট, লাঠি সোটা নিয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর সাবেক সংসদ সদস্য মুজিবুল হক, সদর আসনের সাবেক এমপি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের নির্দেশে অন্যান্য আসামি ঝাপিয়ে পড়ে। তারা বৃষ্টির মতো ককটেল ও গুলি ছুড়ে। আসামীরা বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের ক্যান্টনমেন্ট পর্যন্ত তাড়া করে নিয়ে যায়। হাবিবুর আল-আমিন সাদী ও নাসির উদ্দিন তাদের লাইসেন্সকৃত পিস্তল ও শর্টগান নিয়ে নিরীহ ক্ষিার্থীদের উপর গুলি করে।

শিবেন বিশ্বাস আজ সকালে বাসসকে বলেন, ১৩৩ জনের নাম উল্লেখ করে আরো ৩ শ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।


আরও খবর



২৪ দিনে এলো ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

চলতি আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে দেশে রেমিট্যান্স আসা থমকে গেলেও শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গতি বেড়েছে। আগস্ট মাসের প্রথম ২৪ দিনে দেশে বৈধ পথে ১৭১ কোটি ৮৩ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।

গত ৪ আগস্ট থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত এসেছে ৩৮ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার এবং ১১ থেকে ১৭ আগস্ট পর্যন্ত এসেছে ৬৫ কোটি ১৪ লাখ মার্কিন ডলার, ১৮ থেকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত এসেছে ৫৮ কোটি ৪১ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। রোববার (২৫ আগস্ট) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, চলতি আগস্ট মাসের ২৪ আগস্ট পর্যন্ত দেশে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২৭ কোটি ৬৯ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৬ কোটি ৪ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩৭ কোটি ৭৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩২ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, আগস্টের ২৪ দিনে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ রেমিট্যান্স বেশি এসেছে। গত বছরের (২০২৩) আগস্টে ২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৩২ কোটি ডলার।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯১ কোটি ৩৫ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। যা আগের ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৩৩ কোটি ডলার।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ, নভেম্বর ১৯৩ কোটি, ডিসেম্বরে ১৯৯ কোটি ১২ লাখ,  জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ, ফেব্রুয়া‌রি‌তে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ, মার্চ মাসে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ, এপ্রিলে এসেছে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ, মে মাসে এসেছে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ এবং জুন মাসে এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।


আরও খবর
১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৪ হাজার কোটি

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




৬ ব্যাংক থেকে ৯৫ হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছে এস আলম

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৪ আগস্ট 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রথমে শেয়ার কিনে পরিচালনা পর্ষদ দখল। তারপর নতুন-পুরাতন কোম্পানি দেখিয়ে ঋণের পর ঋণ। এভাবেই হাজার হাজার কোটি টাকা নামে-বেনামে নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। বলা হচ্ছে, ঋণের নামে ব্যাংক লুটের নতুন কৌশল আবিষ্কার করেছিল তারা। নিয়ম-নীতি ভেঙে ছয়টি ব্যাংক থেকে এস আলম সংশ্লিষ্টরা বের করে নিয়েছেন ৯৫ হাজার কোটি টাকা। এসব অপকর্মে গ্রুপটির সহযাত্রী ছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তারা।

এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য বলছে, ৯৫ হাজার কোটি টাকার মধ্যে এক ইসলামী ব্যাংক থেকেই ৭৫ হাজার কোটি টাকা বের করে নিয়েছে এস আলম ও তার সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো।

এক সময় ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে নন-এসি বাস সার্ভিসের জন্য পরিচিত গ্রুপটি সরকারি জনতা ব্যাংক থেকেও নিয়েছে সাড়ে ১৩ হাজার কোটি। এছাড়া সোশ্যাল ইসলামী, ইউনিয়ন, গ্লোবাল ইসলামী ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকসহ নিয়ন্ত্রণে রাখা ব্যাংকগুলো থেকেও কয়েক হাজার কোটি টাকা ঋণ বা বেনামে সরিয়েছে এস আলম।

ব্যাংক থেকে তারা কীভাবে বের করলেন এসব টাকা? বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাংকগুলোর পর্ষদে নিজের লোক বসিয়েছেন আগে। পরে তারাই পথ বের করে দিয়েছেন।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) সাবেক মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, বোর্ডকে দিয়ে ঋণ পাশ করিয়েছে। এগুলো একটাও তো বৈধ না। বোর্ডে যেহেতু সব এস আলমের লোকজন ছিল, সুতরাং ওরা বোর্ড থেকে পাশ করিয়ে বৈধভাবে নিয়ে গেছে। তারা আইনগতভাবে দেখাবে, বৈধভাবে পাশ করিয়েছে। কিন্তু বোর্ডে তো সব ওদেরই লোক।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, সমস্ত নীতিমালা উপেক্ষা করে নিজেরাই প্রভাবিত করে ঋণ দিচ্ছে। এইটা করে পুকুর চুরির মতো ব্যবস্থা করেছে।

এস আলম সরাসরি নিজেদের নামে ঋণ নেয়ার পাশাপাশি গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেও নিয়েছে। তাতেও থামেনি, তৈরি করে ছায়া কোম্পানি। আর বেশিরভাগ কর্মকাণ্ডই হয়েছে নিয়ম লঙ্ঘন করে। অনিয়মের মাধ্যমে হাতিয়ে নেয়া এই বিপুল অঙ্কের টাকা ফেরত পাবার সম্ভাবনা কম বলেই মনে করেন বিশ্লেষকরা।

ড. তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, তারা আসলে যেগুলো করেছেন, এর উদ্দেশ্যটা তো ঠিক না। ওরা যে টাকা বের করে নিছে, সবগুলো এনপিএল, তা ফেরত না আসলে কী হবে? ফান্ড তো ঘুরে আসবে না। মূলধনের ওপর চাপ পড়বে। লাভের ওপর চাপ পড়বে। সমস্ত দিক থেকে চাপের মুখে পড়া হবে।

প্রশ্ন হচ্ছে, এত অনিয়ম-লুটপাট কি শুধু এস আলম আর তাদের পুতুল পর্ষদ দিয়েই সম্ভব ছিল? জবাবে বিশ্লেষকরা বলছেন, মোটেই না। জেনে-বুঝেও উদ্যোগ নেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক। উল্টো সহযোগিতা করেছেন সাবেক দুই গভর্নরসহ কয়েকজন কর্মকর্তা।

ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ব্যাংকে লুটপাট হচ্ছে, নিয়ন্ত্রকরা কোথায়, কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোথায়, কী করেছে তারা? কেউ তো থামানোর জন্য কিছু করে নাই। তারা কোনো পদক্ষেপ নেই, সহযোগিতা করেছে।

ড. তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, এসব বিষয় কারও না কারো তো দেখার কথা ছিল, কেউ যদি বন্ধ করার চেষ্টা করতো, তাহলে তাকে বলা হতো, আপনি চেষ্টা করেছেন, কিন্তু পারেননি। সেটা তো করেনি বাংলাদেশ ব্যাংক, বরং তাদের সুবিধা দেয়ার জন্য যেভাবে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক সেভাবে সেভাবে সাকুর্লার দিছে।

সঠিক হিসাব বের হলে এস আলমের নামি-বেনামি ঋণের পরিমাণ আরও বেশি হবে বলে মনে করেন ব্যাংকাররা। আর জালিয়াতির পথ এখন বন্ধ করে দেয়ায় সামনে আসবে হাজার হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ।

নিউজ ট্যাগ: এস আলম গ্রুপ

আরও খবর



বরগুনায় নার্সদের মহাপরিচালকের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অলিউল্লাহ্ ইমরান, বরগুনা

Image

নার্সিং পেশা ও নার্সদের নিয়ে কটুক্তি করায় মহাপরিচালক মাকসুরা নূর সহ নার্সিং, মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর, বাংলাদেশ নার্সিং এবং মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের সকল নার্সিং প্রশাসন ক্যাডারদের অপসারণ এবং নার্সদের পদায়ন নিশ্চিত করার ১ দফা দাবিতে মানববন্ধন পালিত হয়েছে।

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় বরগুনা নার্সিং ইনস্টিটিউট কলেজের শিক্ষকবৃন্দ ও ২৫০ শয্যা হাসপাতালের কর্মরত নার্সিং অফিসারদের উদ্যোগে জেনারেল হাসপাতাল চত্বরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এসময় বরগুনা নার্সিং ইনস্টিটিউট এর শিক্ষার্থীরা মানববন্ধনে অংশ গ্রহণ করেন।

জানা যায়, নার্সদের বদলি সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন এবং বদলি বাণিজ্যের সাথে জড়িত সিন্ডিকেট নিয়ে কথা বলতে গেলে মহাপরিচালক মাকসুরা নূর নার্সদের সঙ্গে অপেশাদার দায়িত্ব সুলভ আচরণ করেন। একই সাথে তাদের পেশাকের অপমান করেন।

আরও জানা যায়, মাকসুরা নূর নার্সদের উদ্দেশ্য করে বলেন নার্সদের দ্বিতীয় শ্রেণির পদমর্যাদা দেয়া সরকারের ভুল ছিল। যে কারণে নার্সরা তার বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছে। অতি দ্রুত মহাপরিচালক মাকসুরা নূর পদত্যাগ না করলে কর্মবিরতিসহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলেন মানববন্ধনকারিরা।

নার্সিং ইনস্টিটিউটের তৃতীয়বর্ষের শিক্ষার্থী শুভ বলেন, মহাপরিচালকের বক্তব্যে নার্স ও নার্সিং পেশাকে মারাত্মকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে যা নার্সিং সমাজকে ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ করে তুলছে। তিনি ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ না করলে সারাদেশে নার্স সমাজ কঠোর কর্মসূচি হাতে নিতে বাধ্য হবে।

বরগুনা সরকারি জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স জাকিয়া পারভিন বলেন, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হয়ে নার্সদের সঙ্গে এমন আচরণ কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। অনতিবিলম্বে তার এই বক্তব্যের জন্য তাকে অবশ্যই নার্সদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। এমনকি মহাপরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে।

এছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন উপসেবা তত্ত্বাবধায়কসহ শতাধিক নার্স ও নার্সিং ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।


আরও খবর
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি বন্ধ

সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪