আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধনের অপেক্ষায় গাজীপুর আশ্রয়ণ প্রকল্প

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

একটি ঘর শুধু ঘর নয়, এর সাথে জড়িয়ে থাকে আস্থা, স্বপ্ন ও একজন মানুষের বেঁচে থাকার প্রেরণা, দেশের গৃহহীন মানুষের হৃদয়ের এ অব্যক্ত প্রত্যাশাগুলো বহু আগেই ভাবনাতে এনেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি এ মহতী কাজের উপলক্ষ হিসেবে বেছে নেন জাতীর পিতার জন্ম শতবর্ষকে। তিনি বলেছিলেন, দেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না। শুরু হয় গৃহহীন মানুষের জন্য সরকারী খরচে জমি ও বাড়ী উপহার দেয়ার মহতি উদ্যোগ।

আগামী ২২মার্চ সারাদেশের সাথে একযোগে প্রধানমন্ত্রী গাজীপুরের শ্রীপুরের নয়াপাড়া গ্রামের সর্ববৃহৎ আশ্রায়ণ প্রকল্পের উদ্ধোধন করবেন। এর সাথে সাথেই দেশের প্রথম জেলা হিসেবে গাজীপুর গৃহহীনমুক্ত জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ও জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কঠোর নজরদারীতেই এমন সাফল্য এসেছে বলে অভিমত সবার। প্রধানমন্ত্রীর এমন উদ্যোগে প্রশংসার ফুলঝুড়িও সাধারণ মানুষের মধ্যে।

গাজীপুর জেলা প্রশাসনের দেয়া তথ্য মতে, আগামী ২২মার্চ প্রধানমন্ত্রী শ্রীপুরের নয়াপাড়া গ্রামের যে আশ্রায়ণ প্রকল্পটি উদ্ভেধন করতে যাচ্ছে এটিতে সর্বোচ্চ সংখ্যক ১৪২টি পরিবার বসবাস করবে। এটি ঢাকা বিভাগের একটি মডেল সর্ববৃহৎ আশ্রায়ন প্রকল্প। সকল আধুনিক সুযোগ সুবিদা নিয়ে এ আশ্রায়ণ প্রকল্পটি নির্মাণ করা হয়েছে। এখানে দারিদ্র বিমোচনে শেখ হাসিনা মডেলকে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রত্যেকটি পরিবার যাতে স্বাবলম্বী হতে পারে সে অনুযায়ী সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে। গাজীপুরে ১৮১৭টি ক শ্রেণির পরিবার ছিল যাদের জমি ও বাড়ি ছিল না, এর উদ্ভোধনের মাধ্যমে প্রত্যেকটি পরিবারের জমি ও বাড়ির অধিকার প্রতিষ্ঠা হলো। সাথে দেশের প্রথম জেলা হিসেবে গৃহহীনের অপবাদ মুক্ত হচ্ছে গাজীপুর। 

২ নং গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডের মেম্বার নিজাম উদ্দিন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ‘‘গ্রাম হবে শহর’’ এই ঘোষণার একটি বাস্তব উদাহরণ হতে পারে এই আশ্রয়ণ প্রকল্প।  এখানে এক সময় গভীর জঙ্গল ছিল কিন্তু আজকে সেখানে হয়েছে সকল সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন একটি পরিকল্পিত আধুনিক নগরী।

গাজীপুর  জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান বলেন, শ্রীপুরের নয়াপাড়া গ্রামের সর্ববৃহৎ যে আশ্রায়ণ প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী উদ্ধোধন করবেন, সেটিতে অর্ন্তভূক্তিমূলক উন্নয়নের শেখ হাসিনা মডেলের পূর্নাঙ্গ রুপ বাস্তবায়নের চেষ্টা আমরা করেছি। এখানে বসবাসরত পরিবারকে শুধু ঘর দেয়া নয় তার জীবিন ও জীবিকার অন্যান্য বিষয়গুলো যেমন কর্মসংস্থান, শিল্পকারখানার  সাথে কৃষির উপর নির্ভর করে যেন জীবন ও জীবিকা চালাতে পারে সেজন্য সমবায় সমিতি করে তাদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণও শুরু হয়েছে। এখানের অবকাঠামো ব্যাপক পরিকল্পনা ও প্রশস্ত জায়গা নিয়ে করা হয়েছে। যাতে বিদ্যালয়, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, কবরস্থান, কমিউনিটি সেন্টার সহ পূর্নাঙ্গ পুনর্বাসন কার্যক্রমের কাজ করেছি। এই প্রকল্পের সাথে সাথেই গাজীপুরকে গৃহহীন মুক্ত জেলা ঘোষণার মাইলফলক এখন আমাদের সামনে। 


আরও খবর



উপজেলা নির্বাচন: সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণের দিন সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। সোমবার (৬ মে) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. কামরুজ্জামানের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের চাহিদা অনুযায়ী ১৪১টি উপজেলা পরিষদের (সংযুক্ত তালিকা অনুযায়ী) সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে ভোট গ্রহণের দিন (৮ মে) সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা হলো।

এদিকে প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এবার চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন এমন ১৩ জন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সোমবার (৬ মে) টিআইবির উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২০২৪ (প্রথম ধাপ) হলফনামা বিশ্লেষণ ও ফলাফল শীর্ষক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে ৬৯ দশমিক ৮৬ শতাংশই ব্যবসায়ী। পাশাপাশি ঋণ আছে ২৩ দশমিক ৪১ শতাংশ প্রার্থীর এবং ১৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ প্রার্থী মামলার আসামি। এছাড়া চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে ১৩ জন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন।

নিউজ ট্যাগ: উপজেলা নির্বাচন

আরও খবর



তাপদাহের প্রভাব সবজির বাজারে, কমেছে ব্রয়লার-ডিমের দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

তীব্র তাপদাহের প্রভাব নিত্যপণ্যের বাজারে। সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজ, আদা, রসুনসহ বেশ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। শুক্রবার (৩ মে) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

সপ্তাহ ব্যবধানে বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। আগে যেটি ৬০ থেকে ৬৫ টাকা বিক্রি হতো সেটি আজকের বাজারে ৭০ টাকা।

অন্যদিকে বাজারে আদা-রসুনের দামও বাড়তি। প্রতি কেজি আমদানি করা এই পণ্য বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকায়। এছাড়া চাল, ডাল, আটা, ময়দার মতো পণ্যের সঙ্গে মাছ ও মাংসের দামও উচ্চমূল্যে স্থিতিশীল।

এ ছাড়া স্বস্তি নেই সবজির বাজারেও। প্রতি কেজি সজনে ডাটা ১৪৫ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া পেঁপে, বরবটি, করলা, কাকরোল, ঝিঙা, চিচিঙা ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বলতে গেলে পটল ও ঢেঁড়স ছাড়া ৮০ টাকার নিচে ঢাকার বাজারে কোনো সবজি নেই।

তবে বাজারে গত কয়েকদিনে ব্রয়লার মুরগি ও ফার্মের মুরগির ডিমের দাম কমেছে। বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার ২০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকা দরে। ডজনে ১০ টাকা কমে ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়।

বেশ কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে কথা বললে তারা জানান, শুধুমাত্র পেঁপেই সারাবছর কম দামে পাওয়া যায়। কিন্তু আজকে বাজারে এসে দেখি পেঁপের দাম উঠেছে ৮০ টাকায়। অথচ, গত সপ্তাহে বাড়তি দামের মধ্যেও ৫০ টাকায় পেঁপে কিনেছিলাম। দেশে কি পেঁপের আকাল পড়েছে?

বিক্রেতারা বলছেন, গতরাতে (বৃহস্পতিবার) বৃষ্টির কারণে কারওয়ান বাজারে সবজি সরবরাহ কিছুটা কম ছিল। তার আগে প্রচণ্ড গরমে সবজি নষ্ট হয়েছে। সব মিলিয়ে রোজার ঈদের পর থেকেই সবজির বাজার চড়া।


আরও খবর



মিরপুরে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের সড়ক অবরোধ

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধের ঘোষণার প্রতিবাদে মিরপুর ১০ এর সড়ক অবরোধ করেছেন অটোরিকশার চালকরা। এ সময় কয়েকশো ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালককে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা গেছে।

রবিবার (১৯ মে) সকাল থেকে সড়ক অবরোধ করেন অটো চালকরা। গত কয়েকদিন ধরেই পুলিশ তাদের ব্যাটারিচালিত রিকশা আটক করছে।

জানা গেছে, অটোরিকশা চালকরা মিরপুর ১০, ১১ ও বাংলা কলেজ এলাকায় মিছিল করে ১০ নম্বর মোড়ে অবস্থান নেন। তবে যে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে ওই এলাকায় ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

এদিকে, সড়ক অবরোধ করার ফলে মিরপুর ১০ এলাকা দিয়ে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। ফলে আশপাশের এলাকায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, গত ১৫ মে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) উপদেষ্টা পরিষদ ঢাকার রাস্তায় ব্যাটারিচালিত রিকশা নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়। বৈঠক শেষে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।


আরও খবর



দুবাই বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছালো এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

জিম্মিদশা থেকে মুক্ত বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছেছে। জাহাজের অবস্থান নির্ণয়কারী বৈশ্বিক সংস্থা মেরিন ট্রফিক এ তথ্য জানিয়েছে।

মেরিন ট্রফিক ডটকম সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতে এমভি আবদুল্লাহ ওমান সাগর পাড়ি দিয়ে পারস্য উপসাগরে প্রবেশ করে। অবস্থান ও গতিবেগ অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় রোববার (২১ এপ্রিল) বিকেল ৪টায় জাহাজটি দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছায়।

এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদ জানান, জাহাজের ২৩ নাবিকের সবাই সুস্থ আছেন। দুবাই পৌঁছানোর পর নাবিকদের দুজন ফ্লাইটে বাংলাদেশে ফিরবেন। বাকি ২১ জন কয়লা খালাসের পর মে মাসের প্রথম সপ্তাহে জাহাজ নিয়ে দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

সোমালিয় দস্যুরা গত ১২ মার্চ বাংলাদেশি ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ জাহাজটি জিম্মি করে। দেশটির উপকূল থেকে ৬০০ নটিক্যাল মাইল দূরে ভারত মহাসাগরে জাহাজটি জিম্মি করা হয়। এর ৩২ দিন পর গত ১৪ এপ্রিল জাহাজটি মুক্ত করে দেয় জলদস্যুরা। এরপরই সেটি সোমালিয়া উপকূল থেকে আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। জাহাজটি ৫৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লা পরিবহন করছে।

আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিক থেকে কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরে চট্টগ্রামভিত্তিক কেএসআরএম গ্রুপের মালিকানাধীন এমভি আবদুল্লাহ নামের জাহাজটি জিম্মি করা হয়েছিল। এতে জলদস্যুদের হাতে জিম্মি হন জাহাজের ২৩ জন বাংলাদেশি নাবিক ও ক্রু।


আরও খবর



১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৪০৯৬ কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনে বৈধ পথে দেশে ১২৮ কোটি ১৫ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। দেশীয় মুদ্রায় যার (প্রতি এক ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে) পরিমাণ প্রায় ১৪ হাজার ৯৬ কোটি টাকার বেশি। এ হিসাবে গত ১৯ দিনে দৈনিক গড়ে ৬ কোটি ৭৪ লাখ ডলার বা ৭৪১ কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। প্রবাসী আয়ের এ ধারা অব্যাহত থাকলে পুরো মাস শেষে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি এপ্রিল মাসের ১৯ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেলে ১২৮ কোটি ১৫ লাখ ১০ হাজার ডলার এসেছে। তার মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ৩২ হাজার ডলার, বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে একটি ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে ৭ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১০৮ কোটি ৮১ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৯ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার।

অন্যদিকে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি এমন ব্যাংকের সংখ্যা রয়েছে ৯টি। যার মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।

এর আগে বিদায়ী মার্চ মাসের পুরো সময়ে বৈধ পথে প্রায় দুই বিলিয়ন (১ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন) ডলারের রেমিট্যান্স আসে। ওই মাসটির পুরো সময়ে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, বিদেশি খাতের হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ২১০ কোটি বা ২ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল এবং দ্বিতীয় মাস ফেব্রুয়ারিতে এসেছিল ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার। ২০২৩ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।

গত বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে আসে ১৫৬ কোটি ডলার, মার্চে ২০২ কোটি, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি, মে মাসে ১৬৯ কোটি, জুনে ২২০ কোটি, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি, নভেম্বর মাসে এসেছিল ১৯৩ কোটি ডলার এবং শেষ মাস ডিসেম্বরে আসে ১৯৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স।

২০২০ সালে হুন্ডি বন্ধ থাকায় ব্যাংকিং চ্যানেলে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল। বিদায়ী ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স। এটি এ যাবৎকালের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে করোনাকালীন ২০২০-২০২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিটেন্স এসেছিল দেশে।


আরও খবর