আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

‘প্রধান শিক্ষকের লুটপাট ও অনিয়ম ঢাকতেই হিজাব বিতর্ক’

প্রকাশিত:সোমবার ১১ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ এপ্রিল ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সম্প্রতি নওগাঁর মহাদেবপুরের দাউল বারবাকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে হিজাব বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। যেখানে একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষকের বিরুদ্ধে হিজাব পরিধান করা শিক্ষার্থীদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। অভিযুক্ত শিক্ষক আমোদিনী পালকে কারণ দর্শানোর নোটিশও দিয়েছেন প্রধান শিক্ষক ধরণীকান্ত বর্মণ। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেওয়া নোটিশে সাত দিনের মধ্যে তাকে জবাব দিতে বলা হয়েছে। তবে প্রধান শিক্ষকের লুটপাট ও অনিয়ম ঢাকতেই হিজাব বিতর্কে আমোদিনী পালকে ফাঁসানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সাবেক সভাপতি পবিত্র পাল।

এদিকে আলোচিত ঘটনার তদন্তে মহাদেবপুর উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। ওই কমিটিকে তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

স্কুলড্রেসের জন্য বিদ্যালয়ে হামলার ৩ দিন পর থানায় জিডি

গত বুধবার বিদ্যালয়টির সমাবেশে স্কুলড্রেস না পরে আসায় শিক্ষার্থীদের শাসন করেন শরীরচর্চার শিক্ষক বদিউল আলম ও সহকারী প্রধান শিক্ষক আমোদিনী পাল। পরে অভিযোগ ওঠে হিজাব পরায় শিক্ষার্থীদের মারপিট ও অশালীন ভাষায় গালাগাল করা হয়েছে। হিজাব পরে বিদ্যালয়ে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। এরপরই ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে অভিভাবকেরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। পরে অভিভাবকরা স্কুলে গিয়ে এর প্রতিবাদ জানান। অভিযুক্ত নারী শিক্ষককে না পেয়ে তারা স্কুলের আসবাবপত্রও ভাঙচুর করেন। খবর পেয়ে থানা পুলিশের দুটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

তবে বিষয়টিকে আমোদিনী পালের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সাবেক সভাপতি পবিত্র পাল। তিনি বলেন, ‌ধরণীকান্ত বর্মণ প্রধান শিক্ষক থাকাকালীন বিদ্যালয়ে নিয়োগ বাণিজ্যের লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়াসহ বিদ্যালয়ের টাকা লুটপাট করেন। তিনি কয়েক দিনের মধ্যেই অবসরে যাবেন। তার ভয়, সরকারি নিয়ম অনুসারে পদাধিকার বলে সহকারী প্রধান শিক্ষক আমোদিনী পাল ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পাবেন। তিনি যদি সব অনিয়ম ফাঁস করে দেন, তাহলে তিনি বিপদে পড়বেন। আমোদিনী পালের সঙ্গে অন্যায় সমঝোতা করতে না পেরে হিসাব দিতে গড়িমসি শুরু করেন প্রধান শিক্ষক। পরে বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষকসহ অন্যরা আমোদিনীকে পরিকল্পিতভাবে হিজাব বিতর্কে ফাঁসিয়েছেন।

স্কুলড্রেস নিয়ে শাসন করেছি, হিজাবের বিষয়ে কিছু বলিনি

তিনি আরও বলেন, প্রধান শিক্ষক তার চাকরির ১২ বছর দায়িত্বকালে টাকার বিনিময়ে ১০ জন শিক্ষকসহ অফিস সহকারী নিয়োগ দিয়েছেন। বিদ্যালয়ে কোনও হিসাব বই তিনি রাখেননি।

বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহাদত হোসেন রতনও এমনটাই দাবি করেন। তিনি বলেন, ‌স্কুলড্রেস পরে না আসায় বিদ্যালয়ের ছাত্রদের শাসন করেছিলেন শরীরচর্চার শিক্ষক বদিউল আলম। অন্যদিকে ছাত্রীদের শাসন করেন সহকারী প্রধান শিক্ষক আমোদিনী পাল। সে সময় হিজাবের কোনও কথা হয়নি।

বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সাবেক সভাপতি পবিত্র পাল আরও অভিযোগ করেন, পূর্ব পরিকল্পিতভাবে প্রধান শিক্ষকের যোগসাজশে বুধবার রাতে বিদ্যালয়ের দুই একজন শিক্ষক ও অফিস সহকারী মিলে হাসেমপুর গ্রামে গোপন বৈঠক করেন। এরপর বৃহস্পতিবার হিজাব বিতর্কের মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ তোলা হয়।

স্কুলড্রেসের জন্য ছাত্রীদের মারধরের ঘটনায় ৩ সদস্যের কমিটি

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (৬ এপ্রিল) জাতীয় সংগীত চলাকালে বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষিকা আমোদিনী পাল স্কুলড্রেস পরে না আসায় ছাত্রীদের অপমান ও মারধর এবং অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করেন। এর আগে ছাত্রীদের স্কুলড্রেস পরে বিদ্যালয়ে আসতে বলেছিলেন তিনি। এরপরও স্কুলড্রেস পরে না আসায় ১৮ ছাত্রীকে মারধর করেন। এ সময় তার নির্দেশে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বদিউল আলম অষ্টম শ্রেণির তিন শিক্ষার্থীকে মারধর করেন। তবে কয়েকজন অভিভাবক অভিযোগ করেন, হিজাব পরে আসায় ওসব ছাত্রীকে মারধর করা হয়েছে। এজন্য তারা ক্ষুব্ধ হন। পরে বিদ্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। সহকারী প্রধান শিক্ষকের শাস্তির দাবি জানান অভিভাবক ও স্থানীয়রা।  


আরও খবর



গরুবোঝাই নছিমনে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দিনাজপুর প্রতিনিধি

Image

দিনাজপুরের হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে বিরামপুর-হাকিমপুর আঞ্চলিক সড়কের ডাঙ্গাপাড়া বাজার সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ জানায়, দুপুরে একটি মোটরসাইকেলে দুজন বিরামপুরের দিকে যাচ্ছিলেন। বিপরীত দিক থেকে আসা গরুবোঝাই নছিমনে ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেলে থাকা দুজন ঘটনাস্থলে নিহত হন।

হাকিমপুর থানার উপ-পরিদর্শক (তদন্ত) জাহাঙ্গীর আলম জানান, দুপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেলের আরোহীর মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তাদের পরিচয় জানা যায়নি।


আরও খবর



যেখানেই দুর্যোগ-দুর্ভোগ, সেখানেই আ.লীগ : রিজভী

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আজকে যেখানেই দুর্যোগ ও দুর্ভোগ সেখানেই আওয়ামী লীগ। আজকে গাছপালা কেটে ফেলা হচ্ছে। নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড় সমস্ত কিছু ভরাট করা হচ্ছে। কার স্বার্থে ভরাট হচ্ছে? আওয়ামী ভূমিদস্যুদের স্বার্থে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে এক মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে মিথ্যা মামলায় জামিন বাতিল করে কারাগারে প্রেরণের প্রতিবাদে যুবদলের উদ্যোগে তাৎক্ষণিক এই বিক্ষোভ মিছিল হয়।

যুবদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্নার নেতৃত্বে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল এবং সমাবেশ হয়।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে শিশু মারা গেছে। মহিলাসহ প্রায় বিশজন মারা গেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কি দায় নেই? আপনি কয়লা পুড়িয়ে তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র করে সুন্দরবন উজাড় করার ষড়যন্ত্র করছেন। দক্ষিণবঙ্গের সমুদ্র উপকূলের সব উজাড় করে দিচ্ছেন। সেখানে ফল হয় না, এটাতো আপনার কারণে। যেখানেই দুর্নীতি ও লুটপাট সেখানেই আওয়ামী সরকার। আজকে ব্যাংক, বিমা সর্বত্র হরিলুট চলছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ফাঁকা হয়ে গেছে। বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে মানুষ অতিষ্ঠ। তারা না কি বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পন্ন।

তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে থু থু দিয়ে ইটের দালান গড়া যায় না। যেটা শেখ হাসিনা করেছেন গত কয়েক বছর ধরে। আজকে দেশে কর্মসংস্থান নেই। চারদিকে শুধু হাহাকার আর আহাজারি। সেই পরিস্থিতিতে আল্লাহর অভিশাপ। এই ভয়ংকর অগ্নিবর্ণরূপ বাংলাদেশের প্রকৃতি। এরমধ্যেও গণতন্ত্রকে ধ্বংসের নীল নকশা থামছে না। সেজন্যই যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে কারাগারে পাঠানো হলো। এর আগে অনেক নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রিজভী বলেন, আজকে আমরা একটি মিছিল নিয়ে গেলে বামে-ডানে পুলিশ বাধা দেয়। কারণ আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছি। আজকে প্রতিবাদও করা যাবে না। মতপ্রকাশের স্বাধীনতাও নেই। কই ব্যাংক লুটেরা ও ভূমি দস্যুদের তো বাধা দেন না। এই দায়িত্বও তো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। অথচ আপনারা গণতন্ত্রকামী মানুষকে বাধা দেন! তাদের মিছিল দেখলে ও স্লোগান শুনলে আপনারা বাধা দেন। আমি অবিলম্বে সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর মুক্তি দাবি করছি। অন্যথায় প্রতিটি আঘাত আপনাদের দিকে ফিরে যাবে। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। অন্যায়-অবিচার না থামালে আপনাদের দিকেই ফিরে যাবে।

এ সময় আব্দুল মোনায়েম মুন্না বলেন, পুলিশ ও আজ্ঞাবহ আদালতকে নিয়ন্ত্রণ করে জনগণের ভোটের অধিকার এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চলমান আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া থেকে যুবদল নেতারা বিরত রাখা যাবে না; বরং এতে নেতাকর্মীদের ক্ষোভ ও প্রতিবাদের আকাঙ্ক্ষা আরও তীব্র থেকে তীব্রতর হবে। সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমেই মুক্ত করে আনা হবে। এই অবৈধ সরকারের কছে মুক্তির দাবি জানানো হবে না।

মিছিলে যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা রুহুল আমিন আকিল, কামরুজ্জামান দুলাল, দীপু ভুঁইয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া, জব্বার খান, করিম সরকার, আলমগীর হাসান সোহান, তানভীর আহমেদ সোহেল, আজিজুল হক আকন্দ, মাসুদ পারভেজ, পার্থদেব মণ্ডল, আমিনুর রহমান আমিন, মাজেদুর রহমান রুমন, মেহেদী হাসান জুয়েলসহ যুবদলের কেন্দ্রীয় ও বিভিন্ন পর্যায়ের বিপুল সংখ্যক নেতৃবৃন্দ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএফ) তিন সন্ত্রাসী নিহত হয়েছেন। এসময় উদ্ধার করা হয়েছে বেশ কিছু অস্ত্র। রবিবার (১৯ মে) ‍দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ জানায়, যৌথ অভিযানে রোয়াংছড়ির রোনিন পাড়া ও রুমার পাইক্ষ্যং পাড়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় অভিযান চালায় সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এসময় কেএনএফ সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।

পুলিশ আরও জানায়, সেনা সদস্যরাও পাল্টা গুলি করলে কেএনএফ এর তিন সন্ত্রাসী নিহত হন। পরে সেনাবাহিনীর অভিযানে বাকী সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র, বেতার যন্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি পাওয়া যায়।

গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, অস্ত্র লুট এবং ব্যাংক কর্মকর্তাকে অপহরণ করে কেএনএফ সন্ত্রাসীরা। এরপর থেকে পাহাড়ে সন্ত্রাসবিরোধী যৌথ অভিযান চলছে।


আরও খবর



এবার ভরিতে ১৮৭৮ টাকা কমল স্বর্ণের দাম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের বাজারে ফের কমল স্বর্ণের দাম। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৭৮ টাকা কমানো হয়েছে। এর ফলে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা।

আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম কমানো হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪ হাজার ১৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৮৯ হাজার ৩১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৪ হাজার ২৭৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

অবশ্য স্বর্ণের গহনা কিনতে ক্রেতাদের এর থেকে বেশি অর্থ গুনতে হবে। কারণ বাজুস নির্ধারণ করা দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ করে স্বর্ণের গহনা বিক্রি করা হয়। সেইসঙ্গে ভরি প্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা।

স্বর্ণে দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ক্যাটেগরি ভেদে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের রুপা ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপা ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপা ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল, ২৯ এপ্রিল, ২৮ এপ্রিল, ২৭ এপ্রিল, ২৫ এপ্রিল, ২৪ এপ্রিল ও ২৩ এপ্রিল সাত দফা স্বর্ণের দাম কমানো হয়। সবশেষ গত ৩০ এপ্রিল ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের ৪২০ টাকা কমানো হয়।


আরও খবর



খালেদা জিয়ার ১১ মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি পেছাল

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা ১১ মামলার অভিযোগ গঠনের ওপর শুনানি ফের পেছানো হয়েছে। অসুস্থতাজনিত কারণে খালেদা জিয়া আদালতে উপস্থিত হতে না পারায় তার আইনজীবী সময়ের আবেদন করেন।

এর প্রেক্ষিতে আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আগামী ২৯ জুলাই নতুন দিন ধার্য করেন।

১১ মামলার মধ্যে রাজধানীর দারুস সালাম থানায় নাশকতার আটটি, যাত্রাবাড়ী থানার দুটি ও রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা রয়েছে। এরমধ্যে যাত্রাবাড়ী থানার একটি হত্যা মামলা চার্জশিট গ্রহণের বিষয়ে শুনানির জন্য রয়েছে। অপর ১০ মামলা ছিল চার্জ শুনানির জন্য।

এসব মামলায় খালেদা জিয়া ছাড়াও বিএনপির উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন আমানউল্লাহ আমান, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ও সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের বিভিন্ন সময়ে মামলাগুলোয় চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। মামলায় খালেদা জিয়াকে পলাতক দেখিয়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়। পরে খালেদা জিয়া আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন।


আরও খবর