আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

পীরগঞ্জে দার্জিলিং কমলার বাম্পার ফলন

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:

ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার মালঞ্চা গ্রামের অরেঞ্জ ভ্যালি দার্জিলিং জাতের কমলা গাছের ডালে ডালে এবারও থোকায় থোকায় ঝুলছে বড় বড় কমলা। কমলার ভারে হেলে পড়েছে গাছের ডালপালা। দেখে মনে হচ্ছে এটি ভারতের দার্জিলিংয়ের কোন এক কমলা বাগান।

নয়নাভিরাম এ কমলা বাগান দেখতে প্রতিদিন দুর দরান্ত থেকে মানুষ আসতে শুরু করেছে বাগানে। আনুষ্ঠানিক ভাবে কমলা তোলা শুরু করেছেন বাগান মালিক। মিষ্টি এবং রসালো এ কমলা বাগানেই বিক্রি হচ্ছে ৩শ টাকা কেজি দরে। বাগান থেকে এবার ৩৫ লাখ টাকার কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা বাগান মালিকের।

উপজেলার কোষারাণীগঞ্জ ইউনিয়নের মালঞ্চা গ্রামের আড়াই বিঘা জমির ওপরে ভারতীয় দার্জিলিং জাতের কমলার বাগান করেছেন উপজেলার বীরহলি গ্রামের কৃষি উদ্যোক্তা আবু জাহিদ ইবনুণ ইকরাম জুয়েল। বাগানটিতে আড়াইশ মত কমলা গাছ রয়েছে।

অষ্টমবারের মতো তার এ বাগানের গাছে এবারও প্রচুর কমলা ধরেছে। কমলার রঙও এসেছে দারুন। ১১ বছর আগে জেলা হর্টিকালচার থেকে প্রতি চারা ৫ টাকা করে ক্রয় করে রোপন করেন জুয়েল। যদিও তার এ বাগান করার ইচ্ছা ছিল না। শুধুমাত্র হর্টিকালচার সেন্টারের কর্মকর্তাদের অনুরোধে তিনি কমলার চারাগুলো কিনেছিলেন। এখন সেই আড়াইশ গাছ থেকে বাৎসরিক ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকার কমলা বিক্রি করছেন কৃষি উদ্যোক্তা জুয়েল।

গত বছর এ বাগান থেকে প্রায় ২০ লাখ টাকার কমলা বিক্রি করেছিলেন তিনি। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি সরবরাহ করেছেন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়। বাগানে প্রচুর দর্শনার্থী আসেন দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে। দর্শনার্থীদের চাপ সামলাতে শেষ পর্যন্ত ২০ টাকা প্রবেশ মূল্যে নির্ধারণ করেন বাগান মালিক। তার পরেও ভীড় সামাল দিতে মালিক সহ ৮ জনকে হিমসিম খেতে হয়েছে।

এবার ৩৫ লাখ টাকার কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন বাগান মালিক। দর্শনার্থীদের ভীড় সামলাতে এবার আগে ভাগেই বাড়তি ব্যবস্থা নিয়েছেন। কড়া নিরাপত্তাসহ বাগানে প্রবেশের জন্য ২০ টাকা মূল্যের টিকিটের ব্যবস্থা করেছেন। বাগানের ভিতরে কিছু গরম কাপড় বিক্রিরও ব্যবস্থা রয়েছেন। দর্শনার্থীরা কমলা বাগান দেখতে এসে বাগানের সৌন্দর্য অবলোকন করার পাশাপশি স্বল্প মূল্যে পরিবারের জন্য গরম কাপড়ও কিনতে পারবেন।

উদ্যোক্তা জুয়েল জানান, তার বাগানটি দার্জিলিং জাতের কমলা বাগান। এ বাগানের কমলা স্বাদে দার্জিলিংয়ের কমলার মত। অর্গানিক পদ্ধিতিতে তিনি এ বাগান করেছেন। কোন কীট নাশক ব্যবহার করা হয় না। বাগানের আড়াইশ গাছ থেকে এবার ৩শ মন কমলা হতে পারে বলে আশা তার। আড়াই বিঘার এ বাগানে তার খরচ হয় চার লাখ টাকা। ভারতীয় দার্জিলিং জাতের কমলা গাছ ৫০ বছর পর্যন্ত ফল দেয়। এটি একটি অর্থকরি ফসল, যা খুব সহজে ও স্বল্প খরচে উৎপাদন করা যায় বলে জানান তিনি।

কেউ যদি এমন বাগান করতে চায়, তাহলে তার পক্ষ থেকে কমলা চাষ বিষয়ে সব ধরনের সহযোগিতা করবেন বলেও জানান সফল এ উদ্যোক্তা।

জেলা কৃষি অধিদপ্তরের সূত্রমতে, পীরগঞ্জে জুয়েলের বাগান ছাড়াও জেলায় চার দশমিক আট হেক্টর জমিতে কমলা চাষ করা হচ্ছে। এছাড়াও মালটার বাগান আছে প্রায় দেড়শ হেক্টর জমিতে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, এ বাগানের কমলা খুবই সুস্বাদু ও ভালো। তাই এ বাগানের কমলা দেশের বিভিন্ন এলাকায় যায় এবং সকল জায়গায় আমাদের দেশে উৎপাদিত কমলা হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে। তাছাড়া এটা একটা পর্যটন শিল্প হিসেবেও কাজ করছে। কৃষিবিভাগ থেকে লেবু জাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি, সম্প্রসারণ ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের মাধ্যমে তাকে সহযোগিতা করা হচ্ছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহরিয়ার নজির জানান, জুয়েলের কমলা বাগান একটি পরিচিত নাম ও ব্রান্ড। জুয়েলের মত কেউ এমন কমলা বাগান করতে চাইলে তাদের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগীতা করা হবে।


আরও খবর



টাঙ্গাইলে ট্রা‌ক-কাভার্ডভ্যানের মু‌খোমু‌খি সংঘ‌র্ষ, নিহত ১

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কালিহাতি (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

Image

টাঙ্গাইলের কা‌লিহাতীতে ট্রা‌ক ও কাভার্ডভ্যানের মু‌খোমু‌খি সংঘ‌র্ষে একজন নিহত হ‌য়ে‌ছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হ‌য়ে‌ছেন আরও দুইজন।আহত‌দের উদ্ধার ক‌রে টাঙ্গাইল জেনা‌রেল হাসপাতা‌লে পা‌ঠি‌য়ে‌ছে পু‌লিশ।

মঙ্গলবার (৭ মে) ভোর ৫ টার দি‌কে ঢাকা-টাঙ্গাইল- বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়‌কের উপ‌জেলার সরা‌তৈল টাওয়ার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘ‌টে। তাৎক্ষনিক হতাহ‌ত‌দের প‌রিচয় পাওয়া যায়‌নি।

এদি‌কে দুর্ঘটনার কার‌ণে মহাসড়‌কে প‌রিবহন চলাচল বন্ধ হ‌য়ে‌ যায়। এতে মহাসড়‌কের চার কি‌লো‌মিটার এলাকায় যানজ‌টের সৃ‌ষ্টি হয়। ফ‌লে উত্তরবঙ্গ থেকে ছে‌ড়ে আসা প‌রিবহন ও ঢাকা থেকে ছে‌ড়ে আসা পরিবহনগু‌লো এলেঙ্গা-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক ব‌্যবহার না ক‌রে এলেঙ্গা-ভুঞাপুর-বঙ্গবন্ধু সেতু আঞ্চ‌লিক সড়ক ব‌্যবহার ক‌রে।

এছাড়া দুর্ঘটনার পরই ক্ষ‌তিগ্রস্ত দুইটি যানবাহন উদ্ধার কার্যক্রম শুরু ক‌রে পু‌লিশ। গা‌ড়ি দুইটি সড়ক থেকে সরা‌নোর পর মহাসড়‌কে প‌রিবহন চলাচল শুরু হয়।

বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব থানার উপ‌-প‌রিদর্শক (এসআই) লিটন মিয়া জানান, ঢাকাগামী ট্রা‌কের সা‌থে উত্তরবঙ্গগামী কাভার্ডভ‌্যা‌নের সা‌থে মু‌খোমু‌খি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ট্রা‌ক চালক মারা যান। এছাড়া কাভার্ডভ‌্যা‌নের চালকসহ আরও দুইজন গুরুত্বর আহত হন। আহত‌দের দ্রুত উদ্ধার ক‌রে টাঙ্গাইল জেনা‌রেল হাসপাতা‌লে পাঠা‌নো হ‌য়ে‌ছে। নিহত ট্রাক চাল‌কের প‌রিচয় পাওয়া যায়‌নি। আইনি প্রক্রিয়া শে‌ষে মর‌দেহ নিহতের স্বজন‌দের কা‌ছে হস্তান্তর করা হ‌বে।


আরও খবর



আরও কমলো স্বর্ণের দাম

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশে আবারও কমেছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ৩১৫ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

রোববার (২৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস এ তথ্য জানায়। আজ বিকেল ৪টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।


আরও খবর



ঘরের চাল সরাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

জাজিরা (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি:

শরীয়তপুরের জাজিরায় ঘরের চালা সরাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে রানা মৃধা (১৭) নামের এক তরুণ নিহত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুর ১২টার সময় জাজিরা উপজেলার পালেরচর ইউনিয়নের মোল্লা কান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রানা মৃধা ওই এলাকার দেলোয়ার মৃধার ছেলে।

স্থানী সূত্রে জানা যায়, পালেরচর ইউনিয়নের মোল্লা কান্দির বাসিন্দা দেলোয়ার মৃধার বসতঘর নতুন করে মেরামত করার জন্য চালা সরাতে যান তার ছেলে রানা মৃধা ও স্থানীয় আবুল ভূইয়া, জামাল মল্লিকসহ কয়েকজন। হঠাৎ অসাবধানতাবসত টিনের চালা নেওয়ার সময় ঘরের মিটারের সাথে সংস্পর্শে আসে। এতে রানা মৃধা বিদ্যুতপৃষ্ট হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। এরপর স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।

প্রত্যক্ষদর্শী আবুল ভূঁইয়া জানান, আমরা কয়েকজন মিলে দেলোয়ার মৃধার ঘরের চাল সরাচ্ছিলাম। টিনের চালা সরানোর এক পর্যায়ে হঠাৎ দেখি রানা জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পরে আছে পরে দেখলাম যে টিনের চালার সাথে বিদ্যুতের তাঁর লাগানো ছিলো। এরপর আমরা তাকে জাজিরা হাসপাতালে নিয়ে আসি।

জাজিরা থানার অফিসার ইনচার্জ হাফিজুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘরের টিনের চালার সাথেই বিদ্যুৎ মিটারের তাঁর সংযোগ ছিল। অসাবধানতাবসত বিদুৎস্পৃষ্টে তার মৃত্যু হয়েছে। সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের লাশ শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।


আরও খবর



দুবাই বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছালো এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

জিম্মিদশা থেকে মুক্ত বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছেছে। জাহাজের অবস্থান নির্ণয়কারী বৈশ্বিক সংস্থা মেরিন ট্রফিক এ তথ্য জানিয়েছে।

মেরিন ট্রফিক ডটকম সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতে এমভি আবদুল্লাহ ওমান সাগর পাড়ি দিয়ে পারস্য উপসাগরে প্রবেশ করে। অবস্থান ও গতিবেগ অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় রোববার (২১ এপ্রিল) বিকেল ৪টায় জাহাজটি দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছায়।

এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদ জানান, জাহাজের ২৩ নাবিকের সবাই সুস্থ আছেন। দুবাই পৌঁছানোর পর নাবিকদের দুজন ফ্লাইটে বাংলাদেশে ফিরবেন। বাকি ২১ জন কয়লা খালাসের পর মে মাসের প্রথম সপ্তাহে জাহাজ নিয়ে দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

সোমালিয় দস্যুরা গত ১২ মার্চ বাংলাদেশি ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ জাহাজটি জিম্মি করে। দেশটির উপকূল থেকে ৬০০ নটিক্যাল মাইল দূরে ভারত মহাসাগরে জাহাজটি জিম্মি করা হয়। এর ৩২ দিন পর গত ১৪ এপ্রিল জাহাজটি মুক্ত করে দেয় জলদস্যুরা। এরপরই সেটি সোমালিয়া উপকূল থেকে আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। জাহাজটি ৫৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লা পরিবহন করছে।

আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিক থেকে কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরে চট্টগ্রামভিত্তিক কেএসআরএম গ্রুপের মালিকানাধীন এমভি আবদুল্লাহ নামের জাহাজটি জিম্মি করা হয়েছিল। এতে জলদস্যুদের হাতে জিম্মি হন জাহাজের ২৩ জন বাংলাদেশি নাবিক ও ক্রু।


আরও খবর



হলফনামায় যে পরিমাণ সম্পত্তি দেখালেন কঙ্গনা রানাওয়াত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের অন্যতম অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। রিল থেকে রিয়েল লাইফে বেশ আলোচিত। ভারতের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল বিজেপির কড়া সমর্থক তিনি।

এবার হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন কঙ্গনা। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পরেই সম্পত্তির পরিমাণ নিয়ে ভক্তদের মাঝে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা।

কঙ্গনা হলফনামায় জানিয়েছে, তার বাড়ি-গাড়ি থেকে শুরু করে প্রায় ৯১ কোটি টাকা হয়েছে। পাশাপাশি প্রায় ১৭ কোটি টাকার দেনা রয়েছে এ অভিনেত্রীর।

হলফনামা থেকে জানা যায়, মুম্বাইয়ে তিনটি বাড়িসহ প্রযোজনা সংস্থা রয়েছে। একটি বাংলো রয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৫ কোটি টাকা। কয়েক বছর আগে জন্মভূমি মানালিতে একটি বাড়ি বানিয়েছে যার বাজারমূল্যও প্রায় ১৬ কোটি টাকা। চণ্ডীগড়ে বেশ কিছু সম্পত্তি রয়েছে।

এছাড়া কঙ্গনার প্রায় সাড়ে ৬ কেজি গয়না রয়েছে। এবং রুপো রয়েছে ৬০ কেজির মতো। যার মূল্য প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা। ব্যাংকে রয়েছে  ১.৩২ কোটি টাকা। অভিনেত্রীর বেশ কিছু বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে, সঙ্গে একটি স্কুটারও আছে। ২০২২-২০২৩ অর্থ-বছরে অভিনেত্রীর বার্ষিক আয় ছিল ৪ কোটি।

উল্লেখ্য, কঙ্গনা রানাওয়াত তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং চারবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছেন। পাঁচবার ফোর্বস ইন্ডিয়ার সেরা ১০০ সেলিব্রিটির তালিকায় জায়গা পেয়েছেন তিনি। ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত কুইন ছবিতে অসাধারণ অভিনয়ের জন্য তাকে বলিউডের রানি বলা হয়। বিভিন্ন সময় বির্তকের কারণে সংবাদ শিরোনামে এসেছেন তিনি।


আরও খবর