৩৬০ জন যাত্রী ও ১১টি বগি নিয়ে পদ্মা সেতু
দিয়ে বেনাপোল থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে বেনাপোল এক্সপ্রেস। প্রথমদিনের যাত্রায়
যাত্রী হতে পেরে উল্লাসিত যাত্রীরা। সপ্তাহে মঙ্গলবার ব্যাতীত ছয় দিনই যাতায়াত করবে
এই ট্রেনটি।
স্বপ্নের পদ্মাসেতু দিয়ে ঢাকা থেকে সুন্দরবন
রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয় বুধবার (১ নভেম্বর)। এদিন সকালে ভারত ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী
উদ্বোধনের পর খুলনা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে ট্রেনটি। আর ২ নভেম্বর দুপুর ১টায়
বেনাপোল থেকে ৩৬০ জন যাত্রী নিয়ে পদ্মাসেতু হয় ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় ট্রেনটি।
ঝিকরগাছা যশোর, মোরকগঞ্জ, কোটচাঁদপুর,
চুয়াডাঙ্গা, আলমডাঙ্গা, পোড়াদহ জংশন, কুষ্টিয়া কোর্ট, রাজবাড়ী, ফরিদপুর এবং ভাঙ্গা
জংশন হয়ে ঢাকা যাবে ট্রেনটি। দ্রুত সময়ে পদ্মা
সেতু দিয়ে কম খরচে ঢাকায় যেতে পেরে উচ্ছাসিত যাত্রীরা। প্রথম দিনের সাক্ষী হতে পেরে
আবেগ আপ্লুত যাত্রী ও চালক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান যাত্রীরা।
বেনাপোল রেল ষ্টেশন মাষ্টার জাকির হোসেন
জানান, ৩৬০ জন যাত্রী ও ১১টি বগি নিয়ে প্রথম দিনে বেনাপোল এক্সপ্রেস যাত্রা করেছে ঢাকার
দিকে। পৌছাঁবে রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে। এটি একটি ঐতিহাসিক দিন বলে আখ্যায়িত করেন তিনি।
সপ্তাহে মঙ্গলবার ব্যাতীত ছয় দিনই যাত্রা
করবে ট্রেনটি। বেনাপোল থেকে ট্রেনটি ছাড়বে ১১টায় ঢাকায় পৌছাঁবে রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে।
ঢাকা থেকে ১১টা ৪৫ মিনিটে ছেড়ে বেনাপোলে পৌছাঁবে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে। পদ্মাসেতৃ দিয়ে
নড়াইল হয়ে বেনাপোলে ট্র্রেন আসবে ২০২৪ সালের জুনে। এসময় কমবে সময় ও অর্থ।