আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক সূত্র মানে না মানুষের শুক্রাণু!

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৭ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

মানুষের শুক্রাণু লেজের সাহায্যে ঘন তরল পদার্থের মধ্য দিয়ে পথ করে নিয়ে এগিয়ে চলে। কিন্তু এই এগিয়ে চলার পথে শুক্রাণু পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম মৌলিক সূত্র, যা নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র নামে পরিচিত, সেই সূত্রকেই অমান্য করে। সম্প্রতি প্রখ্যাত বিজ্ঞান সাময়িকী পিআরএক্স জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা নিবন্ধ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

জাপানের কিয়োটো ইউনিভার্সিটির গণিতজ্ঞ কেন্তা ইশিমতো ও তাঁর সহকর্মীরা গবেষণা চালনা যে, শুক্রাণুসহ একই ধরনের চলৎশক্তিসম্পন্ন বস্তু বা অণুজীবগুলো কীভাবে মানুষের শরীরের ঘন তরলের ভেতর দিয়ে সাঁতার কাটে। বিশেষ করে, এসব ঘন তরলে সাঁতার কাটার ক্ষেত্রে এসব তরলের ঘনত্ব শুক্রাণুর পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারত। অন্তত পদার্থবিজ্ঞানের তত্ত্ব তাই বলে। সে বিষয়টি জানতেই বিস্তর গবেষণা করেন তাঁরা।

১৬৮৬ সালের দিকে যখন নিউটন গতির সূত্রগুলো নিয়ে কাজ করছিলেন, তখন বাহ্যিক বস্তুর ক্ষেত্রে সেই সূত্রগুলো বিবেচনা করলেও অণুজীবের ক্ষেত্রে আঠালো কোনো তরল পদার্থের মধ্য দিয়ে চলাচলের ক্ষেত্রে এসব তত্ত্ব কখনো বিবেচিত হতে পারে সেটি নিশ্চয়ই ভাবেননি। কিন্তু নিউটন না ভাবলেও তাঁর প্রায় ৩৫০ বছর পর এসে কিয়োটো ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে নতুন করে ভেবেছেন।

নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্রটি হলো—‘প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে। এই তত্ত্ব প্রকৃতির একটি নির্দিষ্ট প্রতিসাম্যকে নির্দেশ করে, যেখানে দুটি পরস্পরবিরোধী শক্তি একে অপরের বিরুদ্ধে কাজ করে। কিন্তু প্রকৃতির সর্বত্রই বোধ হয় এই তত্ত্ব সমানভাবে কাজ করে না। বিশেষ করে তরলে পদার্থের মধ্য দিয়ে চলাচলের ক্ষেত্রে এই সূত্র পুরোপুরি কাজ করে না।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের কোষগুলো নিজের শক্তি নিজেই উৎপাদন করে। মানুষের শুক্রাণুর ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। ঘন আঠালো তরলের ভেতর দিয়ে চলাফেরার সময় শুক্রাণুও নিজের অভ্যন্তরীণ শক্তির সাহায্যে এগিয়ে যায়। এই প্রক্রিয়ায় শুক্রাণু একপ্রকার বল প্রয়োগ করেই এগিয়ে যায়। কিন্তু বিপরীতে সমান বল শুক্রাণুকে বাধা দেয় না। ফলে এ ক্ষেত্রে নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্রও প্রযোজ্য হয় না।

ইশিমতো ও তাঁর সহকর্মীরা মানুষের শুক্রাণুর পরীক্ষামূলক তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন এবং সবুজ শৈবাল ক্ল্যামিডোমোনাসের চলৎশক্তির একটি মডেলও তৈরি করেছেন। এ দুটি কোষই বেশ পাতলা ও আঁকাবাঁকা ফ্ল্যাজেলা বা লেজ ব্যবহার করে সাঁতার কাটে, যা কোষের শরীর থেকে বেরিয়ে আসে এবং কোষকে সামনের দিকে চালিত করার জন্য আকৃতি পরিবর্তন করে।

সাধারণত উচ্চ ঘনত্বের তরলগুলো একটি ফ্ল্যাজেলার শক্তিকে নষ্ট করে শুক্রাণুকে নড়াচড়া করতে বাধা দিতে পারে। তবু যেভাবেই হোক শুক্রাণুর স্থিতিস্থাপক লেজ তার চারপাশে কোনো প্রতিক্রিয়া উসকে না দিয়ে শুক্রাণুকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, শুক্রাণুর লেজের স্থিতিস্থাপকতা একেবারেই অনন্য। এর ফলে সেটি আশপাশের তরলে খুব সামান্য শক্তি ব্যয় করেই শুক্রাণুকে এগিয়ে নিতে পারে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই আবিষ্কার সক্রিয় অণুজীবের মতো বৈশিষ্ট্য দেখায় এমন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রোবটের নকশা তৈরিতে বেশ অবদান রাখবে।


আরও খবর



মানবপাচার মামলায় ফের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর মিরপুর থানায় দায়ের করা মানবপাচার আইনের এক মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে চার দিনের রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। রবিবার (৫ মে) বিকালে শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শান্তা আক্তারের আদালত এই আদেশ দেন।

এদিন ভুয়া মৃত্যু সনদ প্রদানের অভিযোগে করা মামলায় তিন দিনের রিমান্ড শেষে তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। তখন এ মামলায় তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর জোনাল টিমের উপপরিদর্শক মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

এ ছাড়া মানবপাচার আইনের আরেক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোসহ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে ডিবি পুলিশ। পরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুবের আদালত এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখান।

এর আগে রাজধানীর মিরপুর থেকে গত বুধবার রাতে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মিরপুর জোনাল টিম। তার বিরুদ্ধে এরই মধ্যে মিরপুর মডেল থানায় ৩টি মামলা করা হয়। আরও কয়েকটি মামলার প্রস্তুতি চলছে।

গত বৃহস্পতিবার মিল্টনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমে জাল মৃত্যুসনদ দেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এদিকে মিল্টন সমাদ্দারের গ্রেপ্তার হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে মিরপুরের পাইকপাড়া এবং বরিশালের উজিরপুরের সাধারণ মানুষজন। এ ছাড়া বুধবার রাতেই রাজধানীতে আনন্দ মিছিল করে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ নামের একটি সংগঠন। গ্রেপ্তারের পর থেকেই ভুক্তভোগীদের অনেকে মিল্টনের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে শুরু করেছেন।

প্রসঙ্গত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক কোটি ষাট লাখের বেশি অনুসারী রয়েছে মিল্টন সমাদ্দারের। অভিযোগ রয়েছে এ বিশাল অনুসারীদের কাজে লাগিয়ে তার মূল টার্গেট ছিল বিভিন্ন মানবিক কাজ প্রচার করে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করা।


আরও খবর



দুই দিনে সোনার দাম বাড়ল ১৭৮৫ টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

টানা আট দফায় কমানোর পর দেশের বাজারে গত দুই দিনে প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৭৮৫ টাকা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এর মধ্যে শ‌নিবার বে‌ড়ে‌ছিল ১০৫০ টাকা এবং রোববার প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়েছে ৭৩৫ টাকা।

দাম বাড়ানোর ফলে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হবে ১ লাখ ১০ হাজার ৯৪৮ টাকা। যা সোমবার থেকে কার্যকর হবে। আজ প্রতিভরি সোনা ১ লাখ ১০ হাজার ২১৩ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

রোববার (৫ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১০ হাজার ৯৪৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৫ হাজার ৮৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের সোনা ৯০ হাজার ৭৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনা ৭৫ হাজার ৪৮৯ টাকায় বিক্রি করা হবে।

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।

আজ রোববার সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১০ হাজার ২১৩ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৫ হাজার ১৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের সোনা ৯০ হাজার ১৭৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনা ৭৪ হাজার ৯৮৯ টাকায় বিক্রি হয়।


আরও খবর



চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় ৯ মে

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় আগামী ৯ মে ঘোষণার দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। সোমবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক আলী আহমেদ রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এদিন ধার্য করেন।

মামলার আসামিরা হলেন- ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ফারুক আব্বাসী, আদনান সিদ্দিকী, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এ হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে।

মামলায় অভিযোগ থেকে জানা যায়- হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান।

মামলার তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকী ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন।

বিচারপতি মো. রূহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেয়া হয় এবং হাইকোর্টের দেয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। মামলায় ১০ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।


আরও খবর



পাথরঘাটায় ২৫ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি:

বরগুনার পাথরঘাটায় ২৫ কেজি হরিণের মাংসসহ ৪টি পা উদ্ধার করেছে পাথরঘাটা দক্ষিণ স্টেশন কোস্টগার্ড। বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাতে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে পাথরঘাটা কোস্ট গার্ড।

এর আগে বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে পাথরঘাটা উপজেলা সদর ইউনিয়ন ৯ নম্বর ওয়ার্ড চরলাঠিমারা এলাকা থেকে হরিণের পা ও মাংস উদ্ধার করা হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কোস্টগার্ড জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের চরলাঠিমারা গ্রামে হরিণের মাংস পাচার হচ্ছে। এমন সংবাদ পেয়ে ওই এলাকায় অবস্থান নেয় কোস্টগার্ড সদস্যরা। তখন কোস্টগার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে মাংস ফেলে সেখান থেকে পালিয়ে যায় পাচারকারীরা।

এসময় ৪টি হরিণের পা সহ ২৫ কেজি মাংস উদ্ধার করে। পরে হরিণের মাংস পাথরঘাটা বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এসময় পাচারকারীরা পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করতে সক্ষম হয়নি কোস্টগার্ড।


আরও খবর



ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আগুন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুনুর রশীদ, ফরিদপুর

Image

ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল ৮টার দিকে হাসপাতালটির দ্বিতীয় তলার স্টোর রুমে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

এসময় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ধোঁয়ায় চারপাশে অন্ধকার হয়ে যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণ ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি টিম কাজ করছে।

ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মো. আসাদুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ২০ মিনিটের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করা যায়নি। পরবর্তীতে জানানো যাবে।

হাসপাতালের উপ-পরিচালক দীপক কুমার বলেন, হঠাৎ করে হাসপাতালটির দ্বিতীয় তলার স্টোর রুমে আগুন লাগে। পরে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং ধোঁয়ায় অন্ধকার সৃষ্টি হয়। স্টোর রুমটিতে হাসপাতালের ওষুধপত্র, যন্ত্রপাতি, ফ্রিজসহ নানা সরঞ্জাম রয়েছে।


আরও খবর