আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

পাবনায় ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

পাবনার ঈশ্বরদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে শচীন বিশ্বাস সাজু (২২) নামে এক ছাত্রদল কর্মী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে উপজেলার পাকশী ইউনিয়নের চররূপপুর (জিগাতলা) উত্তরপাড়া মসজিদের সামনে সড়কে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত শচীন নতুন রূপপুর দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত বিলাত বিশ্বাসের ছেলে ও স্থানীয় ওয়ার্ড ছাত্রদলের কর্মী। শচীন হোসেন সাজুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঈশ্বরদী উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সুমন।

তিনি জানান, শচীন স্থানীয় ওয়ার্ড ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মী ছিল। ছাত্রদলের কোনো কমিটি না থাকায় কর্মী হিসেবে দলের দায়িত্ব পালন করতেন। 

স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার রাতে শচীন চররূপপুর উত্তরপাড়া (জিগাতলা) মসজিদের পাশে এক বাড়িতে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে  বনভোজন করছিলেন। সবাই যখন খাওয়া-দাওয়া করছিল তখন শচীন মোবাইলে কথা বলতে বলতে রাস্তার ওপরে আসা মাত্রই দুর্বৃত্তরা তার মাথায় গুলি করে ও চাকু দিয়ে আঘাত করে মোটরসাইকেলে দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া শেষে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেতে পারে বলে স্থানীয়রা ধারণা করছেন। 

ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মালেকুল আফতাব ভূঁইয়া বলেন, আহত শচীন বিশ্বাসকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া শেষে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। তার মাথায় গুরুতর আঘাত লেগেছিল। মাথার খুলির একটি অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। শুনেছি পাবনা হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়েছে। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে ঈশ্বরদী থানা পুলিশের কর্মকর্তারা ফোন রিসিভ করেননি। এজন্য বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

নিউজ ট্যাগ: পাবনা ঈশ্বরদী

আরও খবর



থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হলেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হলেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। শুক্রবার (১৬ আগস্ট) পার্লামেন্টে ৩১৯ ভোটে জয়ী হন তিনি। এর মধ্য দিয়ে দেশটির সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হলেন ৩৭ বছর বয়সী পেতংতার্ন। তিনি দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। এক প্রতিবেদনে মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি এই খবর জানিয়েছে।

গত বছর নির্বাসন থেকে ফিরে আসার আগে, একটি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে থাকসিন সিনাওয়াত্রাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছিল। নির্বাসনে থাকা পেতংতার্নের খালা ইংলাক সিনাওয়াত্রার পরে সিনাওয়াত্রা পরিবারের থেকে ওঠে আসা থাইল্যান্ডের তৃতীয় নেতা তিনি। এছাড়া, খালার পর থাইল্যান্ডের দ্বিতীয় নারী প্রধানমন্ত্রীও পেতাংতার্ন।

শুক্রবার পার্লামেন্টে ৩১৯ ভোটে জয়ী হন পেতংতার্ন। তার বিপক্ষে ভোট পড়েছিল ১৪৫টি। এসময় ভোটদানে বিরত ছিলেন ২৭ জন। এক এক করে জনসমক্ষে ভোট দেন সংসদ সদস্যরা। এতে প্রায় এক ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়।

ক্ষমতাসীন ফেউ থাই দলের নেতা পেতাংতার্ন একমাত্র মনোনীত প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী ছিলেন এবং সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পান। নৈতিকতা লঙ্ঘনের দায়ে দেশটির সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে দুদিন আগে সাংবিধানিক আদালত অপসারণ করেছিল।

থাইল্যান্ডের সবচেয়ে জনপ্রিয় তবে বিতর্কিত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের একজন। থাকসিন। ২০০৬ সালে একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। তিনি ফেউ থাইয়ের একজন প্রকৃত নেতা হিসেবে জনপ্রিয়। মেয়ে পেতাংতার্নের রাজনৈতিক সমর্থনের পিছনে বাবার অবশিষ্ট জনপ্রিয়তা ও প্রভাব একটি অন্যতম ভূমিকা রেখেছে।


আরও খবর
জিতলে ওভারটাইমে কর বাদ দেবেন ট্রাম্প

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মাদারীপুরে স্কুল-কলেজের পাশেই ময়লার ভাগার, স্বাস্থ্যঝুঁকিতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মীর ইমরান, মাদারীপুর

Image

মাদারীপুরের শিবচর-জাজিরা আঞ্চলিক সড়কের চান্দেরচরে রাস্তার পাশে ময়লার ভাগারে পরিণত হয়েছে। এসব ময়লার স্তূপ থেকে বের হওয়া উৎকট দূর্গন্ধ ও ধোঁয়ায় চরম বিপাকে পড়ছেন স্কুল - কলেজের শিক্ষার্থীসহ পথচারী ও এলাকাবাসী।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কের পাশেই ময়লার স্তূপ। বিপরীত পাশে রয়েছে অজিফা কিন্ডারগার্টেন, উমেদপুর অজিফা রফিকুল্লাহ লাইসিয়াম, উমেদপুর উচ্চ বিদ্যালয়, ৮ নং উমেদপুর সফরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, নূরুল আমিন ডিগ্রী কলেজ ও মসজিদসহ জনবহুল ও শিক্ষা নগরী হিসেবে পরিচিত এলাকাটি। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে হাজার হাজার মানুষের যাতায়াত। ময়লার ভাগারের কারণে ওই সমস্ত পথচারী ও শিক্ষার্থীদের চলাচলে ব্যাপক সমস্যা হচ্ছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, অপরিকল্পিতভাবে দিনের পর দিন ওই এলাকায় চান্দেরচর বাজারসহ আশপাশের ময়লা এনে ফেলে চলেছে ময়লার স্তূপ। পাশেই ৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থী এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে আসা যাওয়ার সময় ময়লার উৎকট দূর্গন্ধ সয়ে চলাচল করতে হয়। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বিভিন্নরকম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পরতে হচ্ছে। ওই স্থান দিয়ে যাতায়াতের সময় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ পথচারীদের নাকে কাপড় দিয়ে চলাচল করতে হয়। শুধু তাই নয় এলাকাবাসীদেরও রয়েছে অভিযোগ, প্রতিদিন রাতে চাঁন্দেরচর বাজারের মত পঁচা গন্ধ যুক্ত ময়লা আবর্জনা সব শিবচর -শরিয়াতপুর জাজিরার আঞ্চলিক সড়কের পাশে এ ময়লার স্তূপ সৃষ্টি করেছে স্থানীয় চাঁন্দের চর হাটের বাজার কমিটির লোকজন।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা জনবহুল এলাকায় এভাবে ময়লার ভাগার রাখা কোনভাবেই যুক্তিসংগত নয়, উমেদপুর অজিফা রবিউল্লাহ লাইসিয়ামের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমি যখন স্কুলে আসি তখন রাস্তার পাশে ময়লার স্তূপ থেকে প্রচুর দগ্ধ পাই।


উমেদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ রোকনুজ্জামান বলেন, আমার বিদ্যালয় আট শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে রয়েছে, আমার এলাকায় পাঁচটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে এখানে কমলমতি শিক্ষার্থীদের যাতায়াত রয়েছে কিন্তু চাঁন্দের চর বাজারের যত ময়লা আবর্জনা আছে সব ময়লা আবর্জনা ফেলে  শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশ থেকে ময়লার স্তূপ সড়িয়ে নেওয়ার অনুরোধ করছি।

উমেদপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কাজী মনিরুজ্জামান বলেন, আমার স্কুলের পাশে ময়লার স্তূপ তৈরি হচ্ছে কিছু দিন পর আরো বড় আকারে ধারণ হলে দুর্গন্ধে খুব খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে ময়লার বাগারটির কারণে আশপাশের লোকজনের রোগ বেয়ে যাবে।

নূরুল আমিন ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ লুৎফর রহমান বলেন, এখানে পাঁচটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে কোন ভাবেই ময়লার স্তূপ রাখা খুবই বেমানান, কোন মতেই রাস্তার পাশে এত গুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে কোন ভাবেই ময়লার স্তূপ রাখা উচিত নয় অতিদ্রুত এই ময়লার স্তূপ সড়িয়ে নেওয়া উচিত না হলে শিক্ষার্থীদের মানবদেহে প্রবেশ করবে বিভিন্ন রোগ ব্যাধি।

এ বিষয়ে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ ফাতেমা মাহজাবিন বলেন, যেখানে সেখানে ময়লার স্তূপ পরিবেশ দূষণ করে। তার উপর জনবহুল এলাকায় এভাবে ময়লা আবর্জনা ফেললে নানা রোগবালাই হতে থাকে। বিশেষ করে শিশুদের শ্বাসকষ্টসহ পানি ও বায়ু বাহিত রোগের ঝুঁকি আছে।

শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, যেহেতু যত্রতত্র ময়লা ফেলার কারণে স্থানীয় ও পথচারীদের সমস্যা হচ্ছে। আমরা খুব শীঘ্রই ওই স্থানটি থেকে ময়লার স্তূপ সরানোর ব্যবস্থা করবো। হাটবাজার ও আশপাশের মানুষের সুবিধার্থে একটি নির্দিষ্ট নিরাপদ স্থানে ময়লা ফেলানোর জন্য জায়গা নির্ধারণ করা হবে।


আরও খবর



পাপন-নানক-বিপ্লব বড়ুয়ার সব ব্যাংক হিসাব জব্দ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) সদ্য পদত্যাগ করা সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলির সদস্য ও সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং  দিনাজপুর-৬ (হাকিমপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শিবলী সাদিকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের স্ত্রী-সন্তানদের ব্যাক্তিগত এবং স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব ও লেনদেন স্থগিত রাখা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার(২২ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়ে অ্যাকাউন্ট জব্দ করতে বলেছে। বিএফআইইউর সংশ্লিষ্ট এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

হিসাব জব্দ করাদের ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সব লেনদেন বন্ধ থাকবে। আগামী ৩০ দিন এসব হিসাবে কেউ কোনো ধরনের লেনদেন করতে পারবেন না। প্রয়োজনে লেনদেন স্থগিত করার এ সময় বাড়ানো হবে।

লেনদেন স্থগিতের নির্দেশটি মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা সংশ্লিষ্ট ধারা প্রযোজ্য হবে বলে বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়েছে। এছাড়া চিঠিতে স্থগিত করা ব্যাক্তিদের স্ত্রী-সন্তানদের নাম, জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য দেওয়া হয়েছে।

বিএফআইইউর নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, কোনো হিসাব স্থগিত করা হলে হিসাবসংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও লেনদেন বিবরণী ইত্যাদি চিঠি দেওয়ার তারিখ থেকে ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের কাছে পাঠাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বলা হয়েছে।


আরও খবর



পুলিশের ১২ ডিআইজি ও ১২ এসপিকে রদবদল

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ পুলিশের ১২ উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) এবং ১১ পুলিশ সুপারকে (এসপি) রদবদল করা হয়েছে। বুধবার (২১ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা শাখা থেকে জারি করা পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাদের বদলি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব মো. মাহাবুর রহমান শেখ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

বদলি হওয়া কর্মকর্তারা হলেন- ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ নূরুল ইসলামকে রাজশাহীর সারদায় পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নুরে আলম মিনাকে রাজশাহীর সারদায় পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত, সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি শাহ মিজান শফিউর রহমানকে রেলওয়ে পুলিশে সংযুক্ত, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনিসুর রহমানকে নৌ পুলিশে সংযুক্ত, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মঈনুল হককে রাজশাহীর সারদায় পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত, বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটে সংযুক্ত এবং ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি মো. শাহ আবিদ হোসেনকে ট্যুরিস্ট পুলিশে সংযুক্ত করা হয়েছে।

এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরী পুলিশ কমিশনার (ডিআইজি) মো. সাইফুল ইসলামকে রাজশাহীর সারদায় পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত, রাজশাহী মহানগরী পুলিশ কমিশনার (ডিআইজি) বিপ্লব বিজয় তালুকদারকে টিঅ্যান্ডআইএমে সংযুক্ত, সিলেট মহানগরী পুলিশ কমিশনার (ডিআইজি) মো. জাকির হোসেন খানকে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনে (পিবিআই) সংযুক্ত, গাজীপুর মহানগরী পুলিশ কমিশনার (ডিআইজি) মো. মাহবুব আলমকে রেলওয়ে পুলিশে সংযুক্ত এবং বরিশাল মহানগরী পুলিশ কমিশনার (ডিআইজি) জিহাদুল কবিরকে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনে (পিবিআই) সংযুক্ত করা হয়েছে।


আরও খবর



কৃষ্ণপদ রায়সহ ৩ পুলিশ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটনের সাবেক কমিশনার পুলিশ সদরদপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি কৃষ্ণপদ রায়সহ ঊর্ধ্বতন তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। কৃষ্ণপদ রায়কে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর পুলিশ অধিদপ্তর সংযুক্ত করা হয়েছিল।

মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ অবিদুল মোমেন স্বাক্ষরিত পৃথক তিন প্রজ্ঞাপনে তাদের অবসরে পাঠানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, পুলিশ অধিদপ্তরে সংযুক্ত অতিরিক্ত আইজিপি কৃষ্ণপদ রায়কে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইন) এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে অবসর দেওয়া হলো।

বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের সদস্য খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার (ডিআইজি) মো. মোজাম্মেল হক সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে অবসর দেওয়া হলো। পৃথক প্রজ্ঞাপনে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার সরদার রাকিবুল ইসলাম একইভাবে অবসরে পাঠিয়েছে সরকার।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তিন পুলিশ কর্মকর্তা বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন।

এর আগে গত ১৩ আগস্ট পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সাবেক প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. মনিরুল ইসলাম ও সদ্য সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।

২১ আগস্ট পুলিশ সদরদপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি মো. আতিকুল ইসলাম, মো. আনোয়ার হোসেন এবং সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।

এরপর শিল্পাঞ্চল পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি মো. মাহাবুবর রহমান, সদ্য সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া এবং পুলিশ সদরদপ্তরের ডিআইজি জয়দেব কুমার ভদ্রকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠায় সরকার।


আরও খবর