আজঃ শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪
শিরোনাম

অর্জিত হচ্ছে না রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) রাজস্ব ঘাটতি ১৮ হাজার ২২১ কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ৪৪ হাজার ৮০৮ কোটি টাকার বিপরীতে রাজস্ব পাওয়া গেছে ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। যদিও গেল বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এনবিআরের সাময়িক হিসাব অনুসারে, ৮ মাসে আয়কর আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭৯ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ৭২ হাজার ৩১১ কোটি টাকা। পাশাপাশি মূল্য সংযোজন কর (মূসক) আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯২ হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা। বিপরীতে আয় হয়েছে ৮৮ হাজার ৭০১ কোটি টাকা। এছাড়া শুল্ক আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭৩ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ৬৫ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা।

চলতি ২০২৩-২০২৪ অর্থবছর শেষে ৮২ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি হতে পারে বলে মনে করছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। গত ১৬ মার্চ জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫ এর প্রস্তাবনা উপস্থাপন অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, এমন একটা সময় বাজেট প্রণয়ন হতে যাচ্ছে যখন সামষ্টিক অর্থনীতি নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ব্যাংকের তারল্য সংকট, বাজেট বাস্তবায়নে নিম্ন ও শ্লথ গতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিম্নগামী এবং রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স নিচের দিকে। এই পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা যেটা আমরা দেখতে চাই বিশেষ করে উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও নিম্ন মূল্যস্ফীতিসহ অন্যান্য সূচক যেখানে থাকার কথা সেটা নেই। বরং চরমভাবে চাপের মুখে পড়েছে। এর কারণ আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ দুটোই।

ফাহমিদা খাতুন বলেন, আগামী ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের মূল বাজেটই হবে কীভাবে সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা যায়। ওই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে কীভাবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করা যায়, সেটা বড় বিষয়। যেমন: গত ছয় মাসের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৩ শতাংশ। কিন্তু ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রাপ্তি মাত্র ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ। আমরা যদি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে চাই, তাহলে বাকি ৬ মাসে রাজস্ব আহরণে ৫৪ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। যা অত্যন্ত কঠিন বিষয়। বিগত দিনের ধারা লক্ষ্য করলে দেখা যায় রাজস্ব ঘটতি আগের মতোই চলমান থাকবে। যার পরিমাণ ৮২ হাজার কোটি টাকা হবে বলে মনে করছি।

মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা দেখতে পাচ্ছি মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের বেশি ছিল। যেখানে খাদ্য মূল্যস্ফীতি শহর ও গ্রামে দুটোই জায়গায় বেশি ছিল। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপ খুব বেশি প্রভাবে ফেলতে পারিনি।

গত ৬ মাসের রাজস্ব আহরণের চিত্র বিশ্লেষণ করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) পর্যবেক্ষণ বলছে, চলতি অর্থবছরে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব ঘাটতির মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। সিপিডি মনে করে, অর্থবছর শেষে ৮২ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি হবে।


আরও খবর



কানে ইতিহাস গড়লেন বাঙালি অভিনেত্রী অনসূয়া

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

কান উৎসবে হাজির হয়ে ইতিহাস গড়লেন বাঙালি অভিনেত্রী অনসূয়া সেনগুপ্ত। দ্য শেমলেস সিনেমার জন্য এবারের আসরের সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেছেন কলকাতার এই অভিনেত্রী। তিনিই প্রথম ভারতীয়, যিনি কানে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতলেন। আঁ সার্তে রিগায় সেরা সিনেমার পুরস্কার জিতেছে চিনের ব্ল্যাক ডগ

কানে অফিশিয়াল মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকেই আলোচনায় ছিল কনস্টানটিন বোজানভ পরিচালিত ভারতীয় সিনেমা দ্য শেমলেস। কানে প্রিমিয়ারের পর থেকেই প্রশংসায় ভাসছিল সিনেমাটি। ছবিতে রেনুকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন অনসূয়া।

দ্য শেমলেস সিনেমাটির গল্প একজন যৌনকর্মীকে নিয়ে। যিনি দিল্লির একটি যৌনপল্লিতে এক পুলিশকে হত্যা করে ফেরার হন। এই যৌনকর্মীর চরিত্রেই অভিনয় করেছেন অনসূয়া। অভিনেত্রী তার এই পুরস্কার উৎসর্গ করেছেন বিশ্বের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে, যাদের যে লড়াই করার কথা হয়তো ছিল না কিন্তু করতে হচ্ছে।

ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা জানিয়েছে, কলকাতাতেই বড় হয়েছেন অনসূয়া। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলেন তিনি। ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি।

এছাড়া আঁ সার্তে রিগায় জুরি পুরস্কার পেয়েছে ফ্রান্সের সিনেমা দ্য স্টোরি অব সুলেমান। সিনেমাটির নির্মাতা বরিস লোজকাইন। দ্য স্টোরি অব সুলেমান সিনেমায় অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন আবু সনগারে। দ্য ড্যামড সিনেমার জন্য ইতালির রবার্তো মিনারভিনি হয়েছেন সেরা নির্মাতা।


আরও খবর



ফের দুই দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ফের দুই দিনের হিট অ্যালার্ট জারি করেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ আরও বিস্তৃত হওয়ার আভাস থাকায় দুই দিনের তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা বা হিট অ্যালার্ট জারি করেছে অধিদপ্তর।

বুধবার (১৫ মে) বিকেলে এ সতর্কবার্তা দেওয়া হয়।

আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক জানান, রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।

আরেক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও সিলেট বিভাগসহ টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, রাঙ্গামাটি, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী, কক্সবাজার, ভোলা এবং পটুয়াখালী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এটি অব্যাহত থাকতে পারে এবং বিস্তার লাভ করতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়বে।


আরও খবর



এখনো ভিসা হয়নি ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

হজযাত্রীদের ভিসা সম্পন্ন করার জন্য দ্বিতীয় দফায় আবেদনের জন্য বাড়ানো সময় শেষ হচ্ছে আজ শনিবার। কিন্তু এখনো ভিসা হয়নি ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর। শনিবার সকালে আইটি হেল্প ডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিনে জানানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত ৫৩ হাজার ৮৯৯ হজযাত্রীর ভিসা হয়েছে।

বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন। সেই হিসাবে এখনো ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর ভিসা হয়নি।

তবে ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি আশা করছে, আজকের মধ্যেই বেশিরভাগ হজযাত্রীর ভিসা সম্পন্ন হয়ে যাবে। অল্প কিছু বাকি থাকলেও দুই-একদিনের মধ্যে তা করার সময় পাওয়া যাবে। তাই ভিসা জটিলতায় কেউ হজে যেতে পারবেন না- এমনটা হওয়ার সুযোগ নেই।

এর আগে ২৯ এপ্রিলের মধ্যে ভিসা সম্পন্ন করতে নির্দেশনা দিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। এরপর ৭ মে পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। সবশেষ ভিসা আবেদনের সময় বাড়িয়ে ১১ মে করা হয়। এ সময়ের মধ্যে হজযাত্রীর ভিসা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হলে উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য সংশ্লিষ্ট এজেন্সিকে দায়-দায়িত্ব বহন করতে হবে বলে জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

প্রসঙ্গত, চলতি হজ মৌসুমে বাংলাদেশ থেকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৫৬২ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এজেন্সির মাধ্যমে ৮০ হাজার ৬৯৫ জনসহ মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন।


আরও খবর



ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল দুই কৃষকের

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাইবান্ধা প্রতিনিধি

Image

ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে গাইবান্ধা সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নে ফুল মিয়া এবং সাঘাটা উপজেলায় মুক্তিনগর ইউনিয়নের শিপন নামের দুই কৃষি শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) দুপুরে জেলার পৃথক জায়গায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানায়, ফুলমিয়া অন্যদের সঙ্গে গড়দীঘি গ্রামে জমিতে ধান কাটতে যায়। দুপুরে হঠাৎ করে বজ্রপাত হলে গুরুতর আহত হয় ফুল মিয়া। আশপাশের লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। ফুল মিয়া গড়দীঘি গ্রামের জোবায়ের আলীর ছেলে।

অপরদিকে সাঘাটা উপজেলায় শিপন মিয়া বুধবার দুপুরের দিকে মুক্তিনগর ইউনিয়নের বেলতৈল গ্রামে হালিম মেম্বারের জমিতে শ্রমিক হিসেবে ধান কাটছিলেন। এরই মধ্যে মেঘাচ্ছন্ন আকাশে হঠাৎ বজ্রপাত হয়। এতে শিপন মিয়া গুরুতর আহত হয়। তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় এক চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

এ বিষয়ে মুক্তিনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) প্যানেল চেয়ারম্যান শেফালী বেগম বলেন, বেলতৈল এলাকায় বজ্রপাতে এক শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাটি লোকমুখে শুনেছি।

সাঘাটা থানার ওসি মো. মমতাজুল হক সন্ধ্যা ৬টায় কৃষি শ্রমিক শিপন মিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিউজ ট্যাগ: বজ্রপাতে মৃত্যু

আরও খবর



প্রচার শেষ, তৃতীয় ধাপে ৯০ উপজেলায় ভোট বুধবার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মধ্যরাতে শেষ হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা। মঙ্গলবার ভোটকেন্দ্রে পাঠানো হবে নির্বাচনি সরঞ্জাম।

বুধবার সকাল ৮টা থেকে একটানা বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৯০টি উপজেলায়।

তৃতীয় ধাপে নির্বাচনে মোট ১০৯টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা ছিল। তবে ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে ১৯ উপজেলার ভোটগ্রহণ স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন। স্থগিত হওয়া ১৯ উপজেলার নির্বাচনের তারিখ পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।

এদিকে, নির্বাচনকে ঘিরে এরই মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন ঘিরে যে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় নির্বাচনি এলাকায় মোতায়েন থাকবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণ করতে প্রতি কেন্দ্র ও আশপাশের এলাকায় থাকবে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে ১৭ জন ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৯ জন করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে।

নির্বাচনি আচরণবিধি প্রতিপালনে প্রতি ইউনিয়নে থাকবে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এ ছাড়া মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে, বিশেষ করে বিজিবির প্রতিটি মোবাইল টিমের সঙ্গে একজন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন।

দেশে চারধাপের উপজেলা নির্বাচন শুরু হয় ৮ মে থেকে। ৫ জুন পর্যন্ত হবে নির্বাচন।


আরও খবর