আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

অমর্ত্যর চলে যাবার তিন বছর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৪ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৪ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ওয়েস্টার্ন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী সাংবাদিক ফজলুল বারীর বড় ছেলে তৌকর তাহসিন বারী অমর্ত্যর তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আগামীকাল শুক্রবার (২৫ আগস্ট)। ২০২০ সালের এই দিনে মাত্র ২১ বছর বয়সে মারা যান অমর্ত্য।

তিন বছর থেকে সিডনির রুকউড কবরস্থানে চিরশয্যায় শায়িত আছেন তৌকর তাহসিন বারী অমর্ত্য। তার সমাধির শিলালিপি বাংলাদেশের পতাকা খচিত। অমর্ত্যর সমাধি সেখানে দ্য সিম্বল অব বাংলাদেশ! সেই ২০২০ সাল থেকে প্রতিদিন দুবার করে বাংলাদেশ ও সারা পৃথিবীর বাংলাদেশিরা অমর্ত্যর কবর দেখেন।

কারণ অমর্ত্যর শোকার্ত পিতা প্রতিদিন সকালে বিকালে দুবার মৃত সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে যান। কবরের ছবি পোস্ট করেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। গুগল ম্যাপে প্রতিদিন উল্লেখযোগ্য মানুষ দেখেন অমর্ত্যর কবর! প্রতিদিন এই সংখ্যাটি শুধু লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।

অমর্ত্যর তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুলাউড়ার গ্রামের বাড়িতে কোরানখানি, মিলাদ মাহফিল, দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে। কুলাউড়ার প্রয়াত শিক্ষাবিদ, অবসরপ্রাপ্ত পিটিআই সুপারিন্টেডেন্ট মরহুম মৌলভী জহির আলী ছিলেন অমর্ত্যর দাদা।

ভোলার চরফ্যশন উপজেলার আসলামপুর গ্রামে নির্মিত বায়তুল তৌকির অমর্ত্য জামে মসজিদ, কুলাউড়ার গরিব মানুষদের ফ্রি খাবার ঘর, উন্দালে কোরানখানি, মিলাদ মাহফিল, দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে। শনিবার দোয়া হবে গাজীপুরের অমর্ত্য ফাউন্ডেশন গরিবের হেঁসেলে।

অমর্ত্যর শোকার্ত পিতা ফজলুল বারী বাংলাদেশের একমাত্র পর্যটক সাংবাদিক। মানুষকে সহায়তার জন্যে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছেন। অমর্ত্যর হঠাৎ মৃত্যুর পর দিশেহারা পিতা শোক সামাল দিতে গড়ে তুলেছেন অমর্ত্য ফাউন্ডেশন। এর ডোনারদের বেশিরভাগ সাংবাদিক ফজলুল বারীকে ভালোবাসেন।

টাঙ্গাইলের মধুপুরের আদিবাসী নারী বাসন্তী রেমাকে সহায়তার মাধ্যমে অমর্ত্য ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। বনবিভাগের লোকজন বাসন্তী রেমার কলাবাগান ধ্বংস করেছিল। অমর্ত্য ফাউন্ডেশন সেখানে গড়ে দিয়েছে আনারসের বাগান। বাসন্তী রেমাকে একটি দোকানও গড়ে দেয়া হয়েছে।

সেই অমর্ত্য ফাউন্ডেশন গত তিন বছরে নানা কর্মকাণ্ড সম্প্রসারণ করেছে। বাংলাদেশে ডাঃ শরফুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে কাজী বাহার, পলি সাহা, হাসিব রহমান, কামরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, রেজাউল আম্বিয়া রাজু, সাইদুর রহমান চৌধুরী, মাধব ব্রহ্ম, সজিব মন্ডলসহ অনেকে এর সাথে সক্রিয় যুক্ত।

সিডনিতে আবু তারিক, মোহাম্মদ জামান টিটু, আরব আমিরাতে মোহাম্মদ ফরিদ আহমেদ, মেলবোর্নের এসরার ওসমান, নাদিরা সুলতানা নদী, পার্থে শাহজাহান মুন্না, শুভ দাশ, বিলাতে সায়কা চৌধুরীসহ অনেকে এই সংগঠনের নানা কার্যক্রমকে ছড়িয়ে দিয়েছেন সবখানে।

ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার আসলামপুর গ্রামে গড়ে তোলা হয়েছে বায়তুর তৌকির অমর্ত্য জামে মসজিদ কমপ্লেক্স। মসজিদ কমপ্লেক্সটি এখন দোতলা করার কাজ চলছে। প্রতি শুক্রবার অমর্ত্য মসজিদে শিরনি হয়। মসজিদের মক্তবে প্রতিদিন ৫০ এর বেশি ছাত্রছাত্রী পড়তে আসে।

বাংলাদেশ ও ভারতে গড়ে তোলা হয়েছে ৫০টির বেশি নলকূপ। ভারতের আসাম রাজ্যের বদরপুর থানার মাছলি গ্রামে দুটি নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে। কুলাউড়ার উন্দালে, গাজীপুরের অমর্ত্য ফাউন্ডেশন গরিবের হেঁসেলে অনেক গরিব মানুষের খাবারের ব্যবস্থা হয়েছে। অনেক দাতা খাবার ঘরগুলোয় অনেক দাতা তাদের স্বজনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাদের দান পাঠান।

কুলাউড়ার অমর্ত্য পাঠশালা, রংপুরের অমর্ত্য পাঠশালা, বাগেরহাটের চিতলমারীর রুইয়ারকুল গ্রামের অমর্ত্য পাঠশালায় ছাত্রছাত্রীদের ফ্রি পড়ানোর পাশাপাশি খেতেও দেয়া হয়। এসব বাচ্চা গরিব মা-বাবার সন্তান। তাদের পোশাক-শিক্ষা উপকরণও অমর্ত্য ফাউন্ডেশন দেয়।

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখার খাসিয়া আদিবাসী, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইলের গারো-কোচ আদিবাসী, বান্দরবানের ম্রো আদিবাসীদের ওপর হামলার ঘটনার পর অমর্ত্য ফাউন্ডেশন পাশে দাঁড়িয়েছে। বিপদে সাহস দিতে দ্রুত খাবার সহায়তা পাঠানোর চেষ্টা করা হয়।

করোনা মহামারীর সময় অসহায় মানুষজনকে খাদ্য সহায়তায় নানান চেষ্টা করেছে অমর্ত্য ফাউন্ডেশন। পাঁচশ টাকায় এক পরিবারের এক সপ্তাহের খাবার প্রকল্প বিশেষ কার্যকর হয়। রোজায় ইফতারের পাশাপাশি অভাবী মানুষজনকে সেহেরির খাবার দিয়ে আসছে অমর্ত্য ফাউন্ডেশন।

ঈদে দেয়া হয় এক ব্যাগ ঈদের খুশি। একটা ব্যাগে শাড়ি-লুঙ্গির পাশাপাশি স্যান্ডেলও দেয়া হয়। বাংলাদেশের গ্রামে গ্রামে গত ঈদে সেলোয়ার কামিজও দেয়া হয়েছে ঈদের খুশিতে। শীতে কম্বলের পাশাপাশি দেয়া হয় স্যান্ডেল। এখনও গ্রামের অনেক অভাবী মানুষ খালি পায়ে হাঁটেন। স্যান্ডেল তাদের খুব উপকারে লাগে।

কুরবানির ঈদে চালু করা হয়েছে গরিবের কুরবানি। এই কুরবানির পুরো মাংস গরিবদের মাঝে দান করা হয়। গত কুরবানির ঈদে কুলাউড়া, ভোলা, গাজীপুর ছাড়াও নওগায় এই কুরবানি দেয়া হয়েছে। অমর্ত্য ফাউন্ডেশন অনেক ঘরহীন মানুষকে ঘর বানিয়ে দিয়েছে গত তিন বছরে।

খুলনার একজন মুক্তিযোদ্ধাকে দেয়া হয় মাসিক সম্মানী। কিশোরগঞ্জের শতবর্ষী মা কমলা বেগম, মেধাবী স্কুলছাত্রী অর্পিতা, বাগেরহাটের রামপালের অসহায় মা নমিতা মন্ডলকে আমাদের হয়ে মাসিক টাকা দেন আমাদের তিন দাতা। কমলা বেগমকে ঘর বানিয়ে দেয়া হয়েছে। নমিতা মন্ডলের ঘরও বানানো হবে।

বাগেরহাটের চিতলমারীতে শাপলা তুলে পড়া এক প্রিয় প্রজন্মকে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করা হয়েছে। অমর্ত্য ফাউন্ডেশন তাকেও মাসে পাঁচ হাজার টাকা করে দিয়ে আসছে। আগামী মাস থেকে এই ভাতা দেবেন নতুন আরেকজন ডোনার। এই পরিবারটির ঘর মেরামত করে দিয়েছেন সিডনির আনন্দ বিজয় রক্ষিত।

সিডনির আনন্দ কুলাউড়ার দুটি প্রতিবন্ধী পরিবারকে মাসে তিন হাজার টাকা করে ভাতা দেন। রংপুরে অমর্ত্য ফাউন্ডেশনের দেয়া ভাতার টাকার এরমাঝে এক প্রিয় প্রজন্ম অনার্স পাশ করে মাষ্টার্সে পড়ছেন। ঝড়ে তাদের ঘর পড়ে গেলে অমর্ত্য ফাউন্ডেশন সেখানে গড়ে দিয়েছে নতুন ঘর।

সেই প্রিয় প্রজন্মের চাচা দূর্ঘটনায় শয্যাশায়ী হয়ে পড়লে তিনি অসহায় হয়ে পড়েন। অমর্ত্য ফাউন্ডেশন তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করায় সুস্থ হয়ে তিনি আবার কাজে ফিরেছেন। সে গ্রামের এক মেয়ের বিয়ের জন্যে ৪৩ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে। রংপুর ও চিতলমারীতে অমর্ত্য পাঠশালার ঘর বানানো হয়েছে।

অমর্ত্য ফাউন্ডেশনের আরেকটি তৃপ্তির প্রকল্প বিয়েতে অর্থ সাহায্য করা। এমন বেশ কয়েকটি পরিবারকে এমন সহায়তা পাঠানোয় পরিবারগুলোর দুশ্চিন্তার অবসান হয়। অমর্ত্য ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে অনেক প্রতিবন্ধী মানুষকে দেয়া হয়েছে হুইল চেয়ার। অনেকে ব্যবসার পুঁজি দেয়া হয়েছে।

এমন সারা বছর ধরেই নানান কার্যক্রমে যুক্ত থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে অমর্ত্য ফাউন্ডেশন। এক্ষেত্রে চ্যারিটি সংস্থাটির অন্যতম একটি শ্লোগান হলো আমরা চাই অমর্ত্যর জন্যে দোয়া ও ভালোবাসা। আমাদের আর কোন দাবি নেই। অমর্ত্যকে রাখুন আপনাদের প্রতিদিনের প্রার্থনায়।


আরও খবর



আরও ৬১ নেতাকে শোকজ বিএনপির

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আসন্ন উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের ভোটে অংশ নেওয়া ৬১ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) করেছে বিএনপি। বৃহস্পতিবার বিকাল পর্যন্ত নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে পাঠানো শোকজের চিঠিতে তাদের ৪৮ ঘণ্টার সময় দিয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে।

শোকজের জবাব সন্তোষজনক না হলে বা কেউ জবাব না দিলে তাদের দলের প্রাথমিক সদস্যসহ সব পদ থেকে বহিষ্কার করা হবে। চেয়ারম্যান ও ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ভোটের মাঠে রয়েছেন এসব শোকজ পাওয়া নেতা।  এর আগে প্রথম দফার ভোটে যাওয়া ৮০ নেতাকে বহিষ্কার করে দলটি।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে শোকজ করা ৬১ নেতার মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ২৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে ২০ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) পদে ১৬ জন রয়েছেন। এছাড়া এ ধাপের ভোটে মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন ১২ জন। এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ ও মহিলা) পদে ৪ জন।  জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে কমসংখ্যক নেতা ভোটে অংশ নিয়েছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, শোকজ করার কারণ হলো তাদেরকে আরেকটি সুযোগ দিতে চায় দল। এর মধ্যেও যদি কেউ ভোটে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের সই করা শোকজ চিঠিতে বলা হয়, গত ১৫ এপ্রিল বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভায় আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বর্জন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএনপির নেতা হিসাবে আপনি দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেননি। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা সম্পূর্ণরূপে দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থি ও দলের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। সুতরাং দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য আপনার বিরুদ্ধে কেন দলের গঠনতন্ত্র মোতাবেক সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যথাযথ কারণ দর্শিয়ে একটি লিখিত জবাব দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বরাবরে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য আপনাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



যাত্রীর কাপড় পুড়িয়ে মিলল সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণ

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ থেকে আসা শহীদ মিয়া নামে এক যাত্রীর কাছ থেকে প্রায় সাড়ে চার কেজি ওজনের স্বর্ণ উদ্ধার করেছে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের একটি টিম। যার বাজার মূল্য সাড়ে চার কোটি টাকারও বেশি।

শুক্রবার (১৭ মে) ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিএস ৩৪৬ নম্বর ফ্লাইটে ঢাকার হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণের পর তাকে আটক করা হয়। পরে তল্লাশি করে এ স্বর্ণ পাওয়া যায়। এরপর ফৌজদারি মামলা দিয়ে তাকে বিমানবন্দর থানায় সোপর্দ করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত সার্কেলের সহকারী পরিচালক প্রদীপ কুমার সরকার।

তিনি জানান, স্বর্ণসহ এক যাত্রী আসার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে বোর্ডিং গেট, ট্রানজিট পয়েন্ট, গ্রিন চ্যানেলসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সতর্কতামূলক অবস্থান নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, ওই যাত্রী ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে সকাল সাড়ে ৯টায় গ্রিন চ্যানেলের স্ক্যানিং মেশিন অতিক্রম করলে তাকে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর টিমের সদস্যরা চিহ্নিত করেন। তার কাছে স্বর্ণালংকার বা স্বর্ণজাতীয় কোনও কিছু আছে কিনা জানতে চান। তখন তিনি তার কাছে ১০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণালঙ্কার থাকার কথা স্বীকার করেন। আর কোনও স্বর্ণ থাকার কথা অস্বীকার করায় তাকে আর্চওয়ে করানো হয়। তার পরনে অত্যধিক পরিমাণ জামাকাপড়ের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।

কাস্টমস কর্মকর্তা জানান, জামাকাপড়ের ওজন অস্বাভাবিক মনে হওয়ায় ওই জামাকাপড় খুলে স্ক্যান করা হয়। জামাকাপড়ের মধ্যে বিশেষভাবে লুকায়িত স্বর্ণের ইমেজের অস্তিত্ব পাওয়া গেলে যাত্রীকে কাস্টমস হলে নিয়ে আসা হয়।

কাস্টমস কর্মকর্তা জানান, স্বর্ণের পরিমাণ নির্ণয়ের জন্য যাত্রীর শরীরে পরিহিত ১৬ পিস কাপড় (শর্ট প্যান্ট-৯টি, স্যান্ডো গেঞ্জি-৬টি ও ফুল প্যান্ট-১টি) বিমানবন্দরের ক্যানোপি-১ এ নিয়ে পোড়ানো হয়। পোড়ানোর পর অপরিশোধিত চার হাজার ৪৬২ গ্রাম পরিমাণ স্বর্ণ নির্ণয় করা হয়। প্রাপ্ত মোট স্বর্ণের পরিমাণ দাঁড়ায় চার হাজার ৪৯২ গ্রাম বা প্রায় সাড়ে চার কেজি। এ সময় স্থানীয় স্বর্ণকার, যাত্রী ও বিমানবন্দরে দায়িত্বরত বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা উপস্থিতি ছিলেন।


আরও খবর



বর্ণিল আয়োজনে কান চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে আজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

চলচ্চিত্র দুনিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ও বর্ণিল আয়োজন কান চলচ্চিত্র উৎসব এর ৭৭তম আসরের পর্দা উঠছে আজ। ১২ দিনব্যাপী তারকাদের এ মিলনমেলা চলবে ২৫ মে পর্যন্ত।

প্রতি বছরই ফ্রান্সের দক্ষিণ উপকূলীয় শহরে ঘটা করে এ আয়োজন করা হয়। যেখানে উপস্থিত হন শোবিজ অঙ্গনের বিশ্বের বড় বড় তারকারা। লালগালিচায় আলো ছড়ান তারা। এ উপলক্ষে ইতিমধ্যে কান শহরে জড়ো হয়েছেন হলিউড-বলিউডসহ বিশ্বের নামীদামি তারকারা।

কান উৎসবে এ বছর ৩টি সম্মানীয় পাম পুরস্কার দেওয়া হবে। তিনবারের অস্কার বিজয়ী মেরিল স্ট্রিপ, চলচ্চিত্র নির্মাতা জর্জ লুকাস এবং প্রশংসিত জাপানি অ্যানিমেশন স্টুডিও স্টুডিও ঘিবলিকে এই সম্মানের জন্য বেছে নেয়া হয়েছে।

কান উৎসবের সভাপতি ইরিস নোব্লোক ও উৎসব পরিচালক থিয়েরি ফ্রেমোঁ এক বিবৃতিতে বলেছেন, প্রায় ৫০ বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে অনেক মাস্টারপিস সিনেমা উপহার দিয়েছেন মেরিল স্ট্রিপ। এবারের আসরে তাকে পেয়ে আমরা আনন্দিত।

এ বছর কান উৎসবে দুই হাজারের বেশি সিনেমা জমা পড়েছে। সেখান থেকে মূল প্রতিযোগিতা স্বর্ণপাম বিভাগে জায়গা করে নিয়েছে ১৯টি চলচ্চিত্র। এবারের উৎসবে আরও কিছু উল্লেখযোগ্য মুহূর্তের সাক্ষী হবেন সিনেপ্রেমীরা।

দীর্ঘ ৩০ বছর পরে স্বর্ণপাম পুরস্কারের জন্য লড়ার সুযোগ পেয়েছে ভারতের সিনেমা অল উই ইমাজিন আস লাইট। মুম্বাইয়ের দুই নার্সকে নিয়েই এগিয়েছে সিনেমাটির কাহিনি। এটি নির্মাণ করেছেন পায়েল কাপাডিয়া।

এ ছাড়া ব্রিটিশ-ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা সন্ধ্যা সুরির সিনেমা সন্তোষ উৎসবের আঁ সার্তে রিগা বিভাগের জন্য নির্বাচিত হয়েছে। সিনেমা দুটির পরিচালক দুজন নারী। এর আগে ভারত থেকে একসঙ্গে শুধু নারী পরিচালকের মনোনয়নের খবর শোনা যায়নি। এবারের উৎসবে জায়গা করে নিয়েছে চীনের চলচ্চিত্রও। মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে লড়বে নির্মাতা ঝাঁ জং কে পরিচালিত কট বাই টাইড

অতিথির তালিকায় থাকছেন কেট ব্ল্যানচেট, উমা থারম্যান, জর্জ মিলার, ডেমি মুর ও ইন্ডিয়ানা জোন্স খ্যাত জর্জ লুকাসসহ তারকারা।


আরও খবর



নিত্যপণ্যের উত্তাপে ভোক্তাদের নাভিশ্বাস

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি ফিরছে না কিছুতেই; বরং দাম বাড়ছে প্রতিনিয়ত। অস্থির এ বাজার পরিস্থিতি চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া যেন আর কিছুই করার নেই!

শুক্রবার (১০ মে) সাপ্তাহিক ছুটির দিনে রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও হাতিরপুল কাঁচাবাজার এবং কেরানীগঞ্জের জিনজিরা, আগানগরসহ বেশ কটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, সপ্তাহ ব্যবধানে আরও দাম বেড়েছে মাছ-মাংস, শাক-সবজিসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের।

বিক্রেতারা জানান, তীব্র গরমের কারণ ব্যাহত হচ্ছে উৎপাদন ব্যবস্থা। এতে বাজারে সরবরাহ ঘাটতি দেখা দেয়ায় দাম বাড়ছে পণ্যের। আর ক্রেতারা বলেন, এ বছর রোজার আগে থেকেই বেড়েছে পণ্যের দাম। রোজায় সেটি আর চড়েছিল। কিন্তু ঈদের পরও সেই দাম বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় চাপ বাড়ছে নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের সংসারে।

সাব্বির হোসেন নামে এক ক্রেতা বলেন, এ বছর রোজায় কারণ ছাড়াই পণ্যের দাম বেড়েছিল। এখন গরমের অজুহাতে নিত্যপণ্যের বাজারে আগুন লেগে গেছে। অসহায় ক্রেতাদের এখন চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। ব্যবসায়ীরাও বুঝে গেছে, দাম বাড়ালেও পণ্য কিনবে সাধারণ মানুষ। তাই খেয়াল-খুশি মতো দাম বাড়াচ্ছে পণ্যের।’

বাজারে প্রতিকেজি বেগুন ৬০-৯০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পেঁপে ৮০ টাকা, টমেটো ৪০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, গাজর ৪০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৬০ টাকা ও কহি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ধুন্দল ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, আলু ৫০-৫৫ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা ও কাঁকরোল ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

দাম চড়েছে কাঁচা মরিচেরও। পাইকারি পর্যায়ে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ ১০০ টাকা ও খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি পিস লাউ ৬০ টাকা ও চালকুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। আর বাজারে লালশাকের আঁটি ১৫ টাকা, পাটশাক ১৫ টাকা, পুঁইশাক ২৫ টাকা, কলমিশাক ১৫ টাকা ও পালংশাক ১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সবজি বিক্রেতারা বলছেন, সপ্তাহ ব্যবধানে প্রতিকেজি সবজিতে দাম বেড়েছে ১০-১৫ টাকা পর্যন্ত। মূলত তীব্র গরমে গ্রাম পর্যায়ে সবজির দাম বাড়ায় রাজধানীর বাজারগুলোতেও এর প্রভাব পড়েছে।

কেরানীগঞ্জের আগানগর বাজারের সবজি বিক্রেতা উজ্জ্বল বলেন, তীব্র গরমে ক্ষেতে নষ্ট হচ্ছে সবজি। পাশাপাশি সেচ বাবদ বেড়ে গেছে উৎপাদন খরচ। এর প্রভাবে দাম বাড়ছে।’

স্বস্তির খবর নেই মাছের বাজারেও। গরমের উত্তাপ ছড়িয়েছে এখানেও। বেশিরভাগ চাষের ও দেশি মাছের দামই চড়া। বিক্রেতাদের দাবি, বাজারে মাছের সরবরাহ কম থাকায় দাম বাড়ছে।

বাজারে প্রতি কেজি তেলাপিয়া ২০০-২২০ টাকা, চাষের পাঙাশ ১৮০-২২০ টাকা, চাষের শিং ৫০০ টাকা, চাষের মাগুর ৫৫০ টাকা ও চাষের কৈ বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩০০ টাকায়। আর আকারভেদে প্রতি কেজি রুই ৩৮০ থেকে ৪৫০ টাকা, কাতলা ৪০০ থেকে ৪৮০ টাকা, কোরাল ৭৫০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, বোয়াল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা ও আইড় ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

রাজধানীর কারওয়ানবাজারের মাছ বিক্রেতা আসলাম জানান, এ বছর বৃষ্টি কম হয়েছে। আর গরমের কারণে মাছ কম ধরা পড়ছে। এতে কমছে না মাছের দাম।’

বাজারে প্রতি কেজি ইলিশের জন্য গুনতে হচ্ছে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত। ৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের দাম পড়ছে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা।

বিক্রেতারা জানান, এ বছর বৃষ্টি কম হওয়ায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না। এতে বাড়ছে ইলিশের দাম। সপ্তাহ ব্যবধানে দাম বেড়েছে অন্তত ৪০০ টাকা।

বাজারে দাম বেড়েছে আদা, রসুন ও পেঁয়াজের। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। আর কেজিতে ১০-৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে প্রতি কেজি দেশি রসুন ১৮০-২০০ টাকায় ও আমদানি করা রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকায়। আদা আগের বাড়তি দামেই ২২০ থেকে ২৪০ টাকায় কেজি বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে মাংসও। প্রতিকেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০-৮০০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতিকেজি খাসির মাংস এক হাজার ৫০ টাকা থেকে এক হাজার ২০০ টাকা ও ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকায়।

আর প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি ২২০-২৩০ টাকা, সোনালি মুরগি ৪০০ টাকা, দেশি মুরগি ৭২০-৭৫০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৯০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ টাকায়। এ ছাড়া জাতভেদে প্রতি পিস হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৬০০-৭০০ টাকায়।

নিত্যপণ্যের অস্থির বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের দাবি ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েরই। ক্রেতারা বলছেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হয় না। এতে বিক্রেতারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ানোর সুযোগ পায়।

আর বিক্রেতারা বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ইচ্ছেমতো দাম বাড়াচ্ছে। বাজারে নিয়মিত অভিযান চালালে অসাধুদের দৌরাত্ম্য কমবে।


আরও খবর



রোহিঙ্গাদের ফেরাতে আইওএমকে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রোহিঙ্গাদের নিজ মাতৃভূমি মিয়ানমারে ফেরাতে আন্তর্জাতিক অভিভাসন সংস্থাকে (আইওএম) উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাশাপাশি নতুন অংশীজন খোঁজার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের জন্য আরও তহবিল সংগ্রহেরও আহ্বান জানান তিনি।

আজ মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী তার বাসভবন গণভবনে আইওএমের মহাপরিচালক অ্যামি পোপের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ আহ্বান জানান।

এ সময় আইওএমর মহাপরিচালক অ্যামি পোপ রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের কথা উল্লেখ করে ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন।

এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেখানে ক্যাম্পগুলো অত্যধিক ঘনবসতিপূর্ণ। মিয়ানমারে সংঘাত চলছে, ক্যাম্পগুলোর ভেতরে নানান দল-উপদল আছে, গ্রুপিং আছে, তাদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্ধ-সংঘাত আছে। সেগুলোর কারণে তাদের মধ্যে অনেক সংর্ঘষ হয়।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নেওয়া পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সেখানে পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

ভাষাণচরে অধিকতর ভালো আবাসন ব্যবস্থা করার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ভাসানচরে সব ধরনের সুবিধা সম্বলিত অবকাঠামো তৈরি করেছি। সেখানে রোহিঙ্গাদের চিকিৎসা, বাচ্চাদের শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওখানে আরও মানুষের আবাসনের সুযোগ আছে। সেখানে এক লাখ মানুষের আবাসনের ব্যবস্থা আছে।

প্রবাসী শ্রমিকরা দুই দেশের অর্থনীতি এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা যেহেতু দুই দেশেরই অর্থনীতি ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখছে, উভয়েরই দায়িত্ব তাদের স্বার্থ সংরক্ষণ করা। প্রবাসী শ্রমিকদের কল্যাণে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের মাধ্যমে ঋণের ব্যবস্থাসহ বাংলাদেশ সরকারের অনেকগুলো কর্মসূচি হাতে নেওয়ার কথা উল্লেখ করেন তিনি।

আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপ অভিভাসী শ্রমিকদের দক্ষতা উন্নয়ন, ভাষা-সংস্কৃতি শিক্ষা এবং যে দেশে যাবে সেই দেশের চাহিদা অনুযায়ী প্রশিক্ষিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

সাক্ষাৎকালে অন্যান্যের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিন উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর