আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

অকটেন-ডিজেল দামের ব্যবধান হবে ১০ টাকা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, চলতি মাস থেকে স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় মূল্য নির্ধারণের সময় অকটেন-ডিজেলের ব্যবধান হবে ১০ টাকা। অর্থাৎ ডিজেলের চেয়ে ১০ টাকা বেশি হবে অকটেনের দাম। এ ছাড়া বিশ্ব বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের মূল্য।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ নির্দেশিকার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।

শুক্রবার (০১ মার্চ) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রজ্ঞাপন প্রকাশের বিষয়টি জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাস্তবতার নিরিখে দেশে ব্যবহৃত অকটেন ও পেট্রল ব্যক্তিগত যানবাহনে অধিক পরিমাণে ব্যবহৃত হয় বিধায় এর মূল্য বিলাসদ্রব্য (লাক্সারি আইটেম) হিসেবে সব সময় ডিজেলের চেয়ে বেশি রাখা হয়। বর্তমানে ডিজেল ও অকটেনের খুচরা বিক্রয় মূল্য পার্থক্য লিটারপ্রতি ২১ টাকা। ফর্মুলা অনুযায়ী অকটেনের মূল্য নির্ধারণকালে ডিজেলের সাথে পার্থক্য লিটার প্রতি ন্যূনতম ১০ টাকা যেন থাকে সে জন্য প্রাইসিং ফর্মুলায় ‘α’ ফ্যাক্টর বিবেচিত হবে।

পেট্রোলিয়াম পণ্য ডিজেল, কেরোসিন, অকটেন ও পেট্রলসহ সরকার যেসব গ্রেডের জ্বালানি তেলের বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করে থাকে সেগুলোর জন্য এই স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতি প্রযোজ্য হবে। তবে সরকার/ বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) প্রয়োজন মনে করলে অন্যান্য পেট্রোলিয়াম পণ্যের ক্ষেত্রেও শর্তসাপেক্ষে উক্ত নির্দেশনা প্রয়োগ করতে পারবে। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় রেখে প্রাথমিকভাবে প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতি মার্চ ২০২৪ থেকে কার্যকর হবে।

ডিজেল ও কেরোসিনের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতিতে আমদানিকৃত পরিশোধিত ডিজেলের কস্ট কম্পোনেন্টসমূহের পাশাপাশি ইস্টার্ন রিফাইনারিতে ক্রুড অয়েল থেকে উৎপাদিত ডিজেলের কস্ট কম্পোনেন্টসমূহ অন্তর্ভুক্ত হবে।

এ দুই ধরনের জ্বালানি তেলের কস্ট কম্পোনেন্টসমূহ বিবেচনা করে ডিজেল ও কেরোসিনের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ করা হবে:

যেভাবে মূল্য নির্ধারণ হবে তা নিম্নরূপ:

ডিজেলের স্বয়ংক্রিয় বিক্রয় মূল্য (H)= পণ্য মূল্য (A) + আমদানি শুল্ক, অগ্রিম আয়কর ও আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট (B) + অপারেশনাল ব্যয় (C) + আর্থিক, প্রশাসনিক ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় (D) + বিপিসির মার্জিন (E) + ভ্যাট (F4) + বিক্রয় ও বিতরণ খরচ (G)।

অকটেন ও পেট্রলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতিতে আমদানিকৃত পরিশোধিত অকটেনের কস্ট কম্পোনেন্টসমূহ বিবেচনা করে নিম্নরূপভাবে অকটেনের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ করা হবে:

অকটেনের স্বয়ংক্রিয় বিক্রয় মূল্য (H)= পণ্য মূল্য (A) + আমদানি শুল্ক, অগ্রিম আয়কর ও আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট (B) + অপারেশনাল ব্যয় (C) + আর্থিক, প্রশাসনিক ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় (D) + বিপিসির মার্জিন (E) + ALPHA (α)+ ভ্যাট (F) +বিক্রয় ও বিতরণ খরচ (G)।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) এই অনুযায়ী জ্বালানি তেলের নতুন মূল্য তালিকা অনুমোদন করবে। এটি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানা গেছে।


আরও খবর



পিরামিডের রহস্য ভেদ করার দাবি বিজ্ঞানীদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন ৪ হাজার বছর পূর্বে মিশরে নির্মিত বিশ্ব বিখ্যাত গিজা কমপ্লেক্স এবং ৩১ পিরামিড নির্মাণের পেছনে যে রহস্য লুকিয়ে আছে সেই রহস্য তারা ভেদ করেছেন। খবর বিবিসি

নর্থ ক্যারোলিনা উইলমিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা দলের সদস্যরা বলছেন, নীল নদের পাশে বহু বছর আগে হারিয়ে যাওয়া একটি প্রাচীন শাখার পাশে পিরামিডগুলো নির্মাণ করা হয়েছিল। প্রাচীন ওই শাখাটি মরুভূমি অথবা কৃষিজমির নিচে চাপা পড়েছে।

বহু বছর ধরে প্রত্নতত্ত্ববিদরা ধারণা করছেন, মিশরীয়রা পানি পথে পাথরের মতো ভারীবস্তু পরিবহনের জন্য নদীর কাছে এই পিরামিড নির্মাণ করেছেন। তবে পিরামিডের কোন পথ ধরে জলপথ যোগাযোগে মেগা প্রকল্প নির্মাণ করা হয়েছিল তা এখন পর্যন্ত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি বলে জানান গবেষণায় নেতৃত্ব দেয়া অধ্যাপক ইমান ঘোনিম।

নদী পথটি চিহ্নিত করার জন্য গবেষণাকারী দলটি রাডার স্যাটেলাইটের ছবি, ঐতিহাসিক ম্যাপ, ভূতাত্ত্বিক জরিপ, পলল কোরিং, নদীর ম্যাপ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। এর ফলে তারা ধারণা করছেন বহু বছর আগে প্রচণ্ড খরা এবং বজ্রঝড়ের কারণে এটি হারিয়ে গেছে।

ন্যাচার জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে, রাডার প্রযুক্তি ব্যবহার করে দলটি বালির পৃষ্ঠে প্রবেশ করতে এবং লুকানো বৈশিষ্ট্যগুলোর চিত্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল

গবেষণায় সহযোগী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ড. সুজানি অনস্টাইন বিবিসিকে বলেন, নদীর প্রকৃত অবস্থা এবং বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নদী পথে মিশরীয়রা বিভিন্ন কার্য সম্পাদন করতেন। এই তথ্যটি আমাদের পিরামিড নির্মাণের কারণ উৎঘাটনে সহযোগিতা করেছে।

গবেষণা দলটি বলছে, নদীর পথের নাম দেওয়া হয়েছিল আরামাত, যার আরবি অর্থ পিরামিড। এটি ৬৪ কিলোমিটার লম্বা এবং ২০০ থেকে ৭০০ মিটার চওড়া। এটি ৩১টি পিরামিড দ্বারা ঘেরা রয়েছে। তা ৪ হাজার ৭০০ থেকে ৩ হাজার ৭০০ বছর আগে নির্মিত।

ড. অনস্টাইন বলেন, মানুষের শক্তি ব্যবহারের পরিবর্তে মিশরীয়রা নদী পথ ব্যবহারে বড় বড় পাথর পরিবহরের চেষ্টা করেন।

নিউজ ট্যাগ: পিরামিড নীল নদ

আরও খবর



৬৯ হাজার রোহিঙ্গা পাসপোর্ট নবায়নে সৌদির তাগিদ: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীনের পর বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে যাওয়া ৬৯ হাজার রোহিঙ্গা নাগরিকের পাসপোর্ট নবায়ন করতে তাগিদ দিয়েছে সৌদি সরকার বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

রোববার (১২ মে) দুপুরে রাজধানীর নিকুঞ্জে হোটেল লা মেরিডিয়ানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সৌদি আরবের উপ-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে এ বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিঙ্গা নাগরিকদের পাসপোর্ট নবায়নের বিষয়ে সাংবাদিকদের সৌদি সরকারের তাগিদের কথা জানান। এসময় তিনি বলেন, বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে ১৯৭৪ সালের দিকে সৌদি আরবে যাওয়া ৬৯ হাজার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পাসপোর্ট নবায়ন করবে বাংলাদেশ।

এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, সৌদি সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের একটি চুক্তি হয়েছিল। কারণ, ১৯৭৪ সালের পর ৬৯ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ থেকে বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে দেশটিতে যায়। নিয়ম অনুযায়ী তাদের ওই দেশে কেউ কাগজপত্র ছাড়া থাকতে পারে না। সৌদি আরবে অবস্থান করা ৬৯ হাজার রোহিঙ্গার বাংলাদেশি পাসপোর্টের নবায়ন নেই। আমাদের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে ওই সব রোহিঙ্গাদের তারা বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে না। আমরা রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট নবায়ন করে দিব। এ বিষয়ে আমরা স্লো যাচ্ছি কেন কিংবা আমাদের কোনো অসুবিধা আছে কি-না সেটা দেখার জন্য তারা এসেছিলেন। এছাড়াও সৌদি আরবের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আমাদের উভয় দেশের সুবিধা অসুবিধা নিয়ে আলাপ হয়েছে।

সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সৌদি আরব কিন্তু ৬৯ হাজার রোহিঙ্গার কাউকে ফেরত পাঠাবে না। আবার তারা রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বও দেবে না। তবে কীভাবে থাকবে? সেজন্য তাদের কিছু ডকুমেন্টস প্রয়োজন। সে সববিষয়ে সরাসরি কথা বলতে তারা এসেছিলেন।

তিনি আরও বলেন, সৌদিতে থাকা ৬৯ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে দেশটিতে গিয়েছিল। সুতরাং আমরা শুধু তাদের পাসপোর্ট রিনিউ করে দিব। তাদের নাম-ঠিকানা পাসপোর্টে যেমন আছে তেমনি থাকবে।

সৌদি আরবের প্রতিনিধিদল উভয় দেশের মধ্যে বন্দী বিনিময় চুক্তির বিষয়ে প্রস্তাব করেছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের অনেক দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্দী বিনিময় চুক্তি রয়েছে। সৌদি যদি এই চুক্তি করে তবে ভাল হবে। বাংলাদেশ থেকে তাদের সিকিউরিটি গার্ডের জন্য আনসার পাঠানোর কথা বলেছি। এ বিষয়ে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবেন।


আরও খবর



যাত্রাবাড়ীতে পরিবহন চাঁদাবাজ চক্রের মূলহোতাসহ গ্রেফতার ১১

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে চাঁদাবাজ চক্রের অন্যতম মূলহোতা মো. মারুফসহ ১১ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

গ্রেফতাররা হলেন- মূলহোতা মো. মারুফ (৩৮), মো. ইমরান হোসেন (৩৫), মো. জাকির হোসেন (২৩), মো. রায়হান (২২), মো. চয়ন (১৮), মো. আপন (১৮), মো. রুহুল আমিন (৪০), মো. আল আমিন (২৫), মো. তানজির (২৪), মো. এহসান আহম্মেদ সজীব (২৬) ও মো. আরিফুল হাসান শাওন (১৮)।

এসময় তাদের কাছ থেকে আদায় করা চাঁদার নগদ ১২ হাজার ৩২০ টাকা এবং ১১টি কাঠের লাঠি উদ্ধার করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২ মে) র‌্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি এম. জে. সোহেল এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ২ মে ভোর সাড়ে ৪টা থেকে সকাল ৭টা ১০ মিনিট পর্যন্ত র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় একাধিক অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, লরি ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহন থেকে অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলনকালে পরিবহন চাঁদাবাজ চক্রের অন্যতম মূলহোতাসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

এএসপি সোহেল আরও বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা বেশ কিছুদিন ধরে যাত্রাবাড়ীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, লরি ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহনের ড্রাইভার ও হেলপারদের সঙ্গে অশোভন আচণের মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে জোর করে চাঁদা আদায় করে আসছিল।

গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজুর পর সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান র‌্যাবের এ কর্মকর্তা।


আরও খবর



নির্বাচনের প্রচারণায় গিয়ে প্রাণে বাঁচলেন সায়নী ঘোষ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

টালিউড অভিনেত্রী ও তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ। ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারণায় বের হয়েছিলেন তিনি। এর মধ্যেই তার গাড়ির সামনে ভেঙে পড়ে গাছের ডাল। অল্পের জন্য বেঁচে যান অভিনেত্রী। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

সোমবার ঝড়ের মধ্যেই গাড়ি নিয়ে নির্বাচনের প্রচারে বের হন সায়নী। এরপর তৃণমূলের র‍্যালির সামনেই ভেঙে পড়ে গাছের ডাল। নেতাকর্মীরা সতর্কতার সঙ্গে অভিনেত্রীকে সরিয়ে নেন। এরপর গাছের দাল সরিয়ে আবারও নির্বাচনের প্রচারে বের হতে দেখা যায় তাকে। যার ভিডিও ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

উল্লেখ্য, ভারতে এবার লোকসভা নির্বাচনে ৫৪৩টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে সাত দফায়। সে অনুযায়ী গত ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় দেশটির ১৭টি রাজ্য ও ৪টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি আসনে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় দফায় ভোট শুরু হয় ২৬ এপ্রিল। ৭ মে মঙ্গলবার তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে। এ দফায় ভোট নেওয়া হচ্ছে ১০টি রাজ্য ও একটি কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলের মোট ৯৩টি কেন্দ্রে।

নিউজ ট্যাগ: সায়নী ঘোষ

আরও খবর



পাঁচ দিনের ব্যবধানে ডজনে ২০ টাকা বেড়েছে ডিমের দাম

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গত পাঁচ দিনের ব্যবধানে প্রতি ডজন ডিমের দাম ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বাজারে চাহিদা আর সারা দেশে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ডিমের দাম বেড়েছে বলে জানা গেছে। বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিলের (বিপিআইসিসি) গত বছরের তথ্যানুযায়ী, দেশে সাধারণত প্রতিদিন ৪ কোটি ডিম উৎপাদিত হয়। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে, উৎপাদনের পরিমাণ আরেকটু বেশি।

পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও মুদি দোকানে প্রতি ডজন বাদামি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩৫-১৪০ টাকা। যা গত সপ্তাহের বিক্রি হয়েছিল ১১৫-১২০ টাকা। অর্থাৎ কয়েকদিনের ব্যবধানে প্রতি ডজন ডিমের দাম বেড়েছে ২০ টাকা। তবে সাদা ডিম ডজনপ্রতি ১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে।

রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকার বাসিন্দা আব্দুস সাত্তার বলেন, আমরা দিন এনে দিন খাই। মাছ-মাংস তেমন কিনে খেতে পারি না। আমাদের জন্য ডিমই একমাত্র আমিষ জাতীয় খাদ্য। তাও আবার দাম বেড়ে গেল। বিকেলে আমি ২৫ টাকা দিয়ে দুইটা ডিম কিনেছি।

ব্যবসায়ীরা জানান, বাজারে ডিমের সরবরাহ অনেক কম। তাছাড়া গরমে অনেক মুরগী মারা গেছে। সেই সঙ্গে বাজারে দিনদিন ডিমের চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

খামারিরা বলছেন, ডিমের উৎপাদন খরচ বাড়লেও পাইকারি বাজারে তারা ডিমের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না। তারা জানান, এখন খামারি পর্যায়ে একটি ডিমের দাম পড়ছে সাড়ে ৯ টাকার মতো, যা খুচরা বাজারে একজন ক্রেতাকে ১২ টাকায় কিনতে হচ্ছে।

মূলত উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার কারণে ডিমের দাম বেড়েছে। বাজারে ডিমের সরবরাহ কম থাকলে বাজার এমনিতেই বাড়তি থাকে। খামারিরা উৎপাদনে ফিরতে পারলে ডিমের দাম আবার কমে আসবে-এমনটাই গণমাধ্যমকে বলেন, বাংলাদেশ এগ প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তাহের আহমেদ সিদ্দিকী।

এর আগে ১৫ মার্চ কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ২৯টি পণ্যের দাম বেঁধে দিয়েছিল। এতে একটি ডিমের খুচরা দাম নির্ধারণ করা হয় ১০ টাকা ৪৯ পয়সা। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) গতকালের বাজারদর অনুযায়ী, প্রতিটি ডিমের সর্বোচ্চ দাম ছিল ১১ টাকা ৭৫ পয়সা।

নিউজ ট্যাগ: ডিম

আরও খবর