আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

নির্মাণাধীন বাড়ির ছাদ থেকে পড়ে আ. লীগ নেতার মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৭ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৭ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলায় নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে ঈমান আলী নামের এক আওয়ামী লীগ নেতা মারা গেছেন। তিনি নওয়াপাড়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার চাঁদপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ আব্দুল গনির ভাই আব্দুল করিমের নির্মাণাধীন বাড়ির তদারক করতেন ঈমান আলী। আজ সকালে দ্বিতীয় তলার নির্মাণকাজ দেখতে যান তিনি। এ সময় কর্মরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং কাজের তদারক করছিলেন। হঠাৎ অসাবধানতার কারণে ছাঁদ থেকে পড়ে যান। পরে তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানের কর্মরত চিকিৎসকেরা তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।

১ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মোনায়েম হোসেন বলেন, আমার শ্বশুরবাড়িতে নির্মাণকাজ দেখতে যান তিনি। এ সময় মাথা ঘুরে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে পড়ে গিয়ে আহত হন। আমরা তাঁকে উদ্ধার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।’

দেবহাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ ওবায়দুল্লাহ বলেন, ছাদ থেকে পড়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যুর ঘটনা শুনেছি। সাধারণত এটি একটি দুর্ঘটনা বলা যেতে পারে। তবে বিষয়টি কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।’

কিছুদিন আগে ঈমান আলী হজ শেষ করে দেশে ফিরেছেন। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। এ ছাড়া গাজীরহাট বাজার কমিটির সভাপতি ছিলেন।

এদিকে ঈমান আলীর মৃত্যুতে শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ মুজিবর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।


আরও খবর



নতুন করে বিতর্কে রাশমিকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডে পা দিতে না দিতেই বারবার বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে দক্ষিণী অভিনেত্রী রাশমিকা মন্দানার নাম। কান্তারা’ সিনেমায় ট্রোলের শিকার হয়েছিলেন তিনি। এরপর দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র অভিনেতা অভিনেত্রীদের সম্মান না করার অভিযোগও উঠেছিল।

এবার চলতি বছরের আগস্টে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে তার বহুল আলোচিত সিনেমা পুষ্পা: দ্য রুল’। বহু বির্তকের পর এবার বলিউডে সালমানের সঙ্গে জুটি বাঁধছেন তিনি। সালমানের আগামী ছবি সিকান্দার’-এ রাশমিকাকে দেখা যাবে।

সালমান-রাশমিকার জুটির এই খবরে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভক্তদের মাঝে বিতর্কের মুখে পড়েছেন রাশমিকা। দু’জনের বয়সের পার্থক্য ৩০ বছর হওয়ায়  অনেকে প্রশ্ন তুলছেন। তাদের একাংশ এ জুটিকে বাবা-মেয়ের সম্পর্কের সঙ্গেও তুলনা করছেন।

রাশমিকা ফেসবুকে এক পোস্টে লিখেছেন, আপনারা আমার পরবর্তী কাজের জন্য বহু দিন অপেক্ষা করছিলেন। আমি সিকন্দর’-এর অংশ হতে পেরে সত্যিই কৃতজ্ঞ।’

এক উচ্ছ্বসিত ভক্ত টুইট করেছেন, সিকান্দরে মেগাস্টার সালমানের নায়িকা রশ্মিকা, নিঃসন্দেহে ২০২৫-এর সবচেয়ে বড় হিট হতে চলেছে এই ছবি।’

এর আগে বিগ বসের মঞ্চে একসঙ্গে দেখা গিয়েছে তাদের। সঞ্চালক সালমানের সঙ্গে রাশমিকা রসায়ন সেই সময়ই চোখে পড়েছিল সবার। এমনকি দু’জন পুষ্পা: দ্য রাইজ (২০২১) চলচ্চিত্রের সামি সামি গানে জমিয়ে একসাথে নেচেছিলেনও দুজনে। টাইগার ৩ প্রত্যাশিত সাফল্য পায়নি, সেই দুঃখ ভুলে আপাতত ভাইজানের ফোকাসে সিকান্দর।


আরও খবর



জয়পুরহাটের এক মাদ্রাসার সবাই ফেল!

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটের আক্কেলপুর সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে এবারের দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন ২১ জন পরীক্ষার্থী। তাদের একজনও পাশ করতে পারেননি।

রবিবার (১২ মে) বেলা ১১টার দিকে আক্কেলপুর উপজেলার এই মাদ্রাসার ফল প্রকাশের পর বিষয়টি জানা গেছে।

ফলাফল পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মাদ্রাসা থেকে এবার বিজ্ঞান বিভাগে ১১, সাধারণ বিভাগে ১০ জনসহ মোট ২১ জন পরীক্ষার্থী দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। ফল প্রকাশের পর দেখা যায় ওই প্রতিষ্ঠানের সবাই অকৃতকার্য হয়েছে। এছাড়াও একই উপজেলার কয়াশোবলা দাখিল মাদ্রাসার ২০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছেন মাত্র একজন।

মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবারের দাখিল পরীক্ষায় উপজেলার নয়টি মাদ্রাসা থেকে মোট ২০৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিল। এর মধ্যে ৪১ জন কৃতকার্য হয়েছেন। বাকি সবাই অকৃতকার্য। মাদ্রাসা থেকে এ উপজেলায় পাসের হার ২০.০১%।

মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আ ও ম মোবারক আলী বলেন, মাদ্রাসার সবাই ফেল করায় আমি বিস্মিত। কীভাবে এই বিপর্যয় ঘটল বুঝতে পারছি না।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাবেদ ইকবাল হাসান বলেন, আক্কেলপুর সিনিয়র মাদ্রাসায় ফলাফল বিপর্যয় ঘটেছে। কেউ কৃতকার্য না হওয়ায় তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হবে। জবাব পাওয়ার পর বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মনজুরুল আলম বলেন, প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের নিয়ে আলোচনা করে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।


আরও খবর



রিকশাচালকে মারধর করে ফাঁকা স্টাম্পে স্বাক্ষর নিলেন ইউপি সদস্য

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুন হোসাইন, চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি

Image

ভোলার চরফ্যাশনে নোঙ্গর চুরির অপবাদ দিয়ে হানিফ নামের এক রিকশাচালককে হাত-পা বেধে মারধর করে দেড় লাখ টাকা জরিমানা ধার্য করে ফাঁকা স্টাম্পে স্বাক্ষর নেয়ার অভিযোগ উঠেছে হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ইউসুব সিকদারের বিরুদ্ধে।

রোববার (১২ মে) দুপুরে চরফ্যাশন সদরের একটি পত্রিকা অফিসে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এমন অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী রিকশা চালক মো. হানিফ।

রিকশাচালক হানিফ অভিযোগ করেন, গত ৫ এপ্রিল রোজ শনিবার সকালে তিনি রিকশা চালিয়ে হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাজার পৌছলে স্থানীয় প্রভাবশালী দুলাল দালালের মাধ্যমে ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ইউসুব সিকদার খেজুর গাছিয়া বাজারে তার গদি ঘরে ডেকে নেন এবং  ইউপি সদস্য মোঃ ইউছুফ সিকদার আমাকে আটকিয়ে মারধর করে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এছাড়াও আমার ছেলের কাছ থেকে ফাঁকা স্টাম্পে টিপ স্বাক্ষর রাখেন।

তিনি অরোও অভিযোগ করেন, আমি একজন রিক্সা চালক অনেক যাত্রী আমার রিকশায় যাত্রী বহন করি এবং বিভিন্ন মামামাল পরিবহন করে থাকি। গত রমজানের ঈদের আগে একদিন সকালে হাসান নামের এক ব্যাক্তি খেজুর গাছিয়া বাজার থেকে আমার রিকশায় একটি নোঙ্গর নিয়ে আসেন চেয়ারম্যান বাজারে। ওই নোঙ্গরটি তিনি বিক্রি করবেন বলে তিনি আমাকে জানিয়েছেন তবে কোথায় বিক্রি করবেন তা আমার জানা নাই। ইউপি সদস্য ইউসুব সিকদার প্রকৃত নোঙ্গর বিক্রেতাকে ছেড়ে দিয়ে ওই নোঙ্গরটি বিক্রির সাথে আমি জড়িত এমন সন্দেহে ইউপি সদস্য ইউসুব সিকদার আমাকে ধরে নিয়ে আটক করে নোঙ্গর চুরির অপবাদ দিয়ে আমাকে হাত-পা বেধে বেধড়ক মারধর করে গুরুতর আহত করেন। খবর পেয়ে আমাকে উদ্ধারে আমার ছেলে মো. কবির  খেজুরগাছিয়া গেলে ইউপি সদস্য ইউসুব সিকদার জোরপূর্বক আমার ছেলে কবিরকেও আটক করেন। এবং আমার জরিমানা বাবদ তার কাছ থেকে ফাঁকা স্টাম্পে টিপ স্বাক্ষর রেখে দেন।

অভিযুক্ত ইউপি সদস্য ইউসুব সিকদার জানান, স্থানীয় ঘাটের আড়ৎ মালিক ও জেলেদের সিদ্ধান্ত মতে তাকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। টাকা পরিশোধ শর্তে তার ছেলের কাছ থেকে একটি স্টাম্পে স্বাক্ষর নেয়া হয়েছে। মারধরের বিষয়টি সঠিক নয়।


আরও খবর



চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় রায় ঘোষণার জন্য বৃহস্পতিবার (৯ মে) দিন ধার্য রয়েছে। ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক আরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করবেন। এর আগে গত ২৯ এপ্রিল রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এ মামলায় রায় ঘোষণার জন্য ৯ মে দিন ধার্য করেন আদালত।

মামলায় আসামিরা হলেন- ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, ফারুক আব্বাসী,আদনান সিদ্দিকী, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন, আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এই হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ উঠে।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা-কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান।

মামলাটির তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী নয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

মামলা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকী ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন। বিচারপতি মো. রূহুল কুদ্দুস এবং বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয়। এবং হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।

সবশেষ ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি মামলার নথি বিচারিক আদালতে ফেরত আসলে সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরুর উদ্যোগ নেন বিচারিক আদালত। বিচার চলাকালে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।


আরও খবর



আচরণবিধি লঙ্ঘন: শ্রীপুরের এক প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করল ইসি

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে শ্রীপুর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে মো. জামিল হাসানের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার (১৫ মে) নির্বাচন ভবনে শুনানি শেষে এই তথ্য জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

এ বিষয়ে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, আচরণবিধি ভঙ্গ করায় গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. জামিল হাসানের প্রার্থিতা বাতিল করেছে কমিশন। প্রার্থীর শুনানি শেষে নির্বাচন কমিশন এ সিদ্ধান্ত দেয়।

জামিল হাসান গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন। কয়েক দফা আচরণবিধি লঙ্ঘনের মধ্যে তাকে তলব করে কমিশন।

এছাড়া গেল ৮ মে উপজেলা ভোটে বরিশাল-৬ আসনের সংসদ সদস্য আবদুল হাফিজ মল্লিক প্রকাশে ভোট দেওয়ার কমিশনের সামনে এসে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বলে জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব।


আরও খবর