আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

নেত্রকোনায় ৫০৪ জাতের ধান নিয়ে গবেষণা

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
Image
বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছেন পাগলের মতো। তার উদ্যোগ দেখে গ্রামের কৃষক, আশেপাশের মানুষ বীজ সংগ্রহ করে কৃষক বাচ্চু খানের বাড়ি পৌছে দিতো

নেত্রকোনা থেকে মোনায়েম খান, 

কৃষক সায়েদ আহমেদ খান বাচ্চু ৫০৪ জাতের ধান নিয়ে গবেষণা। নেত্রকোনা জেলা আটপাড়া উপজেলার স্বরমুশিয়া ইউনিয়নের রামেশ্বরপুর গ্রামে তুষাইনদীর পাড়ে তার জন্ম। বর্তমানে তুষাই নদী নেই, চিহ্নও নেই। যেখানে নদী ছিল সেখানে ফসলের সবুজ মাঠ। কৃষকফসল ফলায়। নদী নিয়ে আছে শুধু গল্প। ছোটকাল থেকেই কৃষি কাজের সাথে জড়িত। সে দেখেছে কিভাবে কৃষকের সম্পদ বীজ কোম্পানীর কাছে চলে গিয়ে আবার প্যাকেট হয়ে কৃষকের কাছে ফিরে আসছে। কিভাবে কৃষকের গোয়ারঘর গ্যারেজ হয়ে গেছে। পুকুরে কিভাবে আগ্রাসী মাছের চাষে একাকার হয়ে গেছে। এই দীর্ঘ ইতিহাস, অভিজ্ঞতা সবকিছুই ভাবিয়ে তোলে কৃষক সায়েদ আহমেদ খান বাচ্চুকে।

ধানের দেশ, গানের দেশ বাংলাদেশ। নেত্রকোনা বাংলাদেশেরই একটি ছোট জেলা। নেত্রকোনা অঞ্চলের মানুষ ধানের উপর নির্ভর করেই তাদের জীবন জীবিকা পরিচালনা করে আসছিল। ধান চাষকে কেন্দ্র করেই গড়ে ওঠেছে তাদের শিক্ষা সংস্কৃতি অর্থনীতি। যতই দিন যাচ্ছে স্থানীয় জাতের ধান, শস্যফসল হারিয়ে যেতে শুরু করে। কৃষকেরা নিজের সম্পদ বীজ হারিয়ে বাজার নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। কৃষক প্রতারিত হতে থাকে বারবার।

কৃষক সায়েদ আহমেদ খান বাচ্চুও এক সময় ১০-১৫ জাতের ধানের চাষ করতো। কৃষকের সম্পদ বীজ কেন কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে, কৃষক কেন দিন দিন বাজার নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে এই চিন্তা তাকে গভীর ভাবে ভাবিয়ে তুলে। নিজ উদ্যোগে শুরু করেন ধানের জাত বাচাই কার্যক্রম। ২০০৫ সালে আউশ মৌসুমে ৫টি ধানের জাত সংগ্রহ করেন আশে পাশের গ্রাম থেকে এবং শুরু করেন ধানের গবেষনা প্লট। এভাবে আউশ আমন, বোরো মৌসুমেও ধানের জাত গবেষণা কার্যক্রম শুরু করেন। তিনি গ্রাম থেকে গ্রামে, ইউনিয়ন থেকে ইউনিয়ন, উপজেলা থেকে উপজেলা, জেলা থেকে জেলা, দেশ থেকে বিদেশ ঘুরতে থাকে। সংগ্রহ করতে থাকেন ধানের জাত। এভাবে ধানের জাত সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণের উদ্যোগ গ্রহন করেন।

তিনি যেখানেই যেতেন সেখান থেকেই ধান সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করতেন। বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছেন পাগলের মতো। তার উদ্যোগ দেখে গ্রামের কৃষক, আশেপাশের মানুষ বীজ সংগ্রহ করে কৃষক বাচ্চু খানের বাড়ি পৌছে দিতো। ধান সংগ্রহ তার নেশায় পরিণত হয় তিনি তৈরী করেন ধান গবেষনা প্লট। আউশ, আমন, বোরো মৌসুমে ধানের গবেষণা প্লট তৈরী করে ধানের জাত বাছাই কার্যক্রম করে এবং ধানের জাত সংরক্ষণ করতে থাকেন। ধানের জাত গুলো সংরক্ষণের জন্য তিনি নিজ বাড়িতে একটি বীজ বিনিময় কেন্দ্র তৈরী করেন। সেখানে তিনি বীজ রাখেন ও কৃষক বীজের বিনিময়ে বীজ সংগ্রহ করতো ও বিনিময় করতো। কৃষকের মাঝে আগ্রহ উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা দেয়।গ্রামের সকল কৃষকেরা মিলে একটি সংগঠন গড়ে তোলেন । গ্রামের ও আশের পাশের ১৩ গ্রামের কৃষকেরা বীজঘর থেকে বীজ সংগ্রহ করতে থাকেন।

আবার চাষ করার পর সেই বীজ ঘরে ফেরত দিয়ে যেতেন। এভাবে কৃষকের বাছাই করা বীজ কৃষক থেকে কৃষক, গ্রাম থেকে গ্রাম, জেলা জেলায় ছড়িয়ে পড়তে থাকে। নেত্রকোনার গন্ডি পেরিয়ে কৃষক সায়েদ আহমেদ খানের এই বীজ ময়মনসিংহ, সুনামগঞ্জ, শেরপুর, জামালপুর, কিশোরগঞ্জ, সিলেট, হবিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, কুমিল্পা, রাজশাহী, সাতক্ষীরা, খুলনা, নাটোরসহ বাংলাদেশের ২৫টি জেলার কৃষক ও সংগঠনের মাঝে সম্প্রসারিত হয়। যারাই বীজ পরিদর্শন করতে আসছে তারাই পছন্দের বীজ সংগ্রহ করে নিয়ে গেছেন। তাদের এলাকায় চাষ করছেন। আটপাড়া এলাকায় প্রথম দেখা গেছে ৪ থেকে ৫ জাতের ধান চাষ হতো বর্তমানে সেখানে কৃষকেরা ৬১ জাতের ধান চাষ করছেন।

কৃষক সায়েদ আহমেদ খান বাচ্চুর কাছে বর্তমানে আউশের ২৪টি জাত, আমনের ৪২৩টি জাত, বোরোর ৫৭টি জাত সংগৃহিত আছে। যে জাত তিনি চাষ করছেন ও সংরক্ষণ করছেন। তিনি কৃষকের নেতৃত্বে ধানের জাত গবেষণা করে জাত বাছাই করছেন ও একটি সংরক্ষণ প্লট করে জাতগুলো রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। তিনি প্রথমে রামেশ্বরপুর গ্রামে একটি জাত গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করেন।

এরপর তার কার্যক্রম দেখে নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলার দূর্গাশ্রম, বাশাটি, তিলকপুর, স্বরমুশিয়া, কৃষ্ণপুর, দেওগাও, পাহাড়পুর, বানিয়াজান, মদন উপজেলার শাহপুর, ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া, খিচা, তারাটি, সাধুপাড়া, সুতিয়াখালি, পুটিজানা, নেত্রকোনা সদর উপজেলার চল্লিশা, রাজেন্দ্রপুর, কলমাকান্দা উপজেলার  লেংগুড়া, খানৈই, কেন্দুযা উপজেলার আশুজিয়া, সিংহের গাও, নগুয়া, সুনামগঞ্জ জেলার ধরমপাশা উপজেলার সম্পদপুর, মধ্যনগর, কৃষকেরা কৃষকের নেতৃত্বে ধানের জাত গবেষকণা কার্যক্রম পরিচালনা করে ধানের জাত বাছাই করছেন ও বীজ সংরক্ষণ করে বাজার নির্ভরশীলতা কমাচ্ছেন।

কৃষক সায়েদ আহমেদ খান বাচ্চু প্রতিটি জাতগবেষণা কার্যক্রম পরিদর্শন করে কৃষকদেরকে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন এবং তার মতো আরো কৃষক গবেষক তৈরীতে সহায়তা করেছেন। যারা বর্তমানে বিভিন্ন উপজেলা জেলায় কৃষকের বন্ধু হয়ে বীজ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণ করে যাচেছন। তিনি বাছাইকরা ধানের জাত উন্নয়নের জন্য ধানের জাত উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু করেন। কৃষক বাচ্চুর উদ্যোগ উৎসাহ, দেখে বারসিক ফিলিপাইনের ম্যাসিপাক নামের সংগঠনের কার্যক্রম পরিদর্শন করতে পাঠায়। সেখান থেকে তিনি ধানের জাত উন্নয়নে গবেষণার সার্বিক বিষয় জেনে আসেন। বাংলাদেশে এসে তিনি আরো ১০জন কৃষককে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষা প্রদান করেন। এলাকা উপযোগি একটি নতুন জাত উদ্ভাবনের জন্য তিনি নিরলস ভাবে কাজে করে যাচ্ছেন।

তার কাছে সংগ্রহে আছে রিবই, রতি শাইল,বদ্দিরাজ, বোরো আবজি, বোরো ঝাপি, বিন্নি, আরপারিনা, পঙ্খিরাজ, আইজং, চাপালি, কলমিলতা, নাতিশাইল, বাইগুনবিচি, কালিজিরা, পিপড়ার চোখ, চিনিশাইল, তুলসিমালা, নুইন্যা, বাদশাভোগ, চানমুনি, নুইন্যা(নেত্র), পুইট্টা আইজং, ভোলানাথ, জলকুমড়ি, তিলবাজাইল, মগি, মেদি,শাইল আমন, খামা, আসকল, গইড্যামুড়ি, ঢেকিমালা, বিরন, কার্তিক শাইল, রাইমুহি, লালআনামিয়া, বাঁশফুল বালাম, দেফা, অগ্নিশাইল, লালকুমড়ি, শিরবাস, কার্তিক বিন্নি, কাচড়া, বোগরা, গোবিন্দকালার, দুধবিন্নি, খাসিপুড়ি, চরোবালাম, ডাকশাইল, সকালউড়ি, চাপশাইল, রাঙ্গাবিন্নি, গোহাতি বিন্নি, রাজাশাইল, নাজিরশাইল, বুকাইয়ার, রানীশালট, চায়না, আরা, আশু,স্বর্ণলতা, লেদ্রাবিন্নি, গচি, কাঠিগচ্চা, বলুয়াচন্দ্রা, বাটাচৌদি, কাজলশাইল, মৌবিন্নি, আনামিয়া, বিলাস, সিলেটবালাম, চান্দিশাইল, জংলি, গেংগেংবিন্নি, চেনিকানাই, চাপানলি, গারোআইজং, মনগিরি, আলফাইরি, সকালমুখি, সাদাবিরই, চিকনমালতি, আগুন্যাবিন্নি, অঘনঢেপি, হরি, ইয়রচাল, আপাচি, রহমানইরি, জাগলি বোরো, খাসকিনি, সুবাস, লোহাজং,বাশিরাজ, চিনিসাগর, আব্দুল হাই, গোলাপি, দলকচু,গানজে, লালবিরই, পাইরজাত, আসাম বিন্নি, খাসিয়াবিন্নি, আসামমুনিয়া, দারিয়া, কালিগোবিন্দ, বাশমতি, কাশেম ইরি, আটাবিন্নি, ফুলগাজিয়া, কাকুয়াবিন্নি, কুরাবিন্নি, মালশিরা, দেবদারু, ময়রম,জীবনশান্তি, গোবিন্দ, উট্টজাবিন্নি, চানমনি, যতনবিন্নি, খাটোবাধা, ভূইট্টা আইজং, ভরত, খাইনল, স্বর্ণা, ফুলবাইন, গুটিস্বর্ণা, সতীন, বারোমাসিহাটি, পংকোচ, কুটবাদাম, জটাভাইলা, মাইটাগরল, মারাটাবিন্নি, অরই, ঋতু পাইজাম,দেশিপাইজাম, সোনালি পাইজাম, কালাম পাইজাম, গৌরিকাজল, দিঘা, ডেপো, ভাউলা, লালজিরা, শিলকমল, সুধা, লিলি, জটাশাল, খাকিবিরণ, মালতি, টলাবিরণ, গুটক, পরিচক, পাখিবিরন, গান্ধিবিরন, বিনাশাইল, গাঞ্জিয়া, পোড়াবিন্নি, মাখড়িবিরইন, কালাপুড়া, জড়িয়া, বাঁশফুল, পর্বতজিরা, কাটারিভোগ, মকবুল, বাবুস্বর্ণা, লালস্বর্ণা, কালামকুরি, সাদামোটা, সীতা, আতব, সোহাগ-৪, মোতামুটা, ইঞ্চি, তালমুগর,তিলেকুচি, হাতিবাজর, পাটনাই, নোনাকুচি,হামাই,কুটপাটনাই, হোগলা, মগাইবালাম, খেকশিয়াল, রুপেশ্বর, মহিমে, বেনাপোল,জগড়থল, ঘুসি, দারশাইল,ধলাদিঘা, দূর্গাভোগ,নোয়াখালি, সাদাহুটরা, করমচা, আজলদিঘা, রাজমন্ডল, কাকুরিয়া, খৈলজুরি, সাদাগোছা, সমনস্বর্ণা, গুটিপারিজা, চেংগুল, লালডুগা, চিকনবেতি, টেংগুরা, কাবেরী, শিশুমতি, পশুশাইল, বালিয়াদিঘা, সাদাকিচন, জলকস্তরি, স্বর্ণমুসুরি, সৈয়দমুটা, নাখুচিমোটা, বামনখিচা, দিশারী, কালোমোটা, ফকিরমোটা, জামাইনাড়ু, বুড়ামন্তেশ্বর, ভোজনকরপু, খাড়ামুটা, কিরনশাইল, চায়না, মীরমোটা, সাদাগোটাল, লালমোটা, গাবরাইল, শীবজটা, ন্যাড়াজামাইনাড়ু, মৌলতা, ভুষিইরি, ক্যারোন্ডাল মোটা, জহুরীমোটা, কাচামোটা, লালগোটাল, সাদাগোটাল, হলদেগোটাল, পাংগাস, ব্রিধান-৭৬,শুলি, জোনালু, কালোশাইল, মরিচশাইল, মালাগেতি, রাধুনিপাগল, তিলকাপুরসাদা, তিলকাপুরকালো, ঘিগজ,মুড়াবাজাল, চিটাগাংইরি, জিরাবাদাম, পঞ্চাশইরি, লাইলাকুড়ি, শামরস, লাফাইয়া, ফুলকাইন্ডা, হরিশংকর, রহমত, মেটেগরল, মোল্লাদিঘা, বেতক, বজ্রমুড়ি, গইড্যাইরি, সাদাপাইজাম, সাদালু, জামিনীমোটা, সাগরফনা, ক্যাশরাইল, ময়নামতি, দুধকলস, বগাদিঘা, চরবলেশ্বর, জটাইবালাম, মগাইবেতি, চিনিগুড়া, অদুবআলি, সাথিয়া, বগী আউশ, কাইশ্যাবিন্নি, বউলা, কাদাছাড়, পুইট্টা আইজং, কাকাগরিয়া, হাজীবরন, বাবুই, সাদাহাইজগা, ক্যারোন্ডাল বৈলাম, কালিডুগা, লালহাইডগ্যা, আব্দুল হাই, সুবাশ, কামারাং, রেংগুন, সংগেলং, বান্দরনগবিন্নি, কম্বোদিয়া, প্রজেক্ট আউশ, কালা আগলি, বাসমতি,মুরালি, টেংরি,কটকী, বারোমাসিহাটি, হরিডগা, লঙ্গাপোড়া, কোম্পানীধানি, তুমবাজবিন্নি, পাথরকুচি, চপ্পল, পারিজা, কুচমুচ, গোটাআউশ, কালোআউশ, ভজন, ষাটশাইল, শঙ্খবটী, ধলগৌড়া, কুমড়ী, কালোমানিক, ভৈড়া, মোগলশাইল, গচি, শাইল, ঝাপিবোরো, বাশফুল, লাখাই, লাফা, বোরো, আইজং, বর্গাবোরো, কেচকি, গোলইরি, পুইট্টাইরি, কালোদেশিবোরো, বাইগুনবিচি, খইয়া, চুরাইক্যা, বারোমাসিহাটি, ওয়ারেস ইরি, গাজর, টাইফ, কাজললতা, নয়ন, বিনাশাইল, জটাবোরো, জেসমিন, রেডজেসমিন, লাউটাক, রয়াল প্রিন্সেস, হোমডিন, ম্যাডম্যাকো,রাটেল, চান্দিনা, মালা, গাউনি, টিমবংগী, কালকচু, তাছাড়া আরো ৯০টি উবশী জাত সংগ্রহে ও চাষ করা হচ্ছে।

কৃষকের বীজ কৃষকের অধিকার, কৃষকের বীজ কৃষকের সম্পদ এই কথাটি তিনি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন। তিনি বীজঘর তৈরী, জাতগবেষণা পরিচালনা, কৃষককে কাজে সহায়তা করা। বিনিময় করা, বীজ সংগ্রহ করা এবং মেলার আয়োজন করে সকল স্তরের মানুষকে তা জানানো ছিল প্রধান কাজ। তিনি পাড়ামেলা, গ্রামের মেলা, প্রাণবৈচিত্র্য মেলা, উপজেলা-জেলা-জাতীয় পর্যায়ে মেলায় অংশ গ্রহন করে জানিয়ে দিয়েছেন বীজ আমাদের সম্পদ আমাদেরই রক্ষা করতে হবে।

দেশী বিদেশী অনেক সংগঠন বীজঘর পরিদর্শন করেছেন যেমন কারিতাস, রোসা, লোকজ, এসডিএস, উত্তরন, দীপশিখা, নারীপ্রগতি, এসবিসি, বারসিকের বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের যেমন সাতক্ষীরা, মানিকগঞ্জ, মঠবাড়িয়া, মধ্যনগর, কলমাকান্দা, এনজিও ফোরাম কর্মজীবী নারী নেত্রকোণার প্রেসক্লাব সাংবাদিক দল, সিএসডি, গান্ধি আশ্রম, এমকেপি, পাসকস, সেবা কৃষক সংগঠন, মাটি, বিআইএ, একশান এইড, চ্যানেল আই, ইউল্যাব। সোয়ালুজ সুইডেন, ব্রীহি ভারত, লুমান্তি নেপাল, ইয়োথ একশান নেপাল, সেকার্ড নেপাল, ফিয়ান নেপাল, সিভাসমন্ডি স্পেন, মিজারিওর জার্মানীর প্রতিনিধি সহ আন্তজার্তিক সংগঠন বীজঘর পরিদর্শন করেছেন। কৃষক বাচ্চু খানের এই উদ্যোগ, তার চিন্তা, প্রেরনা আরো কৃষকের মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক, কৃষকের বীজ কৃষকের কাছে থাকুক। কৃষকের বাজার নির্ভরশীলতা কমে যাক।

নিউজ ট্যাগ: নেত্রকোনা

আরও খবর



সোমবার থেকে ঢাকাসহ ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে চলমান তাপদাহের কারণে পাঁচ জেলার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও আবহাওয়া অধিদফতরের পরামর্শে ঢাকা, চুয়াডাঙ্গা, যশোর, খুলনা ও রাজশাহী জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আগামীকাল সোমবার (২৯ এপ্রিল) তারিখ বন্ধ থাকবে।

তবে যে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শীতাতাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আছে সেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ চাইলে খোলা রাখতে পারবে। সোমবার পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায়।

উল্লেখ্য, রাজধানী ঢাকাসহ দেশজুড়ে মাঝারি থেকে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। ফলে রবিবার থেকে নতুন করে সারা দেশে আবারও ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিনের হিট অ্যালার্ট (তাপপ্রবাহ) জারি করেছে আবহাওয়া অধিদফতর। আবহাওয়াবিদ মো. হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সতর্কবার্তায় বলা হয়, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ আজ ২৮ এপ্রিল থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অর্থাৎ ১ মে সকাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। এই সময়ে জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে বলে জানায় আবহাওয়া অফিস। এর আগে গত ১৯ এপ্রিল শুক্রবার থেকে তিন দফা ৭২ ঘণ্টা করে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করে আবহাওয়া অফিস।

এদিকে গরমের কারণে ঈদের ছুটির পর থেকে বন্ধ ছিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আজ রবিবার থেকে প্রাক-প্রাথমিক ছাড়া বাকি সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। তবে তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে বলে জানানো হয়।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




ময়মনসিংহে বাস-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

Image

ময়মনসিংহের সদর উপজেলায় বাসের ধাক্কায় সিএনজির দুজন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৪ জন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে ময়মনসিংহ-শেরপুর সড়কের রঘুরামপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম ও পরিচয় জানা যায়নি।

কোতোয়ালি মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. পলাশ এ তথ‍্য নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শেরপুরগামী একটি বাস বিপরীত দিক থেকে আসা সিএনজিচালিত একটি যাত্রীবাহী অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যান। এই ঘটনায় আহত হওয়া আরও ৪ জনকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে কাজ করছেন বলেও জানা গেছে।

তিনি বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ করছে। তাৎক্ষণিক নিহতের নাম ঠিকানা জানাতে পারেননি তিনি।


আরও খবর



অনিশ্চয়তায় বেশিরভাগ হজযাত্রী, বাড়ছে ভিসা আবেদনের সময়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছরের হজ ফ্লাইট বৃহস্পতিবার (৯ মে) শুরু হচ্ছে। বুধবার (৮ মে) হজ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার (৭ মে) ভিসা আবেদনের শেষ দিন। কিন্তু এখনও বেশিরভাগ হজযাত্রীর ভিসা হয়নি।

ভিসা সমস্যায় এখনো সৌদি আরবে বাড়ি ভাড়া করতে পারেনি বেশিরভাগ হজ এজেন্সি। এখন পর্যন্ত আবেদন করতে পারেনি প্রায় ৮০ শতাংশ হজ এজেন্সি। তাই বিপর্যয় এড়াতে ভিসা আবেদনের সময় বাড়ানোর জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। সময় আরও বাড়ছে বলে জানিয়েছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। ২০২৪ সালের হজে বাংলাদেশ থেকে ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজযাত্রী হজ পালন করবেন। ৯ মে থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত মাত্র ৩৫ হাজারের মতো হজযাত্রীর ভিসা সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার বলেন, ভিসা আবেদনের সময় বাড়বে। আমাদের টেনশন আছে। আমরা কাজ করছি।’

এর আগে গত ৪ মে হজ এজেন্সিগুলোকে ভিসা আবেদনের তাগাদা দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। সেখানে বলেছিল, হজ ভিসা সম্পন্নকরণের প্রথম পর্বের মেয়াদ (২৯ এপ্রিল) শেষ হওয়ার পর ৭ মে পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে। বেসরকারি মাধ্যমে এ বছর ৮০ হাজার ৬৯৫ জন হজযাত্রী ২৫৯টি এজেন্সি/লিড এজেন্সির মাধ্যমে পবিত্র হজ পালন করবেন। তবে অধিকাংশ এজেন্সি (২০৪টি) এখন পর্যন্ত হজযাত্রীর জন্য ভিসা প্রসেস শুরুই করেনি; যা হজযাত্রীদের হজে গমনে আশঙ্কার সৃষ্টি করেছে।

তাই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হজযাত্রীদের ভিসা সম্পন্ন করতে ওই চিঠিতে এজেন্সিগুলোতে নির্দেশনা দিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়।

ভিসা আবেদনে কেন বিলম্ব হচ্ছে- জানতে চাইলে হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) মহাসচিব ফারুক আহমদ সরদার বলেন, এবার হজ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম করেছে সৌদি আরব। তাই সবকিছু বুঝে কাজ করতে একটু সময় লাগছে।’

তিনি আরও বলেন, কাজ এখন দ্রুত হচ্ছে। অল্প সময়ের মধ্যে ভিসা হয়ে যাবে। আর সময়ও তো তারা বাড়াবে। তাই আশা করি সমস্যা হবে না।’

এর আগে জেদ্দার বাংলাদেশ হজ অফিস থেকে এ বিষয়ে আশঙ্কার কথা জানিয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কাছে চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে বলা হয়, এ বছর হজ পরিচালনাকারী এজেন্সির সৌদি আরব পর্বের খরচ বাবদ পাঠানো পুরো অর্থ এরই মধ্যে তাদের স্ব-স্ব আইবিএএন-এ পাঠানো নিশ্চিত করা হয়েছে। হজ ভিসা প্রক্রিয়াকরণের প্রথম পর্বের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর ৭ মে পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। ৩০ এপ্রিল থেকে প্রায় ৪৮ ঘণ্টা সময়ব্যাপী ই-হজ সিস্টেমে বাড়িভাড়া চুক্তি সম্পাদন বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। মুচলেকা দেওয়ার পর বিভিন্ন দেশের বাড়িভাড়া চুক্তির জন্য ই-হজ সিস্টেম খুলে দেওয়া হয়েছে। এতে প্রতীয়মান হয় যে, ৭ মে পরবর্তী সময়ে তাৎক্ষণিকভাবে ভিসা প্রক্রিয়াকরণ বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে। তাই ৭ মের মধ্যে ভিসা প্রক্রিয়াকরণ শেষ করা প্রয়োজন।

ভিসা প্রক্রিয়াকরণের অন্যতম বাধ্যতামূলক ক্ষেত্র হচ্ছে মক্কা/মদিনায় বাড়িভাড়া চুক্তি সম্পাদন। বাড়িভাড়ার চুক্তি সম্পাদন সংক্রান্ত অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, প্রায় অর্ধেকের বেশি সংখ্যক হজযাত্রীর জন্য অদ্যাবধি মক্কা/মদিনার বাড়িভাড়া সম্পন্ন হয়নি, যা অত্যন্ত হতাশাব্যঞ্জক। বাড়িভাড়া ই-হজ চুক্তি ছাড়া ভিসা প্রক্রিয়াকরণ সম্ভব নয়। তাই এজেন্সিগুলোর দ্রুততর সময়ের মধ্যে বাড়িভাড়া চুক্তি সম্পাদন ও ভিসা নিশ্চিতে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা চাওয়া হয় ওই চিঠিতে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রতি বছরের ন্যায় এবারও হজ এজেন্সিগুলো বাড়ি ভাড়া করতে গাফিলতি করেছে। কম রেটে বাড়ি ভাড়া করার জন্য প্রতিবার শেষ সময়ে এসে বাড়ি ভাড়া করেন তারা। এবারও তাই করেছেন। এবার এটা করতে গিয়ে নতুন আইনের ফাঁকে পড়ে যায় হজ এজেন্সিগুলো।

বাড়ি ভাড়ার জন্য নির্ধারিত এজেন্সি প্রতিনিধি মোনাজ্জেমদের ভিসা আটকে দেয় সৌদি সরকার। ফলে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়া করতে সৌদি আরবে যেতে পারেননি তারা। এ জায়গায় ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সহায়তা চেয়েও পায়নি বলে অভিযোগ করছে এজেন্সিগুলো।


আরও খবর



হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন বিএনপি নেতা আলাল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

বিচার বিভাগ সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্যের ঘটনায় হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল।

আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. ইকবাল কবীর ও বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চে হাজির হয়ে তিনি ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তিনি ভবিষ্যতে বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকবেন বলে লিখিত আবেদনে বলেছেন। আদালত এ বিষয়ে এক সপ্তাহ পর আদেশ দেবেন।

আদালতে আলালের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন।

এর আগে গত ১৯ এপ্রিল বিচার বিভাগ সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করায় তার ব্যাখ্যা দিতে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে তলব করেন হাইকোর্ট। ১৪ মে তাকে সশরীরে হাজির হতে বলা হয়।

সম্প্রতি বিএনপি নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল এক টকশোতে বিচার বিভাগ নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেন, যা ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়ে।


আরও খবর



নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলো আওয়ামী লীগ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের আয়োজনে আগামী ২৬ এপ্রিল, শুক্রবার শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে শান্তি সমাবেশের সঞ্চালনা করবেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির।

এদিকে, আগামী শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সমাবেশ করতে গত শনিবার (২০ এপ্রিল) ডিএমপি কমিশনারকে অবহিত করে চিঠি দিয়েছে দলটি।

বিএনপি সূত্র জানায়, বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা বেগম জিয়ার মুক্তির দাবি ও দলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার এবং সাজার প্রতিবাদে এ সমাবেশ করবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।


আরও খবর