আজঃ শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪
শিরোনাম

ম্যাজিস্ট্রেটদের সংখ্যা কমিয়ে ৮০২ জনকে নিয়োগের নির্দেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণ বিধিমালা প্রতিপালনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নামানোর আগেই তাদের সংখ্যায় কাটছাঁট করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ম্যাজিস্ট্রেটদের সংখ্যা কমিয়ে বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে নতুন করে চিঠি দিয়েছে কমিশন। এতে ১৫টি পর্যন্ত ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত উপজেলায় একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের কথা বলা হয়েছে।

যদিও তিনদিন আগে গত ২০ নভেম্বর পাঠানো চিঠিতে প্রতি তিন ইউনিয়নের জন্য একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের কথা বলা হয়েছিল। নতুন চিঠি অনুযায়ী, মাঠপর্যায়ে অনেক কম সংখ্যক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ইসি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

আরও জানা গেছে, আগের মতো বৃহস্পতিবারের চিঠিতেও আগামী ২৮ নভেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৯ দিনের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের মাঠে থাকতে বলা হয়েছে। আচরণবিধি লঙ্ঘন বা পরিস্থিতির অবনতি হলে তারা মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করবেন বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। ইসি জানিয়েছে, ভোটের আগেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েন করা হবে। এছাড়া সেনাবাহিনী নামানোর পরিকল্পনা রয়েছে। তাদের সঙ্গে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দেওয়ার প্রয়োজন হবে। তখন আরও বেশি সংখ্যক ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে থাকবে। এখন বেশি সংখ্যক ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে নামানোর মতো অবস্থা নেই।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বৃহস্পতিবার পাঠানো ইসির চিঠিতে কমবেশি ৮০২ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের জন্য বলা হয়েছে। এতে প্রতিটি উপজেলায় একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের জন্য বলা হয়েছে। যেসব উপজেলায় ১৫টির বেশি ইউনিয়ন রয়েছে সেখানে দুজন ম্যাজিস্ট্রেট দিতে বলা হয়েছে। এই হিসাবে উপজেলা পর্যায়ে ৫২৫ জন ম্যাজিস্ট্রেট ও পৌরসভা পর্যায়ে ২১০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের জন্য বলা হয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনগুলোর মধ্যে ঢাকা উত্তরে ১১ জন, ঢাকা দক্ষিণে ১৫ জন, চট্টগ্রামে ১০ জন, খুলনায় ৬ জন, গাজীপুরে ৪ জন এবং অন্যান্য সিটি করপোরেশনে তিনজন করে মোট ৬৭ জন ম্যাজিস্ট্রেট দিতে বলা হয়েছে।

এর আগে গত সোমবার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগে চিঠি দেয় ইসি। ওই চিঠিতে ন্যূনতম প্রতি তিন ইউনিয়নের জন্য একজন এবং প্রতিটি পৌরসভার জন্য তিনজন ও বড় পৌরসভার জন্য চারজন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিতে বলা হয়। সিটি করপোরেশনভুক্ত নির্বাচনি আসনগুলোতে প্রতি চার থেকে পাঁচটি ওয়ার্ড এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এলাকায় সর্বোচ্চ প্রতি তিন ওয়ার্ডের জন্য একজন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিতে বলা হয়। ওই হিসাবে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হলে প্রায় দুই হাজার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের প্রয়োজন হতো। নতুন চিঠিতে তা কমিয়ে ৮০২ জনে নামাল ইসি।

চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, স্থানীয় বাস্তবতা ও প্রয়োজনীয়তার নিরীখে বিভাগীয় কমিশনারের পরামর্শক্রমে ডিসিরা উল্লেখিত ম্যাজিস্ট্রেটদের সংখ্যার কম-বেশি করতে পারবেন। তাছাড়া প্রত্যেক জেলায় ডিসির অধীনে ১ বা ২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অতিরিক্ত হিসাবে নিয়োজিত রাখতে হবে; যাতে জরুরি প্রয়োজনে যেকোনো স্থানে দায়িত্ব পালন করতে পারেন।

ভোটগ্রহণের কয়েকদিন আগ থেকে ভোটগ্রহণের ২ দিন পর পর্যন্ত অথবা কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে মোবাইল স্টাইকিং ফোর্সের সঙ্গে বিশেষ করে বিজিবি বা অনুরূপ বাহিনীর প্রতি টিম বা প্লাটুনের সঙ্গে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত করা হবে বিধায় ওই সময় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সংখ্যা কমানোর প্রয়োজন হবে। মোবাইল স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ ছাড়াও ভোটগ্রহণের কয়েকদিন আগ থেকে ভোটগ্রহণের পর পর্যন্ত কিছু সংখ্যক এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্বাচনি এলাকায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজেও নিয়োজিত করার প্রয়োজন হবে।


আরও খবর



জাজিরা উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীন ঘোষণা করা হবে ১১ জুন

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শাওন মিয়া (জাজিরা) শরীয়তপুর

Image

শরীয়তপুরের জাজিরায় ৫ম  ধাপে আশ্রয়ণের ঘর পাচ্ছে ১৩০টি অসহায় ও গৃহহীন পরিবার। আগামী মঙ্গলবার (১১ জুন) সকাল ১১টায় প্রধানমন্ত্রী সারা দেশের মতো জাজিরার এসব ঘর বরাদ্দের উদ্বোধন করবেন। সেইসঙ্গে জাজিরা উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীন ঘোষণা করা হবে।

রবিবার (১০ জুন) বিকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান ইউএনও সাদিয়া ইসলাম লুনা ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আরিফুর রহমান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো: সোহাগ মিয়া।

ইউএনও সাদিয়া ইসলাম লুনা আরও জানান, ২০২০ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে দেশে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রতিটি জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে দুই শতাংশ খাসজমি বন্দোবস্তসহ টিনশেড সেমিপাকা ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। প্রকল্পটির মাধ্যমে সারাদেশে ২ লক্ষ ৪২ হাজার ৩১১ টি ঘর উপকারভোগী পরিবারের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে।

তিনি উল্লেখ করে বলেন, এ প্রকল্পের আওতায় এপর্যন্ত জাজিরা উপজেলায় ৮৩৭ টি পরিবার ভূমিসহ ঘর পেয়েছেন। এছাড়া প্রকল্পটির ৫ম পর্যায়ের ২য় ধাপে আগামীকাল (১১ জুন) জাজিরা উপজেলায় ১৩০ টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ভূমিসহ ঘর প্রদান করা হবে।

নিউজ ট্যাগ: জাজিরা

আরও খবর



বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়, আঘাত হানতে পারে চলতি মাসেই

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

টানা বৃষ্টির পর আবারও বাড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রা। মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে দেশের অধিকাংশ জেলায়। সামনের কয়েক দিনে তাপদাহের বিস্তৃতি বাড়তে পারে আরও। এরই মধ্যে আভাস মিলেছে শক্তিশালী এক ঘূর্ণিঝড়ের।

চলতি মে মাসের শেষের দিকে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতের আবহাওয়া দপ্তর। বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়টি পূর্ণ রূপ নিলে এর নাম হবে রেমাল’। এই নামটি দিয়েছে ওমান।

ভারতীয় আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, মে মাসে বঙ্গোপসাগরে দুটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। ২০ মে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে ঘূর্ণাবর্ত। এরপর সেটি ক্রমে উত্তর দিকে হয়ে শক্তি বাড়িয়ে ২৪ মে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে।

আগামী ২৫ মে সন্ধার পরে এই ঘূর্ণিঝড় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে বলে ভারতীয় আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে।

এক রিপোর্টের বরাতে হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, আগামী ২০ মে থেকে এই সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ স্পষ্ট হতে পারে। তবে কোথায়, কত গতিতে এই ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। অনুমান করা হচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গ বা বাংলাদেশের মধ্যে কোথাও এটি আছড়ে পড়তে পারে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এই ঘূর্ণিঝড়ের জেরে ২৪ মে রাত থেকে বৃষ্টি শুরু হতে পারে উপকূল এলাকায়। বৃষ্টি চলতে পারে ২৬ মে পর্যন্ত।

প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালের ২৫ মে সুন্দরবনে আঘাত হেনেছিল ঘূর্ণিঝড় আইলা। সেই ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের ১৫তম বর্ষের সন্ধ্যাতেই ঘূর্ণিঝড় রেমাল’ আছড়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।


আরও খবর
সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪




‘আনারকে হত্যার পর হাড়-মাংস আলাদা করে হলুদ মিশিয়ে ব্যাগে ভরা হয়’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকায় বসে ২/৩ মাস আগে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। ঢাকায় না পেরে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে কৌশলে নেওয়া হয় কলকাতায়। সেখানে তাকে হত্যার পর শরীর টুকরো টুকরো করে হাড্ডি ও মাংস আলাদা করা হয়। এরপর হলুদ মিশিয়ে ব্যাগে ভরে ওই বাসা থেকে বের করা হয়েছে। তবে কোথায় মরদেহের খণ্ডিত অংশ ফেলা হয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেল ৩টার দিকে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

ডিবিপ্রধান বলেন, দুই-তিন মাস আগে অপরাধীরা পরিকল্পনা করেছিল রাজধানীর গুলশান ও বসুন্ধরার বাসায় এমপি আনারকে হত্যা করার। কিন্তু বাংলাদেশ পুলিশের নজরদারি ও ঢাকায় হত্যাকাণ্ডের পরে সব হত্যার ক্লু পুলিশ বের করেছে বলেই হত্যাকারীরা কলকাতায় নিয়ে এমপিকে হত্যা করেছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটিতে অপরাধ করার সাহস পায়নি অপরাধীরা। বিদেশের মাটিতে অপরাধ করলে বাংলাদেশ পুলিশের নজরে আসবে না, তাই অপরাধীরা কলকাতাকে বেছে নিয়েছে হত্যার নিরাপদ স্থান হিসাবে।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, বিদেশের মাটিতে এ হত্যাকাণ্ডের পরও তারা পালিয়ে থাকতে পারেনি। আমরা তিনজকে গ্রেপ্তার করেছি। আরও কয়েকজনকে নজরাদিতে রাখা হয়েছে।

তিনি বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে সেখানে হত্যার পর হত্যাকারীরা এমনভাবে লাশ গুমের চেষ্টা করেছে যাতে কোনো হদিস না মেলে। লাশ গুমের জন্য শরীর টুকরো টুকরো করে হাড্ডি ও মাংস আলাদা করা হয়। এরপর হলুদ মিশিয়ে ব্যাগে ভরে পৃথক পৃথক ট্রলিতে করে ওই বাসা থেকে বের করা হয়েছে। মাংস নিয়ে যাওয়ার সময় যাতে কেউ আটকালেও বুঝতে না পারে, সে জন্য মাংসের সঙ্গে মসলা মিশিয়ে খাবার উপযোগী মাংসের মতো বানানো হয়। তবে কোথায় মরদেহের খণ্ডিত অংশ ফেলা হয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়।

মরদেহ উদ্ধারের বিষয়ে ডিবিপ্রধান বলেন, মরদেহ উদ্ধারের কাজ চলছে। ভারতীয় পুলিশ গাড়ির চালককে নিয়ে তদন্ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। পুরোপুরি না পেলেও মরদেহের অংশ বিশেষ পাওয়া যাবে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।


আরও খবর



সোনিয়া গান্ধীর রেকর্ড ভেঙে ৪ লাখ ভোটে জিতলেন রাহুল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভোটগণনার সাত ঘণ্টা যেতে না যেতেই নিশ্চিত হয়ে গেছে, উত্তর প্রদেশের রায় বরেলি আসনে জয়ী হয়েছেন রাহুল গান্ধী। সেটিও রেকর্ডগড়া ব্যবধানে। ওই আসনে নিকটতম প্রার্থীর চেয়ে চার লাখের বেশি ভোটে জয়ী হয়েছেন এ কংগ্রেস নেতা।

রাহুলের মা সোনিয়া গান্ধী রায় বরেলি আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য। এবার সেই আসনে নির্বাচন করেন তার পুত্র রাহুল গান্ধী। ২০১৯ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীকে যে ব্যবধানে হারিয়েছিলেন সোনিয়া, এবার সেই ব্যবধান প্রায় দ্বিগুণ করেছেন রাহুল।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, রায় বরেলি আসনে রাহুল ৬ লাখ ৭০ হাজারের বেশি ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপি প্রার্থী দিনেশ প্রতাপ সিংয়ের চেয়ে তিনি প্রায় চার লোখ ভোট বেশি পেয়েছেন।

কংগ্রেসের দুর্গ বলে পরিচিত রায় বরেলি আসনে ২০১৯ সালের নির্বাচনে সোনিয়া গান্ধীর কাছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ভোটে হেরেছিলেন দিনেশ।

ইন্ডিয়া টুডের খবরে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে নির্বাচনে রাহুল গান্ধীর কাছে হার স্বীকার করে নিয়েছেন বিজেপির এ নেতা।

সোশ্যাল মিডিয়ার এক পোস্টে তিনি জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন এবং বলেছেন, দলীয় নেতাকর্মীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করলেও সিদ্ধান্তটি তাদের হাতে ছিল না।

নিউজ ট্যাগ: রাহুল গান্ধী

আরও খবর



এক ছাদের নিচে তাহসান-মিথিলা

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ভক্তদের কাছে তাহসান-মিথিলা ছিল একটি আবেগের নাম। দুজনের বিচ্ছেদ বুক ভেঙে দিয়েছিল তাদের। তাদের এক ছাদের নিচে চেয়ে সামাজিক মাধ্যমে ইভেন্টও খোলা হয়েছিল। আজও অনেকে আফসোস করেন অভিনেত্রী ও গায়কের বিচ্ছেদ নিয়ে। মন ভালো করা খবর হলো ফের এক হচ্ছেন তাহসান মিথিলা।

তবে বাস্তব জীবনে এক হচ্ছেন না তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। একটি ওয়েব সিরিজে এক সঙ্গে দেখা যাবে তাদের। বাজি নামের সাত পর্বের এই সিরিজটি নির্মাণ করেছেন আরিফুর রহমান। এবার এ সিরিজের মুক্তি উপলক্ষে আয়জিত সংবাদ সম্মেলনে এক ছাদের নিচে দেখা গেল তাহসান-মিথিলাকে।

এ সময় মিথিলা বলেন, চরকির সাথে এর আগেও কাজের অভিজ্ঞতা ভালো, আর এবার আরও ভালো কিছু হবে, অন্যরকম একটা গল্পে আরিফুর রহমানের পরিচালনায় কাজের অভিজ্ঞতাটাও বেশ ইন্টারেস্টিং।

তাহসান বলেন, ‌ওটিটিতে আমার প্রথম কাজ, চরকিতেও আমার প্রথম কাজ, আর একদম ভিন্নধর্মী গল্পে কাজ করার অভিজ্ঞতাসব মিলিয়ে আমি খুবই রোমাঞ্চিত, এখন শুধু রিলিজের পর দর্শকদের প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষা। 

পরিচালক আরিফুর রহমান বলেন, যত্ন নিয়ে নিজেদের সবটুকু দিয়েই বানানো হয়েছে বাজি, অভিনয়শিল্পী থেকে কলাকুশলী সবারই চেষ্টা ছিল দর্শকদের ভিন্ন কিছু দেয়ার, আশা করছি সবার ভালো লাগবে সিরিজটি।

সংবাদ সম্মেলনে সিরিজটির ট্রেলার উন্মোচন করা হয়। এতে তাহসান-মিথিলা ছাড়াও অভিনয় করেছেন মিম মানতাসা, মনোজ প্রামাণিক, নাজিয়া হক অর্ষা, শাহাদাৎ হোসেন, পার্থ শেখ, তাসনুভা তিশা, আবরার আতহার প্রমুখ।


আরও খবর