আজঃ রবিবার ১৬ জুন ২০২৪
শিরোনাম

মঠবাড়িয়া উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী রিয়াজ উদ্দিনের প্রার্থিতা বাতিল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুরে তার প্রার্থিতা বাতিল করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় নির্বাচন কমিশনে সশরীরে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছিল রিয়াজ উদ্দিনকে। সোমবার (২০ মে) নির্বাচন পরিচালনা-২ অধিশাখা থেকে কমিশনের উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তলবের আদেশ দেয়া হয়।

এর আগে, গত ১৩ মে তৃতীয় ধাপে মঠবাড়িয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক দেয়া হয়। ইসির পক্ষ থেকে এদিন প্রার্থীদের সব ধরনের সভা সমাবেশ করতে নিষেধ করা হয়। কিন্তু রিয়াজের বড় ভাই বর্তমান সংসদ সদস্য শামীম শাহনেওয়াজ ও ছোট ভাই সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আশরাফুর রহমানের ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে কমিশনের আদেশ অমান্য করে মঠবাড়িয়া পৌরসভার সামনে বিশাল মিছিল ও সমাবেশ করেন। এতে ওই এলাকায় ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।

এরপরই ইসি চেয়ারম্যান প্রার্থী রিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদের বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ এনে সহকারী রিটানিং অফিসারের কাছে লিখিতভাবে জবাব দেয়ার নির্দেশ দাখিল করতে বলে। পর দিন ১৪ মে আচরণবিধি ভঙ্গের বিষয়ে ব্যাখ্যা দাখিল করেন রিয়াজ। সেখানে তিনি জানান, কিছু অতি উৎসাহী কর্মীরা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনমূলক কর্মকাণ্ড সংগঠিত করেছে, তার জন্য তিনি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

রিয়াজ উদ্দিনের দেয়া জবাব নির্বাচন কমিশনের কাছে সন্তোষজনক না হওয়ায় তাকে ঢাকায় নির্বাচন কমিশনে উপস্থিত হয়ে কমিশনের সামনে ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।


আরও খবর



ধামরাইয়ে বাস উল্টে আহত ৩০

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ধামরাই প্রতিনিধি

Image

ঢাকার ধামরাইয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে কমপক্ষে ৩০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে অন্তত ১০ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

সোমবার (১০ জুন) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সূতিপাড়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। প্রাথমিকভাবে আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, সকালে কালামপুরের সূতিপাড়া ব্রিজের একটু আগে সেলফি পরিবহনের একটি দ্রুতগতির বাস উল্টে সড়ক থেকে নিচে পড়ে যায়। এ সময় বাসে থাকা বেশ কয়েকজন যাত্রী আহত হন। খবর পেয়ে ধামরাই ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত প্রাণহানির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

জানা যায়, সকালে মানিকগঞ্জ থেকে ছেড়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে সেলফি পরিবহনের বাসটি। পথিমধ্যে ধামরাইয়ের কালামপুর এলাকায় পৌঁছলে বাসটি উল্টে সড়ক থেকে নিচে পড়ে যায়। এসময় অন্তত ৩০ জন আহত হন।


আরও খবর



ঝিনাইদহে ধর্ষণ মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

Image

ধর্ষণ মামলায় ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হরিশংকরপুর ইউপি চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুরে ঝিনাইদহ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মিজানুর রহমান এই রায় দেন।

মামলায় আরেক আসামি নজরুল ইসলামের দোষ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস প্রদান করা হয়েছে।

দণ্ডপ্রাপ্ত খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ সদর উপজেলার নরহরিদ্রা গ্রামের খন্দকার আমিরুজ্জামানের ছেলে।

মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৫ এপ্রিল বিচারের জন্য ভুক্তভোগী নারী চেয়ারম্যান ফরিদের কাছে গেলে তার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করিয়ে ধর্ষণ করেন। পরে ওই নারী ১৯ এপ্রিল ঝিনাইদহ সদর থানায় বাদী হয়ে চেয়ারম্যান ও তার গাড়িচালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর উচ্চ আদালত থেকে আগাম জামিন নেন চেয়ারম্যান ফরিদ। পরবর্তীতে ডিএনএ টেস্টে ফরিদের সম্পৃক্ততা ধরা পড়ে। দীর্ঘ বিচারক প্রক্রিয়া শেষে মঙ্গলবার ঝিনাইদহের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ইউপি চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট বজলুর রহমান জানান, বিজ্ঞ আদালত দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে সাক্ষ্য প্রমাণ যাচাই-বাছাই করে ইউপি চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন।

এই মামলায় আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট নেকবার।

ভুক্তভোগী নারী গণমাধ্যমকর্মীদের জানান, বিচার চাইতে গিয়ে ফরিদ চেয়ারম্যানের লালসার শিকার হন তিনি। সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়ে চেয়ারম্যান নরহরিদ্রা গ্রামে তার নিজ বাড়িতে ডেকে নেন। গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে তাকে দুইতলার একটি কক্ষে নিয়ে যান এবং নেশা জাতীয় কিছু সেবন করিয়ে ফরিদ ধর্ষণ করেন।


আরও খবর



জমি নিয়ে বিরোধে ফুফাতো ভাইয়ের হাতে খুন

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

বাগেরহাটের কচুয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইদের ছুরিকাঘাতে মশিউর রহমান হাজরা (২৮) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (২৯ মে) সকালে কচুয়া উপজেলার টেংরাখালী এলাকার হাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এক বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মশিউর রহমান হাজরা উপজেলার টেংরাখালী গ্রামের প্রয়াত মাসুদ হাজরার ছেলে।

ঘটনার পর অভিযুক্ত দুই ফুফাতো ভাই মো. সাব্বির (২৮) ও মো. বায়েজিদকে (২০) আটক করেছে পুলিশ। সাব্বির ও বায়েজিদ একই গ্রামের হাজরাপাড়া এলাকার ইনদাদ শেখের ছেলে।

স্থানীয়রা জানায়, মামা বাড়ির সম্পত্তি নিয়ে ফুফাতো ভাইদের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল মশিউরদের। এর জেরে বুধবার সকালে ফুফাতো ভাইদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে সাড়ে ১০টার দিকে ছুরিকাঘাত করে দুই ফুফাতো ভাই। পরে স্থানীয়রা মশিউরকে উদ্ধার করে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশের সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট জেলা হাসপাতালে পাঠিয়েছে।

কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার মনি শংকর পাইক বলেন, মশিউর রহমন হাজরা নামের ওই রোগীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন তার স্বজনরা। তার ফুসফুসের বামপাশে ছুড়িকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহসীন হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে মামা বাড়ির সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। অভিযুক্ত দুই ফুফাতো ভাইকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



বাংলাদেশ ব্যাংক সমবায় সমিতি হয়ে গেছে : সালেহউদ্দিন আহমেদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ ব্যাংক সমবায় সমিতি হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে এক সেমিনারে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক এখন দুষ্টের দমন সৃষ্টির পালন না করে, সৃষ্টির দমন দুষ্টের পালন করছে এবং এটি চলছে দীর্ঘদিন থেকে। বাংলাদেশ ব্যাংক এখন সমবায় সমিতির মতো হয়ে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক, ব্যবসায়ী ও ব্যাংক ডিরেক্টর দেশসহ যৌথভাবে ডিসিশন নেয়। মানে তারা ব্যবসায়ীদের চাপে আছে। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এখনো হতে পারেনি।

সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০২১-২২ এ আমাদের চাহিদা থাকার পরও টাকার দর ধরে রাখা হয়েছিল। এতে আমাদের ক্ষতি হয়েছে। টাকার দর এখন একসাথে অবমূল্যায়ন করতে হয়েছে। তাহলে আমাদের ১২ বিলিয়ন ডলার খরচ করে লাভটা হলো কী? এটা নিয়ন্ত্রক সংস্থার ফেইলিউর এবং বড় ফেইলিউর।

তিনি বলেন, এই যে ঋণ পুনঃতপশিলে ডাউন পেমেন্ট আপনারা মাত্র ২ শতাংশে নিয়ে এসেছেন। এটার কোনো মানে হয়? আমার সময় ছিল প্রথমবার পুনঃতপশিলে ১০ শতাংশ, দ্বিতীয়বারে ২০ শতাংশ, তৃতীয়বার পুনঃতপশিল করলে ৩০ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিতে হবে। লোকজন ভয়ে তখন এ পরিস্থিতিতে যেত না। এখন পুনঃতপশিল করতে মাত্র দুই শতাংশ দিতে হচ্ছে। অর্থাৎ ১ লাখ টাকার ঋণে সে মাত্র দুই হাজার টাকা দিয়েই ঋণ পুনঃতপশিল করতে পারছে। এ জন্য সবাই মহা আনন্দে এ পথে পা বাড়াচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক এত ঘন ঘন সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে কেন? এতগুলো সার্কুলার হচ্ছে কেন প্রতিনিয়ত? একটা সার্কুলার দেওয়ার পর একদিন-দুদিন পরেই আবার বলে না না, এটা হবে না। তারপর আরেকটা সার্কুলার দেয় সেটাও পরিবর্তন করে। আমি বলব, বাংলাদেশ ব্যাংকের এটি একটি পলিসি দুর্বলতা।

সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এখন ব্যাংকের মালিক, ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ মিলে একাকার হয়ে গেছে। পৃথিবীর কোনো দেশে এই রকম নেই। এমনকি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও এমন পরিস্থিতি নেই। সেখানে রাজনীতিবিদরা কি ব্যাংক লোন করে, বা ব্যবসায়ীরা কি ব্যাংক লোন করে? এখন রাজনীতিবিদ ব্যবসায়ী যদি ব্যাংক লোন করে তাহলে তো ব্যাংকের টাকা ফেরত দেবে না। এটা স্বাভাবিক।


আরও খবর



কুমিল্লায় দুই কাভার্ডভ্যানের মাঝে পড়ে আপন দুই ভাই নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রবিউল বাশার খান, কুমিল্লা

Image

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক মো. সাগর ও হেলপার বেলাল হোসেন নামে দুই ভাই নিহত হয়েছেন। তারা কুড়িগ্রাম জেলার রাজারহাট থানার ঝিনাইহাট এলাকার বড়গ্রামের আশরাফুল ইসলামের ছেলে।

পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার (৪ জুন) ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কালিকাপুর ইউনিয়নের ছুপুয়া এলাকায় ঢাকাগামী কাভার্ডভ্যান গাড়িটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে। গাড়িটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দিয়ে চালু করার সহযোগিতার সময় মধ্যখানে থাকা গাড়িটিকে পিছন থেকে অন্য আরেকটি কাভার্ডভ্যান ধাক্কা দিলে সামনে দাঁড়িয়ে থাকা কাভার্ডভ্যানের চালক ও হেলপার দুই গাড়ির মাঝখানে আটকে যায়। খবর পেয়ে স্থানীয় জনগণ ও চৌদ্দগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা তাদেরকে ঘটনাস্থল থেকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে।

মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত কাভার্ডভ্যানচালক ও হেলপারের লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’


আরও খবর