বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সংঘাতের জেরে বিজিপির আরও ১১ সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এ নিয়ে বিজিপির মোট ১০৬ জন সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয়
সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, রবিবার দিনভর বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমার অভ্যন্তরে আরাকান আর্মি ও মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের ( বিজিপি ) মধ্যে গোলাগুলি অব্যাহত ছিল। এতে সংঘর্ষের জেরে রবিবার সকাল থেকে সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বিজিপির ১০৬ জন সদস্য অস্ত্রসহ তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পরে তারা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর কাছে আশ্রয় চাইলে হেফাজতে নেওয়া হয় তাদের।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, বিজিবি তাদের (বিজিপি) নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয় দিয়েছে। বিজিপির আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে।
এর আগে সকালে বিজিপির ৯৫ জন সদস্য পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয়।