আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

মিশ্র প্রবণতায় চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জানুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতায় চলছে লেনদেন।

এ সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্সের লেনদেনে ৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৭ হাজার ৩৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক কোনো পয়েন্ট না বেড়ে ১৫০৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ২৬১০ পয়েন্টে।

এ সময় পর্যন্ত লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৩ কোম্পানির শেয়ারের।  দাম কমেছে ১০৮টির এবং দাম অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৭টির।

অন্যদিকে একই সময়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ২০ হাজার ৬২৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।


আরও খবর



টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। শুক্রবার (৩ মে) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা ৬টায় অনুষ্ঠেয় এই ম্যাচে টসে জিতে আগে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।

ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টায়। যদিও সাগরিকার আকাশে মেঘের ঘনঘটা। আছে বাতাসও। ক্রিকইনফোর আবহাওয়া আপডেট বলছে, স্থানীয় সময় রাত ৮টার দিকে বৃষ্টি হতে পারে।

এই ম্যাচে বাংলাদেশের হয়ে অভিষেক হতে যাচ্ছে ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের। ওয়ানডেতে এর আগে ১৫টি ম্যাচ খেললেও বিশ্বকাপের আগমুহূর্তে টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হচ্ছে তার। টসের আগে তার মাথায় টি-টোয়েন্টি অভিষেকের ক্যাপ পরিয়ে দেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।

দুই দলের একাদশ

বাংলাদেশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী, মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।

জিম্বাবুয়ে: সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ক্রেগ আরভিন, জয়লর্ড গাম্বি, ব্রায়ান বেনেট, শন উইলিয়ামস, ক্লাইভ মানদান্দে (উইকেটকিপার), লুক জঙ্গি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, রায়ান বার্ল, ব্লেসিং মুজারাবানি ও রিচার্ড এনগারাভা।

প্রসঙ্গত, মাস খানেক পরই ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে বসতে যাচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর। ক্রিকেটের এই মেগা টুর্নামেন্টের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ।


আরও খবর



হাসপাতাল থেকে শিশু অপহরণ, ১৪ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানে অপহরণের দায়ে মো. শহিদুল্লাহ (৫৭) নামে এক ব্যক্তিকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক জেবুন্নাহার আয়শা এই কারাদণ্ড প্রদান করেন।

আসামি মো. শহিদুল্লাহ (৫৭) কক্সবাজারের মহেশখালীর ধইলের পাড় এলাকার আব্দুল হকের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১২ জুলাই ছেলে নাঈমকে অ্যাপেন্ডিসাইটিস অপারেশন করানোর জন্য বান্দরবান সদর হাসপাতালে ভর্তি করান বাবা। ওই সময় নাঈমের মা ও ৫ বছরের বোন জান্নাতুল নাঈমা হাসপাতালে অবস্থান করছিল। ওই দিন সন্ধ্যায় ক্লান্তিতে পাশের খালি সিটে নাঈমের মা ঘুমিয়ে পড়েন। ঘুম ভাঙলে পাশে মেয়ে নাঈমাকে না দেখে চিৎকার করেন ও তাকে খুঁজতে হাসপাতালের নিচ তলায় আসলে নাঈমাকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার সময় হাসপাতালে অবস্থান করা অন্যান্য রোগীর স্বজনরা শহিদুল্লাহকে আটক করে পুলিশ সোপর্দ করেন। পরে নাঈমার বাবা মো. আবদুল মান্নান বাদী হয়ে বান্দরবান সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।

পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) বাসিং থুয়াই মার্মা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সাক্ষ্য প্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামিকে ১৪ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, একইসঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ১ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আসামি মো. শহিদুল্লাহকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: বান্দরবান

আরও খবর



সমুদ্রে মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

সমুদ্রে মৎস্য প্রজনন বৃদ্ধির লক্ষ্যে মাছ শিকারের ওপর ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সরকার। ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই গভীর সমুদ্রে সকল ধরনের মাছ শিকার বন্ধ থাকবে। ইতোমধ্যে নোয়াখালীর হাতিয়ায় তীরে ফিরেছেন জেলেরা।

হাতিয়ার সূর্যমূখী ঘাটের মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি জবিয়ল হক বলেন, হাতিয়ার ৪০টি ঘাটের প্রায় ৫ শতাধিক বড় বড় ফিশিং ট্রলার গভীর সমুদ্রে গিয়ে মাছ শিকার করে। নিষেধাজ্ঞার কারণে এসব ট্রলার রাতেই ঘাটে ফিরে এসেছে। ইতোমধ্যে ট্রলার শনিবার ও রোববার ঘাটে ফিরে এসেছে। এ বছর ইলিশ মৌসুমের প্রথমে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় বিপাকে পড়েছেন জেলেরা। ৬৫ দিন সবাইকে তীরে থাকতে হবে। অনেকে বেকার সময় পার করবেন।’

সূর্যমূখী ঘাটের কয়েকজন জেলের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, রাত ১২টার পর থেকে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। তাই আর সাগরে যাবেন না। আগামী কয়েক দিন জাল বোনার শ্রমিক হিসাবে ঘাটে থেকে উপার্জন করতে হবে। ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পর তারা আবার সাগরে যাবেন।

জেলেরা আক্ষেপ করে জানান, ইলিশ মৌসুমে ৬৫ দিনের এই নিষেধাজ্ঞা তাদের জন্য আর্থিক বড় ক্ষতির কারণ হয়েছে।

এ বিষয়ে হাতিয়া ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ উদ্দিন বলেন, হাতিয়াতে গভীর সমুদ্রে মাছ শিকার করার মতো ট্রলার রয়েছে প্রায় ৫ শতাধিক। এসব ট্রলারে ২০ জন করে হলেও ১০ হাজার জেলে এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েছেন। এতে ১০ হাজার জেলে সবাই বেকার হয়ে পড়েছেন। তাদের পরিবার নিয়ে চলা অনেকটা কঠিন হবে। আবার এসব জেলের অনেকের নিবন্ধন না থাকায় সরকারি সুবিধাও পাবেন না।’

যদিও জেলেদের আগেই সতর্ক করা হয়েছে দাবি করে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফাহাদ হাসান বলেন, হাতিয়ার অনেক ট্রলার গভীর সমুদ্রে গিয়ে মাছ শিকার করে। এই ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ শিকার বন্ধ থাকবে যা আগেই জেলেদের অবহিত করা হয়েছে। গত কয়েক দিন ঘাটে গিয়ে জেলে ও ট্রলার মালিকদের সঙ্গে কথা বলে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।’

উল্লেখ্য, হাতিয়ায় প্রায় ১ লাখ ব্যক্তি জেলে পেশার সঙ্গে জড়িত। এদের মধ্যে নিবন্ধিত জেলে সংখ্যা প্রায় ২২ হাজার।


আরও খবর



ইসরায়েলের সেনা ঘাঁটিতে ভয়াবহ আগুন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইসরায়েলের একটি সেনা ঘাঁটিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। রাজধানী তেল আবিবে অবস্থিত হাসোমের’ নামে একটি ঘাঁটিতে এই ঘটনা ঘটে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ওই ঘাঁটিতে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র সংরক্ষণ করা হয় বলে জানিয়েছে টাইমস অব ইসরায়েল।

তাৎক্ষণিকভাবে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, আগুন নেভাতে প্রাথমিকভাবে ফায়ার সার্ভিসের ২৮টি দল কাজ করে।

তবে কীভাবে এই আগুনের সূত্রপাত হল সে ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানা যায়নি।

ক্রাইসিস২৪ নামের অপর এক সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, আগুনে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনও হতাহতের ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

তবে আগুনের কারণে সেখানকার স্বাভাবিক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এছাড়া পূর্ব সতর্কতার অংশ হিসেবে আশপাশের অবকাঠামো থেকে সাধারণ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হতে পারে।


আরও খবর



জলবায়ু পরিবর্তনের মূল আঘাত যাচ্ছে এশিয়ার ওপর দিয়ে: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিভিন্ন দুর্যোগের কারণে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এশিয়া মহাদেশভুক্ত দেশগুলো। জাতিসংঘের বৈশ্বিক আবহাওয়া ও জলবায়ু নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএমও) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে এ তথ্য।

ডব্লিউএমও’র মতে, অন্যান্য মহাদেশের চেয়ে এশিয়ায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব পড়েছে বেশি। এ কারণে এই মহাদেশের তাপমাত্রাও বাড়ছে। ১৯৯১ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে এশিয়ার গড় তাপমাত্রা বেড়েছে ১ দশমিক ৮৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি ২০২০ সালের তুলনায় গত বছর এশিয়ার গড় তাপমাত্রা ছিল দশমিক ৯১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে টানা ও দীর্ঘ তাপপ্রবাহে এক দিকে এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলের হিমবাহগুলো গলে যাচ্ছে, অন্য দিকে জলাশয়গুলো শুকিয়ে যাচ্ছে— যা অদূর ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের পানির নিরাপত্তা ক্ষেত্রে ব্যাপক সংকট সৃষ্টি করবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ডব্লিউএমও’র প্রতিবেদনে।

মঙ্গলবার প্রতিবেদন প্রকাশের পর এক বিবৃতিতে ডব্লিউএমওর শীর্ষ নির্বাহী কেলেস্টে সাউলো বলেন, এশিয়ার অধিকাংশ দেশের ইতিহাসে ২০২৩ সাল ছিল উষ্ণতম বছর। বিশ্বে খরা, তাপপ্রবাহ, ঝড়, বন্যার মতো যত বিপর্যয় ঘটেছে, সেসবের অধিকাংশই ঘটেছে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে। জলবায়ু পরিবর্তনের গভীর প্রভাব ইতোমধ্যে জনজীবন ও পরিবেশের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের সমাজ ব্যবস্থা, অর্থনীতিতেও পরিলক্ষিত হচ্ছে। যদি তাপমাত্রা বৃদ্ধি, হিমবাহ গলে যাওয়া এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে এই প্রভাব আরও ব্যাপক হবে।’

ডব্লিউেএমও’র তথ্য অনুয়ায়ী, তাপমাত্রা বাড়ছে সাইবেরিয়া থেকে মধ্য এশিয়া, পূর্ব চীন থেকে জাপান পর্যন্ত। জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম বছর ছিল ২০২৩ সাল। একই সঙ্গে এ সময় প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল অর্থাৎ এশীয় অংশের তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির জেরে এশিয়ার হিমালয় পবর্তমালা এবং এই পর্বতমালার হিন্দুকুশ ও তিব্বত রেঞ্জের ২২ টি হিমবাহের মধ্যে অন্তত ২০টির বরফের মজুত ২০২৩ সালে ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি জলসৃষ্ট দুর্যোগও মোকাবিলা করতে হচ্ছে এশিয়াকে। ২০২৩ সালে এশিয়ায় বড় আকারের ঝড়, বন্যা ও তুমুল বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে অন্তত ৭৯টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারেরও বেশি মানুষ এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন অন্তত ৯০ লাখ।

জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় এশিয়ার দেশগুলোর আবহাওয়া কর্মীদের যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং গ্রীন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাসে জোর দেওয়া হয়েছে ডব্লিউএমওর প্রতিবেদনে।

এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, আবহাওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি কমাতে খানিকটা হলেও সহায়তা করবে। তবে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমণ কমানোর কোনো বিকল্প নেই। এই মুহূর্তে গ্রিন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাস কেবল একটি বিকল্প নয়, বরং জরুরি কর্তব্য।’


আরও খবর