আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

মেঘের চাদর সাজেক ভ্যালি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ জানুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ভ্রমণ ডেস্ক

Image

পাহাড়ের প্রতি ভালোবাসা আর পাহাড়ের সৌন্দর্য  উপভোগ করতে চাইলে নিঃসন্দেহে প্রথমেই বেছে নেওয়া যায় সাজেক ভ্যালি। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ৮০০ ফুট ওপরে অবস্থিত সাজেক ভ্যালি দেশি-বিদেশি পর্যটকের জন্য আদর্শ স্থান এবং এখানকার সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা মূল আকর্ষণের কারণ। চাঁদ থেকে চাঁদের গাড়ি, মেঘ থেকে মেঘের চাদরদুটোরই দেখা মিলবে মেঘের রাজ্য খ্যাত বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ইউনিয়ন সাজেক ভ্যালিতে। আঁকাবাঁকা পথ আর এলোমেলো পাহাড়ের মাঝ দিয়ে চলে যাওয়া সুবিন্যস্ত রাস্তার সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে কখন যে সাজেক ভ্যালি পৌঁছে যাবেন, টের পাওয়া যাবে না।

ভোরের সতেজ বাতাস, সকালের কোমল রোদ, খুব কাছ থেকে মেঘেদের আলতো করে ছুঁয়ে যাওয়া, সীমানার বাইরে যতদূর চোখ যায় শুধুই আকাশচুম্বী সবুজ পাহাড়, আদিবাসীদের আন্তরিকতা এবং আঁধার নেমে এলে নীল আকাশে ছায়াপথের আনাগোনাএসব কেবল  একটা জায়গা থেকেই উপভোগ করা গেলে বিষয়টা নেহাত মন্দ নয়।

বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ জেলা রাঙামাটির উত্তর-পশ্চিমে  অবস্থিত বাংলাদেশ-মিয়ানমার-মিজোরাম (ভারত) বর্ডারের পাশ ঘিরে অবস্থিত সাজেক ভ্যালি । এখানে যাওয়ার পথ দুটি। একটি চলে গেছে রাঙামাটি দিয়ে, অন্যটি খাগড়াছড়ি হয়ে। দ্বিতীয় পথটি সহজ এবং নিরাপত্তার দিক থেকে শ্রেষ্ঠ বলে পর্যটকের আনাগোনাও এখান দিয়েই বেশি। 

চাঁদের গাড়িতে সাজেক যাত্রায় ভোরের সতেজ বাতাস আপনাকে আলিঙ্গন করে নেবে, পথ চলতে চলতে পাহাড়ি ছেলেমেয়েদের হাত নেড়ে জানানো উষ্ণ অভ্যর্থনা করে তুলবে বিমোহিত। রুইলুইপাড়ায় থাকার বাহারি ব্যবস্থা, মনোরম পরিবেশনায় পাহাড়ি খাবার, কঙলাকপাড়া অর্থাৎ সাজেকের সর্বোচ্চ চূড়া থেকে সূর্যাস্ত কিংবা ভোরের সূর্যোদয় দেখা, রাতের নিস্তব্ধতা, রাতের আকাশে অগণিত নক্ষত্রের মিলনমেলা উপভোগের পাশাপাশি যে বিষয়টা বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে গণ্য হয় তা হলো, সবুজ পাহাড়গুলোর শুভ্র মেঘের চাদরে ঢেকে যাওয়া। মাটিতে দাঁড়িয়ে মেঘ ছুঁতে পারার চাইতে আনন্দের আর কী হতে পারে!

সাদা মেঘের চাদরে ঢেকে থাকা দৃশ্যের দিকে চোখ বোলালে উৎসুক মনকে প্রশ্ন করা যায় মেঘেদের ওপরে পা দোলানোর অনুভূতি। সুযোগ রয়েছে দোলনায় বসে মেঘের ওপর পা দোলানোর সুযোগ। সাজেকের পথ ধরে হাঁটলে মনে হবে গ্রামের মেঠোপথ ধরে হাঁটছি, যে পথ পিচঢালা। এ পথ ধরে ৪৫ মিনিটের দূরত্বে রয়েছে সিপ্পু পাহাড়ে অবস্থিত কঙলাকপাড়া। সিপ্পু পাহাড়, যেটি শুধু সাজেকেরই নয়, পুরো রাঙামাটি জেলার সর্বোচ্চ পাহাড়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২ হাজার ৮০০ ফুট উঁচু। ছোট্ট এ পাড়াটিতে বসবাস করেন পাংখো আদিবাসীরা। এরা টুকটাক বাংলা বলতে পারলেও ইংরেজিতে বেশ দক্ষ। কঙলাকপাড়ায় রয়েছে সুস্বাদু লাল পেয়ারা, কলা, জাম্বুরা। পাহাড়ি মরিচের কথা না বললেই নয়। এত ঝাল, বলার বাইরে।

সাজেকের দুঃখ লুসাই পাহাড়। সাজেকের দুই পাশের রাস্তায় তাকালে যেদিক দিয়ে সূর্যোদয় হয় সেদিকে দেখা যাবে ছোট ছোট অনেক পাহাড়ের পরে দূরে বিশাল এক পাহাড়, এটাই লুসাই পাহাড়। যেই লুসাই পাহাড় থেকে কর্ণফুলী নদীর সৃষ্টি। যেদিকে যত দূরেই যান এ পাহাড় আপনাকে অনুসরণ করবে। কিন্তু পাহাড়টি আমাদের না, ভারতের। এর চেয়ে বড় দুঃখ আর কী হতে পারে!

নিউজ ট্যাগ: সাজেক ভ্যালি

আরও খবর



সৌদি পৌঁছেছেন ৩০ হাজার ৮১০ হজযাত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছর হজ ফ্লাইট শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ৩০ হাজার ৮১০ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। সোমবার (২০ মে) হজ পোর্টালের সবশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়।

সৌদিতে যাওয়া হজযাত্রীদের মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩ হাজার ৭৪৭ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনার গেছেন ২৭ হাজার ৬৩ জন।

বাংলাদেশ থেকে ৭৭টি ফ্লাইটে এসব হজযাত্রী সৌদি পৌঁছেছেন। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ৩২টি, সৌদি এয়ারলাইনসের ২৫টি এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস ২০টি ফ্লাইট পরিচালনা করে।

এদিকে, সৌদি আরবে হজ পালন করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত দুইজন বাংলাদেশি মৃত্যু হয়েছে।

এর আগে, গত ৯ মে বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের প্রথম ডেডিকেটেড ফ্লাইট ৪১৫ জন হজযাত্রী নিয়ে সৌদির উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এর মাধ্যমেই চলতি বছরের হজের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। শেষ হবে ১০ জুন।

উল্লেখ্য, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। হজযাত্রীদের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে ২০ জুন এবং শেষ হবে ২২ জুলাই।


আরও খবর



এসএসসির ফলাফল প্রকাশের তারিখ নিয়ে যা জানালো বোর্ড

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামী মে মাসের ৯ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে প্রকাশিত হতে পারে। এরই মধ্যে ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি পেলেই ফল প্রকাশের তারিখ চূড়ান্ত করা হবে। 

শনিবার বিকালে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তপন কুমার বলেন, ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ৯, ১০ ও ১১ মেএই তিনটি তারিখের মধ্যে যেকোনো এক দিন ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির ওপর।

সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। সে হিসাবে, মে মাসের ১১ তারিখের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার কথা।

এসএসসি ও এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের জন্য তিন দিনের সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠায় আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করে ফলাফল প্রকাশের তারিখ চূড়ান্ত করে। কারণ এসব পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেন। ফলে তিনি যেদিন সময় দিতে পারেন, সেদিনই ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এই পরীক্ষায় ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করে।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




আফগানিস্তানে বন্যায় অর্ধশত নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যায় অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও অনেকে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্যার কারণে অন্তত ২ হাজাার বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে, হাজার হাজার গবাদিপশুর মৃত্যু হয়েছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন অনেক মানুষ।

চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে ভারি বর্ষণে বন্যার সৃষ্ট হয়। গত সপ্তাহের বন্যার ক্ষতি এখনো তারা সামলে উঠতে পারেনি। তারমধ্যেই আবারও আকস্মিক বন্যা হলো আফগানিস্তানে।

ঘোর এলাকার পুলিশের মুখপাত্র আবদুল রহমান বদ্রি এক বিবৃতিতে বলেছেন, শুক্রবার বন্যায় ঘোর প্রদেশের ৫০ জন বাসিন্দা প্রাণ হারান এবং আরো কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছেন।

সেন্ট্রাল ঘোর প্রদেশের তথ্য বিভাগের প্রধান মাওলাভি আবদুল হাই জাইম ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে বলেন, শুক্রবারের দুর্যোগে কতজন আহত হয়েছেন তার নির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই।

জাইমের মতে, প্রদেশের রাজধানী ফিরোজ-কোহ-তে কমপক্ষে দুই হাজার বাড়ি ধ্বংস হয়েছে, চার হাজার বাড়ি আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কমপক্ষে দুই হাজার দোকান পানির নিচে তলিয়ে গেছে এবং শত শত হেক্টর কৃষি জমি ধ্বংস হয়েছে।

জাতিসংঘের মতে, আফগানিস্তান জলবায়ু-জনিত বিপর্যয়ের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে একটি। ২০২১ সালে দেশ থেকে বিদেশি বাহিনী প্রত্যাহারের পর তালেবানরা ক্ষমতা দখল করে। তারপর থেকে সাহায্য তহবিলের ঘাটতির মুখে পড়েছে আফগানিস্তান।


আরও খবর



জাতিসংঘে বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাব গৃহীত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল মুহিত বাংলাদেশের পক্ষে প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন।

এ সময় তিনি বলেন, আজ বিশ্ব ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্ব এবং মানবিক মর্যাদা অবজ্ঞার মুখোমুখি। এই সংঘাত ও সহিংসতা উত্তরণে মানবমনে সম্প্রীতি ও সহমর্মিতার ভাবকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। যুদ্ধের চেয়ে শান্তিকে লাভজনক করে তুলতে হবে।

যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞে বাংলাদেশের নিজস্ব অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণা প্রবর্তনের বাংলাদেশের উদ্যোগটি আমাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রাণিত। বৈষম্য, বর্ণগত অসহিষ্ণুতা এবং পরাধীনতা আমাদের একটি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করে। এ কারণেই আমরা শান্তির প্রসারকে আমাদের পররাষ্ট্রনীতির একটি মৌলিক নীতিতে পরিণত করেছি।

১১২টি দেশ বাংলাদেশের এই রেজুল্যুশনটিকে কো-স্পন্সর করেছে, যা শান্তির সংস্কৃতি’ শীর্ষক রেজ্যুলেশনটির প্রতি জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অব্যাহত সমর্থনের সাক্ষ্য বহন করে।

রেজ্যুলেশনটির বিবেচনার পূর্বে শান্তির সংস্কৃতির ওপর সাধারণ পরিষদে বহু সদস্য রাষ্ট্র বক্তব্য প্রদান করে। এ সময় তারা জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।

উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম মেয়াদের সরকারের সময় ১৯৯৯ সালে সাধারণ পরিষদে প্রস্তাবটি প্রথমবারের মতো গৃহীত হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবটি সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করে আসছে।

এছাড়া সাধারণ পরিষদের সভাপতির নেতৃত্বে ২০১২ সাল থেকে শান্তির সংস্কৃতি’ বিষয়ে বাংলাদেশ জাতিসংঘে একটি উচ্চ পর্যায়ের ফোরামের আয়োজন করে আসছে।


আরও খবর



এমআইএসটিতে ৬ষ্ঠ আন্তর্জাতিক সম্মেলন উদ্বোধন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

মিরপুর সেনানিবাসস্থ মিলিটারী ইন্সটিটিউট অব সাইন্স এ্যান্ড টেকনোলজী (এমআইএসটি)- তে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ইনফরমেশন ও কমিউনিকেশন টেকনোলজিবিষয়ক ৩ দিনব্যাপী ৬ষ্ঠ International Conference on Electrical Engineering and Information & Communication Technology (ICEEICT 2024) শীর্ষক সম্মেলন আজ বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে।

এই আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে বাংলাদেশসহ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নরওয়ে, সুইডেন, মালয়েশিয়া, দক্ষিন কোরিয়া এবং জাপান এরস্বনামধন্য বিশেষজ্ঞ এবং গবেষকগণ অংশগ্রহণ করছেন।

সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, এসবিপি (বার), ওএসপি, এনডিইউ, পিএসসি, পিএইচডি। মেজর জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম, আরসিডিএস, এনডিসি,  পিএসসি, কমান্ড্যান্ট, এমআইএসটি কনফারেন্সের চীফ প্যাট্রোন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর সাইফুর রহমান, ২০২৩ আইইইই সভাপতি এবং এডভ্যান্স্ড রিসার্চইন্সটিটিউট, ভার্জিনিয়া টেক, ইউএসএ এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এবং প্রফেসর ড.মোহাম্মদ মশিউল হক, চেয়ার, আইইইই বাংলাদেশ সেকশন।

সম্মেলনে আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স, বায়ো মেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এ্যান্ড সিকিউরিটি, কমিউনিকেশন টেকনোলোজি, ডিজিটাল সিগন্যাল এ্যান্ড ইমেজ প্রসেসিং, অপ্টো-ইলেক্ট্রনিক্স এ্যান্ড ফোটোনিক্স, পাওয়ার ইলেক্ট্রনিক্স এ্যান্ড ড্রাইভস, পাওয়ার সিস্টেম এ্যান্ড রিনিউএ্যাবল এনার্জি, সেমি-কনডাক্টর ডিভাইস এ্যান্ড ন্যানো টেকনোলজি, সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, ভিএলএসআই এ্যান্ড সার্কিটস্, মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ারিং, স্যাটেলাইট নেভিগেশন, ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন এবং রাডার ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ক সাম্প্রতিক গবেষণা, প্রবন্ধ উপস্থাপন ও আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।

সম্মেলনের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিল্পোদ্যোক্তা, প্রকৌশলী, শিক্ষার্থী এবং গবেষকদের সমন্বয়ে একটি সার্বজনীন ক্ষেত্র তৈরী হবে যা ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে নব ও টেকসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে উন্নয়নের নতুন দ্বার উন্মোচন করবে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে বিশেষ অবদান রাখবে বলে আশা করা যায়।

উল্লেখ্য, সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠান আগামী ০৪ মে এমআইএসটিতে অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক উপস্থিত থাকবেন।

নিউজ ট্যাগ: এমআইএসটি

আরও খবর