আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

মান-অভিমান ভুলে ঐক্যবদ্ধ ছাত্রলীগ

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মান-অভিমান ভুলে আবারও ঐক্যের পথে ছাত্রলীগ। সম্প্রতি সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ছাত্রলীগের মধ্যকার দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে। কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট এবং বক্তব্য দিলে সম্পর্কের চিড় ধরে।

তবে এসব কিছুর অবসান হয় গত বৃহস্পতিবার রাতে। রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনানের নেতৃত্বে একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের সঙ্গে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি রিয়াজ মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি রাজীবুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সজল কুণ্ড। বৈঠকে আট নেতাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবেন বলে একমত হন। বৈঠক শেষে তারা সেলফি তুলেছেন, যা গত শুক্রবার ভোরে তারাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেন।

সাদ্দাম হোসেন সেলফি পোস্ট করে লিখেছেন, টুগেদার উই উইল অর্থাৎ আমরা একসঙ্গে থাকব। ঢাবি শাখার সভাপতি শয়ন ছবি দিয়ে লিখেছেন, শুভ সকাল এবং সাধারণ সম্পাদক সৈকত লিখেছেন, ইউনাইটেড উই স্ট্যান্ড, ডিভাইডেড উই ফল

গতকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন সমকালকে বলেন, গত শুক্রবার জাতীয় জাদুঘরে প্রধানমন্ত্রী একটি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়ে এলে সেখানে তাদের দেখা হয়। তবে শনিবার দেখা বা বসা হয়নি। আমরা সামনে নিয়মিত কার্যক্রমে একসঙ্গে থাকব।

কয়েক মাস ধরে ছাত্রলীগের বিরোধ শীতল থাকলেও এই দ্বন্দ্ব নতুন মাত্রা পেয়েছে ছাত্রলীগের ছাত্র সমাবেশের পর। কমিটি ঘোষণার পর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের বিরোধ তৈরি হয়। কেন্দ্রীয় পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার শীর্ষ দুই নেতার অনুসারীদের কম পদায়ন, অধিভুক্ত সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার অধীনে আনা নিয়ে বক্তব্য জোরালো করতে থাকে ঢাবি ছাত্রলীগ। পরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্র সমাবেশে বক্তব্য দিতে না দেওয়ায় ঢাবি ছাত্রলীগের সঙ্গে বিরোধে যোগ হয় মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ছাত্রলীগের।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির বেশ কয়েকজন নেতা জানান, কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সাম্প্রতিক বিষয়গুলো নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন। সেখানে তারা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের মতবিরোধের কথা জানান। তখন প্রধানমন্ত্রী সবাইকে একসঙ্গে ঐক্যবদ্ধ থাকার বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা দেন। যদি দ্রুত সমাধান না করা হয়, তাহলে কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়েও বলেন। পরে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে এই বৈঠক করে এক থাকার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ হন ছাত্রলীগের নেতারা।

তবে ওপরের নির্দেশে নয়, বরং নিজেদের তাগিদেই নিজেদের মধ্যকার সমস্যার সমাধান নিজেরাই করেছেন বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ও ঢাবির নেতৃবৃন্দ।

এ বিষয়ে ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈকত বলেন, নিজেদের মধ্যে যেসব ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে,  সেগুলো আমরা মিটিয়ে নিয়েছি। ওপর থেকে সমস্যা সমাধানের কোনো নির্দেশনা এসেছিল কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওপর থেকে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। আমরা নিজেরাই সব মিটিয়ে নিয়েছি।

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান বলেন, এত বড় সংগঠন পরিচালনা এবং নিজেদের মধ্যে রাজনৈতিক বোঝাপড়া নিশ্চিত করতে গেলে অনেক সময় নানা ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে। এর মাধ্যমে যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, আমরা ভাই ভাই মিলে সব সমাধান করে জানান দিয়েছি, আমাদের ভ্রাতৃত্বের মধ্যে কোনো খেদ নেই।


আরও খবর



হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে বন্দরের প্রায় ৮টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। ভারত সরকার নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর আমদানির অনুমতি দেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করার পর তাদের এই অনুমতি দেওয়া হয়।

সোমবার (৬ মে) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধের উপসহকারী ইউসুফ আলী।

তিনি বলেন, শনিবার (৪ মে) থেকে অনেকেই খামারবাড়িতে পেঁয়াজ আমদানি অনুমতি পত্রের জন্য আবেদন করেন। এদের মধ্য রোববার (৫ মে) সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ৮টি প্রতিষ্ঠান ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে। আরও আবেদন রয়েছে যেগুলো এখনও প্রক্রিয়াধীন।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক শাহিনুর রেজা শাহিন বলেন, ভারত সরকার নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর আমরা হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা পেঁয়াজ আমদানির জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছি। দু-এক দিনের মধ্যে পেঁয়াজ বাংলাদেশে ঢুকবে। তবে পেঁয়াজ আমদানিতে বন্দরের আমদানিকারকদের বেশি টাকা গুনতে হচ্ছে। যদি দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে ভারতের রপ্তানি মূল্য ও বাংলাদেশের পেঁয়াজের ওপর আরোপকৃত শুল্ক কমানো গেলে পেঁয়াজ আমদানি করে বাজার স্বাভাবিক রাখা সম্ভব। ভারত থেকে টন প্রতি ৫৫০ ডলারে পেঁয়াজ আমদানি করলে প্রতিকেজি পেঁয়াজের আমদানি খরচ পড়বে প্রায় ৭০ থেকে ৭৫ টাকা।


আরও খবর



পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল রেকর্ড পৌনে ৮ কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে এবার রেকর্ড ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা পাওয়া গেছে। যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।

২২০ জনের একটি দল দীর্ঘ সাড়ে ১৮ ঘণ্টায় এ টাকা গণনা কাজে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও দানবাক্সে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে।

গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় মসজিদের ৯টি লোহার দানবাক্স খুলে পাওয়া রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা মসজিদের দোতলায় এনে গণনার কাজ চলে।

কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। টাকাগুলো পুলিশি নিরাপত্তায় রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখায় পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

মসজিদ পরিচালনা কমিটির সূত্রে জানা গেছে, ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স খোলা হয়। এবার দিন বেশি হওয়ায় একটি ট্রাঙ্ক দেওয়া হয়েছিল। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়ে। তিন মাস পরপর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।


আরও খবর



সনদ জালিয়াতি: অভিযুক্ত সাংবাদিকরা ডিবির মুখোমুখি হতে পারেন

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সার্টিফিকেট জালিয়াত চক্রের মূলহোতা বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম এনালিস্ট প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামান যেসব সাংবাদিকের নাম বলেছেন সেসব সাংবাদিক চাইলে তার মুখোমুখি হতে পারেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শনিবার (১১ মে) নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন ডিবিপ্রধান।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে জালিয়াতির সঙ্গে জড়িতদের নাম বলেছেন এ কে এম শামসুজ্জামান। সার্টিফিকেট জালিয়াতির ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে সাংবাদিক, দুদক কর্মকর্তা ও বোর্ডের চেয়ারম্যানের আশপাশে থাকা দালাল শ্রেণির লোকদের মোটা অংকের অর্থ দিতেন তিনি।

ডিবিপ্রধান বলেন, সাংবাদিকরা ডিবির শত্রু বা প্রতিপক্ষ নয়। আমরা অন্যায়ভাবে কোনো সাংবাদিকদের নাম বলতে চাই না। শামসুজ্জামান গুটিকয়েক সাংবাদিকের নাম বলেছেন। কখন কোন সাংবাদিককে কোথায় কত টাকা দিয়েছেন তা সবকিছু স্বীকার করেছেন তিনি।

তিনি বলেন, যেসব সাংবাদিকের নাম এসেছে তারা চাইলে শামসুজ্জামানের মুখোমুখি হতে পারেন অথবা ডিবির মুখোমুখিও হতে পারেন। যদি তাদের (সাংবাদিকদের) স্বপক্ষে কোনো প্রমাণ থাকে, তা উপস্থাপন করতে পারেন। যাদের নাম এসেছে প্রয়োজন হলে আমরাও তাদের সঙ্গে কথা বলবো। সার্টিফিকেট বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে এবং তাদের যথাযথ কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠাবো।

শামসুজ্জামানকে জিজ্ঞাসাবাদে যাদের নাম আসছে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় আনা হবে কি না জানতে চাইলে ডিবিপ্রধান বলেন, ঈদের আগে যখন প্রথম রিমান্ডে ছিল তখন এক সাংবাদিক শামসুজ্জামানের মোবাইলে ফোন করে বলেন, ঈদ চলে এসেছে টাকা কবে দেবেন? সেই মুহূর্তে শামসুজ্জামানকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, তোমার কাছে সাংবাদিক টাকা চাইছে কেন? তখন শামসুজ্জামান আমাদের কাছে খোলামেলা জানান, তার এ পদ ধরে রাখার জন্য তাকে অনেককে ম্যানেজ করতে হয়েছে। তাদের ম্যানেজ না করলে এ পদ থেকে সরিয়ে দিতো।

রিমান্ডে থাকা শামসুজ্জামান গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ডিবির কাছে দিয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সচিব ও সংশ্লিষ্টদের সবকিছু জানানো হবে। এছাড়া বুয়েটের অভিজ্ঞদের সঙ্গে নিয়ে কতগুলো সার্টিফিকেট ও মার্কশিট তৈরি করে তারা বিক্রি করেছেন সবগুলো বিষয় তদন্তে চলবে।

ডিবিপ্রধান বলেন, জালিয়াতির অভিযোগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে তিন সদস্যদের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। উচ্চপর্যায়ের এ তদন্ত কমিটির কাছে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও ডিজিটাল তথ্য থাকার পরেও তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বিলম্ব করে। অভিযুক্ত শামসুজ্জামান কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চাকরিচ্যুত ফয়সালকে দিয়ে একটি বাসা ভাড়া করে সার্টিফিকেট ও মার্কশিট তৈরি করছিল। জাল সার্টিফিকেট ও মার্কশিট বোর্ডের ওয়েবসাইটে তারা আপলোড করেন। যা দেশ ও দেশের বাইরে থেকে যাচাইয়ের জন্য বৈধ বলে ওয়েবসাইট থেকে প্রমাণ করতো।

তিনি বলেন, দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাদের তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি রয়েছে। দুদক সম্পর্কে শামসুজ্জামান যা বলেছেন যদি সেগুলো দুদক যাচাই-বাছাই করতে চায় তবে তারা প্রয়োজন মনে করলে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে।

দুদকের কর্মকর্তারা কীভাবে জড়িত। এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কারিগরি বোর্ডের চেয়ারম্যানের চারপাশে দালাল শ্রেণির লোক, শিক্ষা বিটের সাংবাদিক এবং দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা যদি শামসুজ্জামানের সঙ্গে থাকে তবে সে তার সার্টিফিকেট বাণিজ্য আরও বড় আকারে করতে পারে। এ উদ্দেশ্যে সে ফয়সালকে সঙ্গে নিয়ে তার বাসার ভেতর সার্টিফিকেট বাণিজ্যের কারখানা গড়ে তুলেছিল।


আরও খবর



প্রাক্তন প্রেমিকের সঙ্গে সারা আলি খানের লন্ডন ভ্রমণ

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের নতুন প্রজন্মের অন্যতম জনপ্রিয় দুই নায়িকা তারা। অভিনেত্রী হিসেবে রুপালি পর্দায় পা রেখেছেন মোটামুটি একই সময়ে। জনপ্রিয়তার নিরিখেও কেউই কারও থেকে কম নয়। তবে বলিউডে সাফল্য অর্জন করার ক্ষেত্রে একে অপরের সঙ্গে রেষারেষির রাস্তায় হাঁটতে চান না তারা। কারণ, তারা নাকি একে অপরের খুব ভালো বন্ধু! বলা হচ্ছে সারা আলি খান ও জাহ্নবী কাপুরের কথা।

বলিউডের দুই আলোচিত পরিবারের সন্তান তারা। এবার একই পরিবারের দুই ছেলের সঙ্গে প্রেম করছেন তারা। জাহ্নবী ও শিখর পাহাড়িয়ার প্রেমের চর্চা এখন সর্বজনবিদিত। প্রেমিকের নামাঙ্কিত হার গালায় পরে ঘুরেছেন আজকাল। এবার শিখরের ছোট ভাই বীরের সঙ্গে লন্ডনে সারা!

বীর পাহাড়িয়া হলেন ভারতের মহারাষ্ট্রের সাবেক মুখ্যমন্ত্রীর নাতি এবং ব্যবসায়ী সঞ্জয় পাহাড়িয়ার ছেলে। খুব শিগগিরই বড় পর্দায় অভিষেক ঘটবে তার, এমনটাই গুঞ্জন শোনা যায়।

এদিকে পর্দায় পা দেওয়ার পর সুশান্ত সিং রাজপুত থেকে কার্তিক আরিয়ানের সঙ্গে সারার প্রেমের খবর নিয়ে কম চর্চা হয়নি। আবার কার্তিকের সঙ্গে এক সময় জাহ্নবীরও সম্পর্কের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। তবে, বীরের সঙ্গে সারার ঘনিষ্ঠতা নতুন নয়।

২০২০ সালে সারা একপ্রকার স্বীকার করেই নিয়েছিলেন যে, তিনি বীর পাহাড়িয়ার সঙ্গে প্রেম করছেন। এমনকি, কফি উইথ করণ শোয়ে এসেও সে ব্যপারে উল্লেখ করেন। যদিও মাঝে শোনা গিয়েছিল, তারা আলাদা হয়ে গিয়েছেন। তবে, সম্প্রতি বীরের সঙ্গে সারার লন্ডন ভ্রমণের ছবি দেখে ফের গুঞ্জন শুরু হয়েছে।


আরও খবর



রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচারের দাবিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গাম্বিয়ার দায়ের করা মামলায় আইনি ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য ইসলামী সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

ওআইসি সম্মেলনের শেষ দিনের অধিবেশনে স্থানীয় সময় রোববার (৫ মে) বিকেলে ওআইসি মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহার উপস্থিতিতে ওআইসি নেতৃবৃন্দের সামনে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার অগ্রগতি তুলে ধরেন পরাষ্ট্রমন্ত্রী।

অধিবেশনে ড. হাছান মাহমুদ মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে রোহিঙ্গাদের আইনি অধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মামলা করায় গাম্বিয়াকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, আইন ও আর্থিক বিষয়ে ওআইসি সদস্য দেশগুলোর সহযোগিতা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে সহায়ক হবে।

সভায় সৌদি আরব, তুরস্ক, মালয়েশিয়া, প্যালেস্টাইনসহ উপস্থিত সদস্য রাষ্ট্রসমূহের প্রতিনিধিরা রোহিঙ্গা সমস্যার দ্রুত ও স্থায়ী সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

এ সময় গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মামাদৌ তাঙ্গারা মিয়ানমার হতে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় প্রদানের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।


আরও খবর