আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই কয়েদির মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ১১ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া

Image

কুষ্টিয়া জেলা কারাগারের আজমল প্রামাণিক ও আবুল কালাম নামের দুই কয়েদি কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৫ ঘন্টার ব্যাবধানে মৃত্যুবরণ করেছে।

হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) দিনগত রাত ১টা ১০ মিনিটের দিকে আজমল প্রামাণিক এবং শুক্রবার (১১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে আবুল কালাম মারা যায়।

কুষ্টিয়া কারাগারের জেল সুপার আব্দুল বারেক তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত আজমল কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের খলিল প্রামাণিকের ছেলে ও হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।

নিহত আবুল কালাম কুষ্টিয়া শহরের থানাপাড়া এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে ও ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাদক মামলায় ৩ মাসের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন।

কারাগার ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আজমল বৃহস্পতিবার রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে কারাগার থেকে তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১টার ১০ মিনিটের দিকে তার মৃত্যু হয়। এদিকে শুক্রবার ভোরে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে আবুল কালামকে একই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সাড়ে ৬টার দিকে মারা যায়। হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য তাদের মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়।

জানা যায়, কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে শাজাহান আলী নামে এক ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে সাজা ভোগ করছিলেন আজমল। আবুল কালাম গত ২৮ জুলাই থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাদক মামলায় ৩ মাসের সাজা পেয়ে জেলবন্দি হয়ে সাজা ভোগ করছিলেন।

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, কুষ্টিয়া কারাগারের ২ বন্দী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।

কুষ্টিয়া কারাগারের জেল সুপার আব্দুল বারেক জানান, আজমল ও আবুল কালাম কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছে। আজমল হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ও আবুল কালাম ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাদক মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন।


আরও খবর



গভীর রাতে যাত্রীবাহী বাসে আগুন, ৮ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের হরিয়ানায় যাত্রীবাহী একটি বাসে আগুন লেগে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত ও দগ্ধ হয়েছেন অন্তত ২৪ জন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে হরিয়ানার নুহ জেলায় মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটে।

কী কারণে চলন্ত বাসে আগুন ধরল তা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। পুলিশ পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। বাসটিতে প্রায় ৬০ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের অধিকাংশই তীর্থযাত্রী। বাসটি বৃন্দাবন এবং মথুরা থেকে তীর্থযাত্রীদের নিয়ে ফিরছিলেন। পাঞ্জাবের হোশিয়ারপুর, লুধিয়ানা এবং চণ্ডীগড়ের যাত্রীরা বাসটিতে ছিলেন।

জানা যায়, নুহ জেলার কাছে কুন্ডলি-মানেসার-পালওয়াল জাতীয় সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ বাসটিতে আগুন ধরে যায়। এতে ৮ জনের মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা আগুন দেখার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত ছুটে এসে যাত্রীদের উদ্ধার করার চেষ্টা করেন। খবর পেয়ে দ্রুত ছুটে আসে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ। দমকল বাহিনী দ্রুত আগুন নেভালেও তার আগেই মৃত্যু হয় ৮ জনের। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বাসটির এক নারী যাত্রী ইন্ডিয়া টুডে টিভিকে জানিয়েছেন, বাসে আগুন ধরে যাওয়ার পর তিনি লাফ দিয়ে প্রাণ বাঁচান।

তিনি আরও জানান, বাসে আগুন ধরেছে দেখে এক বাইক আরোহী চালককে সতর্ক করতে এগিয়ে যান। কিন্তু ততক্ষণে আগুন ছড়িয়ে যায়।

ওই যাত্রী বলেন, আমি বাসের নিচ থেকে একটি শব্দ শুনতে পেলাম। ভেবেছিলাম বাম্পারে ধাক্কা খাওয়ার কারণে এমন আওয়াজ হচ্ছে। পরে পোড়া গন্ধ পেয়ে বুঝতে পারি আগুন লেগেছে। একজন বাইক আরোহী তখন চালককে আগুন লাগার বিষয়ে সতর্ক করেন। আমি একদম সামনের সিটে বসেছিলাম। তাই প্রাণ বাঁচাতে লাফ দিয়েছিলাম।’

তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি পঞ্জাবের বাসিন্দা এবং তীর্থযাত্রা করে বাড়ি ফিরছিলেন। বাসে তার আরও অনেক আত্মীয় ছিলেন।


আরও খবর



ঠিকাদারের হাতে জিম্মি রোগীরা, দেওয়া হয় বাসি-পঁচা খাবার

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

মহেশপুর(ঝিনাইদহ)প্রতিনিধি:

দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে একজন ঠিকাদার ঝিনাইদহের মহেশপুর ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে রোগীদের খাবার সরবরাহ করে আসছেন। একটানা ১৭ বছর একই ঠিকাদার খাবার সরবরাহের কারণে ঠিকাদারের কাছে জিম্মি রোগীরা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সরবরাহ খাবারের মান ও পরিমাপ নিয়ে একাধিকবার প্রশ্ন উঠলেও উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে বিষয়টি এড়িয়ে গেছে কর্তৃপক্ষ।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সরকারি বরাদ্দে যে খাবার সরবরাহ করার তালিকা রয়েছে, সেসব খাবার কখনো পূরণ না করে নিম্নমানের খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন এখানকার রোগীরা।

সরকার নির্ধারিত বরাদ্দে (২০২২-২০২৩) অর্থছরের তালিকা অনুয়ায়ী প্রতিটি রোগীর জন্য সকালের নাস্তা রুটি, কলা, ডিম- ৩৯ টাকা, দুপুরে ও রাতে মাছ, সবজি, ডাল ও সাপ্তাহে ৩ দিন মাংস- ১৩৬ টাকা। দিন প্রতিজন রোগীর জন্য ১৭৫ টাকা বরাদ্ধ থাকলেও যে ধরনের খাবার এবং যে পরিমাণ খাবার সরবরাহ করার কথা, রোগীরা সে পরিমাণ খাবার পাচ্ছেন না। পরিমাপে কম ও  পরিবেশন করা সকল খাবারই নিম্নমানের।

মাংস তো দুরের কথা মোটা চালের ভাত, নামে মাত্র মাছ, পঁচা-বাসি তরকারিসহ নিম্নমানের খাবার পরিবেশন ও পরিমাণে কম সরবরাহ করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগী রোগীরা।

রোগীর স্বজন ও রোগীরা জানান, প্রতিদিন হাসপাতাল থেকে যে পরিমান খাবার দেওয়া হয় তা অতি সামান্য ও নিম্নমানের যা অনেকে খেতে পারেন না। অনেকে খাবার নেন না। আবার কেউ কেউ খাবার নিলেও রোগীরা খান না। নির্ধারিত পরিমানে মানসম্মত খাবার সরবরাহের দাবি তাদের।

মহেশপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা জানান, বর্তমান সরকার সেবাখাতকে জনকল্যাণমূলক করতে নানা কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। হাসপাতালে যারা ভর্তি থাকেন তাদের বেশিরভাগই গরীব রোগী। তাদের চিকিৎসার পাশাপাশি খাদ্য সরবরাহ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। খাবারের মান নিয়ে যেহেতু রোগীদের অভিযোগ রয়েছে, তাই এতে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।

খাবার সরবরাহকারী ঠিকাদার মো.হাচান আলী বলেন, টেন্ডারের খাবার তালিকা অনুযায়ী প্রতিজন রোগীর জন্য ১৭৫ টাকা বরাদ্ধ থাকলেও শতকরা ২৫% ভ্যাটসহ অন্যদিকের খরচ বাদ দিয়ে কত টাকা থাকে আপনি বলেন? তারপরও বাজারের যে অবস্থা এর চাইতে রোগীদেরকে আর কি খাওয়াবো? 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে হাসপাতালের একাধিক কর্মচারী বলেন, নামে মাত্র কাগজে কলমে খাবারের তালিকা থাকলেও আজ পর্যন্ত কোন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান খাবারের তালিকা অনুযায়ী রোগীদেরকে খাবার দেয়নি। তারা আরও বলেন এনিয়ে বেশি কিছু বলতেও পারি না যদি কোনো ঝামেলা করে।

নিম্নমানের খাবার পরিবেশনের বিষয় জানতে চাইলে আরএমও ডা.সুলতান আহম্মেদ বলেন, আমি দায়িত্বে থাকলেও বিষয়টি সম্পূর্ণ দেখভাল কারেন স্যার(টিএইচও)। তারপরও তিনি খোজ খবর নিয়ে দেখবেন বলে জনান।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাহমুদ বিন হেদায়েত বলেন, প্রতিদিন খাবারের মান ও পরিমাপ পরীক্ষা করা হয়। নিম্নমানের খাবার দেওয়া তো প্রশ্নই ওঠে না।


আরও খবর



উপজেলা নির্বাচন: ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রথম ধাপে ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ মে) সকালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আগামীকাল ৮ মে অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার নিমিত্তে In Aid to the Civil Power এর আওতায় ৬-১০ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে।

প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট উপলক্ষে ৮ মে (বুধবার) সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। মোট চার ধাপের এই নির্বাচনের পরবর্তীতে তিন ধাপের ভোট ২৩, ২৯ মে ও ৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে। দেশে মোট উপজেলার সংখ্যা ৪৯৫টি।

প্রথম ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট হবে

রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার সদর, তেতুলিয়া ও আটোয়ারী; ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর, নীলফামারী জেলার ডোমার ও ডিমলা; দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর ও বিরামপুর; লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা; রংপুর জেলার কাউনিয়া ও পীরগাছা; কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী, চর রাজিবপুর ও চিলমারী; গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা ও ফুলছড়ি।

রাজশাহী বিভাগের জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল, কালাই ও আক্কেলপুর; বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি, সোনাতলা ও গাবতলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট; নওগাঁ জেলার ধামইরহাট, পত্নীতলা, মহাদেবপুর ও বদলগাছী; রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী ও তানোর; নাটোর জেলার সদর, নলডাঙ্গা ও সিংড়া; সিরাজগঞ্জ জেলার সদর(ইভিএম), কাজিপুর (ইভিএম) ও বেলকুচি (ইভিএম); পাবনা জেলার সাঁথিয়া (ইভিএম) , সুজানগর (ইভিএম) ও বেড়া (ইভিএম)।

খুলনা বিভাগের মেহেরপুর জেলার সদর ও মুজিবনগর; কুষ্টিয়া জেলার খোকসা, সদর ও কুমারখালী; চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর ও দামুড়হুদা, ঝিনাইদহ জেলার সদর ও কালীগঞ্জ; যশোর জেলার মনিরামপুর (ইভিএম) ও কেশবপুর (ইভিএম); মাগুরা জেলার সদর ও শ্রীপুর; নড়াইল জেলার কালিয়া; বাগেরহাট জেলার সদর, রামপাল ও কচুয়া; সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর।

বরিশাল বিভাগের বরিশাল জেলার সদর ও বাকেরগঞ্জ; পিরোজপুর জেলার সদর (ইভিএম), নাজিরপুর (ইভিএম) ও ইন্দুরকানী (ইভিএম)।

ঢাকা বিভাগের ঢাকা জেলার দোহার, নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ; গোপালগঞ্জ জেলার সদর, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গীপাড়া; নারায়নগঞ্জ জেলার সদর ও বন্দর; গাজীপুর জেলার সদর, কালীগঞ্জ ও কাপাসিয়া; রাজবাড়ী জেলার কালুখালী ও পাংশা; মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর (ইভিএম) ও হরিরামপুর (ইভিএম); ফরিদপুর জেলার চরভদ্রাসন, মধুখালী ও সদর; মাদারীপুর জেলার সদর, শিবচর ও রাজৈর, শরিয়তপুর জেলার নড়িয়া (ইভিএম) ও ভেদরগঞ্জ (ইভিএম)। নরসিংহী জেলার সদর ও পলাশ, টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী, মধুপুর ও গোপালপুর; মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর ও গজারিয়া; কিশোরগঞ্জ জেলার সদর, হোসেনপুর ও পাকুন্দিয়া।

ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর; জামালপুর জেলার সদর (ইভিএম) ও সরিষাবাড়ি (ইভিএম); শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী, নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা।

সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই ও শাল্লা; সিলেট জেলার সদর, বিশ্বনাথ, গোলাপগঞ্জ ও দক্ষিণ সুরমা; মৌলভীবাজার জেলার জুড়ি, কুলাউড়া ও বড়লেখা; হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ ও বানিাচং।

চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণাবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ও সরাইল, কুমিল্লা জেলার মনোহরগঞ্জ, লাকসাম, লাঙ্গলকোট ও মেঘনা; চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর (ইভিএম) ও মতলব দক্ষিণ (ইভিএম); ফেনী জেলার পরশুরাম ও ফুলগাজী; নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচর ও হাতিয়া; লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি ও কমলনগর, চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই, সীতাকুন্ডু ও সন্দ্বীপ; কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া(ইভিএম) , সদর (ইভিএম) ও মহেশখালী (ইভিএম); খাগড়াছড়ি জেলার মনিকছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি, রামগড় ও মাটিরাঙ্গা; রাঙ্গামাটি জেলার সদর, কাউখালী, জুরাছড়ি ও বরকল; বান্দরবান জেলার সদর, রোয়াংছড়ি, থানছি ও আলীকদম।


আরও খবর



একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নীতিমালা অনুযায়ী, অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২৬ মে। তিন ধাপে আবেদন চলবে আগামী ১১ জুন পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে। বুধবার (১৬ মে) রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইটে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়।

শিডিউল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৩ জুন। শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ২৯ জুনের মধ্যে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তি আবেদন শুরু হবে ৩০ জুন থেকে। যা চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত।

সকল ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু হবে ১৫ জুলাই থেকে। ভর্তি কার্যক্রম চলবে ১০ দিন। অর্থাৎ ২৫ জুলাই একাদশ শ্রেণির ভর্তি শেষ হবে। আর একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে।

২০২৪ সালে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পছন্দ তালিকায় ন্যূনতম পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ রাখতে পারবে শিক্ষার্থীরা। অনলাইনে আবেদন জমা দিতে ১৫০ টাকা ফি পরিশোধ করতে হবে। তবে এমপিওভুক্ত, নন এমপিওভুক্ত, ইংলিশ ভার্সন, বাংলা ভার্সন, মহানগর, জেলাশহর, গ্রাম বিবেচনায় ভর্তি ফি আলাদা হতে পারে, কত হবে তা ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নীতিমালায় বলা আছে। তিন ধাপের প্রক্রিয়া শেষে ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




সরকারি চাকরির বয়সসীমা নিয়ে আমার করা সুপারিশের কার্যকারিতা নেই: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে সেই সুপারিশের এখন আর কোনো কার্যকারিতা নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। রবিবার (১২ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমার সুপারিশপত্রের কার্যকারিতা এখন আর নেই। এটিকে নিয়ে জলঘোলা করে নানা জায়গায় দাঁড়িয়ে আন্দোলনের নামে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করা কখনোই কাম্য না। আমি আলোচনা করে জানতে পেড়েছি, মাত্র এক শতাংশ শিক্ষার্থী ৩০ বছর বয়সে চাকরি পাচ্ছেন। যেখানে এক শতাংশ মাত্র, সেখানে ৩৫ করলে আর কতই-বা বাড়বে? সেটা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, কিছু চাকরিপ্রার্থী বিষটি নিয়ে অনুরোধ করেছিলেন, তাদের সঙ্গে আলোচনাকালে মনে হয়েছিল, এ বিষয়ে একটা সুপারিশ করা যেতে পারে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে সেই সুপারিশপত্র পুঁজি করে অনেকেই জল ঘোলা করার চেষ্টা করছেন।’

আন্দোলনকারীদের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, একটি পক্ষ দেখা যাচ্ছে, সেই সুপারিশপত্র পুঁজি করে সংঘাতমূলক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। সেখানে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আমি তাদের বলব, তারা একটি খারাপ কাজ করার চেষ্টা করছেন। এখানেই বিষয়টির সমাপ্তি ঘটেছে।’

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার বিষয়ে জনপ্রশাসনমন্ত্রী বক্তব্য জানিয়ে দিয়েছেন উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এরই মধ্যে এ বিষয়ে জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জাতীয় সংসদে পরিষ্কার করে বলেছেন, যে সরকারের বা রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্ত কী। এই বয়সসীমা বৃদ্ধির বিষয়ে এই মুহূর্তে যেকোনো সিদ্ধান্ত নেই, সেটা তিনি (জনপ্রশাসন মন্ত্রী) বলে দিয়েছেন।’


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪