আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

কুড়িগ্রামে নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২২ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মাসুদ রানা, কুড়িগ্রাম

Image

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার নেওয়াশী ইউনিয়নে সঁতার খাওয়া নদীতে নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ প্রায় ১৬ ঘন্টা পর উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।

আজ মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) সকালে ওই ইউনিয়নের ফকিরের হাট এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।  মৃত কৃষকের নাম আব্দুস শফি (৭০)। তিনি ফকিরের টাড়ী গ্রামের বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানায়, গতকাল বিকেলে ফকির টাড়ী গ্রামের আব্দুস শাফি (৭০) সারাদিন আমন ধান খেতে নিরানীর কাজ শেষে ঘাসের বোঝা নিয়ে ফকিরের হাট বাজারের দক্ষিণের ব্রীজের পাশ দিয়ে সঁতার খাওয়া নদী সাঁতার দিয়ে পার হওয়ার চেষ্টা করে। এসময় তিনি পানিতে ডুবে নিখোঁজ হন। কিছুক্ষণ পর ওই কৃষক ভেসে না উঠায় এলাকায় হই চই পরে যায়। প্রথমে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধারের চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেন। পরে সংবাদ পেয়ে নাগেশ্বরী ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে প্রায় ১৬ ঘন্টা পর তার মরদেহ  উদ্ধার করে।

নাগেশ্বরী ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার মোঃ ইমন মিয়া বলেন, নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ সকালে উদ্ধার করে পরিবারের হস্তান্তর করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নাগেশ্বরী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিকুর রহমান বলেন, আপনাদের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পারলাম। খোঁজ খবর নিয়ে পরে জানাতে পারবো।

নিউজ ট্যাগ: কুড়িগ্রাম

আরও খবর



অবৈধ কোটি টাকার সন্ধান

দুদকের মামলা খেলেন স্বাস্থ্য বিভাগে কর্মরত স্বামী-স্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আখতার ফারুকের বিরুদ্ধে ৩৩ লাখ ৯২ হাজার ৬২১ টাকা ও তার স্ত্রী মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) শিরীন আক্তারের বিরুদ্ধে ৫৬ লাখ ৮২ হাজার ৬৮৯ টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এনে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (১ এপ্রিল) দুদকের উপ-পরিচালক তাহাসিন মুনাবিল হক বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা করেন। আখতার ফারুক ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন।

দুদকের সমন্বিত ঠাকুরগাঁও কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আখতার ফারুক ও তার স্ত্রী শিরীন আক্তারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পাওয়া যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাদের দুইজনকে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দেয় দুদক। পরে তারা তাদের সম্পত্তির প্রয়োজনীয় কাগজ দাখিল করেন দুদকের কাছে। দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে মো. আখতার ফারুকের বিরুদ্ধে ৩৩ লাখ ৯২ হাজার ৬২১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পায় দুদক।

অন্যদিকে ফারু‌কের স্ত্রী শিরীন আক্তা‌রের বিরুদ্ধে ৫৬ লাখ ৮২ হাজার ৬৮৯ টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তা নিজ ভোগ দখলে রাখার প্রমাণ পায় দুদক।

মামলার বিষ‌য়ে জান‌তে চা‌ইলে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আখতার ফারুক মুঠোফোনে ব‌লেন, মামলা হওয়ার বিষয়‌টি আদালত বা দুদক কেউই আমা‌কে জানায়‌নি। অভি‌যোগ‌ হা‌তে পে‌লে এ বিষ‌য়ে কথা বল‌ব।

এ ব্যাপারে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবুল বাশার মো. সায়েদুজ্জামান ব‌লেন, মামলা হওয়ার বিষয়‌টি জান‌তে পেরেছি। ত‌বে অফিশিয়ালি কোনো কাগজপত্র পাইনি। চিঠিপত্র পেলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হ‌বে।

দুদকের ঠাকুরগাঁও জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের উপ-পরিচালক তাহা‌সিন মুনাবীল হক মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আখতার ফারুক ও তার স্ত্রী শিরীন আক্তারের বিরু‌দ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্প‌দ অর্জনের প্রাথ‌মিক সত্যতা পাওয়ায় মামলা করা হয়েছে। আশা ক‌রি, তিন মা‌সের ম‌ধ্যে তদন্ত প্রতি‌বেদন আদাল‌তে দা‌খিল কর‌তে পার‌ব।


আরও খবর



জাজিরায় আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

শরীয়তপুরের জাজিরায় উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী এস এম আমিনুল ইসলামের প্রতীক ঘোড়া। ওই প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে মিছিলে জীবন্ত ঘোড়া ব্যবহারের মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। এস এম আমিনুল ইসলাম শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।

দ্বিতীয় ধাপে ২১ মে শরীয়তপুর সদর ও জাজিরা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গত (০২ মে) বৃহস্পতিবার প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার পরই প্রার্থীরা জোরেশোরে মিছিল, সভা ও প্রচার-প্রচারণা শুরু করেন। শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে চেয়ারম্যান প্রার্থী এস এম আমিনুল ইসলামের পক্ষে সাহেদ আলী মল্লিক নামে স্থানীয় এক নেতার নেতৃত্বে জাজিরা উপজেলার কুন্ডেরচর ইউনিয়নের ভাটকুল বাজার এলাকা থেকে মিছিল বের করা হয়। ওই মিছিলে একটি জীবন্ত ঘোড়া রাখা হয়। কর্মী-সমর্থকেরা ঘোড়াটি সামনে রেখে মিছিল করেন। মিছিলে অন্তত দুই থেকে তিনশত কর্মী-সমর্থক উপস্থিত ছিলেন।

জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, "উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬-এর ১০ ধারায় বলা আছে, নির্বাচনী প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রতীক হিসেবে জীবন্ত প্রাণী ব্যবহার করা যাবে না। ১১ ধারায় বলা আছে, নির্বাচন-পূর্ব সময়ে কোনো ধরনের মিছিল বা কোনোরূপ শোডাউন করা যাবে না। ওই বিধির ৩৩ নম্বরে বলা আছে, কোনো প্রার্থী নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘন করে তা প্রমাণিত হলে রিটার্নিং কর্মকর্তার সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন ওই প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করতে পারেন।"

বিষয়টি নিয়ে জানতে ঐ মিছিলে নেতৃত্ব থাকা সাহেদ আলী মল্লিকের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে কথা হয় সাহেদ আলী মল্লিকের ভাতিজা আকাশ মল্লিকের সাথে। তিনি বলেন, আমার কাকা আচরণবিধি সম্পর্কে জানতেন না।

এ বিষয়ে জানতে চেয়ারম্যান প্রার্থী এস এম আমিনুল ইসলামকে মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন ধরেননি।

শরীয়তপুর সদর ও জাজিরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সাইফুদ্দিন গিয়াস বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কেউ কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে মিছিল করতে পারবেন না। আর মিছিল বা প্রচার-প্রচারণায় কোনো প্রাণী ব্যবহার করা যাবে না। এসব কার্যক্রম আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। কোনো প্রার্থী এমন করেছেন বলে আমার জানা নেই। অভিযোগ পেলে ওই প্রার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, শরীয়তপুর জাজিরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

চেয়ারম্যান পদ প্রার্থীরা হলেন, "শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজী (মোটরসাইকেল প্রতীক), জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আমিনুল ইসলাম (ঘোড়া প্রতীক), নান্নু মিয়া (আনারস প্রতীক), জাজিরা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. মোশারফ হোসেন (কাপ পিরিচ প্রতীক), জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. সামচুল হক খান (দোয়াত কলম প্রতীক)।"

ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা হলেন, "মহাব্বত খান(চশমা প্রতীক), জাহাঙ্গীর আলম(মাইক প্রতীক), নুর মোহাম্মদ (উড়োজাহাজ প্রতীক),মোঃ নজরুল ইসলাম মাল(তালা প্রতীক)।"

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন, "উপজেলা পরিষদের বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পারভীন আক্তার(পদ্মফুল প্রতীক), রেখা আক্তার (ফুটবল প্রতীক), নাসরিন আক্তার(হাঁস প্রতীক), জাহানারা খানম(কলস প্রতীক)।"

শাওন বেপারী, (জাজিরা) শরীয়তপুর


আরও খবর



উপজেলা নির্বাচন

কেন্দ্রে থাকবে সর্বোচ্চ পুলিশ-আনসার, প্রতি ইউনিয়নে ম্যাজিস্ট্রেট

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সর্বোচ্চ সংখ্যক সশস্ত্র সদস্য মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোস্তাফিজুর রহমান।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

সভা শেষে সিনিয়র সচিব মোস্তাফিজুর রহমান জানান, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সর্বোচ্চ সংখ্যক সশস্ত্র সদস্য মোতায়েন করা হবে। ভোটকেন্দ্রগুলোতে ১৭ থেকে ১৮ জন সদস্য থাকবে। এর আগে কখনো এত বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ভোটকেন্দ্রে ছিল না।

তিনি জানান, প্রতিটি বুথ ব্যবস্থাপনার জন্য সর্বনিম্ন ১০ জন আনসার সদস্য থাকবে ও ৬টির বেশি বুথ আছে, এমন জায়গাগুলোতে একজন করে অতিরিক্ত আনসার থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে অস্ত্রসহ চার পুলিশ সদস্য থাকবে। আনসার থাকবে তিনজন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোট ১৭ থেকে ১৮ জন সদস্য থাকবে।

সচিব বলেন, ভোটের দিন ব্যালট পেপার পৌঁছানো হবে। এটা পৌঁছানোর কাজে নিয়োজিত থাকবে মোবাইল ফোর্স, স্ট্রাইকিং ফোর্স। ব্যালট পেপার সেন্টারে পৌঁছানোর পর তাদের এলাকাভিত্তিক যে দায়িত্ব বণ্টন করা হবে, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ সুপার ও রিটার্নিং অফিসার যেটা বলবেন, সেভাবে তারা (আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য) দায়িত্ব পালন করবে।

স্বরাষ্ট্রসচিব বলেন, প্রতিটি ইউনিয়ন একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকবে। প্রতিটি উপজেলায়ও একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। ভোটের আগের দিন ও পরের দিন পর্যন্ত তারা দায়িত্ব পালন করবেন। গড়ে ৫টি সেন্টারের জন্য স্ট্রাইকিং ফোর্স ও মোবাইল ফোর্স থাকবে। আনসার, পুলিশ, বিজিবি, র‍্যাব ও কোস্ট গার্ডের সমন্বয়ে এই মোবাইল ফোর্স গঠন করা হবে। আর উপকূলীয় এলাকাগুলোতে বিজিবির বদলে কোস্টগার্ড বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। পার্বত্য এলাকার কিছু দুর্গম সেন্টারে হেলিকপ্টারে পোলিং কর্মকর্তা ও ভোটের উপকরণ পৌঁছানো হবে।


আরও খবর



রিমান্ড শেষে কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

মানবপাচারের মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরীর আদালত শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

চার দিনের রিমান্ড শেষে বৃহস্পতিবার মিল্টন সমাদ্দারকে আদালতে হাজির করে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

মিল্টন সমাদ্দারের পক্ষে আব্দুস ছালাম শিকদার জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মিরপুর মডেল থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার উপ-পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন।


আরও খবর



গাজার আল-শিফা হাসপাতালে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ আগ্রাসন চালাচ্ছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। টানা সাত মাসের বেশি সময় ধরে ওই ভূখণ্ডে বর্বরতা ও নৃশংসতা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এর সর্বশেষ প্রমাণ মিলল গাজার আল-শিফা হাসপাতালে। সেখানে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে। এই গণকবর থেকে ৪৯ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি মেডিকেল দলগুলো গাজা শহরের আল-শিফা হাসপাতালে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান পেয়েছে বলে বুধবার গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে।

মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে বলেছে, এখন পর্যন্ত প্রায় ৪৯ জনের লাশ গণকবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে এবং আরও লাশের খোঁজে অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে।’

জানা গেছে, এ নিয়ে গাজা উপত্যকায় কমপক্ষে সাতটি গণকবর পাওয়া গেছে।

গাজার মিডিয়া অফিস বিবৃতিতে জানিয়েছে, আল-শিফা হাসপাতালে তিনটি গণকবর, দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে তিনটি এবং উত্তর গাজার কামেল আদওয়ান হাসপাতালে একটি গণকবর পাওয়া গেছে।

এতে আরও বলা হয়, সাতটি গণকবর থেকে এখন পর্যন্ত অন্তত ৫২০টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

ওই উপত্যকায় ইতোমধ্যে ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংসতায় নিহত হয়েছে ৩৪ হাজার ৮০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছে আরও ৭৮ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষ।


আরও খবর