আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

কুড়িগ্রামে আবারও বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

কুড়িগ্রামের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। মাঘের শুরুতে ঘনকুয়াশার সঙ্গে হাড় কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন বিপাকে।

বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা এই মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এদিকে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত বেশি ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে।

এ অবস্থায় শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে সময়মত কাজে বের হতে পারছে না। গতকাল বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও বিকেল হতেই তাপমাত্রা আবারও নিম্নগামী হয়েছে। এ অবস্থায় অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিতে দেখা গেছে।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার নাজিমখান ইউনিয়নের গোলজার হোসেন বলেন, আজ খুব কুয়াশা পড়ছে। চারিদিক ঢেকে গেছে, সেই সঙ্গে খুব ঠান্ডা। এমন যে আরও কয়দিন থাকে।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার সরকার বলেন, আজ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরকম তাপমাত্রা আরও দুই একদিন অব্যাহত থাকতে পারে।

নিউজ ট্যাগ: কুড়িগ্রাম

আরও খবর



হাসপাতালের লিফটে আটকে রোগীর মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

গাজীপুরে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের লিফটে আটকা পড়ে মমতাজ বেগম নামে এক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। রবিবার (১২ মে) সকালে হাসপাতালের লিফট হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেখানে এ ঘটনা ঘটেছে।

মমতাজের মামা শাহাদাত হোসেন সেলিম গণমাধ্যমকে বলেন, আজ ভোরে মমতাজকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন স্বজনরা। শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে ডাক্তার দেখাতে হাসপাতালের ১১তলা থেকে লিফটে চতুর্থ তলায় নামার সময় হঠাৎ সেটি বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় ৪৫ মিনিট আটকে থাকার পর হাসপাতালের লোকজন নয় তলা দিয়ে তাদের বের করে আনেন। তবে এর আগেই মমতাজ মারা যান।

গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার হাসনিন জাহান জানান, লিফটের ভেতর একজন রোগী মারা গেছেন। এ বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।


আরও খবর



দেশে উইলসন ডিজিজের নতুন দুইটি ধরন শনাক্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

দেশে বিরল উইলসন ডিজিজের নতুন দুইটি মিউটেশন বা ধরন শনাক্ত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিউরোলজি বিভাগ এবং এনাটমি বিভাগের যৌথ গবেষণায় নতুন ধরনের বিষয়টি উঠে এসেছে। এমনকি এই রোগের চিকিৎসা টার্গেট জিন থেরাপির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়েই হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজিত বাংলাদেশি উইলসন্স রোগীদের মধ্যে জেনেটিক পরিবর্তন এবং এর স্নায়বিক উপসর্গ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব তথ্য জানান।

অনুষ্ঠানে গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন নিউরোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. আহসান হাবিব হেলাল এবং এনাটমি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. লায়লা আনজুমান বানু। প্রতিবেদন তুলে ধরে অধ্যাপক ডা. লায়লা আনজুমান বানু বলেন, গবেষণায় আমাদের মোট রোগীর সংখ্যা ছিল ৫০ জন, এরমধ্যে পুরুষ ছিল ২৮ জন এবং মহিলা ছিল ২২ জন। তাদের ৬ জন রোগীর মধ্যে ৩টি মিউটেশন পাওয়া গেছে, যার মধ্যে ২টিই বাংলাদেশে নতুন। তাদেরকে টার্গেট জিন থেরাপির মাধ্যমে বিএসএমএমইউয়ে চিকিৎসা চলছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রতি ত্রিশ হাজার জনে একজন উইলসন ডিজিস রয়েছে। সেই হিসেবে রোগীর সংখ্যা হবে ৬ হাজারের মত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে এ পর্যন্ত প্রায় ২০০ জনের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। কারও মধ্যে এই রোগটি শনাক্ত হলে তাকে আজীবন চিকিৎসা নিতে হয়। এ মাসে একজন রোগীর দেড় হাজার টাকার মতো ওষুধের প্রয়োজন হয়। সঠিকভাবে চিকিৎসা নিলে সারা জীবন ভালো থাকার সুযোগ রয়েছে। চিকিৎসা বন্ধ হয়ে গেলে রোগের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

এসময় ডা. আহসান হাবিব হেলাল বলেন, এই গবেষণায় নিউরোলজি বিভাগের মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার ক্লিনিক এবং অন্তঃবিভাগ থেকে রোগীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। রোগী থেকে ৩ মিলি লিটার রক্ত সংগ্রহ করে এনাটমি বিভাগের জেনেটিক ল্যাবে পাঠানো হয়েছে এবং এই ল্যাবে জেনেটিক এনালাইসিস করা হয়েছে। রোগীদের বয়স সীমা ছিল ৯ থেকে ৬০ বছরের ভেতরে। অধিকাংশ রোগী পাওয়া গেছে ৯ থেকে ৩০ বছরের ভেতরে এবং এর সংখ্যা ছিল ৪৩ জন। গবেষণায় প্রথম জেনারেশনের আত্মীয়দের মধ্যে আক্রান্ত ছিল ৭ জন। এই রোগের কারণে স্কুল ছাড়তে হয়েছে ২৬ জন বাচ্চাকে।

রোগীদের উপসর্গ প্রসঙ্গে এই চিকিৎসক বলেন, আমরা যে রোগীদের পেয়েছি, তাদের ঢোক গিলতে সমস্যা ছিল ২৭ জনের, হাত পায়ের কম্পন ছিল ২৮ জনের, হাত-পা শক্ত হয়ে যাওয়া ছিল ২১ জনের, অনিয়ন্ত্রিত ঘাড় মোচড়ানো সমস্যা ছিল ১৪ জনের, অনিয়ন্ত্রিত হাত-পা মোচড়ানোর সমস্যা ছিল ১১ জনের, নৃত্যের মতো অনিয়ন্ত্রিত নড়াচড়া ছিল ৪ জনের।

রোগটি কাদের হতে পারে এমন প্রশ্নে তিনি আরও বলেন, বাবা-মা দুজনেরই যদি এই রোগের জিন থাকে, তাহলে সন্তানও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এজন্য আমরা নিকটতাত্মীয়দের মধ্যে বিবাহ না করার পরামর্শ দিয়ে থাকি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. আতিকুর রহমান, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মনিরুজ্জামান, মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আবু নাসার রিজভীসহ আরও অনেকে। এছাড়াও অনুষ্ঠানে গবেষণা প্রকাশ অনুষ্ঠানে উইলসন ডিজিজে পারিবারিকভাবে আক্রান্ত হওয়া ৪ জন উপস্থাপন করা হয়।


আরও খবর



মার্কিন ভেটোতে জাতিসংঘে আটকে গেল ফিলিস্তিনের সদস্যপদ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জাতিসংঘে রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার পথ আটকে দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা পরিষদে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটিতে ভেটো দিয়েছে দেশটি।

খসড়া প্রস্তাবটিতে ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণসদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রতি সুপারিশ করা হয়েছিল। নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের ১২টি এ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। ভোটদানে বিরত ছিল যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড। ভেটো প্রদান করে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র।

ভেটো দেওয়ার বিষয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট উড বলেন, যুক্তরাষ্ট্র দৃঢ়ভাবে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দুই-রাষ্ট্র সমাধানকে সমর্থন করে চলেছে। এই ভোটটি ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রত্বের বিরোধিতাকে প্রতিফলিত করে না। আমরা চাই তারা সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আসুক।’

ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস মার্কিন ভেটোকে অন্যায়, অনৈতিক এবং অযৌক্তিক বলে নিন্দা করেছেন। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, মার্কিন ভেটো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ইচ্ছাকে চ্যালেঞ্জ করেছে।’

ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ ভেটো দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রশংসা করে বলেছেন, লজ্জাজনক প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল। সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করা হবে না।’

ফিলিস্তিন বর্তমানে জাতিসংঘ সদস্য না হলেও ২০১২ সালে তারা জাতিসংঘে পর্যবেক্ষকের মর্যাদা পেয়েছে। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ লাভের জন্য ফিলিস্তিন বছরের পর বছর চেষ্টা চালিয়ে আসছে।

তবে তাদের এই আর্জি প্রথমে নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন পেতে হবে এবং তারপর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে এর পক্ষে অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ সমর্থন লাগবে।

২০১১ সালে পূর্ণ সদস্য রাষ্ট্র হওয়ার জন্য প্রথমবারের মতো আবেদন করেছিল ফিলিস্তিন। এরপর গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানের মধ্যে ফিলিস্তিন এ মাসের শুরুতে আবারও সদস্যপদের জন্য আবেদন করে।


আরও খবর



দিনাজপুরে বাঁশের ফুল থেকে চাল, হচ্ছে ভাত-পোলাও পায়েস

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দিনাজপুর প্রতিনিধি

Image

নানা ধরনের সুগন্ধি চাল উৎপাদনের জন্য দিনাজপুরের নামডাক দেশজুড়ে। এ জেলায় উৎপাদিত ধান-চাল দেশের বিভিন্ন স্থানে বাজারজাত হয়ে থাকে। এবার দিনাজপুরেই পাওয়া যাচ্ছে বাঁশফুলের চাল (দানা)। শুনতে অবাক মনে হলেও এই চাল থেকেই তৈরি হচ্ছে ভাত, পোলাও, পায়েস। এমনকি চালের আটা দিয়ে মুখরোচক পিঠাপুলিও বানানো হচ্ছে।

প্রতিবেশী এক বৃদ্ধের কাছে গল্প শুনে বাঁশফুলের বীজ থেকে এই দানা (চাল) সংগ্রহ করে এলাকায় তাক লাগিয়ে দিয়েছেন দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের পাকাপান গ্রামের যুবক সাঞ্জু রায়।

ধান থেকে উৎপাদিত চালের মতোই দেখতে বাঁশফুলের এই চাল। তুলনামূলক কম উৎপাদন আর চাহিদা বেশি থাকায় গ্রাহকদের চাল দিতে হিমশিম খাচ্ছেন সাঞ্জু রায়।

সাঞ্জু রায় জানান, স্থানীয় এক বৃদ্ধের কাছ থেকে বাঁশফুল থেকে চাল উৎপাদনের ধারণা পান তিনি। যুদ্ধের সময় যখন চাল কিংবা ভাত অপ্রতুল ছিল, তখন স্থানীয়রা এই বাঁশের ফুল থেকে চাল ফলিয়ে রান্না করে খেতেন। সম্প্রতি এক বৃদ্ধ সাঞ্জু রায়ের এলাকায় বাঁশ ফুল দেখে চাল উৎপাদনের কথা বলেন। তার প্রেরণায়ই সাঞ্জু চাল উৎপাদনের পরিকল্পনা করেন।

প্রথমে বাঁশফুল সংগ্রহ করেন সাঞ্জু। লম্বা হওয়ায় বাঁশের ওপরের অংশ থেকে ফুল সংগ্রহ করা বেশ কষ্টকর। সংগৃহীত ফুল পানিতে ধুয়ে পরিষ্কার করে নেওয়া হয়। সেই ফুল রোদে শুকিয়ে মেশিনের সাহায্যে ছোট-ছোট করে চালের মতো ভাঙানো হয়।

স্থানীয়রা জানান, বাঁশফুল থেকে চাল উৎপাদনের বিষয়টি সাঞ্জু রায়ের কাছ থেকে প্রথম দিকে শুনে বিশ্বাস হচ্ছিল না। তবে যখন সত্যিই তিনি চাল উৎপাদন করলেন, তখন সবাই অবাক হয়েছেন।

৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বাঁশফুলের চাল। অনেকে চালের বিনিময়েও বাঁশফুলের চাল কিনছেন। এই চাল থেকে তৈরি পোলাও, ভাত কিংবা পায়েস বেশ সুস্বাদু বলেও জানান তারা।

বেড়ুয়া বাঁশ বা কাটা বাঁশের ফুল থেকে এই চাল উৎপাদন করা হচ্ছে। এসব বাঁশের বয়স ৬০ থেকে ৭০ বছর বলে জানা গেছে।


আরও খবর



রাজনীতি ছাড়ার কারণ জানালেন মিমি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

গতবার লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন মিমি চক্রবর্তী। শুধু প্রার্থী নয়, জয়ীও হয়েছিলেন। তবে পাঁচ বছরের মধ্যেই তিনি রাজনীতি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন। এমনকি এ বছর তিনি লোকসভা নির্বাচনে লড়ছেন না। তার জায়গায় এবার যাদবপুর কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছেন সায়নী ঘোষ।

গত ফেব্রুয়ারি মাসে দলের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন মিমি। এখন তার ধ্যান, জ্ঞান সব কিছুই অভিনয়। ক্যারিয়ারে আবারও ভালো করে মন দিতে চান। আর তার মাঝেই রাজনীতি ছাড়ার প্রসঙ্গে এটা কী বলে বসলেন তিনি!

একটি পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাজনীতি ছাড়ার প্রসঙ্গে বলেন, 'পিস অব মাইন্ড ফিরে পেয়েছি।' কিন্তু কেন এমনটা মনে করেন মিমি সেটা খোলাসা করলেন না।

টালিউডের স্বজনপোষণ প্রসঙ্গে মিমি বলেন, ইন্ডাস্ট্রিতে একটা গ্রুপ আছে, যারা ঠিক করে কারা ভালো আর কারা খারাপ। বলিউডে স্বজনপোষণ নিয়ে খুল্লামখুল্লা কথা হয়। করণ জোহর যদি ঠিক করেন তিনি কোনো স্টার কিডকে লঞ্চ করবেন তা হলে করেই ছাড়বেন। কিন্তু এখানে মিষ্টির ছুরি সব। কিছুই খোলাখুলি হয় না। সবাই পেছনে নিন্দা করে। একে ওকে বলে যে কাকে ছবিতে নেবে আর কাকে নয়।

মিমিকে আগামীতে আলাপ ছবিতে দেখা যাবে। এই ছবিটি পরিচালনা করেছেন প্রেমেন্দু বিকাশ চাকি। ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় দেখা যাবে আবির চট্টোপাধ্যায়, মিমি চক্রবর্তীকে। থাকবেন স্বস্তিকা দত্ত, কিঞ্জল নন্দা, দেবপ্রিয় মুখোপাধ্যায়, তন্বী লাহা রায়। আগামী ২৬ এপ্রিল বড় পর্দায় আসছে আলাপ।

নিউজ ট্যাগ: মিমি চক্রবর্তী

আরও খবর