আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

কেউ খোঁজ নেয়নি বিমানে মারা যাওয়া আছকর আলীর পরিবারের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিলেট প্রতিনিধি

Image

কুয়েত থেকে বাংলাদেশে আসার পথে আছকর আলী নামে বিমানে মারা যাওয়া এক প্রবাসীর পরিবারে বইছে মাতম। ঘটনার দুই সপ্তাহ পরও কোনো খোঁজ নেয়নি বিমান কর্তৃপক্ষ বা কুয়েতের তাঁর কর্মস্থলের কেউ। ফলে একমাত্র কন্যা সন্তানকে নিয়ে চরম অনিশ্চয়তায় দিন কাটছে আছকর আলীর পরিবারের। আছকর আলী সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের হাজীপুর ঘনশ্যাম গ্রামের মৃত আরব আলীর পুত্র।

স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, মো. আছকর আলী নামের ঐ প্রবাসী কুয়েতে একটি ইট তৈরীর কারখানায় কাজ করতেন। দীর্ঘদিন পরে ১৯ জানুয়ারি দেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন বিমান যোগে। দুবাই আসার পর ওই প্রবাসী বিমানেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে বিমানের ফ্লাইটটি কলকাতা নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরী অবতরণ করে। সেখান থেকে বিমান কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় আছকর আলীকে নেয়া হয় স্থানীয় আর-জে কর মেডিকেল কলেজ হসপিটালে। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এদিকে আছকর আলীকে হাসপাতালে রেখেই বিমানের ফ্লাইটটি ছেড়ে ঢাকা চলে আসে। পরে পরিবারের উদ্যোগে ২৪ জানুয়ারি ভারতের ওই হসপিটাল থেকে বাংলাদেশে আনা হয় আছকর আলীর লাশ। এর পরদিন ২৫ জানুয়ারি নিজ গ্রামে জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্তানে দাফন করা হয়েছে।

আছকর আলীর আকস্মিক মৃত্যুতে চরম ভাবে ভেঙ্গে পড়েছে তাঁর পরবিার। বিশেষ করে তার স্ত্রী তানিয়া ইয়াসমিন রেবেকা এবং তাদের একমাত্র কন্যা নুসরাত জাহান নূহা বারবার মুর্চ্ছা যাচ্ছেন। বাবার এমন আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনায় যেন বাকরূদ্ধ হয়ে পড়েছে নূহা। আর চোখে অন্ধকার দেখছেন স্ত্রী তানিয়া। নূহার শিক্ষাজীবন পড়েছেন চরম হুমকীতে। অপরদিকে স্বামীকে হারিয়ে একমাত্র মেয়েকে নিয়ে পড়েছেন চরম বিপাকে তানিয়া ইয়াসমিন।

গ্রামবাসী এ প্রতিবেদককে বলেন, অসহায় পরিবারটির জন্য এলাকার সকলেই আফসোস করছেন। তারা জানান এ পর্যন্ত আছকর আলীর কর্মস্থল থেকে কেউ কোনো খোঁজ খবর নেয়নি। বিমান কর্তৃপক্ষও কোনো ধরণের যোগাযোগ করেনি। তাদের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দাবী করা হবে বলে জানান আছকর আলীর স্বজনরা।

নিউজ ট্যাগ: সিলেট

আরও খবর



স্ত্রীর জড়িত থাকার বিষয়ে যা বললেন কারিগরির সাবেক চেয়ারম্যান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের হাজার-হাজার সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনায় ওএসডি হওয়া বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর এ বিষয়ে নিজ স্ত্রীকে নির্দোষ দাবি করেছেন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় ডিবি কার্যালয়ে থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ দাবি করেন। এদিন সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনায় তাকে তলব করে প্রায় ৩ ঘণ্টা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

আপনার স্ত্রী বিনা অপরাধে জেল খাটছে বলে মনে করেন? প্রশ্নের জবাবে আলী আকবর বলেন, আমার স্ত্রী কোনো ভুল করেছে কি না আমি জানি না। আমি তার বিষয়ে কিছুই জানি না। গোয়েন্দা সংস্থা তার কাছে কি তথ্য পেয়েছে সেটিও জানি না। আমি মনে করি বিনা অপরাধেই জেল খাটছে।

তাহলে আপনাকে ওএসডি করা হয়েছে কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মিডিয়ায় একটি সংবাদ চলে আসছে এবং ডিবির কাছে তথ্য আছে, সেজন্য দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া উচিত। প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত। এক্ষেত্রে আমরা লজ্জিত ও দুঃখিত।

কী পরিমাণ সার্টিফিকেট বাণিজ্য হয়েছে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মিডিয়াতে শুনতে পেয়েছি পাঁচ কি সাড়ে পাঁচ হাজার। তবে এ বিষয়ে আমাদের কাছে কোনো তথ্য নেই কতগুলো হয়েছে।

সার্টিফিকেট বাণিজ্যের বিষয়ে তিনি বলেন, গোয়েন্দা সংস্থা বের করেছে, এর বেশি কিছু জানি না। সার্টিফিকেটের কাগজ ওয়েবসাইটে পাইনি।

২০ লাখ টাকা ঘুষের বিষয়ে তিনি বলেন, এটি মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। এটির তদন্ত চলছে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের হাজার-হাজার সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনায় ওএসডি হয়েছেন বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তারের পর তার স্ত্রী শেহেলা পারভীনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



জয়পুরহাটে পানির দামে বিক্রি হচ্ছে দুধ!

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটের কালাইয়ে দুধের চাহিদা না থাকায় এক লিটার গরুর দুধ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। অথচ উপজেলার অনেক বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এক লিটার বোতলজাত পানি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। পানির দামে দুধ বিক্রি হওয়ায় উপজেলার শত শত দুগ্ধ খামারিরা দুঃচিন্তা ও হতাশায় ভুগছেন এবং আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

কালাই প্রেসক্লাবের মাঠের সামনে সপ্তাহে পাঁচ দিন দুধের বাজার বসে। সেখানে শুক্রবার দুধ বিক্রি করতে আসা কয়েকজন খামারি ও কৃষকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, একজন খামারির ১০ লিটার দুধ উৎপাদনে একটি দুগ্ধবর্তী গাভীর জন্য ভুসি, খৈল, ঘাস, ভিটামিন, বিদ্যুৎ বিল, লবণ, মজুরি, চিকিৎসাসহ খরচ হয় প্রায় ৬০০ থেকে থেকে ৬৫০ টাকা। একজন কৃষকের ১০ লিটার দুধ উৎপাদনে খরচ হয় ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। এক লিটার দুধ বিক্রি করে প্রায় ৩০ টাকা দুগ্ধ খামারির লোকসান হয় এবং একজন কৃষকের এক লিটার দুধ বিক্রি করে প্রায় ২০ টাকা লোকসান হচ্ছে।

দুধ বিক্রি করতে আসা কৃষক সোহেল, আনোয়ার, নুরনবীসহ আরও অনেকে জানান, সিন্ডিকেটের কারণে দুধের বাজার কমে যায়। তারা প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চান।

দুধ কিনতে আসা জাহিদুল, খন্দকার আরিফ, জামাল ও সোহরাব হোসেন জানান, কিছু দিন আগে ঈদুল ফিতরের সময় প্রচুর পরিমাণ দই ও মিষ্টি বিক্রি হওয়ার কারণে মানুষ দই, মিষ্টি কিনছে না। এ কারণে অল্প দিনের জন্য দুধের বাজার কম।

স্থানীয় খামারির মালিক আব্দুল আলিম সরকার ও শাহারুল জানান, দুধ বিক্রির জন্য নির্ধারিত ক্রয়কেন্দ্র প্রয়োজন। কিন্তু তাদের এখানে নেই। ক্রেতা না পেয়ে লোকসান করেই দুধ বিক্রি করতে হয়। সরকার যদি খামারিদের দিকে নজর না দেয়, তাহলে অনেকেই দুগ্ধ খামারির পেশা থেকে সরে আসবেন।

কালাই প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. হাসান আলী জানান, দুধের বাজার স্বাভাবিক রাখতে জয়পুরহাটে দ্রুতই দুধ সংগ্রহকেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এতে করে খামারি ও কৃষকরা ন্যায্য দামে দুধ বিক্রি করতে পারবেন।


আরও খবর



বাংলাদেশে ফের প্রবেশ করলো ৪০ বিজিপি সদস্য

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীসহ (বিজিপি) মিয়ানমারের ৪০ নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। আজ শনিবার (৪ মে) ভোরে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে তারা প্রবেশ করেন। পরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর সদস্যরা তাদের নিরস্ত্র করে হেফাজতে নিয়ে নেয়।

সাবরাং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নূর হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। জানা যায়, টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন থেকে ১৫ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২৫ জন প্রবেশ করে।

এর আগে সর্বশেষ গত ২৫ এপ্রিল মিয়ানমারে চলমান অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সদস্যকে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ। তার আগে প্রথম ধাপে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বিজিপির কর্নেল মিও থুরা নউংয়ের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল ৩৩০ জনকে মিয়ানমার নিয়ে যান।


আরও খবর



শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ: রাবি ছাত্রলীগের চার নেতা বহিষ্কার

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আসিক আদনান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

Image

শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের চার নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ মে) দিবাগত রাত ১১টার পর কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম পান্থ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- সংগঠনের শৃঙ্খলা ও মর্যাদা পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহিনুল সরকার ডন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোর্শেদ, আশিকুর রহমান অপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক কাবিরুজ্জামান রুহুলকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হলো। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে না, সেটা লিখিতভাবে সাত দিনের মধ্যে কেন্দ্রীয় দপ্তর সেলকে জমা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এ ব্যাপারে বহিষ্কৃত নেতা আশিকুর রহমান বলেন, গত কয়েকদিনের সংঘর্ষে আমার কোনও সম্পৃক্ততা ছিল না। কোনও তদন্ত ছাড়া এভাবে বহিষ্কার সম্পর্কে আমার জানা নেই। তাছাড়া এ ঘটনায় আমার কক্ষে সন্ত্রাসী কায়দায় ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এই বহিষ্কারাদেশ অযৌক্তিক বলেছেন অন্য নেতারাও।

গত ১১ মে রাতে শহিদ সোহরাওয়ার্দী হলের অতিথি কক্ষে বসাকে কেন্দ্র করে হল ছাত্রলীগ ও শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। অস্ত্রের মহড়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ককটেল বিস্ফোরণে সাতজন আহত হয়। সেদিন রাতভর সংঘর্ষ চলে। গত ১৩ মে মধ্যরাতে ফের দুইপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ ঘটনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। রাতেই হলে তল্লাশি চালিয়ে অনাবাসিক ২০ জনকে নামিয়ে দেয়া হয়। এ ঘটনায় ১৪ মে তদন্ত কমিটি গঠন করে হল প্রশাসন।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের সংশোধিত ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্ব খাতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপের (তিন পার্বত্য জেলা ছাড়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২১ জেলা) লিখিত পরীক্ষার নিরীক্ষিত ও সংশোধিত ফল প্রকাশিত হয়েছে। রবিবার (২১ এপ্রিল) মধ্যরাতে এ ফল প্রকাশিত হয়। পরীক্ষায় ৪৬ হাজার ১৯৯ জনকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে।

এর আগে ওইদিন সকালে প্রতাশিত প্রথম ফলাফলে ২৩ হাজার ৫৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন বলে জানায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। তবে সন্ধ্যায় উত্তরপত্র মূল্যায়নে ত্রুটির কারণে সরকারি প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপের ফল স্থগিত করে অধিদপ্তর।

ওই সময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২৩-এর তৃতীয় গ্রুপ (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ)-এর ফলাফল ২১ এপ্রিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৩৮,০১,০০০০,১৪৩.১১,০১১,২০২৩-২০৫ নম্বর স্মারকে প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র মূল্যায়নে কারিগরি ত্রুটি পরিলক্ষিত হওয়ায় ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।

এর আগে ২৯ মার্চ এ নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা দেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৩ জন।

অধিদপ্তর আরও জানায়, সংশোধিত ফলাফল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dpe.gov.bd -তে পাওয়া যাবে। উত্তীর্ণরা মোবাইলেও মেসেজ পাবেন।

মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান পরে জানানো হবে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।


আরও খবর