আজঃ মঙ্গলবার ১৮ জুন ২০২৪
শিরোনাম

কাউকে হাতে-পায়ে ধরে নির্বাচনে আনা সরকারের দায়িত্ব না: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কাউকে দাওয়াত করে, হাতে-পায়ে ধরে নির্বাচনে আনা সরকারের দায়িত্ব না বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন কেউ আসুক বা না আসুক আগামী নির্বাচন যথা সময়েই হবে।

শনিবার (৮ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বিশেষ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১৪৭ বিধিতে উপস্থাপিত প্রস্তাবের ওপর আলোচনা অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, আজকে গণতন্ত্রকে প্রতিহত করার জন্য, সংসদকে অবজ্ঞা করার জন্য এবং সংসদীয় গণতন্ত্র যাতে নিরবচ্ছিন্নভাবে চলতে না পারে সেজন্য নানা ষড়যন্ত্র চলছে। বিএনপি রাজপথের বিরোধী দল আজকে নানা ষড়যন্ত্র করছে। ২০১৪ সালে নির্বাচন বানচাল করার জন্য তারা ৫০০ ভোটকেন্দ্র পুড়িয়ে দিয়েছিল। দুজন নির্বাচনী কর্মকর্তাসহ কয়েক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। কিন্তু সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল, সংসদের পথচলা অব্যাহত রয়েছে, গণতন্ত্রের পথচলা অব্যাহত হয়েছে। আজকেও সেই ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। কদিন আগে বিএনপির দলীয় সংসদ সদস্যরা সংসদকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যে পদত্যাগ করলেন, এটি সংসদের পথচলাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য, সংসদীয় গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্ত করার জন্যই পদত্যাগ করেছিলেন। এ বছরের শেষ সপ্তাহে বা আগামী বছরের প্রথম সপ্তাহে যে নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য আজ নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, গণতন্ত্রের পথচলা নিরবিচ্ছিন্ন রাখার জন্য, সংসদের পথচলা নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য, সংসদীয় গণতন্ত্র সংহত রাখার জন্য কেউ নির্বাচনে আসুক আর না আসুক নির্বাচন যথা সময়ে অনুষ্ঠিত হতে হবে, নির্বাচন যথা সময়ে হবে। এটি সরকারি দলের দায়িত্ব না যে সবাইকে দাওয়াত করে নির্বাচনে আনা। সরকারি দল একটি পক্ষ, বিরোধী দল আরেকটি পক্ষ, যেখানে নির্বাচনে কেউ আসবে কী আসবে না সেই দায়িত্ব পালন করতে পারে নির্বাচন কমিশন, সরকারি দলের দায়িত্ব না। যখন নির্বাচনের সিডিউল ঘোষণা করা হয় তখন সরকারের হাতে কোনো দায়িত্ব থাকে না। নির্বাচন, নির্বাচন কমিশনই আয়োজন করবে। অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সেখানে সব দল অংশগ্রহণ করবে। কাউকে দাওয়াত করে, হাতে-পায়ে ধরে নির্বাচনে আনা সরকারের ও সরকারি দলের দায়িত্ব না। গণতন্ত্রের পথচলা যদি নিরবচ্ছিন্ন করতে হয়, গণতন্ত্রকে সংহত করতে হয় তাহলে সংসদের পথচলাকেও নিরবচ্ছিন্ন করতে হবে। এজন্য আজকের দিনে মুক্তিযুদ্ধের সব শক্তির ঐক্যবব্ধ হওয়া দরকার।


আরও খবর



শাহজালাল বিমানবন্দরে অগ্নিনির্বাপণ মহড়া অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

উড়োজাহাজে আগুন লাগলে তা কীভাবে নেভানো হয়, সেটির ভেতর থেকে যাত্রীদের উদ্ধার করা, নিরাপদ জায়গায় নেওয়া এবং যারা আহত হন তাদের কীভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয় তা অনেকেই জানেন না। তাই এসব বিষয়ে ধারণা দিতেই হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালে আয়োজন করা হয়েছিল অগ্নিনির্বাপক মহড়া। এতে দেখানো হয় প্লেনে আগুন লাগার পর থেকে আদ্যোপান্ত।

রোববার (২ জুন) দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এমন একটি মহড়ার আয়োজন করে কর্তৃপক্ষ।

শাহজালাল বিমানবন্দরের সকল সংশ্লিষ্ট বিভাগ, বিমান বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) এবং জাহানারা ক্লিনিকের যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত দুর্ঘটনা কবলিত বিমানের অগ্নি নির্বাপণ মহড়া ছিল এটি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মুফিদুর রহমান বলেন, এ ধরনের প্রত্যেকটি মহড়ায় আমরা আমাদের ভুল ত্রুটিগুলো ধরার চেষ্টা করি। আমাদের সিস্টেমগুলোকে আমরা রিভিউ করি। এভাবে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আমাদের ইকোনমিতে এ ধরনের মহড়া ক্যাটালিস্ট ভূমিকা রাখতে পারে। আর সেই ভূমিকাটা পালন করার জন্য আমাদের দক্ষতার প্রয়োজন আছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা যারা গ্রাউন্ডে আছি, আমাদের এয়ারলাইন্স গুলো আকাশে, যারা সাপোর্ট সংগঠন আছে, প্রত্যেককেই কিন্তু তাদের ক্যাপাসিটির উন্নয়ন ঘটাতে হবে। আমরা যদি এসব না করি তাহলে আমরা ওই লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব না।

মহড়ার শুরুতেই হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. কামরুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। তিনি এয়ারপোর্ট ইমার্জেন্সী এক্সারসাইজ ফায়ার-২০২৪ এর সাজানো কাল্পনিক চিত্রটি বর্ণনা করেন।

তিনি বলেন, আজকের এ মহড়ার উদ্দেশ্য হলো, বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয় করে বিমানবন্দরে দুর্ঘটনা কবলিত উড়োজাহাজের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা যাচাই করা। সেই সঙ্গে মহড়ার মাধ্যমে বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের কোনো ঘাটতি থাকলে সেটি ঠিক করা। প্রকৃতপক্ষে আসল দুর্ঘটনার দৃশ্যটি মঞ্চায়ন করা খুবই দূরুহ কাজ। তবে, আমরা একটি দৃশ্যপট সাজিয়েছি সকলকে অবহিত করার জন্য।

প্রতি দুই বছর পর পর এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। মহড়ার মুখ্য উদ্দেশ্য হলো, বিমানবন্দরে দুর্ঘটনা কবলিত উড়োজাহাজের দ্রুততার সাথে জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে অগ্নিনির্বাপণ এবং যাত্রীদের উদ্ধার কাজের সাথে সম্পৃক্ত অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি সংস্থার সাথে সহযোগিতা ও সমন্বয়ের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে কিভাবে দুর্ঘটনা কবলিত উড়োজাহাজের উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালিত হয় তা নির্ণয় এবং মূল্যায়ন করা।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এয়ার কমোডর এ এফ এম আতিকুজ্জামান। এছাড়া সামরিক ও বেসামরিক বিভিন্ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, এয়ারলাইন্স এর প্রতিনিধিরা এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর
বিশ্ব মরুময়তা দিবস আজ

সোমবার ১৭ জুন ২০২৪




সরকারি কর্মচারী নিয়োগ হবে নতুন নিয়মে: জনপ্রশাসন মন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের (১৩ থেকে ২০ গ্রেড) নিয়োগের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ মে) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ১৩তম থেকে ২০তম এই আটটি গ্রেডের কর্মচারীরা আগে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির হিসেবে পরিচিত। সরকারি চাকরিতে এ দুই শ্রেণির কর্মচারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে স্ট্যাটিসটিকস অব সিভিল অফিসার্স অ্যান্ড স্টাফস এর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে সরকারি অনুমোদিত পদ আছে ১৯ লাখ ১৫১টি। এর মধ্যে (১৩তম থেকে ২০তম গ্রেডের) কর্মরত কর্মচারী আছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ৫০৯টি। যা মোট সরকারি কর্মচারীর ৭১ শতাংশ।

প্রথম গ্রেড থেকে নবম গ্রেডের কর্মচারীরা প্রথম শ্রেণির এবং এরপর ১২তম গ্রেড পর্যন্ত কর্মচারীরা দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে পরিচিত। নিয়োগ প্রক্রিয়ার অনিয়ম হয়রানি বন্ধে এই সিদ্ধান্ত অনেক কার্যকর হবে বলে আশা প্রকাশ করেন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

ডিসি-ইউএনওদের গাড়ি কেনার বিষয়ে তিনি বলেন, ডিসি- ইউএনওদের জন্য ২৬১টি গাড়ি কেনার জন্য তিন বছর ধরে অপেক্ষা করা হচ্ছিল। অনেকের গাড়ির বয়স ১৭ বছর হয়েছে, সেগুলো সড়কে ঠিকমতো চলবে না। করোনার সময় ব্যয় সংকোচন নীতি ছিল, যা সফলভাবে পার করা গেছে। তাই এখন ধীরে ধীরে কিছু গাড়ি কেনা হচ্ছে।

মন্ত্রী বলেন, ১৬১টি গাড়ি তৈরির সরঞ্জাম প্রগতির কাছে আছে। গাড়ির আসল দাম ৩৫ লাখ ৩৮ হাজার। আর গাড়ি প্রতি ট্যাক্স ১ কোটি ১০ লাখ ২১ হাজার। যার সরকারের কাছেই থাকছে বলে জানান তিনি।


আরও খবর
বিশ্ব মরুময়তা দিবস আজ

সোমবার ১৭ জুন ২০২৪




কাল থেকে চলবে ঈদ স্পেশাল ট্রেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে ঘরমুখো মানুষের সুবিধার্থে ১০ জোড়া (২০টি) স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আগামীকাল বুধবার থেকে স্পেশাল ট্রেনগুলো চলাচল শুরু করবে।

সম্প্রতি রেলওয়ের কর্মপরিকল্পনায় বলা হয়, ঈদুল আজহায় চাঁদপুর ঈদ স্পেশাল (১, ২, ৩ ও ৪) চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম; দেওয়ানগঞ্জ ঈদ স্পেশাল (৫ ও ৬) ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা; ময়মনসিংহ ঈদ স্পেশাল (৭ ও ৮) চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ-চট্টগ্রাম; কক্সবাজার ঈদ স্পেশাল (৮ ও ৯) চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে ১২ই জুন থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত ও ঈদের পরে ৭ দিন চলাচল করবে।

এছাড়া পার্বতীপুর ঈদ স্পেশাল (১৫ ও ১৬) জয়দেবপুর-পার্বতীপুর-জয়দেবপুর রুটে আগামী ১৩-১৫ই জুন (৩ দিন) ও ঈদের পরে ২১-২৩শে জুন (৩ দিন) চলাচল করবে।

অন্যদিকে শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল (১১ ও ১২) ভৈরব বাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরব বাজার; শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল (১৩ ও ১৪) ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ; গোর-এ-শহীদ ঈদ স্পেশাল (১৭ ও ১৮) পার্বতীপুর-দিনাজপুর-পার্বতীপুর; গোর-এ-শহীদ ঈদ স্পেশাল (১৯ ও ২০) ঠাকুরগাঁও-দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও রুটে শুধু ঈদের দিন চলাচল করবে।


আরও খবর
বিশ্ব মরুময়তা দিবস আজ

সোমবার ১৭ জুন ২০২৪




ঈদে মাংস সংরক্ষণ করবেন যেভাবে

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

কোরবানি ঈদে মাংস বিতরণের পরেও অনেকটা মাংস থেকে যায় বাড়তি। আবার পাড়া-প্রতিবেশীদের কাছ থেকেও মাংসের ভাগ পাওয়া যায়। ফ্রিজ ছোট হলে এতো মাংস রাখার জায়গা হয় না। এমন পরিস্থিতিতে অন্যান্য উপায়ে রাখতে পারেন মাংস।

১. লবণ দিয়ে মাংস সংরক্ষণ বেশ প্রাচীন পদ্ধতি। লবণ মিশিয়ে ২৪ ঘণ্টার জন্য রেখে দিন মাংস। এরপর ফ্রিজে রেখে দিন। ১ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে এই মাংস। মাংসের অক্সিডেটিভ ও মাইক্রোবিয়াল পচন প্রতিরোধ করে এই পদ্ধতি।

২. মাংস শুকিয়ে সংরক্ষণ করতে পারেন। এজন্য সরু স্ট্রিপে কাটুন মাংস। এগুলো ৩-৪ মিনিটের জন্য সেদ্ধ করে নিন যাতে ব্যাকটেরিয়া দূর হয়। পানি পুরোপুরি ঝরিয়ে শুকিয়ে নিন। একটি ওভেনে (সর্বনিম্ন সেটিংয়ে) ৮-১২ ঘন্টা বেক করুন। এভাবে ডিহাইড্রেটেড মাংস রেফ্রিজারেশন ছাড়া এয়ার-টাইট পাত্রে ১-২ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে।

৩. রোদে বা চুলায় জ্বাল দিয়ে মাংসের শুঁটকি বানিয়ে ফেলতে পারেন। এজন্য প্রথমে মাংস টুকরো করে কেটে ধুয়ে শুধু হলুদ দিয়ে সেদ্ধ নিন। ভেতরের কাঁচা ভাব চলে না যাওয়া পর্যন্ত সেদ্ধ করবেন। সেদ্ধ হয়ে গেলে পানি ঝরিয়ে ঠান্ডা করুন। এরপর গুনা তারে গেঁথে কড়া রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। মাংসের ভেতরের পানি পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে তার থেকে খুলে মুখবন্ধ টিনে বন্ধ করে রাখুন। রান্নার আগে কিছুক্ষণ গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।

৪. দুই থেকে তিন কেজি মাংস সংরক্ষণের জন্য ৪ টেবিল চামচ বিট লবণ ও ৪ টেবিল চামচ বাদামি চিনি মাখিয়ে নিন প্রথমে। এরপর ১ লিটার ভিনেগারে মাংস পুরোপুরি ডুবানো অবস্থায় ঢেকে রেখে দিন।

৫. পরিমাণ মতো লবণ ও হলুদ মেখে মাংস জ্বাল দিন। জ্বাল দিয়ে সংরক্ষণ করতে চাইলে চর্বি রেখে দেবেন মাংসের। প্রতিদিন দুইবার করে জ্বাল দিলে এক থেকে দুই মাস পর্যন্ত রেখে খেতে পারবেন মাংস।

৬. মাংস সংরক্ষণের সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ফ্রিজারে রাখা। তবে রাখার আগে স্লাইস করে কেটে পরিষ্কার করে পানি ঝরিয়ে রাখবেন। দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চাইলে চর্বি ফেলে দিন মাংস থেকে। একবারে বেশি পরিমাণে না রেখে ছোট ছোট ব্যাগে অল্প করে রাখুন। এতে প্রয়োজন মতো বের করে খাওয়া যাবে। একসঙ্গে অনেক মাংস রাখলে ডিফ্রস্ট করতে হবে পুরো অংশই।


আরও খবর
মাংস মেরিনেটে যেসব ভুল নয়

সোমবার ১৭ জুন ২০২৪




দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকলেও মিলবে জাতীয় পরিচয়পত্র: সিইসি

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশের নাগরিক প্রমাণ করতে পারলে দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকলেও মিলবে জাতীয় পরিচয়পত্র। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল এ কথা জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে মন্ত্রণালয় থেকে দ্বৈত নাগরিকত্বের সনদ আনা অর্থহীন বলেও জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার (১০ জুন) সকালে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত কর্মশালায় সিইসি স্বীকার করেন, জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে এখনো জালিয়াতি হচ্ছে। এতে কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। সংশ্লিষ্টদের আগামীতে যেন এমন ঘটনা না ঘটে, সেদিকে নজর রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

সিইসি জানান, জাতীয় পরিচয়পত্র এখনো ১০০ ভাগ চূড়ান্ত পর্যায়ে আসেনি। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, যারা আবেদন করেন তারা সঠিক তথ্য দেন না। একইসঙ্গে যারা তথ্য নেন তারাও সঠিকভাবে তথ্য নিবন্ধন করেন না।’


আরও খবর
বিশ্ব মরুময়তা দিবস আজ

সোমবার ১৭ জুন ২০২৪