আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

‘জওয়ানে’ নয়নতারার চরিত্র নিয়ে যা বললেন শাহরুখ

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

দক্ষিণে নিজের জায়গা শক্ত করার পর সম্প্রতি বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেছেন নয়নতারা। প্রথম ছবিতেই তার নায়ক বলিউডের বাদশা শাহরুখ খান। গত ৭ সেপ্টেম্বর মুক্তি পেয়েছে অ্যাটলি পরিচালিত ছবি জওয়ান। ছবিতে দীপিকা পাড়ুকোন থাকা সত্ত্বেও শাহরুখ ও নয়নতারার রসায়ন নজর কেড়েছে দর্শক ও অনুরাগীদের।

তবে ছবি মুক্তির পরে ছবিতে নিজের চরিত্রের স্ক্রিন টাইমে বেজায় অসন্তুষ্ট নয়নতারা। এমনকি তার চরিত্রকে যথার্থ গুরুত্ব না দেওয়ার জন্য পরিচালকের উপর বেশ চটেছেন তিনি। শোনা গিয়েছিল, এরপর নাকি বলিউডে আর কোনো ছবিতে কাজ করতে চান না অভিনেত্রী। অভিনেত্রীর এই অভিযোগের ভিত্তিতে এবার মুখ খুললেন শাহরুখ নিজে।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক অনুরাগী শাহরুখের উদ্দেশে লেখেন, ছবিতে তার ও নয়নতারার মেয়ে সুজির সমীকরণ খুব পছন্দ হয়েছে তার। শুধু তাই-ই নয়, নয়নতারার চরিত্রে নর্মদাকে সিঙ্গেল মাদার হিসেবে যেভাবে তুলে ধরা হয়েছে, তারও প্রশংসা করেছেন ওই অনুরাগী।

ওই অনুরাগীকে উত্তর দিতে গিয়ে শাহরুখ বলেন, নর্মদার চরিত্রটা আমারও খুব ভালো লেগেছিল। দুর্ভাগ্যবশত, ছবির প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ওই চরিত্রে জায়গা কিছুটা কমাতে হয়েছে। যার ফলে স্ক্রিন টাইম কমেছে নর্মদার। তবে চরিত্রটা সত্যিই অসাধারণ ছিল। 

আরও পড়ুন>> বিয়ের আগেই মা হওয়ার ঘোষণা নায়িকার

তবে কি নয়নতারার অভিমান ভাঙানোর উদ্দেশ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পাতায় তার প্রশংসা করলেন শাহরুখ? নেটাগরিকদের তেমনই অনুমান।

নয়নতারার অভিযোগ, তাকে ও তার চরিত্রকে নাকি রীতিমতো উপেক্ষা করা হয়েছে ছবিতে। বরং বিশেষ চরিত্র হওয়া সত্ত্বেও দীপিকা তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। এই ক্ষোভ থেকেই আগামী দিনে বলিউডে আর কোনো ছবি করতে চান না অভিনেত্রী।

শুধু তাই-ই নয়, অ্যাটলির উপরেও বেশ চটেছেন নায়িকা। তার সঙ্গেও ভবিষ্যতে আর কাজ করবেন কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। যদিও নয়নতারার ঘনিষ্ঠরা বলছেন, এই সব অভিযোগ একদমই মিথ্যা। অ্যাটলিকে জন্মদিনে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন নয়নতারা।


আরও খবর



‘চার মাসে নির্যাতনে ৩৬ শ্রমিকের মৃত্যু’

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গতকাল মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) পর্যন্ত ১২৯ জন শ্রমিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এসব ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৩৬ জন। আহত হয়েছেন ২১৩ জন।

শ্রমিক নির্যাতনের এসব ঘটনা ঘটেছে কারখানা, বাসাবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং সড়ক ও নৌপথে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর পাশাপাশি মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এইচআরএসএসের তথ্যে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত দেশে ৯২টি শ্রমিক নির্যাতনের ঘটনায় ২৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১২৮ জন। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা সরঞ্জামের অভাবে দুর্ঘটনায় ৪৪ জন শ্রমিক মারা গেছেন। এ সময়ে সাতটি গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনায় ছয়জন নিহত হয়েছেন।

এ ছাড়া এপ্রিল মাসে ৩৭টি শ্রমিক নির্যাতনের ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১১ জন শ্রমিক। এ সময়ে নির্যাতনে আহত হয়েছেন ৮৫ জন। এপ্রিল মাসে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা সরঞ্জামের অভাবে দুর্ঘটনায় ১৭ জন শ্রমিক মারা গেছেন।


আরও খবর



ওপারের গোলার বিকট শব্দে কেঁপে উঠছে টেকনাফ

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি এবং সামরিক বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ অব্যাহত আছে। নিজেদের নিয়ন্ত্রণ টিকিয়ে রাখতে দু'পক্ষ সব ধরনের আক্রমণ চালাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ও সাবরাং সীমান্তসহ পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় ওপারের মুহুর্মুহু বোমা বিস্ফোরণ এবং মর্টারশেলের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। গোলার শব্দের স্থানীয় লোকজন আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন।

টেকনাফ পৌরসভার বাসিন্দা রুহুল আমিন বলেন, সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে ব্যাপক গোলার শব্দে এপার কেঁপে উঠছে। দীর্ঘদিন এই এলাকায় গোলার শব্দ শোনা না গেলেও আজ ভোর থেকে বড় ধরনের গোলার শব্দ পাচ্ছি। মনে হচ্ছে বোমা এসে এপারে পড়ছে।

সকাল থেকে ভারী গোলার বিকট শব্দ পাওয়া যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ পৌরসভার কাউন্সিলার মো. মনিরুজ্জামান। তিনি বলেন, রাখাইনের চলমান যুদ্ধে এপারে ভারী গোলার বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। এ ধরনের গোলার আওয়াজে মানুষের মাঝে আতঙ্ক বাড়াচ্ছে।

হ্নীলা সীমান্তের আব্দুর গফুর বলেন, ওপার থেকে সকালে ভয়ংকর কয়েকটি শব্দ শুনেছি। মনে হয়েছে বোমা বিস্ফোরণের শব্দ। দিনের বিভিন্ন সময়ে বড় ধরনের কয়েকটি বিকট শব্দ শোনা গেছে।

টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আব্দুস সালাম বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে গোলাগুলির শব্দ এপারে শোনা যাচ্ছে বলে স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন। সীমান্তে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে, মিয়ানমারে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরাকান আর্মির সঙ্গে দেশটির সেনাবাহিনীর তুমুল সংঘর্ষ চলছে। আরাকান আর্মি মংডু টাউনশিপ দখল করে নেয় বলে খবর পাওয়া গেছে। টিকতে না পেরে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিজিপি সদস্যরা দলে দলে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে আশ্রয় নিচ্ছে। গত দুই দিনে টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে শতাধিক মিয়ানমারের বিজিপি সদস্য এপারে আশ্রয় নিয়েছে।

এ বিষয়ে কোস্টগার্ড চট্টগ্রাম পূর্ব জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তাহসিন রহমান বলেন, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ৮৮ বিজিপিকে আমরা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর কাছে হস্তান্তর করেছি। সীমান্তে যেকোনও পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত আছি।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত দুই দিনে নাফ নদ পেরিয়ে টেকনাফের সাবরাং সীমান্তে নৌকায় করে ১০০ বিজিপি সদস্য অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে টেকনাফ কোস্টগার্ড সদস্যদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। পরে তাদের নিরস্ত্র করে হেফাজতে নেওয়া হয়।

এদিকে, টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং থেকে শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত ৫৪ কিলোমিটার এলাকায় নাফ নদে বিজিবি এবং কোস্টগার্ড টহল বৃদ্ধি করেছে। সেটি চলমান এবং যেকোনও পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সবসময় প্রস্তুত কোস্টগার্ড ও বিজিবি।

এ বিষয়ে টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (বিজিবি-২) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, রাখাইনে সংঘাত মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তবে এর জের ধরে যাতে রোহিঙ্গা বা অন্য কোনও গোষ্ঠী বাংলাদেশে ঢুকতে না পারে সেজন্য সীমান্তে অতিরিক্ত বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।'


আরও খবর



ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আগামীকাল ১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস’ উপলক্ষে আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো বাণীতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৬ মে ফারাক্কা দিবস’ আমাদের জাতীয় আন্দোলনের এক ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ দিন। আজ থেকে ৪৮ বছর আগে অবিসংবাদিত মজলুম জননেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ডাকে সারাদেশ থেকে লাখো জনতা ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত গঙ্গা নদীর পানি আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ন্যায্য হিস্যা আদায়ের সংগ্রামে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল লংমার্চে অংশ নেয়। ভারতে গঙ্গা নদীর ফারাক্কা পয়েন্টে বাঁধ নির্মাণ করে অভিন্ন নদীর পানি একতরফা প্রত্যাহার শুরু করা হয়। যার ফলে বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল আজ প্রায় মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে। ওই এলাকায় পানিসহ নানাবিধ প্রাকৃতিক ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে। জীববৈচিত্র ও পরিবেশগত মানকে বিবেচনা না করে এবং প্রাকৃতিক ও মানবিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের মতামতকে অগ্রাহ্য করে ভারতকে কয়েক দিনের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ফারাক্কা বাঁধ চালুর অনুমতি দেয়। কিন্তু সেই বাঁধ অব্যাহতভাবে আজ পর্যন্ত চালু আছে। এই বাঁধ এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।”

মির্জা ফখরুল বলেন, তৎকালীন আওয়ামী সরকারের কারণে এ দেশের জনগণ পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত। এই বঞ্চনা ও দেশের প্রকৃতির বিপর্যয়ে জনদুর্দশারআশংকায় প্রাজ্ঞ ও দূরদর্শী মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানী জনগণকে সাথে নিয়ে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল করে ভারত সরকারের নিকট প্রতিবাদ করেন এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের নিকট বিষয়টি তুলে ধরেন। তখন থেকে ব্যাপক মানববিপর্যয় সৃষ্টিকারী ফারাক্কা বাঁধের বিষয়টি আন্তর্জাতিক পরিসরে আলোচিত হতে থাকে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমি মনে করি আজও ফারাক্কা দিবসের তাৎপর্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। আন্তর্জাতিক আইন—কানুন ও কনভেনশনের তোয়াক্কা না করে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত ৫৪টি অভিন্ন নদীতে একের পর এক বাঁধ নির্মাণে নদীর ধারাকে বাধাগ্রস্ত করে একতরফা নিজেদের অনুকুলে পানি প্রত্যাহার বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ নিষ্ফলা উষর ভূমি হয়ে উঠার আলামত ইতোমধ্যেই ফুটে উঠেছে।’


আরও খবর



হলফনামায় যে পরিমাণ সম্পত্তি দেখালেন কঙ্গনা রানাওয়াত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের অন্যতম অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। রিল থেকে রিয়েল লাইফে বেশ আলোচিত। ভারতের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল বিজেপির কড়া সমর্থক তিনি।

এবার হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন কঙ্গনা। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পরেই সম্পত্তির পরিমাণ নিয়ে ভক্তদের মাঝে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা।

কঙ্গনা হলফনামায় জানিয়েছে, তার বাড়ি-গাড়ি থেকে শুরু করে প্রায় ৯১ কোটি টাকা হয়েছে। পাশাপাশি প্রায় ১৭ কোটি টাকার দেনা রয়েছে এ অভিনেত্রীর।

হলফনামা থেকে জানা যায়, মুম্বাইয়ে তিনটি বাড়িসহ প্রযোজনা সংস্থা রয়েছে। একটি বাংলো রয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৫ কোটি টাকা। কয়েক বছর আগে জন্মভূমি মানালিতে একটি বাড়ি বানিয়েছে যার বাজারমূল্যও প্রায় ১৬ কোটি টাকা। চণ্ডীগড়ে বেশ কিছু সম্পত্তি রয়েছে।

এছাড়া কঙ্গনার প্রায় সাড়ে ৬ কেজি গয়না রয়েছে। এবং রুপো রয়েছে ৬০ কেজির মতো। যার মূল্য প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা। ব্যাংকে রয়েছে  ১.৩২ কোটি টাকা। অভিনেত্রীর বেশ কিছু বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে, সঙ্গে একটি স্কুটারও আছে। ২০২২-২০২৩ অর্থ-বছরে অভিনেত্রীর বার্ষিক আয় ছিল ৪ কোটি।

উল্লেখ্য, কঙ্গনা রানাওয়াত তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং চারবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছেন। পাঁচবার ফোর্বস ইন্ডিয়ার সেরা ১০০ সেলিব্রিটির তালিকায় জায়গা পেয়েছেন তিনি। ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত কুইন ছবিতে অসাধারণ অভিনয়ের জন্য তাকে বলিউডের রানি বলা হয়। বিভিন্ন সময় বির্তকের কারণে সংবাদ শিরোনামে এসেছেন তিনি।


আরও খবর



গাজায় নিহতদের ৫৬ শতাংশ নারী ও শিশু: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। টানা সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে চালানো এই হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন প্রায় ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি। নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

জাতিসংঘ বলছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত ফিলিস্তিনিদের অন্তত ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু। বুধবার (১৫ মে) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

জাতিসংঘ বলছে, গাজা যুদ্ধে নিহত হাজার হাজার মানুষের মধ্যে অন্তত ৫৬ শতাংশ নারী ও শিশু। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলের নিরলস আগ্রাসনে অন্তত ৩৫ হাজার ১৭৩ জন নিহত হয়েছেন।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত গাজায় নিহতদের মধ্যে প্রায় ২৫ হাজার জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ৪০ শতাংশ পুরুষ, ২০ শতাংশ নারী এবং ৩২ শতাংশ শিশু এবং ৮ শতাংশ বয়স্ক মানুষ রয়েছেন।

মঙ্গলবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মুখপাত্র ক্রিশ্চিয়ান লিন্ডমেয়ার বলেছেন, নতুন এই পরিসংখ্যাটি এখন পর্যন্ত সরবরাহ করা তথ্যগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ব্যাপক’।

তিনি জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেন, অজ্ঞাত পরিচয়ের ক্ষেত্রে একই অনুপাত প্রয়োগ করলে এবং নিহত বয়স্ক নাগরিকদের অর্ধেক নারী হলে এটা আশা করা যেতেই পারে যে, নিহত ৩৫ হাজারেরও বেশি মানুষের মধ্যে অন্তত ৫৬ শতাংশ নারী ও শিশু’ রয়েছে।

এদিকে জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকার বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের প্রধান বলেছেন, গত বছরের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় ১৯০ জনেরও বেশি জাতিসংঘ কর্মী নিহত হয়েছেন।

ক্যাথরিন রাসেল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলেছেন, সেবা করার সময় মানবতাবাদীদের অবশ্যই সবসময় সুরক্ষিত রাখতে হবে।’


আরও খবর