আজঃ বুধবার ১৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

জনপ্রশাসন পদক পাচ্ছেন ২৮ ব্যক্তি ও দুই প্রতিষ্ঠান

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ জুলাই ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে আগামী ৩১ জুলাই দেওয়া হবে বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

জানা গেছে, সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের ২৮ জন কর্মকর্তা, একটি মন্ত্রণালয় ও একটি প্রতিষ্ঠান এই পদক পাচ্ছে। ২৮ জন ব্যক্তির মধ্যে ২৩ জন পাবেন দলগত শ্রেণিতে এবং ব্যক্তিগত শ্রেণিতে পদক পাচ্ছেন পাঁচজন কর্মকর্তা। আগে এই পদকের নাম ছিল শুধু জনপ্রশাসন পদক। ২০২২ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে দেওয়া হচ্ছে বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক

সরকারি কর্মচারীদের উদ্ভাবনী ও কৃতিত্বপূর্ণ কাজে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ২০১৬ সাল থেকে দেশে জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস পালন করা হয়। জাতিসংঘ দিবসটি ২৩ জুন পালন করলেও বাংলাদেশ তা পালন করে ২৩ জুলাই। দিবসটি সরকারের শ্রেণিভুক্ত দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য হলো সবার আগে সুশাসন, জনসেবায় উদ্ভাবন

আরও পড়ুন>> রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে ভোগান্তি হলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ হতে পারে

আগামী ৩১ জুলাই রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এই পদক তুলে দেওয়া হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পদকপ্রাপ্তরা একটি করে স্বর্ণপদক, সম্মাননাপত্র ও ক্রেস্ট এবং ব্যক্তিগত অবদানের জন্য দুই লাখ এবং দলগত অবদানের জন্য পাঁচ লাখ করে টাকা পাবেন।

দলগত অবদানের ক্ষেত্রে দলের সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা হবে পাঁচজন। প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে শুধু স্বর্ণপদক, ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র প্রদান করা হবে। পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা নামের শেষে বঙ্গবন্ধু পাবলিক অ্যাডমিনেস্ট্রেশন অ্যাওয়ার্ড (বিপিএএ) ব্যবহার করতে পারবেন। সরকারি আনুষ্ঠানিক কর্মসূচিতে পোশাকের সঙ্গে জনপ্রশাসন পদকের মনোগ্রাম ব্যবহার করতে পারবেন।

এবার যারা পদক পাচ্ছেন:

হৃদরোগ চিকিৎসাসেবা উন্নয়নে অবদান রাখায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে পদক পাচ্ছে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট। নীতি ও প্রশাসনিক পদ্ধতির সংস্কার ক্যাটাগরিতে অবদানের জন্য মনোনীত হয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। নীতি ও পদ্ধতির সংস্কার করে এবং ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমে সরকারের বিপুল পরিমাণ আর্থিক সাশ্রয় হওয়ায় খাদ্য মন্ত্রণালয় এ পদক পাচ্ছে।

আরও পড়ুন >> অভিষেক ম্যাচে দলকে জয়ের মুখ দেখালেন মেসি

এ ছাড়া সাধারণ প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা শ্রেণিতে দলগতভাবে এই পদক পাচ্ছেন পাঁচজন। তারা হলেন- লক্ষ্মীপুর জেলার সাবেক জেলা প্রশাসক (বর্তমানে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের উপসচিব) মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ, লক্ষ্মীপুরের সিভিল সার্জন ডা. আহম্মদ কবীর, জেলার সাবেক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) নূর-এ আলম, সদর উপজেলার সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান হোসেন ও রায়পুর উপজেলার ইউএনও অনজন দাস।

অর্থনৈতিক উন্নয়ন শ্রেণিতে মনোনীত হয়েছেন চারজন কর্মকর্তা। এর মধ্যে রয়েছেন শরীয়তপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক (বর্তমানে বরিশাল বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার) পারভেজ হাসান, জেলার কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের সাবেক উপপরিচালক মতলুবর রহমান, জাজিরা উপজেলার ইউএনও কামরুল হাসান সোহেল এবং জাজিরা উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা জামাল হোসেন।

পরিবেশ উন্নয়ন শ্রেণিতে মনোনীত হয়েছেন পাঁচজন। তারা হলেন- হবিগঞ্জের সাবেক জেলা প্রশাসক (বর্তমানে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের উপসচিব) ইশরাত জাহান, জেলার সাবেক পওর বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহানেওয়াজ তালুকদার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিন্টু চৌধুরী, সহকারী কমিশনার নাভিদ সারওয়ার ও পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী দিলীপ কুমার দত্ত।

উন্নয়ন প্রশাসন শ্রেণিতে এই পদক পাচ্ছেন খাগড়াছড়ি জেলার সাবেক জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব কে এম ইয়াসির আরাফাত, জেলার সাবেক সহকারী কমিশনার বাসুদেব কুমার মালো ও সাবেক সহকারী কমিশনার শেখ নওশাদ হাসান।

আরও পড়ুন >> ঝালকাঠিতে দুর্ঘটনায় ১৭ মৃত্যু: সেই বাসচালক গ্রেপ্তার

বিশেষ দুর্যোগ ও সংকট মোকাবেলায় অবদানের জন্য ব্যক্তিগতভাবে পদক পাচ্ছেন গাজীপুর জেলার সিভিল সার্জন ডা. মো. খায়রুজ্জামান, সামাজিক উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা শ্রেণিতে সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার সাদি উর রহিম জাদিদসহ পাঁচজন কর্মকর্তা।


আরও খবর



ঘরে বসেই করা যাবে ডেঙ্গু পরীক্ষা, দাম পড়বে ১২০ টাকা

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

ঘরে বসেই ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট। বাংলাদেশ রেফারেন্স ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল মেজারমেন্টস্-বিআরআইসিএম ডেঙ্গু র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন কিটটি তৈরি করেছে। যা ডেঙ্গুর সব ধরনের সেরোটাইপ শনাক্ত করতে সক্ষম।

সংস্থাটি বলেছে, কোনো সরকারি বা বেসরকারি সংস্থার কাছ থেকে অর্ডার পেলেই তারা কিট উৎপাদন শুরু করতে পারে।

গত জানুয়ারিতে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ) কিটটির বাণিজ্যিক উৎপাদনের অনুমোদন দেয়।

ডিজিডিএর উপ-পরিচালক মো. আব্দুল মালেক জানান, সবকিছু যাচাই-বাছাই করার পর, আমরা বিআরআইসিএমকে ড্রাগ লাইসেন্স দিয়েছি। এই বছরের ১৫ জানুয়ারি থেকে কিট উৎপাদন শুরু করার অনুমোদন দিয়েছি।

বাংলাদেশ সরকারকে বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে বিদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক টেস্ট কিট আমদানি করতে হয়। কর্মকর্তারা বলেছেন, যদি সরকারি হাসপাতালগুলো স্থানীয় পরীক্ষার কিট ব্যবহার করে তবে এটি ফরেক্সের ওপর চাপ কমিয়ে দেবে।

বিআরআইসিএম-এর মহাপরিচালক মালা খান জানান, ২০২১ সাল থেকে যখন দেশে ডেঙ্গু বাড়তে শুরু করে তখন থেকে আমরা কিট তৈরির কাজ করি। প্রোটোকলটি তৈরির পর ২০২২ সালের মার্চ মাসে এটি বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল (বিএমআরসি) এর কাছে জমা দেই। পরে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারেল সেন্টারে ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের আগস্ট মধ্যে কিটটির ক্লিনিকাল ট্রায়াল হয়। আমরা যে কিট তৈরি করেছি সব করসহ এর দাম হবে ১২০ টাকা, যা আমদানি করা কিটের চেয়ে সস্তা।

মালা খানের নেতৃত্বে মামুদুল হাসান রাজু, রাইসুল ইসলাম রাব্বি, জাবেদ বিন আহমেদ, খন্দকার শরীফ ইমাম, মো রাহাত, নাফিসা চৌধুরী এবং মো. সোহেলসহ একদল বিজ্ঞানী কিটটি তৈরি করেন। মালা বলেন, 'জিকা, চিকুনগুনিয়া এবং কোভিড-১৯ এর মতো অন্যান্য ধরনের ভাইরাসের সঙ্গে কিটটির কোনো ক্রস-রিয়েকশন নেই।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম জানান, এটি খুবই ভালো খবর। যে কোনো পণ্য কেনার জন্য আমাদের পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। আমরা আমাদের স্থানীয় পণ্যের প্রচার করতে চাই। সবগুলো মানদণ্ড পূরণ হলে আমরা অবশ্যই কিটটি কিনব।


আরও খবর



জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার, জাসদ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাসের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে পৃথক শোক বার্তায় তারা প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এর আগে, সকাল সাড়ে ৯টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের আইসিইউতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নারায়ণ দাস। তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে, স্ত্রী ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

১৯৭০ সালের ৬ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নং কক্ষে রাত ১১টার পর পুরো পতাকার নকশা শেষ করেন শিব নারায়ণ দাস। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১ এর ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়। ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে শিব নারায়ণ দাশের নকশা করা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

শিব নারায়ণ দাসের জন্ম কুমিল্লায়। তার পিতা সতীশচন্দ্র দাস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনারা তাকে ধরে নিয়ে হত্যা করে। শিব নারায়ণ দাসের স্ত্রীর নাম গীতশ্রী চৌধুরী এবং তাদের সন্তান অর্ণব আদিত্য দাস।


আরও খবর



দুপুরে দেশের উদ্দেশে আল হামরিয়া বন্দর ছাড়বে এমভি আব্দুল্লাহ

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দরে নোঙর করা সোমালি জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ আজ রবিবার দেশের উদ্দেশে রওনা হবে।

এর আগে গতকাল শনিবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে ৫৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লা খালাস শেষ করে জাহাজটি।

আজ রবিবার দুপুরে ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি দেশের উদ্দেশে রওনা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাহাজ মালিক পক্ষ কেএসআরএম গ্রুপ। তবে জাহাজটি চট্টগ্রাম পৌঁছাতে মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ লেগে যাবে।

জাহাজের মালিকপক্ষ কবির গ্রুপের মিডিয়া কর্মকর্তা মিজানুল ইসলাম বলেন, শনিবার দুবাইয়ের আল-হামরিয়া বন্দরের জেটিতে থাকা এমভি আবদুল্লাহতে কার্গো (পণ্য) লোড করা শেষ হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, রবিবার দিনের বেলায় জাহাজটি বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হবে। তবে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাতে তাদের সময় লাগবে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত।

জলদস্যূ মুক্ত হয়ে গত ২২ এপ্রিল সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে ভেড়ে জাহাজটি। তখন সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবু জাফরসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং জাহাজ পরিচালনাকারী এসআর শিপিংয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ২১ এপ্রিল এমভি আবদুল্লাহ ওই বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছায়।


আরও খবর



কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী ২ দিনের রিমান্ডে

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানের স্ত্রী মোছা. সেহেলা পারভীনের (৫৪) দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রোববার (২১ এপ্রিল) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালত তার রিমান্ডের আদেশ দেন।

এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগের পরিদর্শক মো. আমিরুল ইসলাম তাকে আদালতে হাজির করে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। তার পক্ষে আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গত ১ এপ্রিল একই অভিযোগে গ্রেপ্তার হন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামান। শামসুজ্জামানকে জিজ্ঞাসাবাদে শেহেলা পারভীনের নাম উঠে আসে। শনিবার সেহেলা পারভীনকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।


আরও খবর



স্বজনদের কাছে ফিরলেন এমভি আবদুল্লাহর নাবিকরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

অবশেষে স্বজনদের কাছে ফিরেছেন জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্ত হওয়া এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিক। মঙ্গলবার (১৪ মে) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে নাবিকদের নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছায় এমভি জাহান মনি-৩।

এর আগে দুপুর ১২ টার দিকে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া থেকে নাবিকদের নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় জাহাজটি।

পরে ২৩ নাবিককে বরণ করে নেয় বন্দর কর্তৃপক্ষ। এ সময় নাবিকদের স্বজনরাও উপস্থিত ছিলেন। বন্দরে পৌঁছার পর সেখানে উপস্থিত সকলের প্রতি হাত নেড়ে অভিবাদন জানান নাবিকরা। বন্দরে বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা শেষে যে যার বাড়ির উদ্দেশ্যে নাবিকদের রওনা দেয়ার কথা।

এর আগে, দুপুর ১২ টার দিকে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া থেকে নাবিকদের নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এমভি জাহান মনি-৩। সোমবার বিকেলে নাবিকদের নিয়ে এমভি আবদুল্লাহ জাহাজটি কুতুবদিয়া বহির্নোঙরে ভিড়ে। সেখানে চলছে চুনাপাথর খালাস কার্যক্রম। এমভি আবদুল্লাহর দায়িত্ব নিয়েছে নতুন ২৩ নাবিক।

এর আগে, গত ১২ মার্চ মোজাম্বিকের মাপুতো বন্দর থেকে কয়লা পরিবহন করে আমিরাত যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে। ১৪ এপ্রিল ভোরে মুক্তিপণ পাওয়ার পর জলদস্যুমুক্ত হয় জাহাজটি।

পরে জাহাজটি ২২ এপ্রিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছায়। সেখানে কয়লা খালাসের পর আরেকটি বন্দর থেকে ৫৬ হাজার টন চুনাপাথর লোড করার পরে জাহাজটি ৩০ এপ্রিল ভোরে আরব আমিরাত ত্যাগ করে।


আরও খবর