আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

হাথুরুসিংহেকে ‘শোকজ’ করবেন পাপন!

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

প্রায় শেষের পথে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দশম আসর। এমন সময়ে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে রীতিমতো বোমা ফাটিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। সম্প্রতি ক্রিকেটভিত্তিক ভারতীয় ওয়েবসাইট ইএসপিএনক্রিকইনফোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিপিএলের মান খুবই নিম্ন বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

বিপিএল নিয়ে হাথুরুসিংহের এমন মন্তব্য নিয়ে মুখ খুলেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) এবং যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন। বিসিবির সঙ্গে চুক্তিতে থাকার পরও এমন মন্তব্য হাথুরুসিংহে করতে পারেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে পাপন বলেন, প্রথমে দেখতে হবে তিনি নিয়ম ভঙ্গ করেছেন কি না। আমাদের যেই নিয়ম আছে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিব। প্রথম কথা হচ্ছে এটি।

তবে বিষয়টি এখনো দেখেননি বলে দাবি করেছেন পাপন। দ্বিতীয় কথা হিসেবে পাপন বলেন, তিনি (হাথুরুসিংহে) কোনো জায়গায় এমন কিছু বলেছেন কি না যেটা বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য; সেটা যে ধরনেরই হোক, ঘরোয়া ক্রিকেট হোক, খেলোয়াড় হোক, বিপিএল হোক, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হোক, যেটা কি না নেতিবাচক বার্তা বহন করে। তাহলে অবশ্যই তাকে জিজ্ঞেস করা হবে। অবশ্যই শোকজ (কারণ দর্শানোর নোটিস) করা হবে।

বিপিএল বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট উন্নয়নে কোনো অবদান রাখতে পারেনি উল্লেখ করে হাথুরুসিংহে বলেছিলেন, বাংলাদেশে উপযুক্ত কোনো টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট নেই। শুনতে খুবই অস্বাভাবিক লাগবে। কিন্তু আমি যখন বিপিএল দেখি, অনেক সময় টিভি বন্ধ করে দেই। কিছু খেলোয়াড় তো ওই মানের মধ্যেই পড়ে না।

তিনি আরও বলেন, যে পদ্ধতি মেনে চলছে সেটা নিয়ে আমার আপত্তি আছে। আইসিসির এসব ক্ষেত্রে এগিয়ে আসা উচিত। কিছু নিয়ম তো অবশ্যই থাকা উচিত। বিশেষ করে একই সময়ে একজন খেলোয়াড় একটি টুর্নামেন্ট খেলছে, পরে দেখা গেলো আরেকটিতেও অংশ নিচ্ছে। বিষয়টা পুরোপুরি সার্কাসের মতোন। খেলোয়াড়রা সুযোগের কথা বলবে; কিন্তু এটা সঠিক নয়। এমনটা হলে দর্শকরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। আমি নিজেও সেটা হারিয়ে ফেলেছি।

বিপিএলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের মূল ভূমিকায় রাখা উচিত বলে মনে করেন হাথুরু, আমাদের এমন টুর্নামেন্ট হওয়া উচিত যেখানে স্থানীয় খেলোয়াড়রা টপ তিন নম্বরে ব্যাট করতে পারে বাংলাদেশের বোলাররা বল করবে ডেথে। তাহলে আমরা আর কোন জায়গা থেকে শিখবো? আমাদের তো এই একটাই টুর্নামেন্ট।


আরও খবর



হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ২০ মিনিটে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান-২ এর বাসভবন ফিরোজায় ফেরেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার জানান, গতকাল সন্ধ্যার পর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। গতকাল এবং আজ তার কিছু শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে। মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে রাতে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান তিনি।

গতকাল বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছিল, খালেদা জিয়ার ফুসফুসে পানি জমেছিল। সেটার চিকিৎসার জন্যই গতকাল হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল তাকে।


আরও খবর



ভাঙ্গুড়ায় লুঙ্গি পেঁচিয়ে কৃষকের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুন হোসেন, পাবনা

Image

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় খোলায় ধান পরিস্কারের সময় ফ্যানের সঙ্গে লুঙ্গি পেঁচিয়ে আহত জহির সরদার (৪৫) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার তাকে উন্নত চিকিৎসার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নিহত জহির সরদারের ছোট ভাই আ: মজিদ সরদার।

ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার অষ্টমনিষা ইউনিয়নের ভাঙ্গাপাড়া গ্রামে জনৈক মহসিন হাজীর বাড়ীর সামনে ধানের খোলায়। নিহত জহির ওই গ্রামের মো: আবু বক্কার সরদারের ছেলে। পেশায় তিনি কৃষক ও তিন সন্তানের জনক।

জানা গেছে, এ বছর জহির তার নিজের কৃষি জমিতে বোরো ধান রোপন করেন। বুধবার ধান কেটে তা মাড়াই করেন। এরপর বিকালে সেই ধান ভাঙ্গাপাড়া গ্রামে জনৈক ব্যক্তির ধানের খোলায় ইঞ্জিন চালিত পাওয়ার টিলারের সাথে স্টিলের বড় (খাঁচা ছাড়া) ফ্যান লাগিয়ে বাতাস দিয়ে পরিস্কার করছিলেন। এ সময় অসাবধানতায় তার পরনের লুঙ্গি ফ্যানের সাথে পেঁচিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা জহিরকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ সময় তার অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: পাবনা

আরও খবর



কুষ্টিয়ায় গ্যাস লাইট বিস্ফোরণে ঝলসে যাওয়া কিশোরের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া

Image

কুষ্টিয়ায় গ্যাস লাইট বিস্ফোরণে ঝলসে যাওয়ার দুই সপ্তাহ পর সাজিদ (১৬) নামের এক কিশোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালের দিকে ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাজিদ মৃত্যুবরণ করে।

মৃত সাজিদ কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির পরিচালক আব্দুর রহিম লাল্টুর ছেলে।

উল্লেখ্য, গত ২৫ এপ্রিল গ্যাস লাইট বিস্ফোরণে ওই কিশোরের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় মারাত্মকভাবে পুড়ে গুরুতর আহত হয় । পরে তাকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকাস্থ শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।


আরও খবর



বাউফলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
পটুয়াখালী প্রতিনিধি

Image

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মো. বেল্লাল হোসেন নামে এক স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। রবিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

মৃত বেল্লাল হোসেন উপজেলার দাসপাড়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মো. তাজউদ্দিনের ছেলে ও ওই বিদ্যালয়ের ভোকেশনাল বিভাগের ১০ম শ্রেণির ছাত্র।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফেরদৌসি শিরীন জানান, রবিবার বেলা ১১টার দিকে সবার অগোচরে বেল্লাল বিদ্যালয়ের ছাদে উঠলে ছাদের পাশে তারে বিদ্যুতায়িত হয়। বিকট শব্দ পেয়ে বিদ্যালয়ের অন্য শিক্ষার্থীরা ছাদে উঠে দেখতে পায় বেল্লাল ছাদে ছটফট করছে। পরে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বেল্লালকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার সাহা বলেন, নিহত শিক্ষার্থীর চিকিৎসা শুরুর আগেই তার মৃত্যু হয়।

বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শোণিত কুমার গায়েন বলেন, নিহতের পরিবার থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



আবার আটকে গেল এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ঠিকাদারি কোম্পানি ইতাল-থাইয়ের শেয়ার চীনের সাইনোহাইড্রো করপোরেশনের কাছে হস্তান্তরে দুই সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করেছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আট সদস্যের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

এর ফলে বিচারিক প্রক্রিয়ায় আবার আটকে যাওয়ায় সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার প্রকল্পে নির্মাণকাজে ফের বিলম্ব হওয়ার শঙ্কা তৈরি হলো।

গত সোমবার সাইনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে শেয়ার হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেন হাইকোর্ট। কিন্তু বাদী পক্ষের আবেদনে হাইকোর্টের ওই আদেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

এ দিন আদালতে ইতালিয়ান-থাইয়ের পক্ষে শুনানি করেন এ এম আমিন উদ্দিন, শেখ মোহাম্মদ মোরসেদ, ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ ফারুক ও ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল। আর সাইনোহাইড্রোর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী, ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান।

ইতাল-থাই কোম্পানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে তাদের শেয়ার সাইনোহাইড্রোর কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। এতে হঠাৎ করেই নির্মাণ কাজ থেমে যায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মগবাজার অংশে। চলতি বছরেই অগ্রাধিকারমূলক উন্নয়ন প্রকল্প ঢাকা এক্সপ্রেসওয়ে পুরোপুরি চালু হওয়ার কথা। কিন্তু তিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দ্বন্দ্বে এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়।

তিন কোম্পানির এ দ্বন্দ্ব অবশ্য শুরু হয় বেশ কয়েক বছর আগে। ২০১১ সালে দেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ পায় থাইল্যান্ডের কোম্পানি ইতাল-থাই। তবে অর্থ জোগাড় করতে ব্যর্থ হওয়ায় আট বছরেও কাজ শুরু করতে পারেনি কোম্পানিটি। ২০১৯ সালে ইতাল-থাইয়ের সঙ্গে চীনের দুই কোম্পানি শ্যানডং ইন্টারন্যাশনাল ও সাইনোহাইড্রোকে যুক্ত করে শুরু হয় কাজ। এ কাজে তিন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার যথাক্রমে ৫১, ৩৪ ও ১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এক্সপ্রেসওয়ের নির্বাহী প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, চুক্তি অনুযায়ী নির্মাণ ব্যয়ের ৭৩ শতাংশের জোগান দেবে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। আর ২৭ শতাংশ দেবে বাংলাদেশ সরকার। কিন্তু থাইল্যান্ডভিত্তিক ইতাল-থাই কিস্তির টাকা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তাদের শেয়ার দাবি করে সাইনোহাইড্রো। এ নিয়ে সিঙ্গাপুরে শুরু হয় আরবিট্রেশন। এদিকে বিষয়টি হাইকোর্টে নিয়ে যায় ইতাল-থাই। এরই মধ্যে প্রকল্পে ঋণ সহায়তা স্থগিত করে দেয় দুটি চীনা ব্যাংক। তিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের চলা দ্বন্দ্বে থমকে যায় রাজধানীর যানজট নিরসনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কাজ। শঙ্কায় এখন পুরো প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ করা নিয়েও।

বিওওটি ভিত্তিতে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকার কাওলা থেকে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প নেওয়া হয় ২০০৯ সালে। ২০১১ সালে নির্মাণ চুক্তি হয়। সাড়ে তিন বছরের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সময়মতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যায়নি।

আনুষ্ঠানিক নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি। গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর কাওলা থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত সাড়ে ১১ কিলোমিটার দূরত্ব অংশ উদ্বোধন করা হয়। পরদিন এই অংশে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। গত ২০ মার্চ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি) গেট-সংলগ্ন র‍্যাম্প যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে প্রকল্পে ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৫৭ কোটি টাকা।


আরও খবর