আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

ঘুষ দাবি করায় স্যানিটারি ইন্সপেক্টরকে গণধোলাই

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পণ্যে ভেজাল আছে অভিযোগ তুলে হাটের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ঘুষ দাবি করায় সিরাজগঞ্জের তাড়াশে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও তার এক সহযোগীকে উত্তেজিত জনতা গণধোলাই দিয়ে আটকে রাখার ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদেরকে জনতার কবল উদ্ধার করে।

বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকালে তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফজলে আশিক এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার ধামাইচ গ্রামীণ হাটে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা গেছে, তাড়াশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মরত স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এস.এম. শহিদুল ইসলাম রন্টু ও হাসপাতালের নৈশ প্রহরী গোরাচাঁদ ধামাইচ হাটে গিয়ে ভেজাল পণ্যের অভিযোগ তুলে ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে মোটা অংকের ঘুষ দাবি করেন। ব্যবসায়ীরা ঘুষ দিতে অস্বীকার করলে তাদেরকে জেল জরিমানার ভয় দেখিয়ে খারাপ ব্যবহার করে। এ সময় উত্তেজিত জনতা তাদেরকে গণপিটুনি দিয়ে আটকে রাখে। এ ঘটনায় তার জামা ছেড়া অবস্থায় একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এস.এম. শহিদুল ইসলাম রন্টু ও নৈশ প্রহরী গোরাচাঁদকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন।

ধামাইচ বাজারের হোটেল ব্যবসায়ী রাশিদুল ইসলাম বলেন, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এস.এম. শহিদুল ইসলাম রন্টু প্রায়ই হাট বাজারে গিয়ে ব্যবসায়ীদের ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা ঘুষ নিয়ে থাকেন। গতকাল বিকেলে ধামাইচ হাটে এসে অনেক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা নেন। আমার দোকানে এসেও তিনি টাকা দাবি করেন।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এস.এম. শহিদুল ইসলাম রন্টুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি এ বিষয়ে কোনও কথা বলতে রাজি হননি।

তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফজলে আশিক বলেন, খরব পেয়ে পুলিশ পাঠিয়ে ধামাইচ হাট থেকে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এস.এম. শহিদুল ইসলাম রন্টু ও নৈশ প্রহরী গোরাচাঁদকে উদ্ধার করা হয়। পরে রাত ৮টার সময় মুচলেকা দিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তাদেরকে তার জিম্মায় নিয়ে যান।


আরও খবর



চট্টগ্রামে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০৯ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রামের জহুরুল হক ঘাঁটি থেকে উড্ডয়নের পর বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়ে। বিমান বিধ্বস্ত হলেও হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ বলেন, সকাল ১০টা ৬ মিনিটে চট্টগ্রামের জহুরুল হক ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে। ১০টা ২৮ মিনিটে বিমান বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনার সময় প্রশিক্ষণ বিমানটির দুজন পাইলট প্যারাস্যুটের সাহায্যে রক্ষা পেয়েছেন।

বিমানবাহিনীর YAK130 ট্রেনিং ফাইটার বিমানটি খুঁজতে ডুবুরি, ফায়ার ফাইটার, বন্দরে অবস্থানরত জাহাজের নাবিকরা কাজ করছেন।


আরও খবর



ফুলগাজী উপজেলা নির্বাচন: হারুন চেয়ারম্যান, অনিল ভাইস চেয়ারম্যান

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজিব মাসুদ, ফেনী

Image

ফেনীর ফুলগাজী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২৭ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন কাপ-পিরিচ মার্কার প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব হারুন মজুমদার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চিংড়ি মার্কার প্রার্থী মোহাম্মদ জাফর উল্লাহ ভূঞা পেয়েছেন ৭৭৫ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ হাজার ৮৯ ভোট পেয়ে টিয়া পাখি মার্কার প্রার্থী আমজাদহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অনিল বনিক তৃতীয় বারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহবুবুল হক কালা তালা প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ২৬৫ ভোট, আব্দুর রহিম পাটোয়ারী চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৯১ ভোট, পরিমল চন্দ্র রায় টিউবওয়েল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১৯৭ ভোট, সাইফুদ্দিন মজুমদার উড়োজাহাজ প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৬৮৮ ভোট।

আজ বুধবার নির্বাচনে ভোট গণনা শেষে ফুলগাজী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ইসমাত জাহান লিপি এ ফলাফল ঘোষণা করেন। এর আগে মহিলা-ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মঞ্জুরা আজিজ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

ফেনী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো: রেজাউল করিম জানান, ফুলগাজী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ২ জন চেয়ারম্যান, ৫ জন ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ৩২টি ভোট কেন্দ্রের ২৪৪ বুথে মোট ১ লাখ ৫ হাজার ৬৭১ ভোটারের মাঝে ২৯ হাজার ১৮০ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।


আরও খবর



জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

এসএসসি পরীক্ষায় এ বছর জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ জেলার শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। এই কলেজ থেকে ৫৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই জিপিএ-৫ পেয়েছে।

এবার জয়পুরহাট রামদেও সরকারি বাজলা উচ্চ বিদ্যালয়ের মোট ২৩৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার শতভাগ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮২ জন। এছাড়া জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭৯ জন। আর পাসের হার শতভাগ বলে উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠান দুটির কর্তৃপক্ষ।

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ কর্তৃপক্ষ জানায়, এটি কয়েক বছর ধরে অর্জিত ধারাবাহিক সাফল্যের অংশ। ক্যাডেট কলেজ পরিচালনা পরিষদের সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু হেনা মো. মিজানুর রহমানের সুযোগ্য তত্ত্বাবধানে জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ এ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়েছে।

পরীক্ষার্থীরা তাদের এ সাফল্যের পেছনে কলেজ কর্তৃপক্ষ, শিক্ষক এবং বিশেষভাবে তাদের অভিভাবকদের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেছে।

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু হেনা মো. মিজানুর রহমান আশা করেন জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের এ সাফল্যের ধারা ভবিষ্যতেও অক্ষুন্ন থাকবে।


আরও খবর



স্কুল বন্ধের আদেশ: আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে তীব্র তাপদাহের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাদরাসার পাঠদান আগামী বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত বন্ধ রাখা নিয়ে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ফলে বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত স্কুল-মাদরাসায় ছুটি বহাল থাকছে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের আপিল না করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।

এর আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে গতকাল সোমবার হাইকোর্টের আদেশের পর অসন্তুষ্ট হয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানান। ওইদিন শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে এক ধরনের মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নিদের্শনা নিয়ে আসতে হবে? সাংবিধানিকভাবে যার যা দায়িত্ব তা পালন করা বাঞ্ছনীয় বলেও মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী।

সোমবার আদেশে আদালত বলেন, যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি) রয়েছে সেগুলোতে যথারীতি পাঠদান ও পরীক্ষা কার্যক্রম চলবে। এ ছাড়া যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার দিন ধার্য করা থাকে সেক্ষেত্রে সিডিউল অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ সাইফুজ্জামান জামান আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শ্রেণিকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বা এসি নেই, তীব্র গরমের কারণে এ ধরনের প্রাথমিক-মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসাগুলো বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এ আইনজীবী আরও জানান, কোনো প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার দিন ধার্য থাকলে নির্ধারিত সময়সূচিতে পরীক্ষা নেওয়া যাবে।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে নয়: রায় স্থগিত

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

‘মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে ফাঁসির আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা যাবে না’ হাইকোর্টের এই রায় ২৫ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত।

বুধবার (১৫ মে) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।

গতকাল (১৪ মে) আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় হাইকোর্টের এই রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

এর আগে ১৩ মে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। দীর্ঘ সাড়ে ৩ ঘণ্টাব্যাপী রায় ঘোষণা করা হয়।

রায়ে বলা হয়েছে, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির আপিল, রিভিউ, রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনার ধাপগুলো নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না। বর্তমানে মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে সারা দেশে যত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা হয়েছে তাদের দুই বছরের মধ্যে ক্রমান্বয়ে সাধারণ সেলে রাখার কথা বলা হয়েছে। তবে, বিশেষ কারণে (স্বাস্থ্যগত কারণ, সংক্রামক রোগ) কোনো ব্যক্তিকে নির্জন কক্ষে রাখতে পারবে কারা কর্তৃপক্ষ। সেক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির উপস্থিতিতে শুনানি হতে হবে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট আসাদ উদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এমএমজি সারোয়ার পায়েল, নাসিম ইসলাম রাজু।

গত বছরের ১২ ডিসেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা কেন বেআইনি হবে না এবং কেন জেলকোডের ৯৮০ বিধি অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, এই মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়।

বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি শেষে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।

গত বছরের ৫ এপ্রিল এ বিষয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে কনডেম সেলে থাকা বন্দিদের বিষয়ে ছয় মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয় সেদিন। বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই আদেশ দেন।

২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মামলা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হওয়ার আগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে কনডেম সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।

চট্টগ্রাম কারাগারে কনডেম সেলে থাকা জিল্লুর রহমানসহ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন বন্দির পক্ষে আইনজীবী শিশির মনির এ রিট দায়ের করেন।

রিট আবেদনকারীরা হলেন- চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আব্দুল বশির ও কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এই তিন আসামির আপিল হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন রয়েছে।


আরও খবর