আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্বশুর–জামাইয়ের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ মে ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্বশুর ছায়েদ আলী (৬২) ও জামাতা সাজু মিয়ার (৪০) মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১২ মে) বিকালে উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামের ছায়েদ মিয়া (৬৩) ও তাঁর জামাতা সাজু মিয়া (৪০)।

স্থানীয়রা জানান, বাড়ির উঠান থেকে ধানমাড়াইয়ের মেশিন ঘরের বারান্দায় তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন জামাতা সাজু মিয়া। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরে তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে শ্বশুর ছায়েদ আলীও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এতে দু’জনেরই মৃত্যু হয়।

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ প্রধান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পরিবারটিকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।’

গোবিন্দগঞ্জ থানার এসআই সঞ্জয় কুমার বলেন, অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’


আরও খবর



মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে পুলিশি তদন্ত চায় মানবাধিকার কমিশন

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার বৃদ্ধাশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রি ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ তদন্ত করে পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে বলেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। সম্প্রতি একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে মিল্টনের বিরুদ্ধে মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রি ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ আনা হয়।

রোববার (২৮ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কমিশন চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, নিরীহ মানুষকে তুলে এনে চিকিৎসার নামে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রির যে অভিযোগ মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে উঠেছে তা অত্যন্ত ভীতিকর, ন্যক্কারজনক ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।

তিনি বলেন, গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিদের হাসপাতালে না নিয়ে নিজ প্রতিষ্ঠানে আটকে রাখা, ভুয়া চিকিৎসক দিয়ে মৃত্যুর সনদ তৈরি করা কিংবা মরদেহে কাটাছেঁড়ার যে তথ্য প্রতিবেদনে উঠে এসেছে তার যথাযথ তদন্ত হওয়া উচিত মর্মে কমিশন মনে করে।

কমিশন চেয়ারম্যান আরও বলেন, এ অবস্থায় অভিযোগের বিষয়টি নিবিড়ভাবে তদন্ত করে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক দ্রুত কমিশনে প্রতিবেদন পাঠাতে পুলিশ কমিশনার, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সম্পর্কে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে কমিশনে প্রতিবেদন পাঠাতে মহাপরিচালক, সমাজসেবা অধিদপ্তরকে বলা হয়েছে।

আগামী ৩০ মের মধ্যে সংস্থাগুলোকে প্রতিবেদন দিতে বলেছে কমিশন।


আরও খবর



ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীদের অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি শুরু

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

Image

চাকুরীবিধি বৈষম্য, সাময়িক বহিস্কৃত কর্মকর্তাদের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার, চাকরি নিয়মিতকরণসহ কয়েক দফা দাবি আদায়ে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছেন ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

রোববার সকালে বিদ্যুৎ অফিসের সামনে তারা কর্মবিরতি শুরু করেন।

সে সময় ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম মোস্তাক আহম্মেদ, হাবিবুর রহমান, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার রবিউল ইসলাম, লাইন ক্রু লেভেল ওয়ান জামিরুল ইসলামহ অন্যরা বক্তব্য রাখেন।

কর্মবিরতি চলাকালে বক্তারা বলেন, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের দুই রকম নীতির কারণে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন দেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪০ হাজার কর্মকর্তা এবং কর্মচারী। দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজে নিয়োজিত কর্মীরা একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করলেও পদ-পদবী, বেতন-ভাতা, বোনাসসহ পদোন্নতির ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছে। সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিভিন্ন সময় গণস্বাক্ষর সংগ্রহ, বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি প্রদানসহ নিয়মতান্ত্রিক ভাবেই তাদের দাবি দাওয়া বাস্তবায়নের চেষ্টা করে আসছেন।

কিন্তু সমিতির নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় থাকা পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি) তাদের দাবি না মেনে বরং উল্টো প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত ভোলা পবিসের দু'জন এজিএমকে সাময়িক বরখাস্ত, দু'জন এজিএমকে স্ট্যান্ড রিলিজ করে অন্য পিবিএসে বদলী এবং সিরাজগঞ্জ পবিস-২ এর একজন ডিজিএম এবং একজন এজিএমকে বোর্ডে সংযুক্ত করে। এতে ৮০টি পবিসের প্রায় ৪০ হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারী ক্ষুব্ধ হয়। তবে আজ থেকে আন্দোলনে গেলেও জরুরি বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে প্রতিটি উপকেন্দ্রে একজন করে জনবল কাজ করছে বলে জানান আন্দোলনকারীরা।


আরও খবর



তরুণরাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার সূর্য সারথি: তথ্য সচিব হুমায়ন

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মোঃ হুমায়ন কবির খোন্দকার বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যার মধ্যে শতকরা ৬৮ ভাগ হলো কর্মক্ষম জনসংখ্যা। আবার এদের মধ্যে অধিকাংশ হলো যুবক। তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন দিক রয়েছে যেগুলো যুবকরা খুব সহজে বুঝতে পারে কিন্তু আমাদের পক্ষে অনেক সময়ের ব্যাপার। তাই তরুণরাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার সূর্য সারথি।

শনিবার বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সভা কক্ষে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও গণমাধ্যম সংক্রান্ত সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের ম্যানেজার নূর আনোয়ার হোসেনর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে একুশে পদক প্রাপ্ত প্রখ্যাত সাংবাদিক আবুল মোমেন, বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত কবি, লেখক ও সাংবাদিক রাশেদ রউফ, বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত কবি ও সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চৌধুরী বক্তৃতা করেন। এছাড়া এতে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকবৃন্দ ও বিটিভির কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।

তথ্য সচিব বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সরকার বহুমাত্রিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সমাজ, স্মার্ট সরকার ও স্মার্ট নাগরিক এ চারটি স্তম্ভের উপর স্মার্ট বাংলাদেশ নির্ভর করছে। সরকার ডি-নথি, ই-লার্নিং, স্টার্টআপ, ফ্রিল্যান্সার, ক্যাশলেস সোসাইটি ও পেপারলেস অফিস করার মধ্যদিয়ে ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনিমার্ণের পথে এগিয়ে চলছে।

তিনি আরো বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাংবাদিকরা আজকের সমাজের এম্বেসেডর হিসেবে কাজ করে। বাংলাদেশে রয়েছে গণমাধ্যম এবং তথ্য প্রবাহের দীর্ঘদিনের চর্চা। জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটানোর পাশাপাশি গণমাধ্যম জাতিকে পথরেখা প্রণয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করে আসছে।

সচিব বলেন, গণমাধ্যমের প্রথম ভূমিকা হলো স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রগতি, দর্শন, লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যগুলো জনগণের মধ্যে নানামুখী প্রতিবেদন তৈরি ও প্রকাশের মাধ্যমে পৌঁছানো এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিষয়ে জনগণকে প্রতিবেদন প্রচার ও প্রকাশের মাধ্যমে সম্পৃক্ত করা, স্মার্ট বাংলাদেশ প্রক্রিয়ার চ্যালেঞ্জগুলো বিবেচনায় এতে নানামুখী প্রতিবেদন প্রকাশ করা, সময় সময় অগ্রগতিগুলো তুলে ধরা।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



রাবিতে আবারও ছাত্রলীগের দেশীয় অস্ত্রের মহড়া

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আসিক আদনান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

Image

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে শাখা ছাত্রলীগের দুপক্ষের সংঘর্ষের রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও দেশীয় অস্ত্রের মহড়া দিল শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

সোমবার দিবাগত রাতে হঠাৎ ই ক্যাম্পাসের ১৭টি হল থেকে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ ও সোহরাওয়ার্দী হল এলাকায় জড়ো হন।

ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সভাপতি ও শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোর্শেদ হলে অবস্থান করছেন বলে খবর উঠে। নিজেদের অবস্থান জানান দিতে সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারীরা দেশীয় অস্ত্রসহ মাদার বখশ হলের সামনে অবস্থান নেন।

এমন পরিস্থিতিতে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সামনে অর্ধশতাধিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ এবং জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পাণ্ডে উপস্থিত থেকে এসব ঘটনা পর্যবেক্ষণ করেছেন।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

গাজীপুর শ্রীপুরের একটি বহুতল ভবনের ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে উপজেলার মুলাইদ গ্রামের মো. ফারুক খানের বহুতল ভবনের নিচ তলার এক কক্ষ থেকে মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।

নিহত মো. ইসরাফিল (১৭) শেরপুরের ঝিনাইগাতি থানার হলদি গ্রামের মো. মফিজুল হকের ছেলে ও মোছা. রোকেয়া খাতুন (১৫) ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ থানার পস্তারি গ্রামের আবুল কাশেমের মেয়ে।

জানা যায়, প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে গত ৭/৮ মাস আগে তারা পরিবারের অমতে বিয়ে করেন। শ্রীপুরের মুলাইদ গ্রামের মো. ফারুক হোসেনের বহুতল ভবনে ভাড়া থেকে ইসরাফিল স্থানীয় একটি ওয়ার্কশপে ও রোকেয়া স্থানীয় একটি কারখানায় কাজ করতেন।

নিহত রোকেয়ার ভাই মো. বোরহান উদ্দিন বলেন, ৭-৮ মাস আগে পরিবারের অমতে তারা বিয়ে করে। তাদের সম্পর্ক ভালোই চলছিল। সম্প্রতি ইসরাফিল তার বাবা-মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে বাড়ি থেকে চলে গিয়েছিল। পরে বৃহস্পতিবার তাদের বুঝিয়ে বাসায় আনা হয়েছিল। সকালে তাদের মৃত্যুর খবর পাই।

নিহত ইসরাফিলের বাবা মফিজুল হক জানান, পাশাপাশি ফ্লাটে বসবাস করতেন তারা। পরিবারের রান্নার কাজ তারা ইসরাফিলের ফ্লাটে করতেন। শুক্রবার সকালে ইসরাফিলের ফ্লাটের দরজা খোলা দেখতে পেয়ে ভেতরে যান এবং ইসরাফিলকে ওড়নায় পেঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় এবং রোকেয়ার মৃতদেহ খাটের ওপর বিছানায় দেখতে পান। পরে পাশ থেকে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে।

চিরকুটে লেখা ছিল, মা-বাবা আমাকে মাফ করে দিও, আমি তোমাদের সাথে থাকতে পারলাম না। আমার জান আমার জন্য ফাঁসিতে ঝুলেছে। তাই আমি থাকতে পারলাম না। আমি কাউকে দোষারোপ করি না। কারও কোনো দোষ নাই। আমার জান আমার জন্য অপেক্ষা করতাছে। সবাই ভালো থাকবা। মো. ইসরাফিল।

মা আমার পাশে রোকেয়ার কবর দিও মা। মা আমি জানি না আমার জান কেন ফাঁস দিল। তার জন্য সম্পন্ন আমি দায়ী। এতে কারও কোনো দোষ নাই।’

শ্রীপুর থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, খবর পেয়ে স্বামী-স্ত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে প্রথমে স্ত্রী আত্মহত্যা করে। স্ত্রীর আত্মহত্যার বিষয়টি স্বামী সইতে না পেরে তিনিও আত্মহত্যা করেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।


আরও খবর