আজঃ বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

ফাইনালের লক্ষ্যে মুখোমুখি লড়াইয়ে মুম্বাই-গুজরাট

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

দেখতে দেখতে শেষের পথে আইপিএলের ১৬তম আসর। আর মাত্র দুই ম্যাচের অপেক্ষা। আসরের দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে মুখোমুখি লড়াইয়ে নামছে গুজরাট টাইটান্স ও মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। আজ (শুক্রবার) রাত ৮টায় আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদিস্টেডিয়ামে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে।

লিগ পর্বে শীর্ষে থেকে শেষ করা বর্তমান চ্যাম্পিয়ন গুজরাট প্রথম কোয়ালিফায়ারে চেন্নাই সুপার কিংসের কাছে হেরে গেছে। অন্যদিকে, এলিমিনেটরে লখনৌ সুপার জায়ান্টসকে হারিয়েছে ফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রেখেছেন রোহিত শর্মারা। প্রথম দুটিম্যাচ হেরে অভিযান শুরু করা মুম্বাই টুর্নামেন্টের মাঝামাঝি পর্যায় থেকে ছন্দ ফিরে পেয়েছে।

আরও পড়ুন<< হতাশায় ভেঙে বিধ্বস্ত মোহাম্মদ সালাহ

ফাইনালে যাবে কে?

আইপওএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পাঁচবার শিরোপাজয়ী দল মুম্বাই। অন্যদিকে গেল আসরে প্রথমবার খেলতে নেমেই শিরোপারস্বাদ পেয়েছে গুজরাট। আজকের ম্যাচে দুদলকেই চিন্তায় রাখতে পারে ব্যাটিং। গোটা আইপিএলে নিজে সেরা ছন্দে নেই রোহিত।আরেক ওপেনিং ব্যাটার ঈশান কিশনও নিয়মিত রান পাচ্ছেন না। ক্যামেরন গ্রিন, তিলক বর্মাদের ওপর অনেকটাই নির্ভর করছেমুম্বাইয়ের ইনিংস।

আরও পড়ুন<< জাপানকে বিদায় বলেছেন ইনিয়েস্তা

অন্যদিকে, চলতি আইপিএল স্বপ্নের মতো কাটাচ্ছেন গুজরাটের শুভমান গিল। আর ৯ রান করলেই তিনি আইপিএলের কমলাটুপি জয়ের দৌড়ে শীর্ষে চলে আসবেন। যদিও আর এক ওপেনার ঋদ্ধিমান সাহার ব্যাটে নিয়মিত রান আসছে না। অধিনায়কহার্দিকও ব্যাট হাতে সেরা ছন্দে নেই। লোয়ার মিডল অর্ডারে নেমে দলের ইনিংস টানছেন আফগানিস্তানের অধিনায়ক রশিদখান।

আরও পড়ুন<< এশিয়া কাপের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ২৮ মে

শুক্রবারের ম্যাচে মূল লড়াই হতে পারে মুম্বাইয়ের মিডল অর্ডারের সঙ্গে গুজরাটের বোলিংয়ের। রশিদ ছাড়াও শামি, নুরআহমেদ, মোহিত শর্মারা ভাল ছন্দে রয়েছেন। শামি এবং রশিদ দুজনেই আইপিএলের বেগুনি টুপির লড়াইয়ে আছেন।

আরও পড়ুন<< পাকিস্তানের হাইব্রিড মডেলে রাজি ভারত

মুম্বাইকে ভরসা দিচ্ছেন আকাশ মাধোয়াল। লখনৌয়ের বিরুদ্ধে ৫ রানে ৫ উইকেট তুলে নিয়ে পাঁচ বারের আইপিএলচ্যাম্পিয়নদের ভরসা দিয়েছেন তিনি। বুধবারের ছন্দ শুক্রবারও আকাশ ধরে রাখতে পারলে সমস্যায় পড়তে পারেন গুজরাটেরব্যাটাররা। গ্রিন, পীযূষ চাওলারাও রয়েছেন মুম্বাইয়ের বোলিং আক্রমণের ধার বাড়ানোর জন্য।


আরও খবর



টিভি চ্যানেলের অবৈধ সম্প্রচার বন্ধে কার্যক্রম শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অবৈধভাবে দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার ও লাইসেন্সবিহীন বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা বন্ধে কার্যক্রম শুরু করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

সোমবার (৬ মে) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

এর আগে গত (২ মে) তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতের সভাপতিত্বে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাথে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সংক্রান্ত দশটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

সিদ্ধান্তগুলো হলো-

১) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর অধীনে অনুমোদিত সেবা প্রদানকারীরাই সরকার অনুমোদিত দেশি ও বিদেশি চ্যানেলসমূহ গ্রাহকের নিকট বিতরণ করতে পারবে।

২) ক্লিনফিড ছাড়া বিদেশি চ্যানেল কিংবা অননুমোদিত কোনো চ্যানেল ডাউনলিংক, সম্প্রচার, সঞ্চালন বা বিতরণ করা যাবে না।

৩) সেট-টপ বক্স অবৈধভাবে আমদানি ও বাজারজাত করা যাবে না।

৪) টিভি চ্যানেল স্ট্রিমিংয়ের অ্যাপসসমূহ ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করে প্রচারণা করা কিংবা এ ধরনের অ্যাপস সেট-টপ-বক্সে ইনস্টল করে বিক্রি করা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ। এর বিরুদ্ধে বিটিআরসি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৫) বাংলাদেশের নিরাপত্তার স্বার্থে, সরকারের রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির স্বার্থে, বিদেশে অর্থ পাচার রোধে এবং দেশের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে যেকোনো অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক, টেলিযোগযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় প্রচলিত আইন ও বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

৬) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৩(১) ধারা অনুযায়ী, কোনো ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী নির্ধারিত আবেদনপত্রের ভিত্তিতে সরকার অনুমোদিত চ্যানেল ব্যতীত অন্য কোনও চ্যানেল বাংলাদেশে ডাউনলিংক, বিপণন, সঞ্চালন বা সম্প্রচার করতে পারবে না। এছাড়া, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় হতে বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান ক্লিনফিড সম্প্রচারের বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেছে বিধায় কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ক্লিনফিড ব্যতীত বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান সম্প্রচার বা সঞ্চালন করতে পারবে না।

৭) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৩(২) ধারা অনুযায়ী, কোনও ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী সরকার অনুমোদিত চ্যানেল ব্যতীত নিজস্ব কোনও অনুষ্ঠান যেমন- ভিডিও, ভিসিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা অন্য কোনও উপায়ে কোনও চ্যানেল বাংলাদেশে বিপণন, সঞ্চালন ও সম্প্রচার করতে পারবে না। আইন অমান্য করে কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দেশি বা বিদেশি টিভি চ্যানেলের ফিড বা নিজস্ব কোনও চ্যানেল সম্প্রচার বা সঞ্চালন করতে পারবে না।

৮) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৪(১) ধারা অনুযায়ী, লাইসেন্সপ্রাপ্ত না হয়ে কোনও ব্যক্তি, ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না। তাই লাইসেন্সধারী ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী ব্যতীত অন্য কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান টিভি চ্যানেল বা অনুষ্ঠান সঞ্চালন বা সম্প্রচার করতে পারবে না।

৯) অনুমোদিত ডিস্ট্রিবিউটররা এ সিদ্ধান্তসমূহ তাদের বিদেশি টিভি চ্যানেল সম্প্রচারকারীদের লিখিতভাবে অবহিত করবে।

১০) আইন/নীতিমালা বহির্ভূত, অবৈধ বা অননুমোদিতভাবে সম্প্রচার কাজে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নে গত বৃহস্পতিবার (২ মে) সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের চিঠি দিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।


আরও খবর



কৃষির উন্নয়নে সমবায় পদ্ধতি চালু করলে খাদ্যের অভাব হবে না: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কৃষির উন্নয়নে সমবায় পদ্ধতি চালু করতে পারলে জীবনেও খাদ্যের অভাব হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শুক্রবার সকালে কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক সময় যারা নুন-ভাতের কথা বা ডাল ভাতের কথা চিন্তাও করতে পারত না, এখন তারা মাছ-মাংস ডিমের কথাও চিন্তা করে। যারা সমালোচনা করছেন তাদের এই বিষয়টিও মাথায় রাখা উচিত।

শেখ হাসিনা বলেন, এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। নিজেদের খাদ্য নিজেরাই উৎপাদন করব। উদ্বৃত্ত থাকলে অন্যকে সাহায্য করব।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন বীজ উৎপাদন বিএডিসিসহ নানা গবেষণা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেই কৃষি গবেষণায় জোর দেয়। বীজ, মাছ, ধান, সবজিসহ বিভিন্ন ফসল উৎপাদন বাড়িয়ে বিদেশি নির্ভরতা কমিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ সরকার। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে আওয়ামী লীগ দেশের মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করছে।

সরকারপ্রধান বলেন, সরকার বছরে ২৬ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে। খাদ্য সংরক্ষণ, খাদ্য ব্যবস্থাপনায় কৃষকদের জন্য নতুন নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। গবেষণার প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি কৃষকদের প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার ফলেই এদেশের কৃষি সমৃদ্ধ হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি কখনোই চায়নি এদেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ হোক, তারা চেয়েছে অন্য দেশ থেকে ভিক্ষা করে দেশ চালাতে। সারাদেশে আটক নেতা কর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপির যে দাবি করছে তাতে কারাগারে আটক সব অপরাধীই যেন বিএনপির নেতাকর্মী।


আরও খবর



এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১২ মে ফল প্রকাশিত হবে। এদিন সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের সারসংক্ষেপ ও পরিসংখ্যান তুলে দেবেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এসময় তার সঙ্গে থাকবেন ৯টি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে শিক্ষা সচিব বরাবর পাঠানো এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। চিঠিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ মে ফলাফল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে সম্মতি দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-১ ইসমাত মাহমুদা চিঠিতে সই করেছেন।

উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের এসএসসি, দাখিল, এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন। গতবারের চেয়ে এবার পরীক্ষার্থী কমেছে প্রায় ৪৮ হাজার।

এবার ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীন এসএসসির তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ১২ মার্চ শেষ হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষা শেষ হয় ২০ মার্চ। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীন দাখিলের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১৪ মার্চ এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ২১ মার্চ শেষ হয়।

আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীন এসএসসি ও ভোকেশনালের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১২ এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ২১ মার্চ শেষ হয়।  সাধারণত লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরবর্তী ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা হয়।


আরও খবর



ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

১০ দিনের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম আবার বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

আজ বৃহস্পতিবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের স্বাক্ষর করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন এ দাম আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে কার্যকর হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ২০২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৮৮৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ১ হাজার ৩৮৯ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৮ হাজার ৮০১ টাকা।

এর আগে গত ৮ এপ্রিল দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়ানো হয়। এতে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম হয় ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ২০৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৬ হাজার ২২৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৮০ হাজার ১৯০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

গত ৬ এপ্রিল ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ১ লাখ ১৫ হাজার ৮২৪ টাকা নির্ধারণ করে বাজুস। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১০ হাজার ৫৭৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের ৯৪ হাজার ৭৭০ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ৭৮ হাজার ৯৬৫ টাকা।


আরও খবর



পাপারাজ্জিদের ওপর চটে গিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নোরা ফাতেহির

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বিমানবন্দর, রেস্তোরাঁ, ক্যাফে সেলেবরা যেখানেই যাবেন, সেখানেই হাজির হন পাপারাজ্জিরা। অন্যদিকে তারকাদের এক্সক্লুসিব ছবি পাওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকেন ছবি শিকারিরা। সম্প্রতি পাপারাজ্জিদের ওপর চটলেন বলিউডের জনপ্রিয় আইটেম গার্ল নোরা ফাতেহি। এক সাক্ষাৎকারে নোরা জানালেন, মাঝে মধ্যেই ছবি শিকারিরা শরীরের নানা অংশে ক্যামেরা জুম করেন! শুধু তাই নয়, আজব প্রশ্নও নাকি করেন পাপারাজ্জিরা!

নোরা বললেন, মনে হয় আমার মতো নিতম্ব কখনও দেখেনি ওরা। সব সময় এমন হয়। শুধু আমার ক্ষেত্রেই নয়, অন্য অভিনেত্রীদের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে। হয়তো তাদের নিতম্ব নির্দিষ্ট করে ক্যামেরায় দেখানো হয় না, কারণ তাদের নিতম্ব খুব একটা উত্তেজনামূলক নয়। তবে অপ্রয়োজনীয় ভাবে তাদের অন্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ক্যামেরার নজরে আসে। আমার মনে হয়, এটা ক্যামেরায় নির্দিষ্ট করে দেখানোর মতো কিছু নয়। কোন দিকে নজর তাদের?

নোরা ফাতেহি জানান, সামাজিক মাধ্যমে ট্রেন্ড ধরে রাখার জন্য এই সব করা হয়। শরীরের কারণে বার বার শিরোনামে এসেছেন। তবে নিজের শরীর নিয়ে কোনো ছুতমার্গ নেই নোরার। আমার শরীর সুন্দর এবং আমার সম্পদ নিয়ে আমি গর্ববোধ করি। আমি কখনোই আমার শরীর নিয়ে লজ্জিত নই।

ছবি শিকারিদের এই প্রবণতা হয়তো ভুল কিন্তু সেটা আলাদাভাবে আলোচনার বিষয়। আমি এক একজনকে ধরে ধরে ঠিক ভুলের শিক্ষা দিতে পারব না বললেন অভিনেত্রী।

নোরার মতে, বলিউডে তার সফর নিয়ে মানুষ বাহবা দেন। বিশেষত যাদের সঙ্গে তিনি কাজ করেছেন তাদের কাছ থেকে প্রাপ্য সম্মান ও সহযোগিতা পেয়েছেন। কাজ নিয়ে কখনও আপস করেন না অভিনেত্রী।

নিউজ ট্যাগ: নোরা ফাতেহি

আরও খবর