আজঃ মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

এশিয়া কাপ অনূর্ধ্ব-১৯ এ টুর্নামেন্ট সেরা জাবির শিবলী

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে স্বাগতিকদের ১৯৫ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। সে জয়ের অংশ হয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান শিবলী। ম্যাচ শেষে তিনি প্লেয়ার অব দ্য ফাইনাল ও প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্ট হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন।

শিবলী বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।

ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ হওয়ার পাশাপাশি পুরো সিরিজে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছেন আশিকুর রহমান শিবলি। এনিয়ে দুটি সেঞ্চুরি হয়েছে তার। এর আগে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলেছেন অপরাজিত ১১৬ রানের ইনিংস। জাপানের বিপক্ষে খেলেছেন অপরাজিত ৫৫ এবং আরব আমিরাতের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে খেলেছেন ৭১ রানের ইনিংস।

২৮৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের বোলারদের সামনে ন্যূনতম প্রতিরোধও গড়তে পারেনি আরব আমিরাতের ব্যাটাররা। সর্বোচ্চ ২৫ রান (অপরাজিত) করেন ধ্রুব পারাসার। অক্ষত রায় করেন ১১ রান। আর কোনো ব্যাটারই দুই অংকের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে আরব আমিরাতের সামনে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৮২ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি খেলেছেন ১২৯ রানের অনবদ্য একটি ইনিংস।

শিবলীর এ পারফরম্যান্স এ গর্বিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মাহফুজা মোবারক বলেন, এই অর্জন আমাদের জন্য অনেক সৌভাগ্যের। আমাদের বিভাগটি নতুন হওয়ায় যদিও আমরা শিক্ষার্থীদেরকে খেলাধুলার সরঞ্জামাদিসহ অন্যান্য সুবিধা পর্যাপ্তভাবে দিতে পারিনা তবুও ওরা খেলাধুলায় অনেক ভালো করছে। আমি শিবলীর এই অর্জনে অনেক আনন্দিত। আশা করছি পরবর্তীতে আমরা খেলাধুলায় শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত সুবিধাদি দিতে পারবো যা ওদেরকে নিজেদের মতো করে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আশা করছি, পরবর্তী সময়েও আমাদের শিক্ষার্থীদের এই অর্জন অটুট থাকবে।

এদিকে আশিকুর রহমান শিবলি বলেন, সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এখানে দেশের জন্য কন্ট্রিবিউট করতে পারছি সেটা অবশ্যই আনন্দের ব্যাপার। দেশবাসীসহ জাবির সকল শুভাকাঙ্ক্ষীদের অসংখ্য ধন্যবাদ তারা আমাকে স্মরণে রেখেছেন। সামনে অবশ্যই আরো ভালো কিছু করার চেষ্টা থাকবে।


আরও খবর



চট্টগ্রামে পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে তুলছে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো: আব্দুর রহমান

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান এমপি বলেছেন, চট্টগ্রামে একটি পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে তুলছে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো। নতুন প্রজন্ম যেভাবে দেশের প্রাণিসম্পদ খাতে এগিয়ে আসছে, তা খুবই আশাপ্রদ। শিক্ষিত তরুণরা যেন কেবল চাকরির পেছনে না ছুটে নিজে ও দেশকে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য উদ্যোগী হয়ে ওঠে, তার অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে এই খামার।

রবিবার (৫ মে) সকালে চট্টগ্রামের দুই নম্বর গেটস্থ মেয়র গলিতে অবস্থিত গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো পরিদর্শনে এসে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় তাকে বরণ করে নেন এগ্রোর স্বত্বাধিকারী বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন। তিনি এগ্রোর সবদিকে ঘুরিয়ে দেখান।  এগ্রোতে থাকা প্রাণীসমূহের পরিচর্যায় ব্যবহৃত খাবার ও অন্যান্য সামগ্রীগুলোর মান নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন মৎস্য মন্ত্রী। পরে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রোর দুগ্ধজাত নানান পদের খাবারও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর হাতে তুলে দেন বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামের অন্যতম খ্যাতনামা পরিবারের সন্তান বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন ইংল্যান্ড থেকে পড়াশোনা করেন। দেশে বড় বড় শিল্পে যোগ দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি খামারী হয়ে উঠেছেন, তার জ্ঞান ও মেধাকে কৃষি ও পশুপালন ক্ষেত্রে কাজে লাগিয়ে দেশকে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য কাজ করছেন। পশুদের প্রতি তার প্রেম আমাকে মুগ্ধ করেছে। তার এ দৃষ্টান্ত দেশের তরুণদের অনুপ্রাণিত করবে। এতে দেশ উপকৃত হবে।

এগ্রোর স্বত্বাধিকারী বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন বলেন, চট্টগ্রামসহ সারাদেশে তরুণরা বর্তমানে কৃষি ও পশুপালনে এগিয়ে আসছে। কিন্তু একটি পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে না ওঠায় দেশবাসী ও খামারীরা এর সুফল পুরোপুরি পাচ্ছে না। গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো এক্ষেত্রে সচেষ্ট। আমাদের খামার একইসাথে পশু মোটাতাজাকরণ এবং পুষ্টিগুণ ও মানসম্মত দুগ্ধজাত পণ্য তৈরিতে সমান গুরুত্ব আরোপ করেছে। চট্টগ্রামের নানান এতিমখানায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করতে বিনামূল্যে দুধ বিতরণ করছি আমরা।


আরও খবর



এসএসসির ফলাফল প্রকাশের তারিখ নিয়ে যা জানালো বোর্ড

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামী মে মাসের ৯ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে প্রকাশিত হতে পারে। এরই মধ্যে ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি পেলেই ফল প্রকাশের তারিখ চূড়ান্ত করা হবে। 

শনিবার বিকালে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তপন কুমার বলেন, ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ৯, ১০ ও ১১ মেএই তিনটি তারিখের মধ্যে যেকোনো এক দিন ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির ওপর।

সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। সে হিসাবে, মে মাসের ১১ তারিখের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার কথা।

এসএসসি ও এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের জন্য তিন দিনের সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠায় আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করে ফলাফল প্রকাশের তারিখ চূড়ান্ত করে। কারণ এসব পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেন। ফলে তিনি যেদিন সময় দিতে পারেন, সেদিনই ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এই পরীক্ষায় ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করে।


আরও খবর



পেপসি, কোকাকোলা বয়কটের মধ্যে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ‘প্যালেস্টাইন কোলা’

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

চলমান হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে গাজায় নির্বিচারে গণহত্যার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে। এই যুদ্ধের প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে সারা পৃথিবীজুড়ে। ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষ সমর্থন দিয়েছে ফিলিস্তিনের মানুষদের। এমনটাই দেখা যাচ্ছে বিগত মাসগুলোতে। সেই সাথে অভিযুক্ত দেশটির তৈরি বিভিন্ন পণ্য বয়কট শুরু হয় বিশ্বজুড়ে। ইসরায়েল কোমল পানীয় কোকাকোলা এবং পেপসি বয়কট করছে মানুষ।

এ অবস্থায় কোকাকোলা ও পেপসির বিকল্প হিসেবে প্যালেস্টাইন কোলা নামে আরেকটি পানীয় বাজারে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মূলত ফিলিস্তিন বংশোদ্ভূত সুইডিশ তিন ভাই এই ব্র্যান্ডটির মালিক। এক প্রতিবেদনে সংবাদ মাধ্যম দ্য ন্যাশনাল এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, চার-পাঁচ মাস আগেও পেপসি ও কোকা-কোলার বিকল্প তৈরি করা রীতিমত অসম্ভব ছিল। কারণ- বাজারে এই দুই পানীয়র চাহিদা প্রচুর। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ায়, পানীয়টি বাজারে আসার মাত্র দুই মাসের মধ্যেই বিপুল মুনাফা পান তারা। দুই মাসের মধ্যে বিক্রি প্রায় চার মিলিয়ন ক্যান পৌঁছেছে।

নতুন ব্র্যান্ড হিসেবে প্যালেস্টাইন কোলাকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোটি কোটি মানুষ স্বাগত জানিয়েছিলেন। প্যালেস্টাইন কোলার ক্যানের নকশাটিও বেশ প্রশংসা কুড়ায়। এর মধ্যে ফিলিস্তিনের ঐতিহাসিক প্রতীক জলপাইয়ের ডাল ও কেফিয়াহর নকশা দেখা যায়। আর ক্যানটিতে সবার জন্য স্বাধীনতা বার্তা লেখা আছে ।


আরও খবর



প্রাইভেট হাসপাতালের রোগ নির্ণয় পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হবে

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন করে দেশের সকল প্রাইভেট হাসপাতালের রোগ নির্ণয় পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে গাজীপুরের কাশিমপুরে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এসময় মন্ত্রী আরও বলেন, গাজীপুরে শেখ ফজিলাতুন্নেসা  মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতালকে কিভাবে আরো সচল করা যায়, মানুষজন কিভাবে সহজে সেবা নিতে পারে সে বিষয়ে আমরা কাজ করবো। গ্রামীণ স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়নে সরকার কাজ করছে বলেও জানান তিনি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হোসেন পাপন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, বঙ্গবন্ধু শেখমুজিব মেডিকেল কলেজের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মাদ নুরুল হক, জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম, জেলা সিভিল সার্জন মাহমুদা আক্তার।

এর আগে হাসপাতালের নারী ও পুরুষ ওর্য়াড পরিদর্শন করে চিকিৎসাধীন রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।


আরও খবর



প্রত্নসম্পদ আইন অনুমোদন দেয়নি মন্ত্রিসভা

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদন হয়নি প্রত্নসম্পদ আইন, ২০২৪। প্রত্নসম্পদ আইনের খসড়া কপি মন্ত্রিসভার বৈঠকে উপস্থাপিত হওয়ার পর কয়েকটি জায়গায় পরিমার্জনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এরপর পুনরায় মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করতে বলা হয়েছে।

সোমবার (৬ মে) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে আইনটি উপস্থাপন করা হলেও পরে তা ফেরত পাঠানো হয়।

বৈঠক শেষে সোমবার বিকালে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, ১৯৮৬ সালের একটি আইনকে পরিবর্তন করে বাংলায় এটিকে নতুনভাবে করা হচ্ছে। বাংলাদেশে যত প্রত্নসম্পদ আছে সেগুলোকে সংজ্ঞায়িত করা, সংরক্ষণ করা, সেগুলোর হস্তান্তর ও নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়গুলো সেখানে আছে। নির্দেশনা অমান্য করলে শাস্তির বিষয়ও আছে।

মাহবুব হোসেন আরও বলেন, বৈঠকে জাতীয় পরিকল্পনা উন্নয়ন অ্যাকাডেমি আইন, ২০২৪ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করা হয়। আগের আইনকে পরিবর্তন করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নতুন এই আইন করতে চেয়েছিল। কিন্তু মন্ত্রিসভায় আলোচনার প্রেক্ষিতে এটি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ২৩ জুলাই জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস পালন করা হয়। এটি শ্রেণিভুক্ত দিবস ছিল। এটিকে শ্রেণিভুক্ত করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রস্তাব করেছিল। কিন্তু  আলোচনার পর মন্ত্রণালয় এটি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।


আরও খবর