আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

এক বাগাইড়ের দাম উঠলো ৫১ হাজার

প্রকাশিত:শনিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া পদ্মা নদীতে জেলেদের জালে ৩৮ কেজি ওজনের বিশাল আকারের একটি বাগাইড় মাছ ধরা পড়েছে। মাছটি ১ হাজার ৩শত ৫০ টাকা কেজি দরে ৫১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দৌলতদিয়া ৬ নম্বর ফেরি ঘাটের আক্কাস হালদারের জালে মাছটি ধরা পরে।

মাছটি ফেরি ঘাট এলাকায় আড়তদার বাবু সরদারের ঘরে নিয়ে আসলে বিশাল আকারের বাঘাড় মাছটিকে এক নজর দেখতে অনেকেই ভীড় করেন।

মাছটি নিলামে প্রতি কেজি ১ হাজার ৩০০ টাকা দরে মোট ৪৯ হাজার ৪০০ টাকায় স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী মো. শাজাহান শেখ কিনে নেন। পরে মাছটি ১ হাজার ৩ শত ৫০ টাকা কেজি দরে ৫১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

দৌলতদিয়া শাকিল সোহান মৎস্য আড়তের মাছ ব্যবসায়ী মো. শাজাহান বলেন, ৩৮ কেজি ওজনের মাছটি বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে ৫১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করেছি। রাজবাড়ী জেলার পদ্মা নদীতে মাঝে মধ্যেই জেলেদের জালে বড় বড় রুই, কাতল, মৃগেল, বোয়াল, পাঙ্গাস, চিতল, বাগাড়সহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ধরা পরে।


আরও খবর



এ বছর নজরুল পদক পাচ্ছেন যারা

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

নজরুল পদক-২০২৪ এর জন্য মনোনীত চারজনের নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়।

আজ রবিবার (১৯ মে) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উক্ত তথ্য নিশ্চিত করেন।

আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সৃষ্টিশীলতার এক তুঙ্গীয় নিদর্শন। বাংলা সাহিত্যের প্রায় সব অঙ্গনে তাঁর অবাধ পদচারণা। বহুমাত্রিক এই সাহিত্যিক ব্যক্তিত্ব মৌলিক প্রতিভায় যা রচনা করে গেছেন তা আজও তুলনা রহিত। রহস্যঘেরা রচনাশৈলী পাঠককে শুধু বিস্মিতই করে না- করে তোলে অনুসন্ধিৎসু। নজরুলের এই রহস্যঘেরা রচনাশৈলী ও অনন্য সৃষ্টিশীলতা নিয়ে গবেষণা ও তার এই সৃষ্টিকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবছর বিভিন্ন গুণীজনদের নজরুল পদক প্রদান করে থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় এ বছর নজরুল সংগীতে সঙ্গীতশিল্পী ডালিয়া নওশিন ও সালাউদ্দিন আহমেদ এবং নজরুল গবেষণায় ড. গুলশান আরা কাজী ও অনুপম হায়াৎ নজরুল পদকের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।

বেগম ডালিয়া নওশিন একজন বাংলাদেশি নজরুল সঙ্গীতশিল্পী ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠযোদ্ধা। এছাড়াও সঙ্গীতে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০২০ সালে একুশে পদক প্রদান করে।

অন্যদিকে, নজরুলসংগীতের নতুন নতুন শিল্পী তৈরির জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন সালাউদ্দিন আহমেদ। তিনি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গেও সম্পৃক্ত ছিলেন, কাজ করেছেন খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে। নজরুলসংগীতের শিক্ষক হিসেবে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে ছিলেন ২০ বছর, আর নজরুল একাডেমিতে ছয় বছর।

এ দিকে অনুপম হায়াৎ একজন বাংলাদেশী লেখক ও চলচ্চিত্র সমালোচক এবং একাধারে তিনি একজন নজরুল গবেষক। কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্য নিয়ে গবেষণা ও চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য তাকে ২০১২ সালে নজরুল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। এ পর্যন্ত কাজী নজরুল ইসলামের উপর তার লেখা বইয়ের সংখ্যা ৯টি। পাশাপাশি ড. গুলশান আরা কাজী একজন বিশিষ্ট নজরুল গবেষক। তিনি ইংরেজি ভাষায় তার লেখনীর মাধ্যমে নজরুলকে বিশ্বদরবারে প্রকাশ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।

পদক প্রদান বিষয়ে উপাচার্য বলেন, আগামী ২ জুন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে তাদের হাতে আমরা পদক তুলে দিবো এবং এই পদক তুলে দেয়ার মাধ্যমে আমরা নিজেরাই সম্মানিত হবো।

উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. সৌমিত্র শেখর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিতব্য নজরুল জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। এছাড়াও, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম ও কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আগামী ২৪,২৫ ও ২৬ মে ক্যাম্পাসে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।


আরও খবর



মুক্তি পেতে যাচ্ছেন মামুনুল হক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

মুক্তি পেতে যাচ্ছেন হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব এবং ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মামুনুল হক। তার বিরুদ্ধে চলমান মামলাগুলোর অন্তত ১১টিতে জামিন পেয়েছেন তিনি। বাকি মামলাগুলোতেও জামিন আবেদনের প্রক্রিয়া চলছে। মামুনুল হক যেন এসব মামলায় জামিন পান সে বিষয়ে সহযোগিতা করতে সরকারও ইতিবাচক মনোভাব দেখাচ্ছে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের নেতারা।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সংগঠনটির মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আশা করা যাচ্ছে খুব শিগগিরই মামুনুল হক মুক্তি পাবেন।

এর আগে গত ১১ মার্চ মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেন হেফাজত নেতারা। ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সংগঠনটির মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান দাবি করেন, মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

সে সময় তিনি বলেছিলেন, ঈদের আগে আগে মাওলানা মামুনুল হকের জামিন ও মামলা প্রত্যাহারের আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী। কিন্তু এবার যদি এই আশ্বাস বাস্তবায়ন না হয় তাহলে আমরা কর্মসূচি দেব বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানিয়েছি।

এদিকে, গত ২৪ এপ্রিল তিন মামলায় জামিন পান মামুনুল হক। এ বিষয়ে মামুনুল হকের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল বলেন, ২০১৩ সালের মতিঝিল থানার এক মামলায় ও ২০২১ সালের পল্টন থানার দুই মামলায় জামিন পেয়েছেন মামুনুল হক। তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ও ঢাকার বাইরে একাধিক মামলা রয়েছে। ওইসব মামলায় জামিন পেলে তিনি কারামুক্ত হতে পারবেন।

এর আগে গত ৪ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় জামিন পান মামুনুল হক। এ ছাড়া গত ৫ ফেব্রুয়ারিতে আরও দুই মামলায় জামিন পান তিনি। তার আগে ২০২৩ সালের ৩ মে পাঁচ মামলায় হাইকোর্ট থেকে স্থায়ী জামিন পান মামুনুল হক। গণমাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে সব মিলিয়ে বর্তমানে অন্তত ১১টি মামলায় জামিনে আছে হেফাজতের এ নেতা।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক।

১৫ দিন পর ওই মাদ্রাসা থেকে মোবাইল ও মানিব্যাগ চুরির একটি মামলায় মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।

এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়েছে। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর থেকে এসব মামলায় তিনি কারাগারে আছেন। অর্থাৎ ২০২১ সালের ১৮ গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত কারাগারেই রয়েছেন মামুনুল হক।


আরও খবর



রাজধানীর শ্যামবাজারঘাটে লঞ্চে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর শ্যামবাজার ঘাটে জেটিতে থাকা একটি লঞ্চে আগুন লেগেছে। এমভি বাঙালি নামে লঞ্চটির তিনতলায় এ আগুন লাগে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটে এ আগুনের ঘটনা ঘটে। তবে এ সময় লঞ্চে কোনো যাত্রী ছিল না।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসীম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, আগুনের ফোন পাওয়ার ২০ মিনিটের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভাতে কাজ শুরু করে। বর্তমানে সদরঘাট নদীর ফায়ার স্টেশনের ২টি ইউনিট ও পোস্তগোলা ফায়ার স্টেশনে ২টি ইউনিটসহ মোট ৪টি ইউনিট কাজ করছে।

আগুন লাগার প্রাথমিক কারণ জানা যায়নি।


আরও খবর



সিনিয়র না হলে জয়কে থাপড়াতাম : মিষ্টি জান্নাত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

সম্প্রতি ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়ক শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ের গুঞ্জন উঠেছে চিত্রনায়িকা মিষ্টি জান্নাতের। এই গুঞ্জনের সূত্রপাত, কিছু সংবাদকে কেন্দ্র করে। যেখানে দাবি করা হয়েছে, শাকিবের জন্য চিকিৎসক পাত্রী খুঁজছে তার পরিবার। ইতোমধ্যে একজনকে নাকি বেশ পছন্দ হয়েছে তাদের। তবে সেই পাত্রীর পরিচয় এখনও প্রকাশ্যে আসেনি।

চিকিৎসক পাত্রীর খবর প্রচার হতেই অনেকে দাবি করছেন শাকিবের হবু বউয়ের নাম ডাক্তার মিষ্টি জান্নাত। যিনি ঢাকাই সিনেমার একজন অভিনেত্রী। পাশাপাশি চিকিৎসকও বটে।

বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এই নায়িকা নিজেও। শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ের খবরটি অস্বীকার না করলেও গুঞ্জন হিসেবেই রাখতে চেয়েছেন তিনি। পাশাপাশি বলেছেন, শাকিব খানকে ছোটবেলা থেকেই পছন্দ করেন।

শাকিব-মিষ্টির বিয়ের সেই গুঞ্জনে যোগ দিয়েছেন অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়। সম্প্রতি মিষ্টি জান্নাতকে নিয়ে তিনি বলেছেন, ওই মেয়ে ভাইরাল হতেই শাকিবকে জড়িয়ে এসব কথা বলছেন। শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না।

বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়েছেন মিষ্টি জান্নাত। তার দাবি, শাহরিয়ার নাজিম জয় তাকে চেনেন। তবুও না চেনার অভিনয় করেছেন।

এই অভিনেত্রী বলেন, ‘‘জয় ভাইয়াকে দেখলাম, সে বলছেন- ওই যে একটা মেয়ে, শাকিব খানকে নিয়ে ভাইরাল হতে চান। তিনি একজন ডাক্তার পাশাপাশি অভিনেত্রী, যেটা মিলে গেছে। তাদের বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না। এটা উনি কীভাবে জানলো? কীভাবে বললো? এটা আমার প্রশ্ন।’’

মিষ্টি জান্নাত বলেন,  সে আমাকে চেনে। গত পরশুদিন আমাকে টেক্সট করে বলছে, মিষ্টি কোথায় আছো? চলো লং ড্রাইভে যাই। অথচ, এমন একটা ভাব নিল, সে আমাকে চেনেই না।  জয় তাকে প্রায়শই মেসেজ দেন। নিকেতনে আসলে একসঙ্গে বসে কফি খান। তবুও তাকে না চেনার ভান করেছেন।

মিষ্টি জান্নাত বলেন, সে বললো, ওই যে একটা মেয়ে। এটা কেন বলবে? আমি কষ্ট পেয়েছি। যদি সে সিনিয়র না হতেন, তাহলে তাকে ধরে থাপড়াতাম। তার প্রোগ্রামে গেলেও এমন করে। অফস্ক্রিনে চুমু দেওয়ার চেষ্টা করে। আমার কাছে সেসবের ভিডিও আছে। সে অনেক নেগেটিভ কথা বলে।

উল্লেখ্য, ঢাকাই সিনেমায় পরিচিত মুখ মিষ্টি জান্নাত। ২০১৪ সালে লাভ স্টেশন সিনেমার মাধ্যমে শুরু করেন রুপালি পর্দার ক্যারিয়ার। এরপর নিয়মিত কাজ করেছেন সিনেমায়। অভিনেত্রী পরিচয়ের বাইরে মিষ্টি জান্নাত একজন দন্ত্য চিকিৎসক।


আরও খবর



ঝাউদিয়ায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া

Image

কুষ্টিয়ার ইবি থানাধীন ঝাউদিয়া ইউনিয়নের হাতিয়া গ্রামে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে চাচাত ভাইয়ের লাঠির আঘাতে বকুল বিশ্বাস (৫৬) নামের এক ব্যাক্তি নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আরও অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে ৮ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

সোমবার (১৩ মে) রাত সোয়া ১০ টার দিকে হাতিয়া গ্রামের খা পাড়ায় পারিবারিক মৃত ব্যাক্তির খানা রান্নাকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

নিহত বকুল বিশ্বাস হাতিয়া গ্রামের আত্তাব বিশ্বাসের ছেলে এবং পেশায় একজন চাল ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, পারিবারিক মৃত খানার রান্না করাকে কেন্দ্র করে একই গ্রামের শাজাহান বিশ্বাস ও রাজ্জাক মেম্বার এর মধ্যে বাগবিতন্ডা সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে রান্না চলাকালীন সময়ে রাজ্জাক মেম্বার এর লোকজন তার চাচাত ভাই বকুল বিশ্বাস এর লোকের সাথে বাগবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয়ের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং এক পর্যায়ে সংঘর্ষে লাঠির আঘাতে বকুল বিশ্বাস মারাত্মক জখম হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে হাসপাতালের জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করলেও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন রয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

সংঘর্ষের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা।


আরও খবর