আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

এবার ‘আয়নাঘর’ নিয়ে সিনেমা, নায়িকা কেয়া পায়েল

প্রকাশিত:সোমবার ১২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১২ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশজুড়ে আলোচনায় এসেছে আয়নাঘর। প্রতিরক্ষা বাহিনীর কাউন্টার-টেরোরিজম ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো দ্বারা পরিচালিত এটি ছিল একটি গোপন আটক কেন্দ্র। সেখানে বন্দিদের ওপর চালানো হতো অমানবিক অত্যাচার। আলোচিত এই আয়নাঘর নিয়ে নির্মাণ হচ্ছে সিনেমা। যা নির্মাণ করবেন জয়নাল আবেদিন জয় সরকার।

আয়নাঘর সিনেমায় অভিনয় করবেন অভিনেত্রী কেয়া পায়েল। জয়নাল আবেদিনের নির্মাণে ইন্দুবালা নামে একটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন কেয়া পায়েল। এবার আসছে আয়নাঘর

এরমধ্যে পরিচালক সমিতিতে ছবিটির নামও নিবন্ধন করেছেন নির্মাতা। ছবিটি প্রযোজনা করছে র‌্যাবিট এন্টারটেইনমেন্ট।

জয় সরকার গণমাধ্যমে বলেন, আমার প্রথম ছবির নায়িকা ছিলেন কেয়া পায়েল। তাকে নিয়ে এবারের ছবিটিও বানাতে চাই। কেয়া ছাড়া আরও থাকবেন পরিচিত তারকারা। যদিও সেসব এখনও চূড়ান্ত করিনি। এখন গল্প লিখছি।

নির্মাতা জানান, চিত্রনাট্য লেখার পাশাপাশি আয়নাঘরে বন্দী কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে গল্পটি সাজানোর চেষ্টা করছি। আমি চাই সত্যটা উঠে আসুক। মানুষ জানুক কী কী হয়েছে আয়নাঘরে।


আরও খবর
কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানালেন টেলর সুইফট

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সিলেটে জনপ্রতিনিধিরা লাপাত্তা, নাগরিক সেবা ব্যাহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

কোটা আন্দোলনে ছাত্র জনতার প্রবল প্রতিরোধের মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের পর সিলেটের বেশিরভাগ জনপ্রতিনিধি আত্মগোপনে রয়েছেন। গত সোমবার (৫ আগস্ট) থেকে তাদের কার্যালয়ে, মুঠোফোনে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এতে নাগরিক সেবা পেতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে জন-সাধারণের।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সিলেট সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, ১৩টি উপজেলা পরিষদ, পাঁচটি পৌরসভা, ১০৬টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। তবে গত সোমবারের পর অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি নিজ কার্যালয়ে আসছেন না। ফলে জনগণের সেবা ব্যাহত হচ্ছে পাশাপাশি জনগুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোও থমকে রয়েছে।

জানা যায়, জেলা পরিষদ ও ১৩টি উপজেলার মধ্যে ১১টি তেই আওয়ামী লীগ পন্থি চেয়ারম্যান রয়েছেন। জেলার বেশিরভাগ পৌরসভা, উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদের রয়েছেন আওয়ামী পন্থি চেয়ারম্যান ও সদস্য। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়রও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ছিলেন পাশাপাশি বেশিরভাগ কাউন্সিলর ছিলেন একই দলের সমর্থক। গত সোমবারের পর বেশিরভাগ জনপ্রতিনিধি আত্মগোপনে রয়েছেন। অনেকে কার্যালয়েও আসেন নি। মুঠোফোনেও পাওয়া যাচ্ছেনা তাদের। এতে এসব এলাকার জন গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন কাজ ধমকে রয়েছে। পাশাপাশি কার্যালয়ের সেবা পেতে বিরম্বনায় পড়তে হচ্ছে। জন্ম নিবন্ধনসহ অন্যান্য কাগজপত্রে চেয়ারম্যান, মেয়রের স্বাক্ষর প্রয়োজন হয়, অনেকে কার্যালয়ে না আসার কারণে স্বাক্ষর করতে পারছেন না। এতে করে জন্ম নিবন্ধন করা গেলেও স্বাক্ষরের কারণে সেটি ব্যবহার করা যাচ্ছেনা। পাওয়া যাচ্ছেনা বিভিন্ন প্রত্যয়নপত্র। ফলে জরুরি কাজগুলোও করতে পারছেন না সেবা প্রত্যাশীরা।

সিলেট জেলার গোয়ালাবাজার ইউনিয়ন পরিষদের বাসিন্দা রাফসান আহমেদ বলেন, জন্ম নিবন্ধন করতে দিয়েছিলাম। এখন কার্যালয়ে আসলাম কিন্তু জন্ম নিবন্ধন প্রস্তুত থাকলেও শুধু মাত্র চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর না থাকার জন্ম নিবন্ধন নিয়ে যেতে পারছি না। চেয়ারম্যানের মুঠোফোনে কল দিলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।

একই অবস্থা এই ইউনিয়নের সাজ্জাদ আহমেদের। তিনি বলেন, জমির একটি কাজের জন্য উত্তরাধিকার সনদের প্রয়োজন গত এক সপ্তাহ থেকে ইউনিয়ন কার্যালয়ে আসলেও চেয়ারম্যানকে পাইনি। এতে আমার জরুরি এই কাজ আটকা পড়ে রয়েছে। একই অবস্থা এই ইউনিয়নে আসা সেবা গ্রহিতাদের।

সংক্ষুব্ধ নাগরিক আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল করিম কিম বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধান শেখ হাসিনা পদ ত্যাগ করে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে দেশের বেশিরভাগ জন প্রতিনিধি গা ঢাকা দিয়েছেন। সিলেটেও এর ব্যতিক্রম হয়নি, সিসিক মেয়র ও কাউন্সিলরগণ, জেলা ও উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগ পন্থি জনপ্রতিনিধি আত্মগোপনে রয়েছেন। তারা অনেকেই আওয়ামী সরকার থাকাকালীন সময় বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন, তাই জনগণের রোষানলে না পড়ার জন্য গা বাঁচাতে আত্মগোপনে রয়েছেন। এর প্রভাব পড়ছে সাধারণ নাগরিকের ওপরে। এ বিষয়ে অন্তবর্তীকালীন সরকার একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রশাসনের কী করণীয় তা নির্ধারণ করে দিতে হবে।

তিনি বলেন, আমি মনে করি দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো।

সিলেটের স্থানীয় সরকার উপপরিচালক সুবর্ণা সরকার বলেন, পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদে কারা অনুপস্থিত রয়েছেন তাদের তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজ ট্যাগ: সিলেট

আরও খবর



রংপুরে স্বর্ণশ্রমিক হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো টিপু মুনশিকে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রংপুরে গুলিবিদ্ধ হয়ে স্বর্ণশ্রমিক মুসলিম উদ্দিন (৩৮) নিহতের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে। বুধবার (২৮ আগস্ট) দিনগত রাতে রাজধানীর গুলশান এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল মুনীম ফেরদৌস জানান, টিপু মুনশিকে গুলশান-১ এর একটি বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে স্বর্ণশ্রমিক মুসলিম উদ্দিন হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ওই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

রংপুরে গুলিবিদ্ধ হয়ে স্বর্ণশ্রমিক মুসলিম উদ্দিন নিহত হওয়ার ঘটনায় ২৭ আগস্ট সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের স্ত্রী দিলরুবা আক্তার।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সিটি বাজার এলাকায় পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ছাত্র-জনতার সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। এতে মুসলিম উদ্দিন গুলিবিদ্ধ হলে উদ্ধার করে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে আসামিদের চাপে মরদেহের ময়নাতদন্ত ছাড়াই তড়িঘড়ি করে দাফন করে তার পরিবার।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন রংপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম মোহাম্মদ আহসানুল হক চৌধুরী, সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নাছিমা জামান, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবদুল মালেক, সাধারণ সম্পাদক আবদুল হক প্রামাণিক, আওয়ামী লীগ নেতা রাশেক রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ছায়াদাত হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শফিয়ার রহমান ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডল, রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার জাকির হোসেন, রংপুর রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি আবদুল বাতেন, রংপুর মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান, সাবেক জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান, রংপুরের সাবেক পুলিশ সুপার মো. শাহজাহান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এ সার্কেল) হুসাইন মোহাম্মদ রায়হান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বি সার্কেল) আবু আশরাফ সিদ্দিকীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও অনেককে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।

গত ২২ আগস্ট টিপু মুনশি, তার স্ত্রী আইরিন মালবিকা মুনশি ও মেয়ে তানিয়া অন্যন্যা মুনশি এবং তৃষা মুনশির ব্যাংক হিসাব স্থগিত করা হয়। একই সঙ্গে তাদের মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেন স্থগিত করা হয়।

দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়ে অ্যাকাউন্ট স্থগিত করতে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।

টিপু মুনশি ২০০৮ সালের নবম, ২০১৪ সালের দশম ও ২০১৮ সালের একাদশ ও সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি টানা চারবারের রংপুর-৪ (পীরগাছা-কাউনিয়া) আসনের এমপি।


আরও খবর
দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে পুলিশ কর্মকর্তা কাফি

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এবার রিকশাচালকদের শাহবাগ অবরোধ

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিষিদ্ধ চেয়ে বিক্ষোভে নেমেছেন প্যাডেল চালিত রিকশা চালকরা। সোমবার (২৬ আগস্ট) সকালে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা। এ সময় সেখানে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

রিকশাচলকরা জানান, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধে দীর্ঘদিন ধরেই তারা দাবি জানিয়ে আসছিলেন। তবে কর্তৃপক্ষ তাদের কথা না শোনায় আজ রাস্তায় নেমে এসেছেন।

রিকশাচলকরা বলেন, অটোরিকশা চালকরা ১০০ টাকার ভাড়া ৫০ টাকা হলেই চলে যায়। তাদের জন্য প্যাডেলচালিত রিকশাচালকরা যাত্রী পান না এবং ন্যায্য ভাড়া পান না। সারাদিন রিকশা চালিয়ে তারা পর্যাপ্ত টাকা উপার্জন করতে পারেন না।

তারা আরও বলেন, অটোরিকশা চলার অনুমতি নেই ঢাকায়। তারপরও দেদারছে চলছে অটোরিকশা। পায়ের রিকশার বৈধতা আছে, নাম্বার আছে। এর জন্য প্রতি বছর ৩০০ টাকা ফি দিতে হয়। এই শেখ হাসিনা অবৈধ অটোরিকশা চালানোর অনুমতি দিয়ে আমাদের বৈধ রিকশাকে অচল করে দিয়েছে।

ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য ২০১৪ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সাত বছরে মোট তিন দফা নির্দেশনা দিয়েছেন হাইকোর্ট। সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ থ্রি-হুইলার ও ইজিবাইক বন্ধ করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। আদেশে অটোরিকশার আমদানিও নিষিদ্ধ করা হয়।


আরও খবর



পুলিশের ৪ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ পুলিশের একজন অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শকসহ ৪ পুলিশ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।

সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ শাখা-১ এর সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

আদেশে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে অবসর প্রদান করা হলো। বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো চার পুলিশ কর্মকর্তা হলেন, খন্দকার লুৎফুল কবির, অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক, পুলিশ অধিদপ্তর; মীর রেজাউল আলম, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক, ট্যুরিস্ট পুলিশ; চৌধুরী মঞ্জুরুল কবির, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক, পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, নোয়াখালী; মো. ইমাম হোসেন,  উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক (চলতি দায়িত্ব), অপরাধ তদন্ত বিভাগ, ঢাকা।

এর আগে গত ২৭ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি কৃষ্ণপদ রায়, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার (ডিআইজি) মো. মোজাম্মেল হক ও খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার সরদার রাকিবুল ইসলামকে অবসরে পাঠায় সরকার।

এ ছাড়া গত ২১ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি মো. আতিকুল ইসলাম, মো. আনোয়ার হোসেন এবং সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। এরপর শিল্পাঞ্চল পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি মো. মাহাবুবর রহমান, সদ্য সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া এবং পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি জয়দেব কুমার ভদ্রকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠায় সরকার।

এরও আগে গত ১৩ আগস্ট পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সাবেক প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. মনিরুল ইসলাম ও সদ্য সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।


আরও খবর



রাজস্থানে ভারতীয় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে রাজস্থানের বারমেরের কাছে একটি মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ঘটনায় প্রাণে বেঁচে গেছেন বিমানের পাইলট। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় বিমানবাহিনী জানায়, ফাইটার জেটটি উড্ডয়নের পর এতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। বাধ্য হয়ে যুদ্ধবিমান থেকে প্যারাসুটের সাহায্যে বের হয়ে যান পাইলট।

বারমেরের পুলিশ সুপার নরেন্দ্র মীনা পিটিআইকে বলেছেন, স্থানীয় সময় সোমবার দিবাগত রাতে বিমানটি বারমেরে বিধ্বস্ত হয়েছে। ঘটনাটি জনবহুল এলাকা থেকে দূরে ঘটেছে। দুর্গম ভূখণ্ডের কারণে দমকল বাহিনী দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি। দুর্ঘটনার কারণ বিস্তারিতভাবে জানতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।


আরও খবর
জিতলে ওভারটাইমে কর বাদ দেবেন ট্রাম্প

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪