আজঃ মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

ড. ইউনূসসহ ৪ জনের নামে মামলা

প্রকাশিত:রবিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
গত ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক এসএম আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছেন

গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছে। শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ঢাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর এই মামলা দায়ের করেছে।

রোববার ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের পেশকার জামাল উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গত ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক এসএম আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছেন।

মামলার অপর ৩ আসামি হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আশরাফুল হাসান, বোর্ড ডিরেক্টর নুর জাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।


আরও খবর



সুন্দরবনে বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

Image

সুন্দরবনে বাঘের আক্রমণে এক মৌয়াল নিহত হয়েছে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) এ ঘটনা ঘটে। তবে শনিবার সকালে স্বজনদের খবর দেন সঙ্গে থাকা মৌয়ালরা।

নিহত মনিরুজ্জামান বাচ্চু গাজী (৪০) শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের ডুমুরিয়া গ্রামের মৃত. কাশেম গাজীর ছেলে।

নিহতের স্বজন আশিকুর রহমান জানান, বাচ্চু গাজী আমার দুলাভাই। সকালে খবর পেয়েছি বাঘের আক্রমণে তিনি নিহত হয়েছেন। মরদেহ নিয়ে বাড়ির পথে রওনা দিয়েছেন সঙ্গে থাকা মৌয়ালরা।

গাবুরা ইউনিয়নের স্থানীয় ইউপি সদস্য আদিয়ার রহমান বলেন, ২৪ দিন আগে একসঙ্গে দশ জন মৌয়াল মধু সংগ্রহ করতে সুন্দরবনে যায়। সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে বাঘের আক্রমণে বাচ্চু গাজী নিহত হয়েছে। তারা মধু কাঁটতে কাঁটতে সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে গিয়েছিল। নৌকার মাঝি এ খবর মুঠোফোনের মাধ্যমে জানিয়েছে।

পশ্চিম সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের কর্মকর্তা ইকবাল হুসাইন চৌধুরী জানান, বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহতের খবর শুনছি। তবে এখনও নিশ্চিত হতে পারিনি।


আরও খবর



হবিগঞ্জে হাওরে ধান কাটা শেষের পর সরকারিভাবে সংগ্রহ শুরু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জে শুরু হয়েছে সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান। তবে হাওরের প্রায় ৯৯ শতাংশ ধান কাটা-মাড়াই শেষ হওয়ার পর অভিযান শুরু হওয়ায় লক্ষমাত্রা অর্জন নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। কৃষকরা বলছেন, ধান সংগ্রহে সরকারের কালক্ষেপণের কারণে কৃষকরা যেমন সেবা থেকে বঞ্চিত হবেন, তেমনি দৌড়াত্ব বাড়বে মধ্যসত্বভোগীদের।

খাদ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, চলতি বোরো মৌসুমে ৩২ টাকা কেজি (১২৮০ টাকা) দরে ধান, ৪৫ টাকায় সিদ্ধ চাল এবং ৪৪ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার। সেই হিসেবে হবিগঞ্জ জেলার ৯টি উপজেলা থেকে ১৪ হাজার ৭৬০ মেট্রিক টন ধান ৪ হাজার ১৬৬ মেট্রিক টন আতপ চাল এবং ১৪ হাজার ৯৬৬ মেট্রিক টন সেদ্ধচাল কেনার লক্ষ্যমাত্র নির্ধারণ করা হয়েছে।

ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রম চলবে আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। তবে জুনের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রার ৭০ শতাংশ অর্জনের নির্দেশনা দিয়েছেন মন্ত্রী। এদিকে, কৃষি বিভাগের তথ্য বলছে, পুরো জেলায় সার্বিকভাবে ধান কাটা শেষ হয়েছে ৮০ শতাংশ। হাওরের কাটা ও মাড়াই শেষ হয়েছে প্রায় ৯৯ শতাংশ।

কৃষকরা বলছেন, জেলায় সবচেয়ে বেশি ধান উৎপাদন হয় হাওরে। সেই ক্ষেত্রে হাওরের ধান কাটা-মাড়াই শেষে কৃষক কম দামে পাইকার ও ফড়িয়াদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। বাকি ধান বছরের খাবার জন্য গোলায় তুলছেন। এরপর ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হওয়ায় হাওরের কৃষকরা এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত থাকবেন। একই সাথে বাড়বে মধ্যসত্বভোগীদের দৌড়াত্ব।

বানিয়াচং উপজেলার কাগাপাশা এলাকার কৃষক সুমন মিয়া বলেন, সরকার ধানের দাম নির্ধারণ করেছে ১২৮০ টাকা মণ। আর আমরা পাইকারের কাছে বিক্রি করছি ৭৭০ টাকা মণ। অনেক অপেক্ষা করছি কখন সরকার ধান কিনবে। আমরা ঋণ পরিশোধ করতে ধান কেটে বিক্রি করে ফেলেছি। এখন সরকার ধান কিনলেও আমাদের কোন লাভ নেই।

একই এলাকার কৃষক আনুয়ার মিয়া বলেন, একেতো সরকার ধান কিনতে দেরি করে ফেলছে। তার উপর আবার মাত্র ১২৮০ টাকায় ধান কিনছে। সরকারকে ধান দিতে হলে ট্রাক ভরে খাদ্য গুদামে নিয়ে যেতে হয়। যে কয়টা টাকা লাভ হওয়ার কথা, সেটি গাড়ি ভাড়া আর শ্রমিকের মজুরিতেই চলে যাবে। এরপর দেখা যাবে খাদ্য কর্মকর্তা বলতেছেন, ধান পরিস্কার না, ভালোভাবে শুকানো হইছে না। নানা অজুহাত।

এ ব্যাপারে জেলা খাদ্য কর্মকর্তা চাই থোয়াই প্রু মার্মা বলেন, অন্য বছর কৃষকরা যে অভিযোগ করেন এবার তা পারবেন না। কারণ এ্যাপের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে ধান বিক্রি করতে হবে। এছাড়া ধান বিক্রির টাকা কৃষক তার নিজস্ব ব্যাংক একাউন্টে পাবেন।

চলতি বছর জেলা ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৩৭ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্র ধরা হয়েছে ৫ লাখ ২০ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন।

নিউজ ট্যাগ: হবিগঞ্জ

আরও খবর



ভোটারদের মধ্যে টাকা বিতরণকালে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আটক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বিপুল পরিমাণ টাকাসহ পাবনার সুজানগর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ও আওয়ামী লীগ নেতা শাহীনুজ্জামান শাহীনসহ ১১ জনকে আটক করেছে র‌্যাব। পাশাপাশি নির্বাচনী কাজে ব্যবহৃত একটি গাড়ি ও ২২ লাখ ৮২ হাজার ৭০০ টাকা জব্দ করা হয়েছে। সোমবার (৬ মে) রাত সাড়ে ১২টার দিকে সুজানগরের চর ভবানীপুরের নির্বাচনী এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

শাহীনুজ্জামান শাহীন সুজানগর উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। এবারের উপজেলা নির্বাচনে তিনি চেয়ারম্যান প্রার্থী। তার প্রতীক আনারস।

আটক বাকি তার ১০ সহযোগীর নামপরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেনি র‌্যাব। তবে আটকদের মধ্যে সুজানগর পৌরসভার ৪ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর রয়েছেন।

র‌্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. এহতেশামুল হক খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আগামী ৮ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথমধাপে সুজানগর উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে র‌্যাবের নিয়মিত টহল দল সুজানগরের চর ভবানীপুর এলাকায় টহল দিচ্ছিল। এ সময় সন্দেহ হওয়ায় উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহীনুজ্জামান শাহীন ও তার ১০ সহযোগীকে আটক করা হয়। এ ছাড়া তার গাড়িতে রাখা দুই ব্যাগ ভর্তি ২২ লাখ ৮২ হাজার ৭০০ টাকা ও নির্বাচনী কাজে ব্যবহৃত একটি গাড়ি জব্দ করা হয়।

মেজর মো. এহতেশামুল হক আরও বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, টাকাগুলো অসৎ উদ্দেশ্যে নির্বাচনে ভোটারদের বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করার জন্য রাখা হয়েছিল। আমরা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানিয়েছি। তিনি এ বিষয়ে পরবর্তী আইনিব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

পাবনা সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। বিধি মোতাবেক আইনিব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



চট্টগ্রামের উন্নয়নে সিঙ্গাপুরের সহায়তা চাইলেন চসিক মেয়র রেজাউল

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম নগরীর উন্নয়নে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে সিঙ্গাপুরের সহায়তা চেয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

রোববার সকালে টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে সিঙ্গাপুরের হাই কমিশনার ডেরেক লোহের সাথে এক মতবিনিময়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

চসিক মেয়র বলেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নাগরিক সেবার জন্য ৮২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ৫৬টি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিচালনা করছে। এসব প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কারিগরি সহায়তা, প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি সরবরাহের মাধ্যমে চট্টগ্রামবাসীর পাশে সহায়তা করতে পারে। এছাড়া নদী-সমুদ্র-পাহাড়বেষ্টিত চট্টগ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে কাজে লাগিয়ে পর্যটন সম্ভাবনার বিকাশে সিঙ্গাপুর বিনিয়োগ করতে পারে।

সিঙ্গাপুরের হাই কমিশনার ডেরেক লোহে বলেন, বে-টার্মিনালসহ বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে চায় সিঙ্গাপুর। বন্দর নগরীর সাথে সিঙ্গাপুরের ভৌগলিক মিল থাকায় চট্টগ্রাম সিঙ্গাপুরের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারে। বাংলাদেশ থেকে খাদ্য আমদানির পাশাপাশি বিভিন্ন খাতে সহায়তা করতে চায় সিঙ্গাপুর।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের ব্যাপারে সিঙ্গাপুরের সফট স্পট রয়েছে। বাংলাদেশের কর্মীরা কঠোর পরিশ্রমী এবং সৎ বিধায় সিঙ্গাপুর বিভিন্ন খাতে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশিকে নিয়োগ দিয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরো দিবে। বিভিন্ন দেশে সিঙ্গাপুর যে কো-অপারেশন প্রোগ্রাম চালায় তার আওতায় চট্টগ্রামের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতের প্রসারে কীভাবে সহায়তা করা যায় তা বিবেচনা করবে সিঙ্গাপুর।

সভায় চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম, সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-পরিচালক মিচেল লি,  সিঙ্গাপুর হাই কমিশনের চার্জ ডি' অ্যাফেয়ার্স শিলা পিল্লাইসহ সিঙ্গাপুরের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নেয়।


আরও খবর



বাংলাদেশকে ১২৫ রানের লক্ষ্য দিলো জিম্বাবুয়ে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অতিথিদের হাত খুলে ব্যাট করতে দেয়নি বাংলাদেশ। পেস-স্পিনের ইন্দ্রজালে জিম্বাবুয়েকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে অল্পতেই আটকে রেখেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। তাতে ২০ ওভারে ১২৪ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারীরা।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকে হারায় জিম্বাবুয়ে। শেখ মেহেদীর বল হালকা টার্ন করে আঘাত হানে স্টাম্পে। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরতে হয় তাকে।

এর আগে অবশ্য প্রথম ওভারে শরিফুল ইসলামকে দুইবার সীমানার ওপারে পাঠিয়ে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দেন এই ম্যাচ দিয়ে কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে অভিষিক্ত ওপেনার জয়লর্ড গামবি।

নিজের দ্বিতীয় ওভারেও মার খেতে হয় শরিফুলকে। তার প্রথম তিন বলে টানা তিন চার হাঁকান তিনে নামা ব্রায়ান বেনেট।

এরপরই শুরু জিম্বাবুয়ের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল। ৩৬ থেকে ৪১ এই ৫ রানের মধ্যেই ৬ উইকেট হাওয়া জিম্বাবুয়ের।

১৮ মাস পর জাতীয় দলে ফিরে সাইফউদ্দিন তুলে নেন ওপেনার গামবির (১৭) উইকেট। শেখ মেহেদীর করা পাওয়ার প্লের শেষ ওভারের প্রথম বলে রানআউট হয়ে ফেরেন বেনেটও (১৬)। পরের বলে ক্রিজে এসেই শেখ মেহেদীর বলে স্লিপে লিটন দাসের হাতে ধরা পড়েন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজাও (০)। রিভিউ নিতেও বাঁচতে পারেননি তিনি।

অভিজ্ঞ শন উইলিয়ামস আর রায়ান বার্লও রাজার মতোই গোল্ডেন ডাক নিয়ে ফেরেন। এমন ব্যাটিং ধসে দিশেহারা জিম্বাবুয়ের হাল ধরেন ক্লাইভ মাদান্দে এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। শুরুটা একদম ধীরগতির হলেও ক্রমেই দুজন দ্রুত রান তোলায় মনোযোগী হন। অষ্টম উইকেটে তাদের গড়া ৭৫ রানের জুটি ভাঙেন তাসকিন। ব্লক হোলে বল ফেলে মাদান্দের প্রতিরোধের ইতি টানেন তিনি। ৩৯ বলে ৬ চারে ৪৩ রান আসে তার ব্যাটে। ৩৪ রান করেন মাসাকাদজা।

বাংলাদশের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ এবং মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। দুই উইকেট যায় শেখ মেহেদীর ঝুলিতে।


আরও খবর