আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

চট্টগ্রামে শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা : ৮ জনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ

প্রকাশিত:সোমবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চট্টগ্রামে দুই বছর আগে শিশু মীমকে (৯) ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা মামলায় আটজনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন আদালত ৪-এর বিচারক জামিল হায়দার এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আদালতে সাত আসামি উপস্থিত ছিল।

আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট এমএ নাসের এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলো- মইনুল ইসলাম, মো. বেলাল হোসেন, রবিউল ইসলাম, হাসিবুল ইসলাম হাসিব, আকমান মিয়া, মো. সুজন, মো. মেহরাজ টুটুল, শাহদাত হোসেন সৈকত। এতে মধ্যে শাহদাত হোসেন সৈকত পলাতক রয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২১ জানুয়ারি চট্টগ্রাম নগরীর আকবর শাহ এলাকা থেকে ৯ বছর বয়সী মাদ্রাসাছাত্রী মীমের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

এ ঘটনার পর দিন ২২ জানুয়ারি রাতে নিহত মীমের মা রাবেয়া বেগম বাদী হয়ে আকবর শাহ থানায় ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগ এনে একটি মামলা করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করলেন।


আরও খবর



স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম: শাবিপ্রবি উপাচার্য

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিলেট প্রতিনিধি

Image

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দৃষ্টান্তমূলক সফলতার অবদান রাখছে। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে তারা এখন নাসা জয় করেছে। এ সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখে ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম।

বুধবার (১৫ মে) জেলা স্টেডিয়ামের মোহাম্মদ আলী জিমনেসিয়ামে বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের আয়োজনে সিলেট বিভাগীয় বিজ্ঞান মেলা ২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ একথা বলেন।

বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী, এনডিসির সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ কমিশনার মো. জাকির হোসেন খান, পিপিএম, অতিরিক্ত ডিআইজি হুমায়ুন কবীর, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হোসাইন মো. আল-জুনায়েদ। এতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক ও পরিচালক, স্থানীয় সরকার) দেবজিৎ সিংহ।    

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আজকের শিক্ষার্থীরা আগামীর ভবিষ্যৎ, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার মূল কারিগর। এজন্য তাদের আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে যাতে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরিতে অবদান রাখতে পারে। এছাড়াও বর্তমানে সময়ের সাথে টিকে থাকতে হলে বিজ্ঞানমনস্ক হতে হবে তাই শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান চর্চা ও বিজ্ঞানের চর্চার তৃষ্ণা বৃদ্ধি করতে হবে।  

অভিভাবক, শিক্ষক ও শিক্ষা প্রশাসনের সাথে সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনারা শিশুদের বিজ্ঞান শিক্ষা ও চর্চায় উৎসাহিত করুন। শিক্ষার্থীদের ওপর জোরপুর্বক পড়াশোনা চাপিয়ে দিবেন না। তিনি আরো বলেন, বিভাগীয় বিজ্ঞান মেলা ২০২৪ শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন এক অভিজ্ঞতার সঞ্চার করবে যাতে তারা ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারে উৎসাহিত হবে।


আরও খবর



পরিবেশ রক্ষায় ঢাকাসহ সারাদেশে গাছ কাটা বন্ধে রিট

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

পরিবেশ রক্ষায় রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে গাছ কাটা বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। রোববার (৫ মে) জনস্বার্থে মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ এ রিট পিটিশন দায়ের করে।

এইচআরপিবির পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ এ রিট দায়ের করেন।

সম্প্রতি তাপমাত্রা অত্যধিক বৃদ্ধি ও জনজীবন অতিষ্ঠ হওয়ার মধ্যেও বিভিন্ন এলাকায় হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে মর্মে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন সংযুক্ত করে রিট দায়ের করা হয়েছে।

বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান এবং বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে।

আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ঢাকা শহরে যে পরিমাণ গাছপালা থাকা দরকার তা দিনদিন কমছে এবং সাম্প্রতিক সময়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মানুষের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠছে, যে কারণে সুষ্ঠুভাবে বেঁচে থাকার অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। অন্যদিকে সামাজিক বনায়ন চুক্তিতে সারাদেশে লাগানো গাছগুলো কেটে ফেলার কারণে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হচ্ছে। যা বন্ধ না হলে বাংলাদেশের পরিবেশ বিপর্যয় ঘটবে ও মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

রিটে নিম্ন নির্দেশনাগুলো চাওয়া হয়েছে

১. গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণের জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়কে ৭ দিনের মধ্যে পরিবেশবাদী, পরিবেশ বিজ্ঞানী, প্রফেসর, পরিবেশ বিজ্ঞান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, প্রফেসর পরিবেশ বিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে একটি সাত সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন, যারা প্রয়োজনে ঢাকা শহরে গাছ কাটার অনুমতি প্রদান করবে।

২. গাছ কাটা বন্ধে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৭ দিনের মধ্যে একটি সার্কুলার ইস্যু করে জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে জেলা পরিবেশ অফিসার, সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, সমাজকর্মী, পরিবেশবাদী, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি/সেক্রেটারি এবং সিভিল সার্জনের সমন্বয়ে কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রদান করবেন, যাদের অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা যাবে না।

৩. গাছ কাটা বন্ধে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সাত দিনের মধ্যে একটি সার্কুলার ইস্যু করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে; কলেজের অধ্যক্ষ, সমাজকর্মী, পরিবেশবাদী, সমাজকল্যাণ অফিসার, অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার অব ল্যান্ড এবং এলজিইডি এর এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারে সমন্বয়ে কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রদান করবেন, যাদের অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা যাবে না।

৪. কমিটি গঠন হওয়ার আগ পর্যন্ত সব বিবাদী নিজ নিজ এলাকায় যাতে কোনো গাছ কাটা না হয় সে ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ চাওয়া হয় এবং দুই সপ্তাহের মধ্যে আদালতে কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট দাখিল নির্দেশনা চাওয়া হয়।

৫. গাছ কাটা বন্ধে ব্যবস্থা নিতে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, ঢাকা শহরসহ অন্যান্য জেলা এবং উপজেলা শহরে গাছ কাটা বন্ধে ব্যবস্থা নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০০৪ এর বিধানে গাছ লাগানোর চুক্তিভুক্ত পক্ষকে অর্থ দেওয়ার বিধান সংযুক্ত করার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না সে মর্মে রুল চাওয়া হয়েছে।

রিট পিটিশনাররা হলেন- অ্যাডভোকেট মো. ছারওয়ার আহাদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট মো. এখলাছ উদ্দিন ভূঁইয়া এবং অ্যাডভোকেট রিপন বাড়ৈই। বিবাদীরা হলেন- সচিব, কেবিনেট বিভাগ; মুখ্য সচিব, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়; সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়; সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়; সিনিয়র সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়; সচিব, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ; ডিরেক্টর জেনারেল পরিবেশ বিভাগ; মেয়র, ঢাকা উত্তর দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন; প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ঢাকা উত্তরা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন; প্রধান প্রকৌশলী, এলজিইডি, প্রধান বন সংরক্ষক; প্রধান প্রকৌশলী, সড়ক মহাসড়ক বিভাগ ও আইজিপি বাংলাদেশ পুলিশ।


আরও খবর



প্রতিবন্ধীর প্রশিক্ষণ ভাতা প্রধান শিক্ষকের পেটে!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:

প্রতিবন্ধী জান্নাতী আক্তারের প্রতিবন্ধী প্রশিক্ষণ ভাতা না দিয়ে বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক শাহ আলম কবির আত্মসাৎ করেছেন অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ বিষয়ে জান্নাতীর বাবা নিজাম মীর আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ইউএনও মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ দিয়েছেন। প্রতিবন্ধীর বাবা আরো অভিযোগ এ বিষয়টি নিয়ে ইউএনওকে লিখিত অভিযোগ দেয়ায় প্রধান শিক্ষক তার মেয়েকে টিসি দেয়ার হুমকি দিচ্ছেন।

জানা গেছে, আমতলী পৌর শহরের নয়াবেঙ্গলী গ্রামের নিজাম মীরের প্রতিবন্ধী কন্যা জান্নাতী আক্তার মফিজ উদ্দিন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভোকেশনাল শাখায় নবম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। জান্নাতী প্রতিবন্ধী হওয়ায় তার মা ফাতেমা বেগমকে ন্যাশনাল একাডেমি ফর অটিজম এন্ড নিউরো ডেভেলটমেন্টাল ডিজএ্যাবিলিটিজ প্রকল্পে আয়োজিত ৫ দিন ব্যাপী প্রতিক্ষণে আমন্ত্রণ পায়। অভিযোগ রয়েছে বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক শাহ আলম কবির প্রতিবন্ধী জান্নাতী আক্তারের মাকে প্রশিক্ষণে না পাঠিয়ে তার বোনকে ভূয়া প্রতিবন্ধীর অভিভাবক বানিয়ে প্রশিক্ষণ ভাতা আত্মসাৎ করেছেন। এ বিষয়ে জান্নাতির বাবা নিজাম মীর আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ইউএনও মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ দিয়েছেন। তার আরো অভিযোগ এ বিষয়টি নিয়ে ইউএনওকে লিখিত অভিযোগ দেয়ায় প্রধান শিক্ষক তার মেয়েকে টিসি দেয়ার হুমকি দিচ্ছেন।

প্রধান শিক্ষক শাহ আলম কবির প্রতিবন্ধীর প্রশিক্ষণ ভাতা নেয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রশিক্ষণে যাকে পাঠিয়েছি তার ফরোয়াডিং চেয়েছেন। অল্প দিনের মধ্যেই ফরোয়াডিং এনে দেয়া হবে।

আমতলী উপজেলা মাধ্যমিক অফিসার ও তদন্ত কর্মকর্তা অলী আহাদ বলেন, অল্প দিনের মধ্যেই তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে।

আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন পেলে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর



আবারও পেছাল রিজার্ভ চুরির তদন্ত প্রতিবেদন

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ অর্থ চুরির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ফের পেছালো। আগামী ৯ জুলাই প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার (৬ মে) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে তদন্ত সংস্থা সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী নতুন দিন ধার্য করেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে সুইফট কোডের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়ে যায়। ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ মতিঝিল থানায় মামলাটি দায়ের করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং বিভাগের যুগ্ম পরিচালক জুবায়ের বিন হুদা। ১৬ মার্চ মামলাটি তদন্ত করে সিআইডিকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন আদালত।

মামলাটিতে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ৪ ধারাসহ তথ্য ও প্রযুক্তি আইন, ২০০৬-এর ৫৪ ও ৩৭৯ ধারায় করা মামলায় সরাসরি কাউকে আসামি করা হয়নি।


আরও খবর



মক্কায় প্রবেশে সৌদির বাসিন্দাদের লাগবে অনুমতি

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সৌদি আরবের জননিরাপত্তা বিষয়ক অধিদপ্তর ঘোষণা দিয়েছে আজ শনিবার (৪ মে) থেকে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে সৌদির বাসিন্দাদেরও অনুমতি লাগবে। হজ সংক্রান্ত আইন বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে এমন ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এই অনুমতি নিতে হবে। হজ যাত্রীদের নিরাপত্তা ও হজের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।

যাদের কাছে যথাযথ অনুমতি থাকবে না যারমধ্যে রয়েছে পবিত্র স্থানগুলোতে কাজের অনুমতি, মক্কার স্থায়ী বাসিন্দা, ওমরাহ ও হজের বৈধ অনুমতি তাদের মক্কার প্রবেশদ্বার থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

গত সপ্তাহে সৌদির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় নুসুক অ্যাপ কার্ড দেওয়ার ঘোষণা দেয়। যা ২০২৪ সালের হজ পক্রিয়াকে আরও গতিশীল করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।

এটি ডিজিটাল এবং সাধারণ উভয় ফরমেটে পাওয়া যাবে। এই কার্ডের মাধ্যমে হজের প্রক্রিয়া খুবই সহজে করা যাবে। এতে করে অনুমতি ছাড়া হজ করার প্রবণতা কমে আসবে এবং পবিত্র স্থানগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।

হজ যাত্রীরা তাদের হজ মিশন অথবা যাদের মাধ্যমে হজ করতে আসবেন তাদের কাছে কার্ডটি পাবেন। অপরদিকে ডিজিটাল ফরমেটটি পাওয়া যাবে নুসুক এবং তাওয়াকলানা অ্যাপে।

এটির মাধ্যমে সহজে সব ধরনের সেবা পাবেন হজ যাত্রীরা। এমনকি যাদের মাধ্যমে তারা হজ করতে আসবেন তাদের সেবা নিয়ে সন্তুষ্ট না হলে এটির মাধ্যমে অভিযোগও জানানো যাবে।

নিউজ ট্যাগ: সৌদি আরব

আরও খবর