আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

বরগুনায় নিউজ টোয়েন্টিফোর চ্যানেলের বর্ষপূর্তি উদযাপন

প্রকাশিত:সোমবার ৩১ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ৩১ জুলাই ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
অলিউল্লাহ্ ইমরান, বরগুনা

Image

সারা দেশের ন্যায় বরগুনায় ব্যাপক আয়োজনের মধ্য দিয়ে দেশের জনপ্রিয় হয়ে ওঠা বেসরকারি স্যাটেলাইট বসুন্ধারা গ্রুপের নিউজ টোয়েন্টিফোর চ্যানেল সপ্তম বছর পেরিয়ে অষ্টম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (৩১ জুলাই) সকাল ১১টার দিকে বরগুনা প্রেসক্লাবের হলরুমে নিউজ টুয়েন্টিফোর এর বরগুনা জেলা প্রতিনিধি সুমন সিকদারের আয়োজন ও পরিচালনায় এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এ অনুষ্ঠানে প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাফর হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক আবু জাফর সালেহ এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরগুনা ১ আসনে সংসদ সদস্য এডভোকেট ধীরন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম সারোয়ার টুকু।

এসময় নিউজ টুয়েন্টিফোর চ্যানেলের পরিবারের পক্ষ থেকে প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট সঞ্জীব দাস, সাবেক সভাপতি হাসানুর রহমান ঝন্টু, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সাংবাদিক জাকির হোসেন মিরাজ, সাংবাদিক স্বপন দাস, সাংবাদিক  জহিরুল হাসান বাদশা, চিত্র রঞ্জন শীলসহ প্রেসক্লাবের ৬ জন সিনিয়র গুনি সাংবাদিকদের সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, প্রবীণ সাংবাদিক, বরগুনা টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরাম, প্রিন্ট মিডিয়া সাংবাদিক ফোরাম ও অনলাইন সাংবাদিক ফোরামের সদস্যসহ অন্যান্য সাংবাদিক সহ প্রমুখ।


আরও খবর



গুলিস্তানে ‘হিট স্ট্রোকে’ পথচারীর মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর গুলিস্তানে রাস্তায় আলমগীর শিকদার (৫৬) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হিট স্ট্রোকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে পথচারীরা ওই ব্যক্তিকে অচেতন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী আনোয়ার হোসেন জানান, ওই ব্যক্তি বাসে করে হানিফ ফ্লাইওভার ব্রিজ দিয়ে গুলিস্তান নামেন। ফ্লাইওভারের ওপরে গুলিস্তান টোল প্লাজার সামনে নেমে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। তখন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। দেখতে পেয়ে প্রথমে তাঁর মাথায় পানি ঢালা হয়। তবে অবস্থা খারাপ দেখে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত বলে জানান।

খবর পেয়ে হাসপাতালে আসেন ওয়ারী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম। তিনি জানান, দুই পথচারী ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন। তাদের মাধ্যমে ঘটনা সম্পর্কে জানা গেছে এবং চিকিৎসকদের সঙ্গেও কথা হয়েছে। সব মিলিয়ে ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গরমের কারণে হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে। তার পকেটে থাকা এনআইডি কার্ড ও বিভিন্ন ফোন নম্বরের সূত্র ধরে তাঁর নাম পরিচয় জানা গেছে। তাঁর পরিবারের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে।

এদিকে মৃত আলমগীর শিকদারের বন্ধু আব্বাস মোল্লা জানান, আলমগীর পরিবার নিয়ে যাত্রাবাড়ী কাজলা পেট্রল পাম্পের পেছনে থাকেন। মিরপুরে একটি ছাপাখানায় চাকরি করেন। সকালে বাসা থেকে বের হয়েছিলেন মিরপুরে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। পরে ফোনের মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর খবর শুনতে পাই।


আরও খবর



ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আগুন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুনুর রশীদ, ফরিদপুর

Image

ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল ৮টার দিকে হাসপাতালটির দ্বিতীয় তলার স্টোর রুমে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

এসময় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ধোঁয়ায় চারপাশে অন্ধকার হয়ে যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণ ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি টিম কাজ করছে।

ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মো. আসাদুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ২০ মিনিটের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করা যায়নি। পরবর্তীতে জানানো যাবে।

হাসপাতালের উপ-পরিচালক দীপক কুমার বলেন, হঠাৎ করে হাসপাতালটির দ্বিতীয় তলার স্টোর রুমে আগুন লাগে। পরে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং ধোঁয়ায় অন্ধকার সৃষ্টি হয়। স্টোর রুমটিতে হাসপাতালের ওষুধপত্র, যন্ত্রপাতি, ফ্রিজসহ নানা সরঞ্জাম রয়েছে।


আরও খবর



প্লাস্টিক দূষণের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী কোকা-কোলা ও পেপসিকো: গবেষণা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিক দূষণের অর্ধেকের জন্য দায়ী মাত্র ৫৬টি কোম্পানি। এর মধ্যে কোকা-কোলা একাই মোট ১১ শতাংশ প্লাস্টিক দূষণের জন্য দায়ী। সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। কোকা-কোলা ছাড়াও ব্র্যান্ডেড প্লাস্টিক দূষণের জন্য দায়ী শীর্ষ কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে (শনাক্তকৃত) পেপসিকো, নেসলে এবং ড্যানোন।

দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে, বুধবার (২৪ এপ্রিল) 'সায়েন্স অ্যাডভান্স' জার্নালে প্রকাশিত একটি নতুন গবেষণায় ছয়টি মহাদেশের বেশ কিছু বড় কোম্পানি বা ব্র্যান্ড এর নাম উঠে এসেছে, যারা ব্র্যান্ডেড প্লাস্টিক দূষণের সাথে জড়িত। গবেষকরা এক লাখের বেশী স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায় ১ দশমিক ৮ মিলিয়নের বেশি প্লাস্টিক বর্জ্য তাদের গবেষণার জন্য আলাদা করেছেন।

প্রতি বছর বিভিন্ন কোম্পানি সাড়া পৃথিবীতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন মেট্রিক টন প্লাস্টিক উৎপাদন করে। এই প্লাস্টিকের কিছু নদী বা সমুদ্র সৈকতে জমা হয়ে পানির স্বাভাবিক স্রোতে বাধা সৃষ্টি করে। আবার কিছু প্লাস্টিক ভেঙ্গে অতিক্ষুদ্র মাইক্রোপ্লাস্টিক বা ন্যানোপ্লাস্টিকেও পরিণত হয়। এ ধরনের অতিক্ষুদ্র প্লাস্টিক বাতাসে ভাসতে পারে। এমনকি মানুষের ফুসফুস ও রক্তসহ অন্যান্য অঙ্গে প্রবেশ করতে পারে।

তথ্য সংগ্রহের জন্য বিশ্বব্যাপী হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্লাস্টিক 'নিরীক্ষা' পরিচালনা করেছেন। তারা সতর্কতার সাথে সমুদ্র সৈকত, পার্ক, নদী এবং অন্যান্য এলাকায় অনুসন্ধান চালিয়ে প্লাস্টিকের ধ্বংসাবশেষ সংগ্রহ করেছেন। তারা প্লাস্টিক বর্জ্যের প্রতিটি অংশ পরীক্ষা করে দৃশ্যমান ব্র্যান্ড বা ট্রেডমার্ক চিহ্নিত করেছে। ২০১৮ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ব্রেক ফ্রি ফ্রম প্লাস্টিক নামের সংস্থাটি এক হাজার ৫৭৬টি নিরীক্ষা সমন্বয় করেছে।

পরীক্ষা চালানো ১ দশমিক ৮ মিলিয়নেরও বেশি প্লাস্টিকের মধ্যে প্রায় ৯ লাখ ১০ হাজার প্লাস্টিকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের দৃশ্যমান চিহ্ন পাওয়া গেছে। [সূর্যালোক এবং আবহাওয়ার সংস্পর্শে আসার কারণে প্লাস্টিক তার ব্র্যান্ড মার্কারগুলো (চিহ্ন) হারাতে পারে।]  ব্র্যান্ডের দৃশ্যমান চিহ্নের ওপর ভিত্তি করে ব্র্যান্ডেড প্লাস্টিক দূষণের জন্য দায়ী শীর্ষ কোম্পানিগুলো (শনাক্তকৃত) হলো কোকা-কোলা, পেপসিকো, নেসলে এবং ড্যানোন।

কোকা-কোলার একজন মুখপাত্র মেইলে কোম্পানিটির 'ওয়ার্ল্ড উইদাউট ওয়েস্ট' নামক কৌশলের কথা উল্লেখ করে জানান, কোকা-কোলা ২০২৫ সালের মধ্যেই বিশ্বব্যাপী শতভাগ পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্যাকেজিং ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছে। পাশাপাশি ২০৩০ সালের মধ্যে কোম্পানিটি প্যাকেজিংয়ের জন্য ৫০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য উপাদান ব্যবহার করতে চায়।

এ ছাড়া নেসলে জানিয়েছে, নতুন প্লাস্টিকের ব্যবহার এক-তৃতীয়াংশ কমিয়ে আনা এবং প্যাকেজিংয়ের জন্য আরো বেশি করে পুনর্ব্যবহারযোগ্য উপাদান ব্যবহার করা কোম্পানির মূল লক্ষ্য। আর পেপসিকো ইমেইলের মাধ্যমে জানিয়েছে, কোম্পানিটি প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলায় একটি বৈশ্বিক নীতি কাঠামোর পক্ষে এবং এমন একটি অর্থনীতি গড়ে তুলতে কাজ করছে যেখানে প্লাস্টিক পুনরায় ব্যবহার করা সম্ভব।

এদিকে বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিক সমস্যা সমাধানে একটি চুক্তি করার ব্যাপারে আলোচনার জন্য এই সপ্তাহে অটোয়াতে বিশ্ব নেতারা এবং মধ্যস্ততাকারীরা একত্রিত হবেন। অনেক পরিবেশগত সংস্থা এবং দেশগুলো এমন একটি চুক্তি চায় যা প্লাস্টিক উৎপাদন হ্রাস করবে যা মার্কিন মধ্যস্ততাকারীরা প্রতিরোধ করে আসছে। শিল্প গোষ্ঠী এবং সংস্থাগুলো যুক্তি দিয়েছে, বারবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক উৎপাদন, উন্নত রিসাইকেল ব্যবস্থা এবং উন্নত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্লাস্টিক উৎপাদন ব্যাহত না করেই এ সমস্যাটির সমাধান করতে পারে।

ওয়ার্ল্ড প্লাস্টিক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বেনি মারম্যানস বলেন, "আমাদের সদস্যরা বারবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের সরবরাহ বাড়াতে বিভিন্ন অবকাঠামোতে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে যাতে ব্যবহৃত প্লাস্টিকগুলো বর্জ্য, ভূমি বা পুড়িয়ে ফেলার মাধ্যমে পরিবেশে প্রবেশ করতে না পারে।" তবে প্লাস্টিক শিল্পের সাথে জড়িত সংশ্লিষ্টদের দাবি, প্লাস্টিক বিশ্ব অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। এর উৎপাদন কমালে তা নিম্ন আয়ের মানুষের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

গবেষকরা শুধু পুনর্ব্যবহার বাড়ানো বা বৃত্তাকার অর্থনীতির গুরুত্বের উপর জোর না দিয়ে প্লাস্টিক উৎপাদন কমানোর বিষয়টিকেও গুরুত্ব দিচ্ছেন। তেল ও গ্যাস উৎপাদনকে লক্ষ্য করে জলবায়ু নীতি থাকা সত্ত্বেও জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে তৈরি হওয়া প্লাস্টিক এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখছে। আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা ধারণা করছে, প্লাস্টিকের জন্য এ শতাব্দীর মাঝামাঝি তেলের চাহিদা অর্ধেক বৃদ্ধি পাবে। আর বিজ্ঞানীরা ইতোমধ্যেই জানিয়েছেন, প্লাস্টিক উৎপাদনে বিধিনিষেধ না থাকায় সেটি পরিবেশের ক্ষতি করার পাশাপাশি মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।


আরও খবর



গরমে তালের শাঁসের যত উপকারিতা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

তালের শাঁস বাজারে এখন বেশ সহজলভ্য। গরমেই ফলটির দেখা পাওয়া যায়। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। গরমে শরীর ও পেট ঠাণ্ডা রাখে তালের শাঁস। এছাড়া বিভিন্ন শারীরিক সমস্যারও সমাধান করে এই ফল।

জানেন কি, তালের শাঁসে থাকে আয়োডিন, মিনারেলস, পটাশিয়াম, জিংক ও ফসফরাস। বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ উপাদানে ভরপুর তালের শাঁস নানা রোগের দাওয়াই হিসেবে কাজ করে। জেনে নিন এই ফল কোন কোন রোগ সারায়-

১. এই ফল শরীরে শক্তি জোগায় ও দৈহিক তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলেই শরীর ভেতর থেকে ঠান্ডা থাকে।

২. শরীরকে আর্দ্র রাখতেও তালের শাঁস বিশেষ উপকারী। তবে গরমে এই ফল বেশি খেলে আবার পেট গরম হতে পারে। তাই অল্প পরিমাণে খাওয়াই ভালো।

৩. পাকস্থলীর বিভিন্ন সমস্যা, পেট গরমভাব ও জ্বালাপোড়া কমায় এই ফল। এই ফল খেলে হজমের সমস্যাও দূর করে।

৪. বর্তমানে অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণে অনেকেই ভুগছেন লিভারের সমস্যায়। জানেন কি তালের শাঁস লিভারের সুরক্ষায় কাজ করে। লিভারের উপর এটি পাতলা আস্তরণের মতো কাজ করে।

৫. গরমে হাত পায়ে চুলকানি কিংবা অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। শরীরে পানিশূন্যতা সৃষ্টি হওয়ার কারণে এমনটি ঘটে। এ সমস্যারও সমাধান করে তালের শাঁস। তাই গরমে দৈনিক খাদ্যতালিকায় রাখুন তালের শাঁস।

নিউজ ট্যাগ: তালের শাঁস

আরও খবর



বাংলাদেশ ফিজিক্যাল সোসাইটির সভাপতি নিযুক্ত হলেন ড. শৌকত আকবর

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান এবং এনপিসিবিএল-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. শৌকত আকবর গত শনিবার বাংলাদেশ ফিজিক্যাল সোসাইটির বার্ষিক সাধারণ সভায় সোসাইটির সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন। ড. আকবরকে পদার্থবিদ্যার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ ফিজিক্যাল সোসাইটির ফেলো হিসাবেও ভূষিত করা হয়েছে। বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. শৌকত আকবর ১৯৬৬ সালে কিশোরগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক (সম্মান) এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি জাপানের হোক্কাইডো ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। ড. আকবর ১৯৯৩ সালের জানুয়ারিতে কমিশনে একজন বিজ্ঞানী হিসাবে তার কর্মজীবন শুরু করেন।


আরও খবর