আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

বরগুনায় ইলিশের ছড়াছড়ি থাকলেও দাম চড়া

প্রকাশিত:বুধবার ০২ আগস্ট 2০২3 | হালনাগাদ:বুধবার ০২ আগস্ট 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
অলিউল্লাহ্ ইমরান, বরগুনা

Image

বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে সাগর থেকে ইলিশ নিয়ে ফিরছেন জেলেরা পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে সাগর থেকে ইলিশ নিয়ে ফিরছেন জেলেরা।

মঙ্গলবার (০২ আগষ্ট) পাথরঘাটা ঘাটে একের পর এক ট্রলার ভিড়তে দেখা গেছে। ট্রলারের খোন্দল (ইলিশ সংরক্ষণের কোটর) থেকে ঝাঁপি বোঝাই করে ইলিশ বিক্রির জন্য অবতরণ কেন্দ্রের পল্টুনে স্তূপ করে রাখছেন ঘাট শ্রমিকেরা।

৬৫ দিনের মাছ শিকারের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে জেলের জালে ধরা পড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ। ট্রলারবোঝাই মাছ নিয়ে মৎস্য ঘাটে ফিরছেন জেলেরা। তবে, এসব ইলিশ সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।

জেলেরা জানান, নিষেধাজ্ঞার পরপরই সাগরে ইলিশ ধরা পড়ায় দারুণ খুশি তাঁরা। আর অবতরণ কেন্দ্রে ইলিশ দেখে স্বস্তি ফিরেছে মৎস্য ব্যবসায়ীদের।

বিএফডিসি পাথরঘাটা অবতরণ কেন্দ্রের তথ্যমতে, ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে পরবর্তী এক সপ্তাহে পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে প্রায় ১০০ টন সামুদ্রিক মাছ বিক্রি হয়েছে। যার মধ্যে প্রায় ৭০ টনই ইলিশ।

ঘাটে মাছ কিনতে আসা শফিকুল ইসলাম জানান, নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পর বেশ ভালোই মাছ পাওয়া যাচ্ছে বলে কিনতে এসেছি। কিন্তু এখানে এসে ইলিশে হাত দেওয়া যাচ্ছে না। এক কেজি বা তার বেশি ওজনের ইলিশের দাম চায় ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের দাম নিচ্ছে ৯০০ থেকে এক হাজার টাকা, একটু ছোট ইলিশের দাম চায় কেজিপ্রতি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। কীভাবে ইলিশ কিনব।

এফবি আল্লাহর দান ট্রলারের মাঝি মনির হোসেন বলেন, নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে সাগরে মাছ শিকারে যাই। কিন্তু গভীর সাগরে না গিয়ে মাত্র চার ঘণ্টা ট্রলার চালিয়ে জাল ফেলতে ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়েছে ইলিশ। তাও আবার আকারে অনেক বড়। কয়েক ঘণ্টা মাছ শিকারের পর পাঁচ হাজার ইলিশ নিয়ে দ্রুত ঘাটে ফিরেছি।

আরেক জেলে আবু হানিফ বলেন, বর্ষা মৌসুমে পানিও বেড়েছে। তাই জালে বড় বড় ইলিশ ধরা পড়েছে। রাতে গিয়ে জাল ফেলে তা ট্রলার ভর্তি করে বেলা ১১টার দিকে অবতরণ কেন্দ্রের ঘাটে ফিরলাম। ইলিশের ভালো দামও পাওয়া যাচ্ছে।

মৎস্য ব্যবসায়ী আব্দুর ফারুক হোসেন বলেন, নিষেধাজ্ঞা যাওয়ার পর রোববার প্রথম দিন। তাই জেলেরা অতিরিক্ত দাম হাঁকাচ্ছেন। কিন্তু নিরুপায় হয়ে বেশি দামে ইলিশ কিনতে হচ্ছে। এক কেজির বেশি ওজনের ১০০ ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ লাখ ২০ থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকায়, মাঝারি আকারের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায়।

মৎস্য আড়তদার সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর জোমাদ্দার বলেন, নিষেধাজ্ঞার পর জেলেরা সাগরে মাছ শিকারে গিয়ে ট্রলারভর্তি ইলিশ নিয়ে অবতরণ কেন্দ্রে ফিরছেন। ইলিশগুলো অনেক বড় আকারের। এটা মূলত সরকারের ৬৫ দিন নিষেধাজ্ঞার সুফল বলে মনে করছি।

ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, আমরা কষ্ট করে নিষেধাজ্ঞা পালন করলেও এখন সুফল ভোগ করছি সবাই মিলে। এ রকম ইলিশ পেলে আমরা লস (ক্ষতি) কাটাতে সমর্থ হব।

নিউজ ট্যাগ: ইলিশ বরগুনা

আরও খবর



গরমে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেসব পরামর্শ দিলেন চিফ হিট অফিসার

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তীব্র তাপপ্রবাহের এই সময়ে অতিরিক্ত গরম মোকাবিলায় সবাইকে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন।

তিনি বলেন, পরিবার ও সমাজের সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি সম্ভব। খুব সাধারণ কিছু পন্থা অবলম্বন করে আমরা নিজেদের ঝুঁকিমুক্ত রাখতে পারি। যেমন, বেশি বেশি পানি পান করা, ঢিলেঢালা পোশাক পরিধান করা, যথাসম্ভব ছায়ার মধ্যে থাকার চেষ্টা করা এবং অসুস্থ বোধ করলে বিশ্রাম নেওয়া বা বেশি খারাপ বোধ করলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া।

রোববার (২১ এপ্রিল) সাধারণ মানুষের জন্য এসব পরামর্শ তুলে ধরেন বুশরা আফরিন।

খাবার পানির সুব্যবস্থা ও ছায়াযুক্ত স্থান বাড়াতে সিটি কর্পোরেশন যথাসাধ্য চেষ্টা করছে জানিয়ে তিনি বলেন, কুলিং স্পেস-এর ব্যবস্থা করার জন্য, যেন পথচারীরা বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ পায়, চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের অবশ্যই আরও বেশি করে গাছ লাগাতে হবে এবং পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণে এগিয়ে আসতে হবে।

গত এক বছরে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে জানিয়ে বুশরা আফরিন বলেন, এর মধ্যে অন্যতম হলো বস্তি এলাকায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা। কারণ তারা অন্যতম প্রবল ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী। সেসব জায়গায় গাছ লাগানোর মাধ্যমে তাদের সম্পৃক্ত করা হয়েছে, সেসব গাছের রক্ষণাবেক্ষণের জন্যও সচেতন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এছাড়া, আবহাওয়া অধিদপ্তরসহ আরও বেশ কিছু সরকারি-বেসরকারি ও এনজিওর সঙ্গে আমরা যুক্ত হয়ে বেশ কিছু কার্যক্রম শিগগিরই চালু করতে যাচ্ছি। এগুলো সম্পর্কে আপনাদের বিশদভাবে অবহিত করা হবে। কল্যাণপুর ও বনানীতে পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে আমরা নগর বন তৈরি করতে যাচ্ছি, যা একই সঙ্গে শীতলকরণ, বায়ু দূষণ রোধ ও মাটির গুণাগুণ বৃদ্ধি করবে।


আরও খবর



বাংলাদেশে ভেসে আসল ‘টর্পেডো’

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে ভেসে এসেছে একটি টর্পোডো সদৃশ্য বস্তু। এটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭ ফুট ও প্রস্থ ৩ ফুট। রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গোপসাগর থেকে উপজেলার মৌডুবী ইউনিয়নের মীরকান্দা গ্রামের ভাঙ্গার খালে এ টর্পেডোটি ভেসে আসে। অচেনা এ বস্তুটি দেখে স্থানীয়দের মাঝে কৌতূলের সৃষ্টি হয়েছে।

মৌডুবি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য তুহিন মাঝি জানান, নিজকাটা খালের সঙ্গে সাগরের সরাসরি সংযোগ আছে। জোয়ার-ভাটার পানি ওঠা-নামা করে। আজ জোয়ারের পানির সঙ্গে এটি ভেসে আসে। খবর পেয়ে এটি দেখার জন্য খালের উভয় তীরে শতাধিক নারী-পুরুষ ভিড় করেন।

রাঙ্গাবালী থানার ওসি হেলাল উদ্দিন জানান, বঙ্গোপসাগর থেকে রাবনাবাদ চ্যানেল হয়ে এই টর্পেডোটি ভাঙ্গার খালে প্রবেশ করতে পারে। স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। কোস্টগার্ডের সদস্যরা ছবি দেখে এটি প্রাথমিকভাবে টর্পেডো বলে জানিয়েছেন।

টর্পেডো হচ্ছে এক ধরনের স্ব-চালিত অস্ত্র। এটি জলের নিচে বা উপরে বিস্ফোরক ওয়ারহেড বহন করে এবং লক্ষ্যবস্তুর কাছাকাছি আসার পর বিস্ফোরিত হতে পারে।


আরও খবর



ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ ১৬ মে, ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ১৯৭৬ সালের এই দিনে ফারাক্কা ব্যারাজ অভিমুখে লংমার্চ কোরে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাড়া ফেলে দেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে এমন সোচ্চার জনমত ফারাক্কা লংমার্চের আগেও দেখা যায়নি, পরেও নয়। ৯৫ বছরের শারীরিক অসুস্থতা বা রাজনৈতিক চাপ, দমাতে পারেনি লংমার্চের প্রধান নেতা ও সংগঠক মাওলানা ভাসানীকে।

গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু হয়েছে পাকিস্তান আমলে ১৯৫২ সাল থেকে। তখন থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সরকার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেয়নি, ফলে ভারত তার-মতো কাজ করে গেছে। একবারই তারা গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে যখন ভাসানী ফারাক্কা লংমার্চ করে।

তিস্তা ব্যারেজ দিয়ে ভারত ১৯৭৫ এ পরীক্ষামূলক অল্প কদিনের কথা বলে পানি প্রত্যাহার শুরু করে, পরবর্তীতে তা আর বন্ধ হয়নি। ফল হয়েছে ৪৮ বছর ধরে ফারাক্কা ব্যারাজের প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পানির হাহাকার।

অবশ্য ১১২ ডিসেম্বর ভারতের গঙ্গা নদীর পানি ভাগাভাগির নিয়ে ঢাকা ও নয়াদিল্লীর মধ্যে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি হয়। যা কিছুটা হলেও প্রাপ্য পানি নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখছে। তবে এই চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে আর দু'বছর পর। চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশকে প্রতিবছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ৩৫ হাজার কিউসেক পানি দেবে ভারত।

ফারাক্কা ব্যারাজের মাধ্যমে নদীর পানি সরানোয় শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারতের মালদহ, মুর্শিদাবাদসহ আরও উজানে বিহার ও উত্তরপ্রদেশে আকস্মিক বন্যা, নদী ভাঙনে প্রতিবছর ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে বহু মানুষ।


আরও খবর



গাজার ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কারে লাগতে পারে ১৪ বছর: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ধ্বংস হয়ে যাওয়া গাজার ধ্বংসস্তূপ অপসারণে লাগবে অন্তত ১৪ বছর বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) জাতিসংঘের মাইন অ্যাকশন সার্ভিসের (ইউএনএমএএস) জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা পেহর লোধাম্মার একথা জানান। জেনেভায় এক ব্রিফিংয়ে পেহর লোধাম্মার বলেছেন, যুদ্ধের ফলে প্রায় ৩ কোটি ৭০ লাখ টন ধ্বংসাবশেষ ব্যাপক ঘনবসতিপূর্ণ ওই অঞ্চলে পড়ে আছে।

তিনি বলেন, গাজায় পাওয়া অবিস্ফোরিত গোলাবারুদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণ করা প্রায় অসম্ভব। তারপরও ধ্বংস হওয়া ভবনগুলোর ধ্বংসাবশেষসহ পুরো ধ্বংসস্তূপ নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে পরিষ্কার করতে ১৪ বছরের মতো সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

জাতিসংঘের এই কর্মকর্তা বলেছেন, ‌‌আমরা জানি, সাধারণত স্থল বাহিনীর ছোড়া গোলাবারুদের অন্তত ১০ শতাংশ অবিস্ফোরিত ও বিকল অবস্থায় থেকে যায়। আমরা ১০০টি ট্রাক ব্যবহার করে ১৪ বছর ধরে পরিষ্কার কাজ চালানোর কথা বলছি।

হামাসের ৭ অক্টোবরের হামলার জবাবে গাজায় যুদ্ধ শুরু করে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। এই যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন; যাদের মধ্যে অন্তত দুই-তৃতীয়াংশই নারী ও শিশু।

ধ্বংসস্তূপে দাড়িয়ে গাজার বেশিরভাগ বেসামরিক মানুষ এখন গৃহহীন, ক্ষুধার্ত এবং রোগাক্রান্ত। সূত্র: রয়টার্স


আরও খবর



কলাপাড়ায় বজ্রপাতে গরুর মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাইফুল ইসলাম, কলাপাড়া(পটুয়াখালী)

Image

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বজ্রপাতে একটি গরুর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার চম্পাপুর ইউপির মাসুয়াখালী গ্রামে এই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।

ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক জাহাঙ্গীর জানান, সকালে বাড়ির পাশে খোলা মাঠে গরুটি বেঁধে রেখেছিলেন। তখন আবহাওয়া ভালো ছিল। কিন্তু বেলা বাড়লে গুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। এরমধ্যে হঠাৎই বিকট শব্দে বজ্রপাত ঘটে। পরে মাঠে গিয়ে গরুটি মৃত অবস্থায় দেখতে পান।

গরুটির আনুমানিক দাম প্রায় ৮৫ হাজার টাকা ছিল বলে জানান তিনি।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.রবিউল ইসলাম জানান, সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে আবদেন করতে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে সহায়তা প্রদান করা হবে।


আরও খবর