আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

বন্ধ হলো ফেসবুকে অটো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট যাওয়া

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

'ফ্রেন্ড' নয়, এমন কারও অ্যাকাউন্টে ঢুকলেই আর 'ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট' চলে যাবে না। একটি রিপোর্টে এমনই দাবি করা হলো। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ডেইলি বিস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, যে গোলযোগের (প্রযুক্তির পরিভাষায় বাগ) কারণে অজান্তেই ফেসবুকে অচেনাদের কাছে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট চলে যাচ্ছিল, তা ঠিক করে নিয়েছে মেটার মালিকাধীন ফেসবুক। সেই গোলযোগের কারণে মার্ক জুকারবার্গের সংস্থার থেকে ক্ষমাও চাওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি 'বাগ'-র কারণে ফেসবুকে অচেনাদের অ্যাকাউন্টে ঢুকলেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা নারীর কাছে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট' চলে যাচ্ছিল। সেই বাগ ঠিক করে দিয়েছে ফেসবুক।

আরও পড়ুন<< কবে হচ্ছে এসএসসির স্থগিত পরীক্ষা?

অপর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, ফেসবুকের তরফে বলা হয়েছে যে সম্প্রতি অ্যাপ আপডেটের ক্ষেত্রে একটি যে বাগ ধরা পড়েছিল, সেটা ঠিক করে নেওয়া হয়েছে। যে বাগের কারণে ভুলবশত ফেসবুকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট চলে যাচ্ছিল। সেটা আমরা বন্ধ করে দিয়েছি। এটার কারণে যে সমস্যা হয়েছে, তার জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।

গত সপ্তাহে কয়েক ঘণ্টায় ফেসবুকে বিভ্রাটের অভিযোগ তোলেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ইউজাররা। তারা দাবি করেন, ফ্রেন্ড নয়, এমন কারও অ্যাকাউন্টে ঢুকলেই তার কাছে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট চলে যাচ্ছে।


আরও খবর



ধর্ষণের অভিযোগের মামলায় খন্দকার মুশতাকের স্থায়ী জামিন

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রীকে প্রলোভন ও ধর্ষণের অভিযোগের মামলায় খন্দকার মুশতাক আহমেদের স্থায়ী জামিন দিয়েছেন আদালত। এছাড়া মামলার অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২ জুন দিন ধার্য করেন আদালত।

সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক শওকত আলীর আদালতে মামলার অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রতিবেদন দাখিল করেনি। এজন্য বিচারক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২ জুন ধার্য করেন। অন্যদিকে খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও ফাওজিয়া রাশেদী স্থায়ী জামিনের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।

মামলার বাদী হলেন ওই শিক্ষার্থীর বাবা মো. সাইফুল ইসলাম। খন্দকার মুশতাক প্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির দাতা সদস্য ও ফাওজিয়া রাশেদী কলেজটির অধ্যক্ষ।

আসামি পক্ষের আইনজীবী ফারুকুর রহমান ভুইয়া সোহাগ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে ১৪ মার্চ মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দেন ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক শওকত আলীর আদালত। একই সঙ্গে অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২৯ এপ্রিল দিন ধার্য করেন আদালত।

গত বছরে ১ আগস্ট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন ওই ছাত্রীর বাবা। আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গণ্য করে নিয়মিত মামলার আদেশ দেন।


আরও খবর



গ্রীষ্মে নতুন রুপে সেজেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

প্রকৃতি থেকে কিছুদিন আগেই বিদায় নিয়েছে বসন্ত। ‌ঋতুর পালাবদলে আগমন ঘটেছে গ্রীষ্মের। বাংলা বর্ষপঞ্জির বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ দুই মাস গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্মের প্রচন্ড তাপদাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। প্রকৃতিতে দেখা দিয়েছে রুক্ষতার ছাপ। তবে গ্রীষ্ম তার নিষ্প্রাণ রুক্ষতাকে ছাপিয়ে প্রকৃতিতে মেলে ধরেছে অপার সৌন্দর্য।

তেমনই গ্রীষ্মের তীব্র তাপদাহে সূর্যের সবটুকু উত্তাপ কেড়ে নিয়ে সবুজ প্রকৃতি আর লাল ইটপাথরে ঘেরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ক্যাম্পাস যেন হরেক রকম ফুলের ফসরা সাজিয়ে বসেছে। কৃষ্ণচূড়া, জারুল, সোনালু, কনকচূড়া, বাগানবিলাস, জবা, বেলী কাঠগোলাপ, মাধবীলতাসহ রঙ-বেরঙের বিচিত্র সব বর্ণাঢ্য ফুলের সমারোহ দ্যুতি ছড়াচ্ছে ক্যাম্পাসজুড়ে।

গাছঠাসা ফোটা এসব ফুলের মিষ্টি সুবাসে পাগল প্রায় পাখি আর প্রজাপতিরা। রাজ্যের সব ফুল যেন এখানেই জড়ো হয়েছে। নানা রঙের ফুলে ফুলে ভরে গেছে ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণ। দেখেই মনে হবে, এ যেন এক স্বপ্নের বাগিচা। সেখানে সৌরভ ছড়াচ্ছে নানা রঙের ফুল। যেদিকে তাকানো যায় সেদিকেই বিচিত্র ও বর্ণাঢ্য ফুলের সমারোহ। ক্যাম্পাসের এই নির্মল সৌন্দর্য উপভোগ করছেন শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করে কেন্দ্রীয় খেলার মাঠের পাশে, শহীদ মিনার, মুন্নী সরণি, চৌরঙ্গী এলাকা, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ও বিভিন্ন আবাসিক হলের সামনের সড়কসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় সারি সারি কৃষ্ণচূড়ায় সুশোভিত হচ্ছে ক্যাম্পাস। জহির রায়হান মিলনায়তনের সামনের পুকুরপাড়, শহীদ মিনার ও মুরাদ চত্বর এলাকা সেজেছে হলুদ কনকচূড়ার।

এছাড়াও সুইজারল্যান্ড, শান্তিনিকেতন এলাকা ও মওলানা ভাসানী হল সংলগ্ন পুকুর পাড়ে বেগুনি শোভা ছড়াচ্ছে প্রায় অর্ধশতাধিক জারুল।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, শহীদ সালাম-বরকত হলের পাশে, ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রর পাশে , বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে ও চৌরঙ্গী এলাকায় শোভা ছড়াচ্ছে সাদা ও গোলাপি রঙের মিশ্রণের ফুল ক্যাশিয়া রেনিজেরা ও ক্যাশিয়া জাভানিকা। ক্যাসিয়া রেনিজেরা ফুল লালন করছে অন্য রকম সৌন্দর্য। শ্বেতশুভ্র ভিনদেশি এ প্রজাতির ফুলগাছের আদি নিবাস জাপান। এর স্নিগ্ধ রূপ ও রং বৈচিত্র থেকে চোখ সরিয়ে নেওয়া কঠিন। এছাড়াও ক্যাম্পাসজুড়ে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে  সোনালু, জবা, বেলী, মাধবীলতাসহ অসংখ্য ফুল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী অরিত্র সাত্তার বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এই রঙিন ফুলের সমাহার মানুষকে অনুপ্রাণিত করে। প্রকৃতির রুক্ষতা ও যান্ত্রিকতার রুদ্ধশ্বাস ভুলিয়ে যা আমাদের দেয় অপার স্বস্তি ও অনাবিল শান্তি। প্রকৃতি আমাদের বাঁচার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই ধরনের দৃশ্য মানুষকে প্রকৃতির সংরক্ষণ করার বিষয়টি মনে করিয়ে দেয়।

বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী আনিকা ইনতিসার বলেন, গ্রীষ্মের এই তাপদাহে চোখ মেলে তাকানোই যখনই দুষ্কর, তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রঙিন মন জুড়ানো লাল হলুদ সব ফুল দেখে শান্তি পাচ্ছি। কৃষ্ণচূড়া, রাঁধাচূড়া তাদের লাল কমলা সংমিশ্রণ সবুজের মাঝে সজ্জিত হয়ে আছে। শহীদ শুভ্র স্নিগ্ধ রূপের জাপানি ক্যাসিয়া রেনিজেরো ও শোভা ছড়াচ্ছে। মৃদু হলুদ রঙের সোনালুর ছায়াতে বৈশাখের গান শুনতে বা কবিতা পড়ার আনন্দ অন্যরকম। রং পুকুরে ফুলের ছবি কিংবা রাস্তার ধারে ধারে দৃষ্টি কেড়ে নেওয়া নয়নাভিরাম পুষ্পরাজি যেকোন নিমিষেই ক্লান্ত মনকে দুরন্ত করতে পারে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি ও গবেষক অধ্যাপক ড. ছালেহ আহাম্মদ খান বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছোট-বড় মিলে মোট ৯১৭ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। কিন্তু ক্যাম্পাসে মাত্রাধিক উৎসব পালন এবং ছাত্রদের অসচেতনতার কারণে গাছের নিচে প্রায়ই পলিথিন ব্যাগ, প্লাস্টিক বোতলের মতো অপচনশীল বর্জ্য জমা হয়ে থাকে। এতে মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে আমাদের প্রকৃতি।

নিউজ ট্যাগ: গ্রীষ্মকাল

আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




হবিগঞ্জে হাওরে ধান কাটা শেষের পর সরকারিভাবে সংগ্রহ শুরু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জে শুরু হয়েছে সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান। তবে হাওরের প্রায় ৯৯ শতাংশ ধান কাটা-মাড়াই শেষ হওয়ার পর অভিযান শুরু হওয়ায় লক্ষমাত্রা অর্জন নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। কৃষকরা বলছেন, ধান সংগ্রহে সরকারের কালক্ষেপণের কারণে কৃষকরা যেমন সেবা থেকে বঞ্চিত হবেন, তেমনি দৌড়াত্ব বাড়বে মধ্যসত্বভোগীদের।

খাদ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, চলতি বোরো মৌসুমে ৩২ টাকা কেজি (১২৮০ টাকা) দরে ধান, ৪৫ টাকায় সিদ্ধ চাল এবং ৪৪ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার। সেই হিসেবে হবিগঞ্জ জেলার ৯টি উপজেলা থেকে ১৪ হাজার ৭৬০ মেট্রিক টন ধান ৪ হাজার ১৬৬ মেট্রিক টন আতপ চাল এবং ১৪ হাজার ৯৬৬ মেট্রিক টন সেদ্ধচাল কেনার লক্ষ্যমাত্র নির্ধারণ করা হয়েছে।

ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রম চলবে আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। তবে জুনের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রার ৭০ শতাংশ অর্জনের নির্দেশনা দিয়েছেন মন্ত্রী। এদিকে, কৃষি বিভাগের তথ্য বলছে, পুরো জেলায় সার্বিকভাবে ধান কাটা শেষ হয়েছে ৮০ শতাংশ। হাওরের কাটা ও মাড়াই শেষ হয়েছে প্রায় ৯৯ শতাংশ।

কৃষকরা বলছেন, জেলায় সবচেয়ে বেশি ধান উৎপাদন হয় হাওরে। সেই ক্ষেত্রে হাওরের ধান কাটা-মাড়াই শেষে কৃষক কম দামে পাইকার ও ফড়িয়াদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। বাকি ধান বছরের খাবার জন্য গোলায় তুলছেন। এরপর ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হওয়ায় হাওরের কৃষকরা এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত থাকবেন। একই সাথে বাড়বে মধ্যসত্বভোগীদের দৌড়াত্ব।

বানিয়াচং উপজেলার কাগাপাশা এলাকার কৃষক সুমন মিয়া বলেন, সরকার ধানের দাম নির্ধারণ করেছে ১২৮০ টাকা মণ। আর আমরা পাইকারের কাছে বিক্রি করছি ৭৭০ টাকা মণ। অনেক অপেক্ষা করছি কখন সরকার ধান কিনবে। আমরা ঋণ পরিশোধ করতে ধান কেটে বিক্রি করে ফেলেছি। এখন সরকার ধান কিনলেও আমাদের কোন লাভ নেই।

একই এলাকার কৃষক আনুয়ার মিয়া বলেন, একেতো সরকার ধান কিনতে দেরি করে ফেলছে। তার উপর আবার মাত্র ১২৮০ টাকায় ধান কিনছে। সরকারকে ধান দিতে হলে ট্রাক ভরে খাদ্য গুদামে নিয়ে যেতে হয়। যে কয়টা টাকা লাভ হওয়ার কথা, সেটি গাড়ি ভাড়া আর শ্রমিকের মজুরিতেই চলে যাবে। এরপর দেখা যাবে খাদ্য কর্মকর্তা বলতেছেন, ধান পরিস্কার না, ভালোভাবে শুকানো হইছে না। নানা অজুহাত।

এ ব্যাপারে জেলা খাদ্য কর্মকর্তা চাই থোয়াই প্রু মার্মা বলেন, অন্য বছর কৃষকরা যে অভিযোগ করেন এবার তা পারবেন না। কারণ এ্যাপের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে ধান বিক্রি করতে হবে। এছাড়া ধান বিক্রির টাকা কৃষক তার নিজস্ব ব্যাংক একাউন্টে পাবেন।

চলতি বছর জেলা ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৩৭ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্র ধরা হয়েছে ৫ লাখ ২০ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন।

নিউজ ট্যাগ: হবিগঞ্জ

আরও খবর



শূন্য রানে ৭ উইকেট, অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড রোহমালিয়ার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

মেয়েদের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অবিশ্বাস্য এক বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ইন্দোনেশিয়ার অফ-স্পিনার রোহমালিয়া। ৩ দশমিক ২ ওভারে শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে এই বিশ্বরেকর্ড গড়েছেন রোহমালিয়া।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বালিতে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে অভিষেক ম্যাচে এই কীর্তি গড়েন ১৭ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

এদিন টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ইন্দোনেশিয়া অধিনায়ক নি ওয়ান সারিয়ানি। এরপর নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫১ রানের পুঁজি দাঁড় করায় স্বাগতিকরা। ৪৪ বলে ৬ চার ও এক ছক্কায় দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬১ রান করেন ওপেনার সাকারিনি। অন্যদিকে মঙ্গোলিয়ার হয়ে ২৯ রান খরচায় সর্বোচ্চ ৪ ‍উইকেট শিকার করেন এনখজুল।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে রোহমালিয়ার বোলিং তোপে ১৬ দশমিক ২ ওভারে মাত্র ২৪ রানেই গুটিয়ে যায় মঙ্গোলিয়া। ৩ দশমিক ২ ওভারে কোনো রান না দিয়েই ৭ উইকেট নেন ডানহাতি এই অফস্পিনার।

মেয়েদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এ নিয়ে তৃতীয়বার ৭ উইকেট নেওয়ার ঘটনা দেখা গেল। আগের রেকর্ডটি ছিল নেদারল্যান্ডসের ফ্রেডেরিক ওভারডাইক ও আর্জেন্টিনার অ্যালিসন স্টকসের। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইউরোপ বাছাইপর্বে ৩ রানে ওভারডাইক ৭ উইকেট এবং ২০২২ সালে পেরুর বিপক্ষে ৩ রানে ৭ উইকেট নেন অ্যালিসন।


আরও খবর



তরুণরাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার সূর্য সারথি: তথ্য সচিব হুমায়ন

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মোঃ হুমায়ন কবির খোন্দকার বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যার মধ্যে শতকরা ৬৮ ভাগ হলো কর্মক্ষম জনসংখ্যা। আবার এদের মধ্যে অধিকাংশ হলো যুবক। তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন দিক রয়েছে যেগুলো যুবকরা খুব সহজে বুঝতে পারে কিন্তু আমাদের পক্ষে অনেক সময়ের ব্যাপার। তাই তরুণরাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার সূর্য সারথি।

শনিবার বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সভা কক্ষে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও গণমাধ্যম সংক্রান্ত সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের ম্যানেজার নূর আনোয়ার হোসেনর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে একুশে পদক প্রাপ্ত প্রখ্যাত সাংবাদিক আবুল মোমেন, বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত কবি, লেখক ও সাংবাদিক রাশেদ রউফ, বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত কবি ও সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চৌধুরী বক্তৃতা করেন। এছাড়া এতে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকবৃন্দ ও বিটিভির কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।

তথ্য সচিব বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সরকার বহুমাত্রিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সমাজ, স্মার্ট সরকার ও স্মার্ট নাগরিক এ চারটি স্তম্ভের উপর স্মার্ট বাংলাদেশ নির্ভর করছে। সরকার ডি-নথি, ই-লার্নিং, স্টার্টআপ, ফ্রিল্যান্সার, ক্যাশলেস সোসাইটি ও পেপারলেস অফিস করার মধ্যদিয়ে ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনিমার্ণের পথে এগিয়ে চলছে।

তিনি আরো বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাংবাদিকরা আজকের সমাজের এম্বেসেডর হিসেবে কাজ করে। বাংলাদেশে রয়েছে গণমাধ্যম এবং তথ্য প্রবাহের দীর্ঘদিনের চর্চা। জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটানোর পাশাপাশি গণমাধ্যম জাতিকে পথরেখা প্রণয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করে আসছে।

সচিব বলেন, গণমাধ্যমের প্রথম ভূমিকা হলো স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রগতি, দর্শন, লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যগুলো জনগণের মধ্যে নানামুখী প্রতিবেদন তৈরি ও প্রকাশের মাধ্যমে পৌঁছানো এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিষয়ে জনগণকে প্রতিবেদন প্রচার ও প্রকাশের মাধ্যমে সম্পৃক্ত করা, স্মার্ট বাংলাদেশ প্রক্রিয়ার চ্যালেঞ্জগুলো বিবেচনায় এতে নানামুখী প্রতিবেদন প্রকাশ করা, সময় সময় অগ্রগতিগুলো তুলে ধরা।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর