আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ১৬ লাখ ছাড়াল

প্রকাশিত:রবিবার ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কোভিড-১৯ মহামারী কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না। রোজ হাজারও মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। নতুন নতুন অঞ্চলে সংক্রমণ বাড়ছে।  আবার বেশ কিছু দেশে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে বিশ্বে করোনায় মৃত্যুর মিছিল ১৬ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।  এ তথ্য ওয়ার্ল্ডওমিটারসের।

করোনায় সংক্রমণ ও মৃত্যুর হিসাব রাখা আন্তর্জাতিক এই ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, রবিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭ কোটি ২১ লাখ ৩ হাজার ২২৩ জনে দাঁড়িয়েছে।  আর মারা গেছেন ১৬ লাখ ১১ হাজার ৪৯২ জন। করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫ কোটি ৪ লাখ ৮৯ হাজার ১৫০ জন।

বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে করোনায় সংক্রমিত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা এক কোটি ৬৫ লাখ ৪৯ হাজার ৩৬৬। দেশটিতে করোনায় মারা গেছেন তিন লাখ ৫ হাজার ৮২ জন।

করোনা সংক্রমণে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত। দেশটিতে করোনায় সংক্রমিত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৯৮ লাখ ৫৭ হাজার ৩৮০। দেশটিতে করোনায় মারা গেছেন এক লাখ ৪৩ হাজার ৫৫ জন।

ব্রাজিল আছে তৃতীয় অবস্থানে। ব্রাজিলে করোনায় সংক্রমিত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৬৮ লাখ ৮০ হাজার ৫৯৫। দেশটিতে করোনায় মারা গেছেন এক লাখ ৮১ হাজার ১৪৩ জন।

তালিকায় রাশিয়ার অবস্থান চতুর্থ। ফ্রান্স পঞ্চম। যুক্তরাজ্য ষষ্ঠ। ইতালি সপ্তম। তুরস্ক অষ্টম। স্পেন নবম। আর্জেন্টিনা দশম। তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ২৬তম।

চীনের উহানে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয় গত বছরের ডিসেম্বরে।  এটি বর্তমানে বিশ্বের ২১৩ দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় ৩০ জানুয়ারি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ১১ মার্চ করোনাকে বৈশ্বিক মহামারী ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

নিউজ ট্যাগ: করোনাভাইরাস

আরও খবর



চাঁদাবাজির কারণে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে : সাঈদ খোকন

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা শহরের কাঁচাবাজারগুলোতে চাঁদাবাজির কারণে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা-৬ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ সাঈদ খোকন।

সোমবার (১৩ মে) পুরান ঢাকার ওয়ারীর নরেন্দ্রনাথ বাসক লেনে ৮০০ পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এই খাদ্যসামগ্রী ঢাকা-৬ আসনে বরাদ্দ দিয়েছে।

কাঁচাবাজারে টোলের নামে চাঁদাবাজির কথা উল্লেখ করে সাঈদ খোকন বলেন, কাঁচাবাজার কেন্দ্রিক টোল আদায়ের নামে যে চাঁদাবাজিটা হয়, এই চাঁদাবাজি আমাদের পণ্যের মূল্য বাড়িয়ে দিচ্ছে। আমাদের একটা ছোট সংসারে বাসা ভাড়া দেওয়ার পর হাতে কতটুকুই টাকা থাকে। এ দিয়ে একটা সীমিত আয়ের সংসার চালাতে হয়।

তিনি বলেন, ঢাকা শহরে মুরগি-সবজি ট্রাক থেকে নামালে টাকা দিতে হয়, উঠালে টাকা দিতে হয়, বিক্রি করলে টাকা দিতে হয়, বাড়িতে নিয়ে গেলেও টাকা দিতে হয়, সবখানে টাকা দিতে হয়। এসব কাজ করে আমার নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্জন এবং সুনাম ধুলায় মিশিয়ে দিচ্ছে, এগুলো বন্ধ করতে হবে।

ঢাকা-৬ আসনের সংসদ সদস্য বলেন, শেখ হাসিনার প্রতিটি কথাকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আইন হিসেবে মেনে কাজ করেন। শেখ হাসিনার নির্দেশ অমান্য করা শোভনীয় নয়। আমাদের কিছু কাজ-কারবার, আমাদের কিছু কর্মকাণ্ড প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নকে প্রশ্নবিদ্ধ করে দেয়। গরিবের কষ্ট লাঘব করতে প্রধানমন্ত্রী চাল-ডাল ইত্যাদি দিয়েই যাচ্ছেন, যাতে মানুষের কষ্ট না হয়। আমরা চেষ্টা করছি যাতে মানুষের কষ্ট না হয়। আমরা আশা করছি অল্প কিছুদিনের মধ্যে দ্রব্যমূল্য সাধ্যের মধ্যে চলে আসবে। আমাদের অর্জন রয়েছে, আমাদের চেষ্টা রয়েছে। কিছু দুষ্টুলোকের কাজের কারণে আমাদের চেষ্টাগুলো ম্লান হয়ে যায়। চেষ্টাগুলো মলিন হয়ে যায়।

এ সময় মঞ্চে উপস্থিত পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে সাঈদ খোকন বলেন, আমি জনপ্রতিনিধি হিসেবে আপনাকে আহ্বান জানাচ্ছি অনতিবিলম্বে এই চাঁদাবাজি বন্ধ করুন। আমরা গরিবের কষ্ট দেখতে চাই না। শেখ হাসিনা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। দিন নেই রাত নেই তিনি কাজ করে যাচ্ছেন এই অবস্থা দেখার জন্য নয়। এই অরাজকতা হতে দেওয়া যায় না। খুব দ্রুত এটা বন্ধ করতে হবে, কোনোভাবেই এটা চলতে দেওয়া যাবে না। যেসব কাজে মানুষের কষ্ট হয় সে কাজ শেখ হাসিনা কখনোই মেনে নেবেন না। যারা এই কাজ করছেন তারা যদি আওয়ামী লীগের পরিচয় দেন তাহলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মানুষের কাতারে আসুন। মানুষের সেবা করুন, আমাদের সঙ্গে আসুন, আমাদের পাশে থাকুন।


আরও খবর



হাসপাতাল থেকে শিশু অপহরণ, ১৪ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানে অপহরণের দায়ে মো. শহিদুল্লাহ (৫৭) নামে এক ব্যক্তিকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক জেবুন্নাহার আয়শা এই কারাদণ্ড প্রদান করেন।

আসামি মো. শহিদুল্লাহ (৫৭) কক্সবাজারের মহেশখালীর ধইলের পাড় এলাকার আব্দুল হকের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১২ জুলাই ছেলে নাঈমকে অ্যাপেন্ডিসাইটিস অপারেশন করানোর জন্য বান্দরবান সদর হাসপাতালে ভর্তি করান বাবা। ওই সময় নাঈমের মা ও ৫ বছরের বোন জান্নাতুল নাঈমা হাসপাতালে অবস্থান করছিল। ওই দিন সন্ধ্যায় ক্লান্তিতে পাশের খালি সিটে নাঈমের মা ঘুমিয়ে পড়েন। ঘুম ভাঙলে পাশে মেয়ে নাঈমাকে না দেখে চিৎকার করেন ও তাকে খুঁজতে হাসপাতালের নিচ তলায় আসলে নাঈমাকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার সময় হাসপাতালে অবস্থান করা অন্যান্য রোগীর স্বজনরা শহিদুল্লাহকে আটক করে পুলিশ সোপর্দ করেন। পরে নাঈমার বাবা মো. আবদুল মান্নান বাদী হয়ে বান্দরবান সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।

পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) বাসিং থুয়াই মার্মা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সাক্ষ্য প্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামিকে ১৪ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, একইসঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ১ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আসামি মো. শহিদুল্লাহকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: বান্দরবান

আরও খবর



অন্তরঙ্গ অবস্থায় ধরা খেলেন প্রধান শিক্ষক, গাছের সঙ্গে বেঁধে গণধোলাই

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাইবান্ধা প্রতিনিধি

Image

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের তালুক ফলগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম রব্বানী বকুল (৫০) পরকীয়া প্রেমিকার সঙ্গে অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে মধ্যরাতে গণধোলাইয়ের শিকার হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) মিলন কুমার চ্যাটার্জি।

সোমবার রাতে এ-সংক্রান্ত ২৬ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

এর আগে রোববার (১২ মে) রাতে উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের হুড়াভায়া খাঁ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গণধোলাইয়ের শিকার গোলাম রব্বানী বকুল ওই ইউনিয়নের আরাজি দহবন্দ গ্রামের নিয়ামতুল্লাহ সরকারের ছেলে ও দহবন্দ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম কবির মুকুলের বড় ভাই।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের হুড়াভায়া খাঁ গ্রামের মোস্তাফিজার রহমানের স্ত্রী আলেমা বেগমের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষক গোলাম রব্বানী বকুলের প্রেমের সম্পর্ক চলছিল। প্রায় রাতেই তিনি ওই নারীর বাড়িতে আসা-যাওয়া করতেন। এরই ধারাবাহিকতায় রোববার গভীর রাতেও ওই নারীর সঙ্গে তার বাড়িতে দেখা করতে যান গোলাম রব্বানী বকুল। তাদেরকে অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখতে পেয়ে ওই নারীর ছেলে গোলাম রব্বানীকে আটক করে স্থানীয়দের খবর দেন। স্থানীয়রা এসে তাকে গণধোলাই দিয়ে বাড়ির পাশে একটি সুপারি গাছে রশি দিয়ে বেঁধে রাখেন।

পরে অভিযুক্ত শিক্ষক গোলাম রব্বানীর ছোট ভাই সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম কবির মুকুল ও সাবেক ইউপি সদস্য রেজাউল করিম ফুলবাবুসহ তার কয়েকজন আত্মীয় এসে তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যান।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক গোলাম রব্বানী বকুল ও তার ছোট ভাই সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম কবির মুকুলের মোবাইল ফোনে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তারা কেউ ফোন রিসিভ করেননি।

তবে সাবেক ইউপি সদস্য রেজাউল করিম ফুলবাবু বলেন, বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি স্থানীয়রা গোলাম রব্বানী বকুলকে সুপারি গাছে বেঁধে রেখেছেন। পরে তার ছোট ভাই গোলাম কবির মুকুল ও ভাতিজারা এসে নিয়ে যান।’

তিনি এর আগেও এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছিলেন বলে এ ইউপি সদস্য জানান।

সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সহকারী শিক্ষা অফিসার (প্রাথমিক) মো. আশিকুর রহমান বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি আমার ক্লাস্টারের আওতাভুক্ত ফলগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তবে আমাদেরকে বিষয়টি এখনও কেউ জানায়নি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

দহবন্দ ইউপি চেয়ারম্যান মো. রেজাউল আলম সরকার রেজা বলেন, এক নারীর সঙ্গে অনৈতিক কাজ করার সময় গোলাম রব্বানী বকুলকে স্থানীয়রা গণধোলাই দিয়েছেন বিষয়টি শুনেছি।’

সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি মো. মাহবুব আলম বলেন, বিষয়টি শুনেছি। তবে এখনও কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’


আরও খবর



আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব গাধা দিবস

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রায় সময়ই কেউ বোকামি করলেই আমরা তাকে গাধার সঙ্গে তুলনা করি। আবার ভুল করলেও তুলনা এই প্রাণীটির সঙ্গেই আমরা হরহামেশাই করে থাকি। পরিশ্রমী এই প্রাণীটি আসলেই বোকা নাকি উপকারী সে কথা আজ নাই বলি। আজকের দিনটি গাধাকে সম্মান জানানো, ভালোবাসার। কারণ আজ ৮ মে গাধা দিবস।

২০১৮ সালে প্রথম এই দিবস পালিত হয় বিশ্বব্যাপি। এই দিবসের শুরু করেন বিজ্ঞানী ও মরুভূমির প্রাণী গবেষক আর্ক রাজিক। দিবসটি উদযাপনের উদ্দেশ্য হলো গাধাকে নিয়ে তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া এবং তারা কীভাবে মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলছে তা তুলে ধরা। গাধা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হয়ে আসছে প্রাচীনকাল থেকেই। তারপরেও কোনো স্বীকৃতি নেই এই প্রাণীটির। এই ভাবনা থেকেই ফেসবুকে একটি গ্রুপ খুলে আর্ক প্রচারণা চালান। অনেকেই সাড়া দেন আর শুরু হয় গাধা দিবস।

বিগত কয়েক শতাব্দীতে গাধা মানুষের জীবনের একটি অংশ হয়ে ওঠে। বিশেষ করে পণ্য পরিবহণে মানুষকে সাহায্য করে এসেছে, এমনকি তারা যুদ্ধেও ভূমিকা রেখেছে। তবে সময়ের সঙ্গে বর্তমানে প্রায় বিলুপ্ত এই প্রাণীটি। বাংলাদেশের সরকারি হিসাব বলছে দেশে কোনো গাধা নেই।

এক সংবাদমাধ্যমে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপপরিচালক প্রশাসন ডা. পল্লব কুমার দত্ত বলেন, চিড়িয়াখানা ছাড়া দেশে কোনো গাধা নেই। তবে প্রাণিসম্পদ বিভাগের আন্তরিক প্রচেষ্টায় দেশে ভেড়া, গরু, ছাগল, মহিষসহ হাঁস-মুরগির সংখ্যা বাড়ছে। প্রাণিসম্পদ খাতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। 

পরিশ্রমী এবং উপকারী প্রাণী গাধাকে সম্মান দেখিয়ে আজকের বিশ্ব গাধা দিবস পালন করতে পারেন। গাধার ইতিহাস এবং আমাদের সমাজে এর ভূমিকা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। এই শক্তিশালী প্রাণী সম্পর্কে কিছু লেখা করতে পারেন আজ। গাধা সম্পর্কে জানতে বিভিন্ন বই পড়তে পারেন অথবা ইন্টারনেট ব্রাউজিং করেও জানতে পারেন বহু চমকপ্রদ তথ্য।

এ ছাড়া গাধার তত্ত্বাবধানকারী দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করতে পারেন, যা এই প্রাণীটির যত্নে সহায়তা করে। অনেক সংস্থা ও এনজিও গাধার খাদ্য ও পরিচর্যা করে থাকে। তাদের অর্থ সাহায্যের প্রয়োজন হয়

নিউজ ট্যাগ: বিশ্ব গাধা দিবস

আরও খবর



দেশের মানুষ আজ ন্যূনতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ আজ তাদের ন্যূনতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত। গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য এভাবেই আন্দোলন-সংগ্রাম চলবে।

বুধবার (১ মে) বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহান মে দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদল আয়োজিত এক শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এতে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, এটা শুধু বিএনপির সংগ্রাম নয়, এটা দেশের মানুষের অস্তিত্বের সংগ্রাম। অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য আমরা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছি। আরও ত্যাগ স্বীকার করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।  

তিনি আরও বলেন, আমরা এমন একটা সময়ে মে দিবস পালন করছি, যখন দেশটা দৈত্য-দানবের কবলে পড়ে সমস্ত কিছু তছনছ হয়েছে। আমাদের অগণিত নেতাকর্মী সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন, তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে।

মির্জা ফখরুল সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, মে দিবসে দেশের সকল মানুষের কাছে আমরা আহ্বান জানাতে চাই, এখন আর চুপ করে বসে থাকলে চলবে না। আমাদের জেগে উঠতে হবে। আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আপনার অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন ও সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। আন্দোলন ও সংগ্রামের মধ্যে দিয়েই জনগণের ভোটের অধিকার ফিরে আনব। এই হোক আজকের মে দিবসে আমাদের অঙ্গীকার।

সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর