আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

বাস-ট্রাক সংঘর্ষে ঝিনাইদহে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১২

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঝিনাইদহে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে যশোর সদর হাসপাতালে আরও একজন মারা গেছেন। তার বাড়ি ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামে। এ নিয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১২ জনে।

হাসপাতালে এখনও চিকিৎসাধীন রয়েছেন বেশ কয়েকজন। খুলনা থেকে ছেড়ে আসা জে কে ট্রাভেলস পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাস ঝিনাইদহের বারোবাজার এলাকায় পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারায়।

এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা পণ্যবাহী একটি ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান নারী ও শিশুসহ বাসের ৯ যাত্রী। হাসপাতালে মারা যান আরো ২ জন।

বারোবাজার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মেসবাহ উদ্দিন এই তথ্য নিশ্চিত করে জানান, দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে নিহত হন নয়জন এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর দুজন মারা যান।


আরও খবর



যাত্রীর কাপড় পুড়িয়ে মিলল সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণ

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ থেকে আসা শহীদ মিয়া নামে এক যাত্রীর কাছ থেকে প্রায় সাড়ে চার কেজি ওজনের স্বর্ণ উদ্ধার করেছে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের একটি টিম। যার বাজার মূল্য সাড়ে চার কোটি টাকারও বেশি।

শুক্রবার (১৭ মে) ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিএস ৩৪৬ নম্বর ফ্লাইটে ঢাকার হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণের পর তাকে আটক করা হয়। পরে তল্লাশি করে এ স্বর্ণ পাওয়া যায়। এরপর ফৌজদারি মামলা দিয়ে তাকে বিমানবন্দর থানায় সোপর্দ করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত সার্কেলের সহকারী পরিচালক প্রদীপ কুমার সরকার।

তিনি জানান, স্বর্ণসহ এক যাত্রী আসার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে বোর্ডিং গেট, ট্রানজিট পয়েন্ট, গ্রিন চ্যানেলসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সতর্কতামূলক অবস্থান নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, ওই যাত্রী ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে সকাল সাড়ে ৯টায় গ্রিন চ্যানেলের স্ক্যানিং মেশিন অতিক্রম করলে তাকে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর টিমের সদস্যরা চিহ্নিত করেন। তার কাছে স্বর্ণালংকার বা স্বর্ণজাতীয় কোনও কিছু আছে কিনা জানতে চান। তখন তিনি তার কাছে ১০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণালঙ্কার থাকার কথা স্বীকার করেন। আর কোনও স্বর্ণ থাকার কথা অস্বীকার করায় তাকে আর্চওয়ে করানো হয়। তার পরনে অত্যধিক পরিমাণ জামাকাপড়ের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।

কাস্টমস কর্মকর্তা জানান, জামাকাপড়ের ওজন অস্বাভাবিক মনে হওয়ায় ওই জামাকাপড় খুলে স্ক্যান করা হয়। জামাকাপড়ের মধ্যে বিশেষভাবে লুকায়িত স্বর্ণের ইমেজের অস্তিত্ব পাওয়া গেলে যাত্রীকে কাস্টমস হলে নিয়ে আসা হয়।

কাস্টমস কর্মকর্তা জানান, স্বর্ণের পরিমাণ নির্ণয়ের জন্য যাত্রীর শরীরে পরিহিত ১৬ পিস কাপড় (শর্ট প্যান্ট-৯টি, স্যান্ডো গেঞ্জি-৬টি ও ফুল প্যান্ট-১টি) বিমানবন্দরের ক্যানোপি-১ এ নিয়ে পোড়ানো হয়। পোড়ানোর পর অপরিশোধিত চার হাজার ৪৬২ গ্রাম পরিমাণ স্বর্ণ নির্ণয় করা হয়। প্রাপ্ত মোট স্বর্ণের পরিমাণ দাঁড়ায় চার হাজার ৪৯২ গ্রাম বা প্রায় সাড়ে চার কেজি। এ সময় স্থানীয় স্বর্ণকার, যাত্রী ও বিমানবন্দরে দায়িত্বরত বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা উপস্থিতি ছিলেন।


আরও খবর



বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত আমরা সরকারে ছিলাম না। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়। আমাদের দেশের মানুষ প্রাথমিক যে স্বাস্থ্যসেবা পাবে সেই সুযোগটা বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে আমাদের জনসংখ্যা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় স্থবিরতা নেমে আসে।

বুধবার (১৫ মে) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আইসিপিডি থার্টি গ্লোব্যাল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভার্সিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভলডমেন্ট’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ সংগ্রামের পর আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর জাতির পিতার নেওয়া পদক্ষেপ অনুসরণ করে সবার জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে নতুন জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করি। বিশেষ করে মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য, তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছানোর জন্য সারা দেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন কাজ শুরু করি। সেই সময় জাতীয় পুষ্টি কর্মসূচি গ্রহণ করি। নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে আমরা বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করি। নারী শিক্ষা বিস্তার এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে তাদের অংশগ্রহণ করার ক্ষেত্রে ছিল আমাদের আন্তরিক প্রয়াস।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতার নিদের্শে ৭৩-৭৮ সাল পর্যন্ত প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করা হয়। তিনি একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ন্যাশনাল কাউন্সিল কমিশন গঠন করেন। জাতির পিতাকে হত্যা করার পরে এদেশে অগণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আসে। এরপর সমস্ত অর্জনগুলো একে একে নষ্ট করে দেওয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে জনগণের বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে পুনরায় সরকার পরিচালনার দায়িত্বে আসার পর আমরা আইসিপিডি প্রোগ্রাম অব অ্যাকশনের ১৫টি মূলনীতি বাস্তবায়নে জাতীয় জনসংখ্যা নীতি ২০১২ প্রণয়ন করি। মাতৃমৃত্যু ও নবজাতক মৃত্যুহার হ্রাস, মা ও নবজাতকের স্বাস্থ্যসেবা, শিশু-কিশোর-কিশোরী প্রজনন স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা প্রদানে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করি। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বন্ধ হয়ে যাওয়া কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প আবারও চালু করি। বর্তমানে সারা দেশে সাড়ে ১৪ হাজারেরও বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু আছে। এগুলোর মাধ্যমে মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্যসেবাসহ ৩০টি অতি প্রয়োজনীয় ওষুধ বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে। এর মধ্যে প্রায় তিন হাজার ক্লিনিকে স্কিলড বার্থ অ্যাটেনডেন্স সেবা প্রদান করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের অধীন ৩ হাজার ২৯০টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র/পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিক হতে মা, শিশু ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা প্রদান করা হচ্ছে। এর মধ্যে ২ হাজার ২০০টি কেন্দ্র থেকে সার্বক্ষণিক স্বাভাবিক প্রসব সেবা প্রদান করা হচ্ছে। প্রসূতিসেবা প্রদানের জন্য এসব কেন্দ্রে চারজন করে ধাত্রী নিয়োগের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ২০১০ সালে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আমি ৩০ হাজার ধাত্রী নিয়োগের অঙ্গীকার করেছিলাম। এর ধারাবাহিকতায় আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ২০ হাজার ধাত্রী নিয়োগ করা সম্ভব হবে বলে আমি আশা করি।

শেখ হাসিনা বলেন, মাতৃ স্বাস্থ্যসেবায় জরুরি প্রসূতি সেবা নিশ্চিত করতে ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু করা হয়েছে। মা টেলিহেলথ সার্ভিস’-এর মাধ্যমে প্রসূতি মায়ের গর্ভকালীন ও প্রসব পরবর্তী সেবা প্রদানের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মা ও শিশুর পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশের জন্য মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ১৩ লাখ উপকারভোগীকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালত, ব্যাংক-বিমা, শপিংমল, রেলস্টেশনসহ বিভিন্ন জায়গায় ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার স্থাপন করা হয়েছে। একইসঙ্গে সরকারি-বেসরকারি প্রতিটি কর্মস্থলে শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র’ স্থাপনের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। গত ১৫ বছরে এসব উদ্যোগের ফলে বর্তমানে বাংলাদেশে শিশুমৃত্যু হার প্রতি হাজারে ২১ জন; যা ২০০৬ সালে ছিল হাজারে ৮৪ জন। একইভাবে মাতৃমৃত্যু হার প্রতি লাখে ২০০৬ সালের ৩৭০ জন থেকে ১৩৬ জনে হ্রাস পেয়েছে।


আরও খবর



কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিকে শোকজ

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া

Image

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আদর্শ পরিপন্থী ও সংগঠনের রীতিনীতি পরিপন্থী বক্তব্য দেওয়ায় কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খানকে শোকজ নোটিশ দিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি। শনিবার তাকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক নোটিশে এ কারণ দর্শানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।

নোটিশে বলা হয়, সম্প্রতি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত আপনার বক্তব্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে এবং তা সংগঠনের রীতিনীতি ও আদর্শ পরিপন্থি। এসব বক্তব্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

নোটিশে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, কেন তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না- তার ব্যাখ্যাসহ লিখিত জবাব ১৫ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা এমপির রাজনৈতিক কার্যালয়ে জানাতে বলা হয়েছে।

বুধবার সন্ধ্যায় খোকসা উপজেলার আমবাড়িয়া ইউনিয়নের গোসাইডাঙ্গি গ্রামে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আপন ছোট ভাইয়ের নির্বাচনী পথসভায় গিয়ে সদর উদ্দিন খান বলেন, আল্লাহ পাক উন্নয়ন করাবে আমাকে দিয়ে। আমার সঙ্গে যারা বিরোধিতা করবে তারা আল্লাহর সঙ্গে বিরোধিতা করবেন।

জেলা সভাপতি আরও বলেন, শয়তানরাও মসজিদে আসবে, শয়তানরাও গোরস্থানে শোবে। শয়তানরা মসজিদে এসে সুখে থাকতে পারবে না। আর গোরস্থানে গেলে শয়তানদের যেভাবে মাটি চাপা হবে আপনারা কল্পনাই করতে পারবেন না।

১ মে বুধবারের ওই পথসভায় তার বক্তব্যের ২ মিনিট ১৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এমন বক্তব্যর পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের একাংশের নেতাকর্মীরাসহ সাধারণ ভোটাররা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এর প্রেক্ষিতে তাকে এই কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হলো সংগঠনটির পক্ষ থেকে।

এর আগে খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তার ভাইয়ের পক্ষে নির্বাচন করার জন্য থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর হোসেনকে তুলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে। সে সময় তাকে দল থেকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে আওয়ামী লীগের একাংশের নেতাকর্মীরা।


আরও খবর



বাপাউবোর নবনিযুক্ত উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

পানি ভবনের সভাকক্ষে নবনিযুক্ত ১৫ জন উপ-সহকারী প্রকৌশলী/শাখা কর্মকর্তাগণের (যান্ত্রিক/বিদ্যুৎ) ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পশ্চিম রিজিয়ন) ও মহাপরিচালক এঁর অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী এ. কে. এম তাহমিদুল ইসলাম উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন।

এছাড়া নবাগত কর্মকর্তাগণের উদ্দেশ্যে বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য উপাত্ত সম্পর্কে অবহিত করে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অর্থ) ও যুগ্মসচিব, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার জনাব কাজী নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পূর্ব রিজিয়ন) মোঃ এনায়েত উল্লাহ, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা, নকশা ও গবেষণা) প্রকৌশলী মোঃ জহিরুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। উক্ত ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে বোর্ডের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। নবনিযুক্ত কর্মকর্তাগণের মধ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ আমিনুল ইসলাম।


আরও খবর



তীব্র গরমে এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখতে পারেন যেসব উপায়ে

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

তীব্র গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত। হিট অ্যালার্ট জারি হচ্ছে। এ অবস্থায় ঘরে ফিরেও স্বস্তি মিলছে না। একটু শীতলতার খোঁজে মানুষ। যাদের ঘরে এসি আছে, তারা না হয় কিছুটা আরাম পাচ্ছেন। কিন্তু যাদের ঘরে এসি নেই তারা কী করবেন? উপায় আছে। এসি ছাড়াও ঠান্ডা করা যায় ঘর।

১. খোলা জানালার সামনে ভেজা চাদর মেলে রাখতে পারেন। ঘরের ভেতর একটি ভেজা কাঁথা মেলে রাখার ব্যবস্থা করতে পারেন।

২. রাতে টিউবলাইটের পরিবর্তে ভালো মানের এলইডি লাইট ব্যবহার করুন। ঘরের আলো যতটা সম্ভব কমিয়ে রাখুন। ঘুমানোর আগে সম্ভব হলে সব আলো নিভিয়ে দিন। ঘরে আলোর পরিমাণ যত কম থাকবে, ঘর তত বেশি ঠান্ডা থাকবে।

৩. ঘরের পরিবেশ শীতল করার জন্য টেবিল ফ্যানের সামনে বাটি ভর্তি বরফ রাখুন। এছাড়া সিলিং ফ্যানের নিচে বালতি ভর্তি পানি রেখে দিতে পারেন।

৪. রাতে ঘুমানোর আগে ঘরের মেঝে ভেজা-ভেজা করে মুছে নিন। তবে ঘরের মেঝেতে গদি ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে বিছানায় হালকা রঙের সুতির চাদর ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে শীতলপাটিও ব্যবহার করতে পারেন।

৫. ঘরে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করুন। ভেন্টিলেটর নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

৬. ঘরের ভেতর ইনডোর প্লান্ট রাখুন। গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড শুষে নেয়। এতে ঘরের তাপমাত্রা তুলনামূলক কমে। ঘরে মানি প্ল্যান্ট, অ্যালোভেরা, অ্যারিকা পাম-জাতীয় গাছ রাখতে পারেন। এগুলো একদিকে ঘরের শোভা যেমন বাড়ায়, অন্যদিকে তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে।

৭. এসময় তাপ উৎপাদনকারী যন্ত্রের ব্যবহার কমিয়ে আনুন। যেসব যন্ত্র এরকম তাপ উৎপন্ন করে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে হেয়ার ড্রায়ার, ওয়াটার হিটার, ডিশ ওয়াশার এবং আয়রন।


আরও খবর