আজঃ শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪
শিরোনাম

বাংলাদেশ বিমানের প্রধান প্রকৌশলীসহ পাঁচজন বরখাস্ত

প্রকাশিত:বুধবার ১১ মে ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের হ্যাঙ্গারে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের দুটি উড়োজাহাজের ধাক্কা ও ক্ষয়ক্ষতির ঘটনায় বিমানের প্রধান (প্রিন্সিপাল) প্রকৌশলীসহ পাঁচজনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।

এই কর্মকর্তারা হলেন বিমানের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ বদরুল ইসলাম, প্রকৌশলী মো. মাইনুল ইসলাম, সৈয়দ বাহাউল ইসলাম, সেলিম হোসেন খান ও জিএসই অপারেটর মো. হাফিজুর রহমান।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মুখপাত্র ও জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক তাহেরা খন্দকার আজ বুধবার রাত পৌনে দশটার দিকে এনটিভি অনলাইনকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে সাময়িকভাবে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পরিপূর্ণ তদন্ত শেষে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

জানা যায়,  গত ১০ এপ্রিল শাহজালাল বিমানবন্দরের হ্যাঙ্গারে (উড়োজাহাজ রক্ষণাবেক্ষণের স্থান) একটি বোয়িং-৭৩৭ উড়োজাহাজ বের করার সময় আগে থেকে সেখানে থাকা আরেকটি বোয়িং-৭৭৭ উড়োজাহাজকে ধাক্কা দেয়। এ সময় দুটি উড়োজাহাজই বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে বোয়িং৭৭৭ উড়োজাহাজের সামনের অংশে থাকা আবহাওয়ার বার্তা ধরার যন্ত্র র‌্যাডম ভেঙে যায়। আর বোয়িং৭৩৭ উড়োজাহাজের লেজের হরাইজন্টাল স্ট্যাবিলাইজার ভেঙে যায়।

১৩ এপ্রিল এ ঘটনায় চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়।


আরও খবর



এমপি আনারের নৃশংস খুনে দুই ‘কসাই’

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

যে কায়দায় এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যা করা হয়– তা গা শিউরে ওঠার মতো কাহিনি। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, কিলার ভাড়া করা হয়েছিল। কিলিং মিশনে কসাইয়ের’ ভূমিকা রাখে বাংলাদেশি দুই যুবক। তারা হলো– খুলনার দিঘলিয়ার বারাকপুরের বাসিন্দা জিহাদ হাওলাদার ও ভোলার সিয়াম। জিহাদ এখন ভারতীয় পুলিশের হেফাজতে আর সিয়াম নেপালে পালিয়েছে।

গোয়েন্দারা হত্যা মিশনে জিহাদ ও সায়েমের নানা নৃশংসতার কথা জানতে পেরেছেন। জিহাদ অনেক আগে থেকে পেশায় কসাই। হত্যা পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার আগে ভারতে দীর্ঘদিন অবস্থান করা জিহাদকে ভাড়া করা হয়।

জানা গেছে, জিহাদ কয়েক বছর আগে অবৈধভাবে ভারতে যায়। কখনও দিল্লি আবার কখনও মুম্বাইয়ে বসবাস করত। সেখানে দক্ষ কসাই’ হিসেবে তার পরিচিতি আছে। হত্যার পরিকল্পনা চূড়ান্ত হওয়ার পর দুই মাস আগে তাকে মুম্বাই থেকে কলকাতায় আনা হয়।

হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশি আখতারুজ্জামান শাহীনই তাকে নিয়ে আসেন। আজীম হত্যার ঘটনায় জড়িত ভাড়াটে সন্ত্রাসী শিমুল ভূঁইয়ার সহযোগী জিহাদ। হত্যায় তার সংশ্লিষ্টতার তথ্য নিশ্চিত হওয়ার পর বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর গতকাল শুক্রবার তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উত্তর চব্বিশ পরগনার বারাসাত আদালতের মাধ্যমে রিমান্ডে নেওয়া হয়।

জিহাদ প্রথমে নিজেকে সিয়াম বলে পরিচয় দিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে। অবশ্য পরে তার প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়।

জিহাদ জিজ্ঞাসাবাদে দাবি করেছে, ১৪ মে কলকাতার নিউ টাউন এলাকায় ওই ফ্ল্যাটে ঢোকার পরপরই বাইরে থেকে আসা ক্লান্তির ধকল সারতে বেসিনে হাতমুখ পরিষ্কার করেন আজীম। এ সময় ক্লোরোফর্ম দিয়ে তাকে অচেতন করা হয়। এরপর পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী আজীমকে বালিশচাপা দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে সে।

আজীম মারা যাওয়ার পর ধারালো অস্ত্র দিয়ে লাশ টুকরো টুকরো করে সে। চামড়া থেকে মাংস আলাদা করে জিহাদ। এরপর লাগানো হয় হলুদ। হলুদ মেশানো টুকরো টুকরো অংশ ফ্রিজেও রাখা হয়। সবশেষে লাশের টুকরো ব্যাগে ভরা হয়। এরপর ব্যাগভর্তি লাশের টুকরো দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলায় একটি খালে ফেলা হয়েছে।

জানা গেছে, আজীমকে হত্যার জন্য জিহাদকে নিউ টাউন এলাকায় চিনার পার্কের একটি ফ্ল্যাটে রাখা হয়। এরপর তাকে মূল ঘটনাস্থল সঞ্জিভা গার্ডেনে আনা হয়। আজীম ঢোকার আগে থেকেই সে সেখানে অবস্থান করছিল।

এদিকে পলাতক সিয়ামের ব্যাপারে এখনও খুব বেশি তথ্য জানা যায়নি। সেও অবৈধভাবে ভারতে যাতায়াত এবং অবস্থান করছে। এমনকি তার কাছে ভারতের আধার কার্ডও (নাগরিক পরিচয়পত্র) রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা শাহীনের বাসায় পরিকল্পনা বৈঠকে সেও ছিল বলে একটি সূত্রে তথ্য মিলেছে। হত্যার ঘটনায় সে সরাসরি অংশ নেয়। লাশের টুকরো ব্যাগে ভরে বিভিন্ন স্থানে ফেলার ক্ষেত্রেও সে ছিল বলে ধারণা করছেন গোয়েন্দারা। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।


আরও খবর



দোহারে দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাজনীন শিকদার (দোহার-নবাবগঞ্জ)

Image

না করলে দুর্নীতি, হবে দেশের উন্নতি এই প্রতিপাদ্যে ঢাকার দোহার উপজেলায় দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, দুর্নীতি বিরোধী র‌্যালি এবং পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৪ জুন) সকালে দোহার উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির আয়োজনে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এসময় র‌্যালিটি উপজেলা পরিষদ থেকে শুরু হয়ে প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে পুনরায় উপজেলা প্রাঙ্গনে এসে শেষ হয়। পরে উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকির হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. অফিসার মো. জসিম উদ্দিন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার মো. শামীম হোসেন, দোহার উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি অজয় কুমার রায়, সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেম।

আরো উপস্থিত ছিলেন জয়পাড়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক এসএম খালেক, ইকরাশী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক একলাল উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল হামেদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নগেন্দ্র কুমার সিংহ, ইসলামাবাদ উচ্চ বিদ্যায়ের প্রধান শিক্ষক নুরে আলম সিদ্দিকী, জয়পাড়া কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল তাপস কুমার নন্দী, কার্তিকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফারুকী ই আযমসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারিবৃন্দ।


আরও খবর



ঈদযাত্রায় মহাসড়কে ফিটনেসবিহীন যান চালালেই ব্যবস্থা: আইজিপি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদযাত্রায় মহাসড়কে যারা ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালানোর চেষ্টা করবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) দুপুরে গাবতলীর কোরবানির পশুর হাট ও বাস টার্মিনাল পরিদর্শন শেষে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।

আইজিপি বলেন, এবারের ঈদযাত্রায় কোনোভাবেই মহাসড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল করবে না। চলবে না নছিমন করিমন ভটভটিও। যারা চালানোর চেষ্টা করবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিয়ন্ত্রণহীন গতিতে গাড়ি না চালানোর জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, রোজার ঈদে একমুখী চাপ থাকে। কিন্তু কোরবানির ঈদে সাধারণত যেটা ঘটে সেটা হচ্ছে, ঘরমুখো মানুষের চাপ সড়কে যেমন থাকে তেমনি, পশুবাহী ট্রাক-পিকআপও চলাচল করে। অর্থাৎ মানুষ বাড়ি যায়, গরু আসে। সড়কে দ্বিমুখী চাপ মোকাবিলা করতে হয়। পুরো বিষয় বিবেচনায় রেখে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও সঠিক রাখার জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, কোরবানির পশুবাহী গাড়ি যাতে ঢাকাসহ সারাদেশে যথাযথভাবে এবং নিরাপদে চলাচল করতে পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা করা হয়েছে। সড়কে হাইওয়ে পুলিশ ব্যাপক নজরদারি করছে।

হাটে কোনো হয়রানি হলে হটলাইনে ফোন দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে আইজিপি বলেন, হাটে জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন রয়েছে। সমস্যা মনে হলেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হেল্প করবে। কোরবানির পশুর হাটে কোনো ধরনের হয়রানির ঘটনা ঘটলেই পুলিশের হটলাইনে ফোন করে অভিযোগ জানাতে পারবেন ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই।

তিনি বলেন, ঘরমুখো মানুষের আরো চাপ আজ বিকেল থেকে শুরু হবে। ঈদের দু-একদিন আগ পর্যন্ত এই চাপ অব্যাহত থাকবে। তাই বরাবরের মতো এবারও আমরা ঈদ উপলক্ষে পশুর হাট, রেল, সড়ক ও নৌপথে ঈদযাত্রার নিরাপত্তা নিশ্চিতে সবকিছু মিলিয়ে ব্যবস্থা নিয়েছি।


আরও খবর



ঈশ্বরদীতে ৭ বছরের শিশু ধর্ষণের শিকার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

Image

পাবনার ঈশ্বরদীতে এক শিশুকন্যা ধর্ষণের শিকার হয়েছে। বুধবার (২৯ মে) বেলা আনুমানি দেড়টার দিকে ঈশ্বরদীর ছলিমপুর ইউনিয়নের চরমিরকামারী শাকরিগাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।

ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে চরমিরকামারী সাকরেগাড়ী এলাকার মৃত মনসুর আলী মোল্লার ছেলে মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ওরফে বাবু (৪২) মোল্লার বিরুদ্ধে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী কন্যার মা চরমিরকামারী (সাকরেগাড়ী) এলকায় অবস্থিত প্রাণ কোম্পানীতে রান্নার কাজ করতেন এবং স্থানীয় আসাদুল মোল্লার বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। ঘটনার দিন কুলসুম (৬), মীম (৫), আয়েশা (৩), নাদিয়া (৪) ও সুমাইয়া আবাকার রিংকি (৭) বাড়ির নিকটবর্তী রাস্তার পাশে ধানের খোলায় খেলা করতেছিল। ঐসময় টাইলস দিয়ে বানানো ফোন দিয়ে সিরাজুলের ছবি তোলে ভিকটীম সুমাইয়া। এক পর্যায়ে খেলা থেকে সবাই চলে গেলেও সুমাইয়া ও কুলসুমকে ফুসলিয়ে সলিমপুর ইউনিয়নের সাকরেগাড়ী গ্রামের স্যান্ডেল ফ্যাক্টরীর পাশে নিজবাড়ির টিনসেড ঘরে ডেকে নিয়ে যায় অভিযুক্ত সিরাজুল। তখন বাড়িতে কোন লোক ছিল না। কুলসুম ঘরের ভিতর থেকে চলে গেলে জোরপূর্বক সুমাইয়াকে ধর্ষণ করে সিরাজুল।  

ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ভুক্তভোগীর মা ফিরে আসলে ভুক্তভোগী শিশু কন্যার থেকে ঘটনা জানতে পারেন। তখন সে বাড়িওয়ালা সিরাজুলের বড় ভাই আসাদুল মোল্লার নিকট এ বিষয়ে অভিযোগ দেন। তখন আসাদুল ও তার স্ত্রী ভুক্তভোগীর মাকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ঐ রাতেই বাড়ি থেকে বের করে দেন।

বাড়িওয়ালা আসাদুল মোল্লার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করে তার ভাই সিরাজুল কর্তৃক ধর্ষণের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ধর্ষণের কোন ঘটনা ঘটেনি।

নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক, সাকরেগারী এলাকার কয়েকজন জানান, ধর্ষণের বিষয়টি নিয়ে অর্থনৈতিক লেনদেন হওয়ায় এতদিন গোপন ছিল।

এ বিষয়ে জানতে রুপপুর ফাঁড়ীর ইনচার্জ কান্তি কুমার মোদক জানান, পাবলিক ইপিজেট গ্রেট এর রাস্তায় মেয়েটিকে কান্না করা অবস্থায় পেয়ে ফাঁড়িতে জমা দেয়। মেয়েটি সাকরেগাড়ী এলাকার বলায় তাকে সেখানে নিয়ে গিয়ে লোকজনকে জিজ্ঞাসা করে তার ভাড়া বাসায় রেখে আসি। এছাড়া আমি কিছু জানিনা।

ঈশ্বরদী থানার ওসি (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম জানান, ভুক্তভোগীর মা থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভিকটিম ও তার মাকে আদালতে জবানবন্দি প্রদানের জন্য পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



রংপুরে সেনাবাহিনীর তিন দিনব্যাপী গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মে 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মে 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

রংপুরে তিন দিনব্যাপী এমকে ট্রেডার্স গলফ টুর্নামেন্ট শুরু হয়েছে।

শুক্রবার (২৪ মে) সকালে সেনাবাহিনীর রংপুর গলফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাব মাঠে বেলুন উড়িয়ে টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন ৬৬ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি, এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন এমকে ট্রেডার্সের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ আজাদসহ গলফ ক্লাবের সদস্য এবং সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। টুর্নামেন্টে পুরুষ, মহিলা, জুনিয়র ও সাব-জুনিয়র ক্যাটাগরিতে দেশের বিভিন্ন গলফ ক্লাবের শতাধিক গলফার অংশ নিচ্ছেন।

নিউজ ট্যাগ: গলফ টুর্নামেন্ট

আরও খবর