আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

বামনা মুক্ত দিবস আজ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ নভেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
মহান মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টরের মধ্যে নবম সেক্টরের সাব সেক্টর হেটকোয়ার্টার বুকাবুনিয়ায় তৎকালীন ক্যাপটেন মেহেদী আলী ইমাম ও উপ-অধিনায়ক আলমগীর হোসেনের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের

বরগুনা জেলার বামনা হানাদার মুক্ত দিবস আজ ২৪ নভেম্বর। ওই দিন কুয়াশাছন্ন ভোররাতে বামনা থানা ভবন আক্রমণ করেন মুক্তিযোদ্ধারা। মুক্তিযোদ্ধাদের একের পর এক গ্রেনেড আর বুলেটের আঘাতে প্রকম্পিত হয় থানা ভবনের প্রতিটি প্রান্ত। পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় পাক হানাদার বাহিনী ও রাজাকাররা। বামনা থানার পতাকাদণ্ডে ওড়ানো হয় স্বাধীন বাংলার পতাকা। ভোরের সূর্য উদীত হওয়ার পূর্বেই বামনা থানা হয় হানাদারমুক্ত।

জানা গেছে, মহান মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টরের মধ্যে নবম সেক্টরের সাব সেক্টর হেটকোয়ার্টার বুকাবুনিয়ায় তৎকালীন ক্যাপটেন মেহেদী আলী ইমাম ও উপ-অধিনায়ক আলমগীর হোসেনের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের এ দিনে বামনায় সংগঠিত মুক্তিযোদ্ধাদের অদম্য সাহসিকতা এখানে অবস্থানরত পাক বাহিনীকে পরাজিত করে।

কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে, ২৩ নভেম্বর ১৯৭১ সকাল নয়টায় বুকাবুনিয়া ইউনিয়ন থেকে পূর্ব দিকে মুক্তিযোদ্ধারা প্রচণ্ড গোলাগুলির আওয়াজ শুনতে পায়। তখন মুক্তিযোদ্ধারা বামনা আমুয়ার খালের রাস্তার পশ্চিম ঢালে ও স্থানীয় আমজাদ খান সাহেবের বাড়ির পিছনের বাগানে অবস্থান নেয়। এদিকে বিষখালী নদী তীরবর্তী বদনীখালী বাজার জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ও লুটপাট করে পাকিস্তানি সৈন্য বহনকারী লঞ্চ এমভি আল আকরাম বামনা বন্দরের দিকে আসতে শুরু করে। মুক্তিযোদ্ধারা নদীর তীরবর্তী স্থানে অবস্থান নিয়ে ফায়ার শুরু করেন। পাক সেনারাও পাল্টা গুলি চালায়। এমন অবস্থার মধ্যে পাক সেনারা টিকতে না পারায় লঞ্চের গতি পিছনে নিয়ে লঞ্চ ঘুরিয়ে বেতাগীর উপজেলার দিকে পিছু হটে চলে যায়।

পরদিন ২৪ নভেম্বর ভোর রাতে মুক্তিকামী যোদ্ধারা পাকিস্তানিদের হাত থেকে বামনাকে মুক্ত করার জন্য থানা ভবনে আক্রমণ করলে থানার অভ্যন্তর থেকে পুলিশ ও রাজাকার বাহিনী প্রচণ্ডভাবে তাদেরকে প্রতিহত করার চেষ্টা চালায়। কিন্তু অদম্য মুক্তিযোদ্ধারা থানার উত্তর দিকে আকনবাড়ির বাগান ও দক্ষিণ দিকে সারওয়ারজান হাইস্কুল ও পশ্চিমে সদর মসজিদের চারদিকে একটি বেষ্টনী বলয় গড়ে থানাকে লক্ষ্য করে তুমুল গুলি চালাতে থাকে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নায়েক আমীর হোসেন থানা ভবনে দিকে কয়েকটি গ্রেনেড ছুড়ে মারলে পুলিশ ও রাজাকার বাহিনীর মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে। এর কিছুক্ষণ পরই তারা অদম্য শক্তির কাছে পিছু হটে বাধ্য হয় ও  আত্মসমর্পণ করে। কয়েকজন রাজাকার ও পাকিস্তানি সেনা এ যুদ্ধে নিহত হয়। ওই দিনই বামনা থানার পতাকা স্ট্যান্ডে উল্লাসিত মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকা উত্তোলন করে বিজয় উল্লাস করে বামনা শত্রুমুক্ত ঘোষণা করেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধে উপকুলীয় দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চল নবম সেক্টরের অধীনে সংগঠিত হওয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। উপকুলীয় এ অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের মিলন কেন্দ্র নবম সেক্টরের সাব সেক্টর হেড কোয়াটার বরগুনা জেলার বামনা উপজেলার বুকাবুনিয়ায়। বুকাবুনিয়ায় নির্মাণ করা হয়েছ দৃষ্ঠিনন্দন মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভ।

বামনা থানা হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে বামনা উপজেলা প্রশাসন, মুত্তিযোদ্ধা সংসদ, বামনা প্রেসক্লাবের আয়োজনে আজ বুধবার সকালে বর্নাঢ্য র‌্যালি, স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক  অর্পণসহ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।

বরগুনার জেলা চেয়ারম্যান ও সাবেক সাংসদ বীর মুক্তযোদ্ধা দেলোয়ার হোসেন বলেন, এ দিনটি বামনা উপজেলাবাসীর জন্য একটি স্মরণীয় দিন। তাই দিনটির তাৎপর্য সকলের কাছে তুলে ধরতে নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।


আরও খবর
আজ ভয়াল ২৫ মার্চ, গণহত্যা দিবস

সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪




দাম কমলো সোনার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশের বাজারে এক লাফে ৩১৩৮ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টা থেকেই সারা দেশে সোনার নতুন এ দর কার্যকর হবে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার এ দাম কমার তথ্য জানায়। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী (পিওর গোল্ড) সোনার মূল্য হ্রাস পেয়েছে। সে কারণে সোনার দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস।

নতুন করে প্রতি ভরি ভালো মানের সোনার দাম কমেছে তিন হাজার ১৩৮ টাকা। এখন থেকে দেশের বাজারে ভালো মানের সোনা প্রতি ভরি (২২ ক্যারেট) বিক্রি হবে এক লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকায়।

নতুন মূল্য অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম কমে এক লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা করা হয়েছে।

তবে দেশের বাজারে রুপার দাম অপরিবর্তীত রেখেছে বাজুস।


আরও খবর



হাসপাতালগুলোতে জরুরি রোগী ছাড়া ভর্তি না করার নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গরম চরম আকার ধারণ করেছে। তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলায় সারাদেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে হাসপাতালগুলোতে জরুরি রোগী ছাড়া ভর্তি না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন।

রোববার (২১ এপ্রিল) সচিবালয়ে সারাদেশের হাসপাতালের পরিচালক এবং সিভিল সার্জনদের সঙ্গে ভার্চুয়াল সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন বলে জানান মন্ত্রী।

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। অনেক জায়গাই তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার হয়েছে। গরমে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, তাপদাহের কারণে কোল্ড কেস (যাদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেওয়া জরুরি নয়) এ মুহূর্তে হাসপাতালে ভর্তি না করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালগুলো প্রতিকূল পরিবেশের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ গরমে সবচেয়ে বেশি ভালনারেবল বয়স্ক এবং বাচ্চারা। এবার এমন একটা জলবায়ু পরিবর্তন হলো যে আমরা জীবনে কখনো শুনিনি যে দুবাই বিমানবন্দর পানিতে ডুবে গেছে। আমাদের এগুলো ফেস করতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, আমার কাছে যখন মেসেজ আসলো (হিট এলার্ট) আমি শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে প্রধানমন্ত্রীর কাছে মেসেজ দিয়ে স্কুল বন্ধ করে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। কারণ সব চেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে বাচ্চা এবং বয়স্করা।

আজ হাসপাতালের পরিচালক এবং সিভিল সার্জনের সঙ্গে মিটিং করেছেন জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমার কয়েকটা নির্দেশনা ছিল তার মধ্যে একটা হলো-বয়স্ক এবং বাচ্চারা প্রয়োজন ছাড়া যেন বাসার বাইরে না যায়। হাসপাতালগুলোতে কোনো কোল্ড কেস এখন ভর্তি করতে না করেছি। কোল্ড কেস অর্থাৎ এক মাস পর অপারেশন করলে অসুবিধা না হয়, সেটা দুই সপ্তাহ পরে করুক। হাসপাতাল খালি রাখার জন্য বলছি যে যদি চাপ হয়, তাহলে বাচ্চা এবং বয়স্কদের জন্য যেন ভর্তি করা হয়। এখন কোল্ড কেস কয়েক দিন বন্ধ থাকবে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের ওরাল স্যালাইনের কোথাও কোনো ঘাটতি হলে যেন আমাকে সঙ্গে সঙ্গে জানানো হয়। এখন পর্যন্ত আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। প্রকৃতির সঙ্গেতো আমাদের কারো হাত নেই। এটা আমাদের রেডি রাখতে হবে।

শিশুদের জন্য হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা আছে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমি গতকাল শিশু হাসপাতালে গিয়েছি। শিশু হাসপাতালগুলোকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখার জন্যই সারাদেশের হাসপাতালগুলোকে নির্দেশ দিয়েছি। কোল্ড কেসগুলোকে এখন হাসপাতালে ভর্তি না করতে বলা হয়েছে। শিশুদের ব্যাপারে সারাদেশের চিকিৎসকদের নিয়ে আজ থেকে একটি অনলাইন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা জানান, মহাখালীতে করোনা চিকিৎসার জন্য ডিএনসিসি হাসপাতালে শিশু ও বয়স্কদের জন্য আলাদাভাবে বেড রাখতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



গুলিস্তানে ‘হিট স্ট্রোকে’ পথচারীর মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর গুলিস্তানে রাস্তায় আলমগীর শিকদার (৫৬) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হিট স্ট্রোকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে পথচারীরা ওই ব্যক্তিকে অচেতন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী আনোয়ার হোসেন জানান, ওই ব্যক্তি বাসে করে হানিফ ফ্লাইওভার ব্রিজ দিয়ে গুলিস্তান নামেন। ফ্লাইওভারের ওপরে গুলিস্তান টোল প্লাজার সামনে নেমে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। তখন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। দেখতে পেয়ে প্রথমে তাঁর মাথায় পানি ঢালা হয়। তবে অবস্থা খারাপ দেখে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত বলে জানান।

খবর পেয়ে হাসপাতালে আসেন ওয়ারী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম। তিনি জানান, দুই পথচারী ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন। তাদের মাধ্যমে ঘটনা সম্পর্কে জানা গেছে এবং চিকিৎসকদের সঙ্গেও কথা হয়েছে। সব মিলিয়ে ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গরমের কারণে হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে। তার পকেটে থাকা এনআইডি কার্ড ও বিভিন্ন ফোন নম্বরের সূত্র ধরে তাঁর নাম পরিচয় জানা গেছে। তাঁর পরিবারের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে।

এদিকে মৃত আলমগীর শিকদারের বন্ধু আব্বাস মোল্লা জানান, আলমগীর পরিবার নিয়ে যাত্রাবাড়ী কাজলা পেট্রল পাম্পের পেছনে থাকেন। মিরপুরে একটি ছাপাখানায় চাকরি করেন। সকালে বাসা থেকে বের হয়েছিলেন মিরপুরে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। পরে ফোনের মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর খবর শুনতে পাই।


আরও খবর



ইসরায়েলের সেনা ঘাঁটিতে ভয়াবহ আগুন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইসরায়েলের একটি সেনা ঘাঁটিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। রাজধানী তেল আবিবে অবস্থিত হাসোমের’ নামে একটি ঘাঁটিতে এই ঘটনা ঘটে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ওই ঘাঁটিতে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র সংরক্ষণ করা হয় বলে জানিয়েছে টাইমস অব ইসরায়েল।

তাৎক্ষণিকভাবে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, আগুন নেভাতে প্রাথমিকভাবে ফায়ার সার্ভিসের ২৮টি দল কাজ করে।

তবে কীভাবে এই আগুনের সূত্রপাত হল সে ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানা যায়নি।

ক্রাইসিস২৪ নামের অপর এক সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, আগুনে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনও হতাহতের ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

তবে আগুনের কারণে সেখানকার স্বাভাবিক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এছাড়া পূর্ব সতর্কতার অংশ হিসেবে আশপাশের অবকাঠামো থেকে সাধারণ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হতে পারে।


আরও খবর



সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল গতকাল মঙ্গলবার। তাদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে হুট করে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪ জন। এ ঘটনার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা।

ছিলেন বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নবনির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রুব, বাচসাসের সভাপতি রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু।

মানববন্ধনে অবিলম্বে এ ঘটনার বিচার দাবি করেন তারা। এর সঙ্গে জড়িত অভিনেতা জয় চৌধুরী, শিবা শানু ও আলেকজান্ডার বো-কে সমিতির সদস্যপদ বাতিলসহ অন্যান্য শাস্তির দাবিও জানান।

বক্তরা বলেন, সাংবাদিকরা নানা ক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদেরকে আমরা সম্মান করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন?

এদিকে ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচ জন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান।

১০ জনের তদন্ত কমিটিতে আছেন সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানাশাহ, রুবেল ও রত্না।


আরও খবর