আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

আপনার সাথে কেউ মিথ্যা বললে বুঝবেন কীভাবে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চলার পথে সব মিথ্যা কথা হয়তো ক্ষতিকর নয়। তবে কিছু মিথ্যা মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক একেবারে নষ্ট করে দেয়। কেউ মিথ্যা বললে তা বোঝার কিছু উপায় আছে। অভিব্যক্তি ও অঙ্গভঙ্গি থেকে ধরা যায় অন্য মানুষটি মিথ্যা বলছেন কিনা। 

মিথ্যা কথা ধরার জন্য সবার প্রথম শর্ত হলো মনোযোগী শ্রোতা হওয়া। শান্ত ধীরস্থির হয়ে শুনলে বোঝা যাবে কোন কোন জায়গায় তথ্যের ঘাটতি বা বানোয়াট কথা আছে।

এফবিআই কর্মকর্তা মার্ক বুটন বলেন, মানুষ যখন কোনো বিষয় বলতে গিয়ে অস্বস্তি অনুভব করে, তখন তার চোখের মণি এদিক সেদিক নড়াচড়া করে। এর দ্বারা বোঝা যায়, সে প্রশ্নের উত্তর দিতে ইচ্ছুক নয়। যখন কেউ মিথ্যা বলে, তখন সে পরপর পাঁচ-ছয়বার খুব দ্রুত চোখের পাতা ফেলতে পারে। মার্ক বুটনের মতে, সাধারণত মানুষ প্রতি মিনিটে পাঁচ থেকে ছয়বার, অর্থাৎ প্রতি ১০ থেকে ১২ সেকেন্ডে একবার চোখের পাতা ফেলে।

 লক্ষণগুলো হলো-

* মিথ্যা বলার সময় মানুষের শরীরে রাসায়নিক বিক্রিয়া হয়। এর ফলে তারা মুখ চুলকায়। এ ছাড়া নাক ও থুতনি স্পর্শ করেন অথবা নাকের নিচে আঙুল দিয়ে ঘষেন

* মানুষের মুখ শুকনো হয়ে যাবে, দেখলেই বোঝা যাবে

* মুখে অতিরিক্ত শ্লেষ্মা (মিউকাস) উৎপন্ন হবে। এর ফলে হয় তিনি কয়েকবার কাশি দেবেন, নয়তো কয়েকবার গলা পরিষ্কার করবেন

* কথা বলার সময় ঠোঁট কামড়াবেন

* চোখ ডান দিক বাম দিকে ঘোরাবেন

* চোখ স্বাভাবিকের তুলনায় দ্রুত পিটপিট করবে

* এ ছাড়া মুখ এবং শরীরের অন্যান্য অংশে অস্বস্তিকর ভঙ্গি প্রকাশ পাবে।

নিউজ ট্যাগ: মিথ্যা কথা

আরও খবর



ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন স্থগিত

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

সংসদ সদস্য আবদুল হাইয়ের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) আসনে উপনির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার (৬ মে) বিচারপতি মো. জাকির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

ঝিনাইদহ-১ আসনে আগামী ৫ জুন উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। হাইকোর্টের স্থগিতাদেশে আপাতত এই আসনে নির্বাচন হচ্ছে না।

এর আগে, ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল হাই গত ১৬ মার্চ ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়ায় আসনটি শূন্য হয়। পরে উপনির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান মো. নায়েব আলী জোয়ারদার‌। তিনি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এবং জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।


আরও খবর



মার্কিন সিনেটে ইউক্রেন-ইসরায়েল সহায়তা বিল পাস

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মার্কিন সিনেটে পাস হল ইউক্রেন ও ইসরায়েলকে বৈদেশিক সহায়তা বিল। কয়েক মাস বিলম্বের পর মঙ্গলবার সহজেই বিলটি পাস হল। এর ফলে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ইউক্রেনকে নতুন করে তহবিল জোগান দেওয়ার পথ সুগম হল।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটে ইউক্রেন, ইসরায়েল, তাইওয়ান ও ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন অংশীদারদের ৯৫ বিলিয়ন (৯ হাজার ৫০০ কোটি) ডলারের প্রধানত সামরিক সহায়তা দেওয়া নিয়ে চারটি বিল পাস হয়। বিলগুলো ৭৯-১৮ ভোটে অনুমোদিত হয়।

এর আগে গত শনিবার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের রিপাবলিকান নেতারা এসব বিল নিয়ে নিজেদের অবস্থান আকস্মিকভাবে বদলে ফেলেন ও ভোটাভুটিতে সেগুলো পাস করেন।

সিনেটে বিল চারটি একটি প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত করে উপস্থাপন করা হয়। প্রথম বিলে ইউক্রেনে জরুরিভিত্তিতে তহবিল জোগানের লক্ষ্যে সবচেয়ে বেশি অঙ্কের ৬১ বিলিয়ন (৬ হাজার ১০০ কোটি) ডলার সহায়তা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয় বিলে ইসরায়েলকে ও বিশ্বজুড়ে সংঘাতকবলিত অঞ্চলের বেসামরিক লোকজনকে মানবিক সহায়তা হিসেবে ২৬ বিলিয়ন (২ হাজার ৬০০ কোটি) ডলার এবং তৃতীয় বিলে ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের প্রভাব মোকাবিলায়’ ৮ দশমিক ১২ বিলিয়ন (৮১২ কোটি) ডলার সহায়তা দেওয়ার বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

চতুর্থ বিলটি গত সপ্তাহে ওই প্যাকেজে যুক্ত করে প্রতিনিধি পরিষদ। এ বিলে চীনা নিয়ন্ত্রিত সামাজিক মাধ্যম অ্যাপ টিকটক নিষিদ্ধ করা, ইউক্রেনে জব্দ করা রাশিয়ার সম্পদ স্থানান্তরে পদক্ষেপ নেওয়া ও ইরানে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

এখন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের স্বাক্ষরের জন্য বিলগুলো তার কাছে পাঠানো হবে। তার স্বাক্ষরের পর বিলগুলো মূলত আইনে পরিণত হবে।

দু’জন মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, বিলগুলো টেবিলে পৌঁছানোর পর দ্রুত সেগুলো সই করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন।


আরও খবর



ডিমের বাজার মধ্যস্বত্বভোগীদের পকেটে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এক যুগের বেশি সময় ধরে মুরগির ডিম উৎপাদন করছেন ঢাকার ধামরাই এলাকার বাসিন্দা সুলতান উদ্দিন। তার খামারে মুরগির সংখ্যা প্রায় আড়াই হাজার। খাদ্য, ওষুধ, বিদ্যুৎ ও আনুষঙ্গিক খরচ মিলিয়ে একেকটি মুরগির পেছনে দৈনিক ৭ থেকে সাড়ে ৮ টাকা ব্যয় হয় তার। তবে ডিমপ্রতি ১ টাকা লাভ ধরে খামারি পর্যায়ে প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৯ টাকা দরে। যা বাজারে বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১২ টাকায়।

সংশ্লিষ্ট তথ্য বলছে, দেশে প্রতিদিন ডিমের চাহিদা প্রায় চার কোটি। যার বিপরীতে উৎপাদন হচ্ছে প্রায় সাড়ে চার কোটি ডিম। তবে খামারিরা ১ টাকা লাভে সাড়ে ৯ টাকা দরে ডিম বিক্রি করলেও রাজধানীর বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১২ টাকা দরে। বাড়তি এই ৩ টাকা যাচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীদের পকেটে।

সুলতান উদ্দিন বলেন, আমরা যারা উৎপাদন করি, তারা আসলে ন্যায্যমূল্য পাই না। আবার যারা ক্রেতা, সাধারণ মানুষ তারাও কিন্তু চড়া মূল্যেই ডিম কিনে। মাঝখানে যারা ব্যবসায়ী তারাই এতে লাভবান হচ্ছে।

গেলো বছর লাগামহীন পণ্যমূল্যের আলোচনায় বাড়তি অস্বস্তি যোগ হয় মুরগির ডিমের দামের ঊর্ধ্বগতিতে। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ডিম আমদানির ঘোষণা দেয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের বাজারে আসে প্রায় ৬২ হাজার ভারতীয় ডিম। তবুও গেলো কয়েক মাসে ডিমের দামের সূচক উঠানামা করে ঠিকই। এরমধ্যেই সপ্তাহখানেক আগে থেকে নতুন করে ভোক্তাদের মধ্যে দাম নিয়ে অস্বস্তি শুরু হয়েছে। কারণ, খোলাবাজারে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়।

এক ক্রেতা বলেন, আমাদের দেশে তো অনেক ফার্ম আছে। তারা যদি ডিম সরবরাহ করে তাহলে তো এমনিতেই ডিমের দাম কম থাকা উচিত। অপরজন বলেন, বর্তমান সময়ে কৃষক দাম পাচ্ছে না, মধ্যস্বত্বভোগীরা দাম পাচ্ছে- এমন ঘটনাই ঘটছে। ক্ষুব্ধ আরেক ক্রেতা বলেন, সরকার তো কোনো পদক্ষেপই নেয় না। ফলে আমাদের মতো সাধারণ মানুষ ধুঁকে ধুঁকে মরছে।

এদিকে পাইকারি ব্যবসায়ীদের দাবি, ডিমের চাহিদার তুলনায় যোগান কম। আবার মধ্যস্বত্বভোগীদের কৃত্রিম কারসাজিও রয়েছে। তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি মো. আমানত উল্লাহ বলেন, খামারি কত পাবে, আমরা আড়তদাররা কততে নিয়ে আসবো, যারা ক্রেতা তারা কততে ডিম নিতে পারবে- এসবের জন্য একটা সিস্টেম করা উচিত। প্রকৃতপক্ষে কিন্তু এরকম কোনো প্রক্রিয়া নেই। দেশের বাজারে চাহিদা নেই, বাজার কমছে, খামারি লোকসান গুনছে।


আরও খবর



যৌন নিপীড়ন করে হত্যা করা হয় ইরানি কিশোরী নিকা শাকারামিকে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

২০২২ সালে ইরানে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ চলাকালে নিখোঁজ হয় ১৬ বছরের নিকা শাকারামি। এক সপ্তাহ পরে একটি মর্গে তার মরদেহ খুঁজে পায় পরিবার। এ ঘটনার পর ইরান সরকার একটি তদন্ত করে। ওই তদন্ত প্রতিবেদনে সে আত্মহত্যা করেছে বলে জানানো হয়। কিন্তু পরিবারের দাবি বিক্ষোভে অংশ নেয়ায় তাকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু ইরান সরকার এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।  খবর বিবিসি

ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর ফাঁস হওয়া এক গোপন নথিতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনীর তিনজন ওই কিশোরীকে যৌন হয়রানির পর হত্যা করে।

যে গোপন নথি ফাঁস হয়েছে তার একটি শুনানির সারাংশ উল্লেখ করা হয়েছে। ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) ওই শুনানি করেছিল। ওই নথিতে নিকার হত্যাকারীদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। যে জ্যেষ্ঠ কমান্ডাররা সত্য লুকাতে চেয়েছিলেন, তাদের নামও উল্লেখ করা হয়েছে।

গোপন নথির তথ্য বলছে, ওই কিশোরী বিক্ষোভ করার সময় নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকটি গোয়েন্দা দল তাকে নজরে রেখেছিল। এর একটি হলো টিম টুয়েলভ। তারা ওই কিশোরীর ওপর সন্দেহে করে বিক্ষোভকারী সেজে বিক্ষোভে অংশ নেয়। পরে তাদের ওই কিশোরীকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্তু সে পালিয়ে যায়।

ফাঁস হওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, পালিয়ে যাওয়ার এক ঘণ্টা পর তাকে খুঁজে বের করা হয়। তাকে আটকের পর ওই দলটির গাড়িতে তোলা হয়। এটি ছিল একটি ফ্রিজার ভ্যান। তবে তাতে বাহিনীর কোনো চিহ্ন ছিল না।

টিম টুয়েলভের তিন সদস্য নিকার সঙ্গে ফ্রিজার ভ্যানের পেছনে বসেছিলেন। তারা হলেন আরশ কালহর, সাদেগ মনজাজি এবং বেহরুজ সাদেগি। আর ওই দলের নেতা মোর্তেজা জলিল সামনে চালকের পাশে বসেছিলেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, নিকাকে কোথায় নিয়ে যাওয়া যায়, তা খোঁজার চেষ্টা করছিল দলটি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মোর্তেজা জলিল পরামর্শ নেয়ার জন্য আইআরজিসির সদর দপ্তরে ফোন করেন। তাকে কুখ্যাত এভিন কারাগারে যাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। পথে মোর্তেজা ফ্রিজার ভ্যানের পেছন থেকে ধস্তাধস্তির আওয়াজ পান।

বেহরুজ সাদেগি তার জবানবন্দিতে বলেছেন, আটককেন্দ্র থেকে নিকা শাকারামিকে গাড়িতে তোলার পর সে অন্ধকারের মধ্যে চিৎকার করছিল এবং স্লোগান দিচ্ছিল। তখন আরশ কালহর তার মোজা দিয়ে নিকার মুখ চেপে ধরেন। নিকাও তখন ধস্তাধস্তি শুরু করে। আরশ কালহর জানান, এরপর তিনি মুঠোফোনে টর্চের আলো জ্বালিয়ে দেখতে পান, সাদেগ নিকার ওপর যৌন নিপীড়ন চালাচ্ছেন এবং পরে তারাও তাতে শামিল হন।

একপর্যায়ে গাড়ির সামনে বসা মোর্তেজা চালককে গাড়ি থামাতে বলেন। পরে গাড়ির পেছনের দরজা খুলে দেখা যায় নিকার মৃতদেহ পড়ে আছে। তার মুখ ও মাথা থেকে রক্ত ঝরছিল।

২০২২ সালের অক্টোবরে বিবিসির ফারসি সংস্করণ নিকার মৃত্যুসনদ সংগ্রহ করে। সেখানে বলা হয়েছিল নিকাকে শক্ত কোনো বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল। এদিকে বিবিসির পক্ষ থেকে ইরান সরকার ও রেভল্যুশনারি গার্ডকে প্রতিবেদনে পাওয়া তথ্যগুলো জানানো হয়েছিল। তবে সাড়া পাওয়া যায়নি।


আরও খবর



ভারতে ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূতের দায়িত্ব পেলেন কারিনা কাপুর

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডে দু'দশক কাটিয়ে ফেলেছেন কারিনা কাপুর খান। অভিনেত্রী, দুই সন্তানের মা, ঘর-সংসার এবং কাজ সবই সমান তালে চালাচ্ছেন। এবার আরও বড় এক দায়িত্ব পেলেন তিনি। ভারতে ইউনিসেফের জাতীয় শুভেচ্ছা দূত হিসেবে মনোনীত হয়েছেন বলিউডের সুপারস্টার কাপুরকন্যা।

শনিবার নিজেই ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে এ খবর জানান কাপুরকন্যা।

তিনি লেখেন, আমার জন্য খুব আবেগের একটা দিন। ইউনিসেফের দূতের দায়িত্ব পেয়ে আমি ধন্য।

ভারতীয় গণমাধ্যম জিনিউজের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত দশ বছর ধরে ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করছেন কারিনা কাপুর। শুরুটা হয়েছিল সেই ২০১৪ সালে সেলেব্রিটি অ্যাডভোকেট হিসেবে। এবার সেই পদ থেকেই উত্তরণ হয়ে সরাসরি ইউনিসেফ-এর ন্যাশনাল অ্যাম্বাসাডরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে কারিনা বলেন, গত দশ বছর ধরে ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করছি। গত বছরগুলোতে দেশের শিশু এবং নারীদের অধিকার রক্ষার জন্য আমাদের টিম যে কাজগুলো করেছে, তাতে আমি সত্যিই গর্বিত। আমি প্রতিদিন অনুপ্রেরণা পাই সেগুলো থেকে। আশা রাখি ভবিষ্যতেও এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থেকে কাজ করে যাব।


আরও খবর