আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

আইফোন ১৫ এখন দেশে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৯ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশে শুক্রবার (১৯ অক্টোবর) আইফোন মডেলের নতুন সংস্করণ আইফোন-১৫ আনুষ্ঠানিক বিপণন শুরু হচ্ছে। উন্মোচনের প্রথম দিন থেকেই অফিসিয়াল সেট পাওয়া যাবে সেলেক্সট্রায়। বাংলাদেশে সম্প্রতি অ্যাপল ব্র্যান্ডের অনুমোদিত রিসেলার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে সেলেক্সট্রা লিমিটেড। স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক, দারাজ ও পিকাবু।

ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম সেলেক্সট্রা শপেও (https://www.salextra.com.bd/apple) পাওয়া যাবে আইফোন-১৫ ছাড়াও অ্যাপল ব্র্যান্ডের সব পণ্য। সেলেক্সট্রার অফলাইন শপ থেকে অ্যাপল পণ্য কিনলে পাওয়া যাবে ইএমআই, মূল্যছাড় ও উপহার।

সেলেক্সট্রা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাকিব আরাফাত জানান, আইফোন ছাড়াও দেশে অ্যাপল পণ্যের চাহিদা আছে। কিন্তু বাজারে অ্যাপল ব্র্যান্ডের বেশিরভাগই আন-অফিসিয়াল পণ্য। ফলে ক্রেতারা এসব পণ্য কিনে বিড়ম্বনা ও ক্ষতির সম্মুখীন হন। আগ্রহী ক্রেতাদের প্রকৃত অ্যাপল পণ্যের অভিজ্ঞতা দিতে সেলেক্সট্রা কাজ করবে। অনুমোদিত রিসেলার হিসেবে অ্যাপল ব্র্যান্ডের আইফোন, আইপ্যাড, ম্যাকবুক, অ্যাপল ওয়াচ, এয়ারপড-সহ সব পণ্যই এখন সেলেক্সট্রায় পাওয়া যাবে।

রিসেলার হিসেবে ক্রেতারা সেলেক্সট্রার প্ল্যাটফর্ম থেকে বৈধ পথে আসা বিটিআরসি অনুমোদিত অ্যাপল পণ্য পাবেন। তা ছাড়া অফিসিয়াল বিক্রয়োত্তর সেবার (১২ মাস) পূর্ণ সুবিধা পাবেন ক্রেতারা। উপহারে থাকছে অথেনটিক ২০ ওয়াট ইউএসবি-সি পাওয়ার অ্যাডাপ্টার, আকর্ষণীয় ডিজো স্মার্টওয়াচ ও ফাস্ট্র্যাকের প্রিমিয়াম ওয়্যারলেস নেকব্যান্ড হেডফোন।


আরও খবর



হবিগঞ্জে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৩

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের লোকজনের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৩ জন নিহত ও অর্ধশতাধিক লোকজন আহত হয়েছেন।

আজ বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে উপজেলার আগুয়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই দু'জনের মৃত্যু হয়।

নিহতরা হলেন, ওই গ্রামের বজলু মিয়ার ছেলে সিরাজ মিয়া ও শুকুর মিয়ার ছেলে আব্দুল কাদির। আহত কয়েকজনকে হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হলে লিলু মিয়া নামে আরেকজনকে মৃত ঘোষণা করেন হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক।

বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন জানান, উপজেলার আগুয়া বাজারে সিএনজি ষ্ট্যান্ডে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ম্যানেজার বদির মিয়া ও স্থানীয় ইউপি সদস্য সোহেল মিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। বৃহস্পতিবার দুপুরে বদির মিয়া ও সিএনজি চালক আব্দুল কাদিরের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে বিষয়টির জের ধরে দুপক্ষের লোকজনের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে অন্তত অর্ধশতাধিক লোকজন আহত হন।

তিনি বলেন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় কয়েকজনকে হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক লিলু মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে ঘটনাস্থলে আব্দুল কাদির ও সিরাজ মিয়ার মৃত্যু হয়। এছাড়া আহত অন্যান্যদেরকে বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: হবিগঞ্জ

আরও খবর



হায়দার আকবর খান রনো মারা গেছেন

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও লেখক হায়দার আকবর খান রনো মারা গেছেন।

শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে ২টায় রাজধানীর হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। হাসপাতালটির কাস্টমার কেয়ার থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, আকবর খান রনো হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত পৌনে ২টায় মারা যান। তিনি টাইপ-২ রেসপিরেটরি ফেইলিউর নামক শ্বাসতন্ত্রীয় রোগে ভুগছিলেন। সাধারণত এই রোগে ফুসফুসের অক্সিজেন গ্রহণের ক্ষমতা কমে যায়।

এদিকে পরিবার সূত্রে জানা গেছে, পরিবারের সদস্যরা দেশের বাইরে থাকায় মরদেহ সোমবার পর্যন্ত শমরিতা হাসপাতালের মর্গে রাখা হবে। স্বজনরা দেশে ফিরলে শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য নেওয়া হবে এই প্রবীণ রাজনীতিবিদের মরদেহ। এরপর বাবা-মায়ের কবরের পাশে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে হায়দার আকবর খান রনোকে।

হায়দার আকবর খান রনো ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস নড়াইলের বরাশুলা গ্রামে।

উল্লেখ্য, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও নেতা হায়দার আকবর খান রনো একাধিক বইয়ের লেখক। মার্ক্সবাদী এই তাত্ত্বিক পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।


আরও খবর



আবারও হাসপাতালে খালেদা জিয়া

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আবারও হাসপাতালে গেলেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আজ বুধবার সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে দিকে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান।

বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে শারীরিক কিছু জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষার হাসপাতালে এসেছেন বিএনপি চেয়ারপারন। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি তার গুলশানের ভাড়া বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেন। সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে হাসপাতালে পৌঁছান।

৭৮ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি জটিলতা, লিভারের রোগ ও হৃদরোগে ভুগছেন। ২০২১ সালের এপ্রিলে কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে কয়েকবার নানা অসুস্থতা নিয়ে তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।


আরও খবর



ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার ‘বিধ্বস্ত’

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের ঘটনায় উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন।

রোববার পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের উত্তর-পশ্চিম অংশের জোলফা শহরে প্রেসিডেন্ট রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়।

হেলিকপ্টারে থাকা রাইসির কয়েকজন সঙ্গী নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হন। হেলিকপ্টারের অনুসন্ধানে এরই মধ্যে অভিযান শুরু হয়েছে। কয়েকটি উদ্ধারকারী দল দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে।

দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেদ ওয়াহিদি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে বলেছেন যে বিভিন্ন উদ্ধারকারী দল ঘটনার স্থানে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। তবে কুয়াশা এবং খারাপ আবহাওয়ার কারণে কিছুটা সময় লাগতে পারে।

তিনি নিশ্চিত করেছেন যে দুর্ঘটনার আগে হেলিকপ্টারটির সাথে রেডিও যোগাযোগ হয়েছিল। এর বেশি কিছু তিনি জানাতে পারেননি।

রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ইরনা (IRNA) বলেছে, প্রেসিডেন্টের হেলিকপ্টারটি বন ও পাহাড়ি অঞ্চল ডিজমার সুরক্ষিত এলাকায় বিধ্বস্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সংবাদ সংস্থাটি আরো জানিয়েছে, প্রেসিডেন্টের বহরে তিনটি হেলিকপ্টার ছিল। তার মধ্যে দুটি নিরাপদে অবতরণ করেছে। একটি বিধ্বস্ত হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ান, ইরানের সর্বোচ্চ নেতার প্রাদেশিক প্রতিনিধি আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ আলী আলে-হাশেম ও প্রেসিডেন্ট রাইসি একই হেলিকপ্টারে ছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

গত শনিবার (১৮ মে) রাইসি আজারবাইজান সফরে যান। সেখানে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের সাথে একটি বাঁধ উদ্বোধন করেন। রোববার (১৯ মে) সেখান থেকেই ফিরছিলেন রাইসি।


আরও খবর



ঢাকা-সিলেট ৬ লেন প্রকল্প: জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় এগোচ্ছে না কাজ

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিলেট প্রতিনিধি

Image

ঢাকা-সিলেট-তামাবিল ২৬৫ কিলোমিটার সড়কের ৬ লেন প্রকল্পে গতি নেই। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালের মার্চে কাজ শুরু করে। কিন্তু গেল ১৪ মাসে সিলেট অংশে ১ শতাংশ জমিও বুঝে পায়নি তারা।

যদিও প্রকল্পের শর্ত অনুযায়ী কাজ শুরুর ২৭০ দিনের মধ্যে জমি অধিগ্রহণ শেষে প্রত্যাশী সংস্থাকে হস্তান্তর করতে হবে। অথচ ইতোমধ্যে পেরিয়েছে ৪০৫ দিন।

সিলেট অংশের প্রকল্প ব্যবস্থাপক দেবাশীষ রায় জানান, জমি বুঝে না পাওয়ায় ঠিকাদার শুধু যেখানে সরকারি জমি আছে সেখানেই কাজ করছে। গত ১৪ মাসে কাজের অগ্রগতি মাত্র ৫ শতাংশ বলে জানান তিনি।

জমি অধিগ্রহণে ধীরগতি হওয়ায় প্রকল্প সঠিক সময়ে শেষ হওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে সিলেট ১ আসনের সংসদ-সদস্য ড. একে আব্দুল মোমেন ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, অধিগ্রহণ নিয়ে প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা একে অন্যের ওপর দোষ চাপাচ্ছেন এটা কাম্য নয়। এ প্রকল্পে গতি আনতে হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নজর দিতে হবে। কারণ তিনি যেদিকে নজর দেন সেই প্রকল্পই দ্রুত ও সুন্দরভাবে শেষ হয়।

জানা যায়, ভারত, নেপাল, ভুটান ও চীনের সঙ্গে আন্তঃদেশীয় যোগাযোগের লক্ষ্যে ২০১৮ সালে সিলেট সফরকালে ঢাকা-সিলেট-তামাবিল সড়ক ৬ লেন করার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে ৩০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ২৬৫ কিলোমিটার এই সড়কের ৬ লেনে উন্নীত করার প্রকল্প উদ্বোধন করেন ২০২১ সালের অক্টোবরে।

ঢাকা থেকে তামাবিল পর্যন্ত সড়কটি সাতটি জেলা অতিক্রম করবে। এই প্রকল্পে ৭৫ শতাংশ অর্থায়ন করে এডিবি বাকি ২৫ শতাংশ সরকার। প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণ করতে হবে ১৩৭১ একর। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জে ৬৯.০৯ একর, নরসিংদীতে ১৮২.২৪ একর, কিশোরগঞ্জে ১২.৩৫ একর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৭৭.১৯ একর, হবিগঞ্জে ৩৯২.৬৬ একর, মৌলভীবাজারে ২১.২১ একর। সবচেয়ে দীর্ঘ ৯২ কিলোমিটার সড়ক সিলেটে পড়েছে। সে কারণে এ জেলায় জমি অধিগ্রহণ করতে হবে ৬২৪ একর।

সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, জেলার শেরপুর থেকে সিলেট শহর পর্যন্ত ৩টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের আওতায়। এরমধ্যে দুটি প্রতিষ্ঠান কার্যাদেশ পেয়ে কাজ শুরু করেছে। যেখানে সরকারি জমি রয়েছে শুধু সেখানেই কাজ করতে পারছে তারা। এক প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করেছে ২০২৩ সালের মার্চ থেকে, অন্যটি মে থেকে। শর্ত অনুযায়ী ২৭০ দিনের মধ্যে জমি বুঝিয়ে দেওয়ার কথা থাকলেও ১ শতাংশ ভূমিও পায়নি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো।

এ বিষয়ে সিলেট অংশের প্রকল্প ব্যবস্থাপক দেবাশীষ রায় বলেন, জমি হস্তান্তর না হওয়ায় তৃতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এখনো কাজ শুরু করেনি। যে প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে তাতে ১৪ মাস শেষে প্রকল্পের অগ্রগতি ৫ শতাংশ বলে দাবি তার।

সড়ক জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আমির হোসেন বলেন, অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া একটি জটিল প্রক্রিয়া তবুও চেষ্টা করা হচ্ছে দ্রুত তা সমাধানের। তার মতে, এই মুহূর্তে যেসব স্থানে সরকারি জমি রয়েছে সেসব স্থানে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজ করতে তেমন অসুবিধা হবে না। তবুও কোথাও কোনো সমস্যা হলে বিভাগীয় প্রশাসন, জেলা প্রশাসনকে নিয়ে সেসব জটিলতা দূর করা হচ্ছে।

জমি অধিগ্রহণের ধীরগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান বলেন, এই প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণ একটি জটিল প্রক্রিয়া। কারণ এক কিলোমিটারে জমির মালিকানা থাকে প্রায় ১ হাজার জনের। এদের মধ্যে কেউ আপত্তি উত্থাপন করলেই পুরোটা জটিলতায় পড়ে যায়। তবে অধিগ্রহণ দ্রুত শেষ করতে গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করছে জেলা প্রশাসন।

অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জমি হস্তান্তর শুরু করতে আরও ৬ মাস লাগবে বলে জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান জানান।


আরও খবর