আজঃ বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

২০ ডিসেম্বর : ইতিহাসে আজকের এই দিনে

প্রকাশিত:বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনাবলি:

১৭৫৭ - রবার্ট ক্লাইভ বাংলার গভর্নর নিযুক্ত হন।

১৭৮০ - ইংল্যান্ড নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

১৭৯০ - আমেরিকায় প্রথম কটন মিল চালু হয়।

১৮৩০ - ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, প্রুশিয়া, অস্টিয়া, রাশিয়া বেলজিয়ামকে স্বীকৃতি দেয়।

১৯২৩ - লাহোরে হিন্দু-মুসলমান সম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগে।

১৯২৫ - বঙ্গীয় গ্রস্থাগার পরিষদ স্থাপিত হয়।

১৯৩৯ - রেডিও অস্ট্রেলিয়া আন্তর্জাতিক শর্টওয়েভ সম্প্রচার শুরু করে।

১৯৪২ - মাঝরাতে কলকাতার আকাশে জাপানি বিমান হানা দেয়।

১৯৫৭ - সানফ্রান্সিসকো চলচ্চিত্র উৎসবে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত পথের পাঁচালী শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার লাভ করে।

১৯৬০ - দক্ষিণ ভিয়েতনামে জাতীয় মুক্তিফ্রন্ট গঠিত হয়।

১৯৭১ - ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন এবং জুলফিকার আলী ভুট্টো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন।

১৯৮৮ - প্রধানমন্ত্রী রণসিংহে প্রেমাদাসা শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।

জন্ম:

১৫৩৭ - সুইডেনের রাজা তৃতীয় জন।

১৮৪১ - ফার্দিনান্ড ফেরডিনান্ড বুইস্‌ন, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি অধ্যাপক ও রাজনীতিবিদ।

১৮৬৬ - সাংবাদিক ও সম্পাদক পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়।

১৮৯০ - জারস্লাভ হেয়রভসকয়, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী চেক রসায়নবিদ ও অধ্যাপক।

১৮৯৪ - অস্ট্রেলিয়ার রবার্ট মেনযিয়েস, তিনি ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ১২ তম প্রধানমন্ত্রী।

১৯০৫ - উইলিয়াম যোসেফ বিল ওরিলি, তিনি ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার।

১৯১৫ - আজিজ নেসিন, তিনি ছিলেন তুর্কি লেখক ও কবি।

১৯৩১ - বদরুদ্দীন উমর, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের মার্কসবাদী-লেনিনবাদী লেখক।

১৯৫৬ - মোহাম্মদ ওউলদ আবদেল আজিজ, মৌরিতানিয়ার সাবেক জেনারেল, রাজনীতিবিদ ও রাষ্ট্রপতি।

১৯৬৫ - রবার্ট কাভানাহ, তিনি স্কটিশ অভিনেতা ও পরিচালক।

১৯৭০ - গ্রান্ট ফ্লাওয়ার, তিনি জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটার ও কোচ।

১৯৮০ - অ্যাশলি কোল, তিনি ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড়।

১৯৮২ - মোহাম্মদ আসিফ, তিনি পাকিস্তানি ক্রিকেটার।

১৯৯০ - জোজো, তিনি আমেরিকান গায়ক, গীতিকার ও অভিনেত্রী।

মৃত্যু:

১৫৯০ - আম্ব্রইসে পারে, তিনি ছিলেন ফরাসি চিকিৎসক ও সার্জন।

১৭৩৭ - চীনের সম্রাট কাংজির মৃত্যুবরণ করেন।

১৯১৫ - উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী, তিনি ছিলেন শিশুসাহিত্যিক, চিত্রশিল্পী ও বাংলা মুদ্রণের পথিকৃৎ।

১৯২৯ - এমিলি লউবেট, ফরাসি আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ৮ম প্রেসিডেন্ট।

১৯৫৪ - জেমস হিলটন, তিনি ছিলেন ইংরেজ আমেরিকান লেখক।


আরও খবর
ইতিহাসে আজকের এই দিনে

শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪

২৫ জানুয়ারি : ইতিহাসে আজকের এই দিনে

বৃহস্পতিবার ২৫ জানুয়ারী ২০২৪




জলবায়ু পরিবর্তনের মূল আঘাত যাচ্ছে এশিয়ার ওপর দিয়ে: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিভিন্ন দুর্যোগের কারণে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এশিয়া মহাদেশভুক্ত দেশগুলো। জাতিসংঘের বৈশ্বিক আবহাওয়া ও জলবায়ু নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএমও) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে এ তথ্য।

ডব্লিউএমও’র মতে, অন্যান্য মহাদেশের চেয়ে এশিয়ায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব পড়েছে বেশি। এ কারণে এই মহাদেশের তাপমাত্রাও বাড়ছে। ১৯৯১ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে এশিয়ার গড় তাপমাত্রা বেড়েছে ১ দশমিক ৮৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি ২০২০ সালের তুলনায় গত বছর এশিয়ার গড় তাপমাত্রা ছিল দশমিক ৯১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে টানা ও দীর্ঘ তাপপ্রবাহে এক দিকে এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলের হিমবাহগুলো গলে যাচ্ছে, অন্য দিকে জলাশয়গুলো শুকিয়ে যাচ্ছে— যা অদূর ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের পানির নিরাপত্তা ক্ষেত্রে ব্যাপক সংকট সৃষ্টি করবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ডব্লিউএমও’র প্রতিবেদনে।

মঙ্গলবার প্রতিবেদন প্রকাশের পর এক বিবৃতিতে ডব্লিউএমওর শীর্ষ নির্বাহী কেলেস্টে সাউলো বলেন, এশিয়ার অধিকাংশ দেশের ইতিহাসে ২০২৩ সাল ছিল উষ্ণতম বছর। বিশ্বে খরা, তাপপ্রবাহ, ঝড়, বন্যার মতো যত বিপর্যয় ঘটেছে, সেসবের অধিকাংশই ঘটেছে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে। জলবায়ু পরিবর্তনের গভীর প্রভাব ইতোমধ্যে জনজীবন ও পরিবেশের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের সমাজ ব্যবস্থা, অর্থনীতিতেও পরিলক্ষিত হচ্ছে। যদি তাপমাত্রা বৃদ্ধি, হিমবাহ গলে যাওয়া এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে এই প্রভাব আরও ব্যাপক হবে।’

ডব্লিউেএমও’র তথ্য অনুয়ায়ী, তাপমাত্রা বাড়ছে সাইবেরিয়া থেকে মধ্য এশিয়া, পূর্ব চীন থেকে জাপান পর্যন্ত। জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম বছর ছিল ২০২৩ সাল। একই সঙ্গে এ সময় প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল অর্থাৎ এশীয় অংশের তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির জেরে এশিয়ার হিমালয় পবর্তমালা এবং এই পর্বতমালার হিন্দুকুশ ও তিব্বত রেঞ্জের ২২ টি হিমবাহের মধ্যে অন্তত ২০টির বরফের মজুত ২০২৩ সালে ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি জলসৃষ্ট দুর্যোগও মোকাবিলা করতে হচ্ছে এশিয়াকে। ২০২৩ সালে এশিয়ায় বড় আকারের ঝড়, বন্যা ও তুমুল বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে অন্তত ৭৯টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারেরও বেশি মানুষ এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন অন্তত ৯০ লাখ।

জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় এশিয়ার দেশগুলোর আবহাওয়া কর্মীদের যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং গ্রীন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাসে জোর দেওয়া হয়েছে ডব্লিউএমওর প্রতিবেদনে।

এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, আবহাওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি কমাতে খানিকটা হলেও সহায়তা করবে। তবে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমণ কমানোর কোনো বিকল্প নেই। এই মুহূর্তে গ্রিন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাস কেবল একটি বিকল্প নয়, বরং জরুরি কর্তব্য।’


আরও খবর



রমজানের পর শসার কেজি আড়াই টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

দিনাজপুরে শসার দামে ধস নেমেছে। দিনাজপুরের খানসামায় চলতি মৌসুমে শসার ফলন ভালো হলেও হঠাৎ দাম কমাতে হতাশ হয়ে পড়েছেন কৃষকরা। যেই শসা কিছু দিন আগেও পাইকাররা ক্ষেত থেকে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে কিনেছেন এখন তারা ২ টাকা কেজি দরেও কিনতে রাজি হচ্ছেন না।

এ ছাড়াও কমেছে সব ধরনের সবজির দাম। খানসামা বাজারে প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে আড়াই টাকায়। দাম কমে যাওয়ায় হতাশ চাষিরা। অন্যদিকে খুশি নিম্ন আয়ের মানুষজন।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি দোকানে কম বেশি শসার সরবরাহ রয়েছে। তবে ক্রেতা না থাকায় প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে দুই টাকা পঞ্চাশ পয়সা কেজি দরে। রমজান মাসেও এই শসার কেজি ছিল ৪০-৫০ টাকা কেজি দরে। তখন অনেক ক্রেতাই কিনতে পারেনি। এখন দাম কমে যাওয়ায় অনেকেই কিনছেন।

উপজেলার আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নের ছাতিয়নগড় গ্রামে কথা হয় শসা চাষি মো. রশিদুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, এ বছর তিনি এক একর জমিতে শসার আবাদ করেছেন। খরচ হয়েছে এক লাখ চল্লিশ হাজার টাকা। এখন যে দাম, তাতে শ্রমিকদের মজুরি খরচই উঠছে না।

বাজারে সবজি কিনতে আসা আ. সুবহান বলেন, দাম এখন হাতের নাগালেই আছে। রমজান মাসের তুলনায় অনেক দাম কম। সবজির দাম কম থাকলেও বাকি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম অনেক চড়া।

খানসামা বাজারের বিক্রেতা শাহীন বলেন, রমজান মাসে সরবরাহ কম থাকায় দাম বেশি ছিল। এখন সরবরাহ অনেক বেশি তাই দাম কম। তবে দাম কম হলেও বাজারে শসার ক্রেতা কম। এ ছাড়া অন্যান্য সবজির দামও অনেক কম। ক্রেতারা সাধ্যমতো কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।

নিউজ ট্যাগ: শসা

আরও খবর



তীব্র তাপপ্রবাহে সুখবর দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নিজের সর্বোচ্চ শক্তিমত্তা জানান দিচ্ছে সূর্য। ফলে টানা ৩০ দিন ধরে দেশজুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ। এর মধ্যেই আগামী ৭২ ঘণ্টা দেশের চার জেলায় ফের হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম বলেন, আগামি ১, ২, এবং ৩ মে খুলনা, রাজশাহী, চুয়াডাঙ্গা, রংপুরে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। তবে আগামী ৪ ও ৫ মে সারাদেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

এদিকে মঙ্গলবার সকাল ৯ টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

এদিকে যশোর, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা ও রাজশাহী জেলা সমূহের উপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা বিভাগের উপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ জেলাসহ বরিশাল, রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারী ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

এ সময় সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।


আরও খবর



শাহজালালে তিন দিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সোমবার (৬ মে) থেকে পরবর্তী তিন দিন তিন ঘণ্টা করে উড়োজাহাজ ওঠানামা বন্ধ থাকবে। রানওয়ে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সোমবার থেকে বুধবার রাত ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা করে উড়োজাহাজ ওঠানামা বন্ধ থাকবে।

সংশ্লিষ্ট সব এয়ারলাইন্স ও সংস্থাকে নোটাম (নোটিস টু এয়ারম্যান) করেছে বিমাববন্দর কর্তৃপক্ষ। রবিবার (৫ মে) বিমানবন্দর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, বিমানবন্দরের ফ্লাইট অপারেশনের নিয়মমাফিক কাজের মধ্যে একটি কাজ হচ্ছে রানওয়ে ব্যবস্থাপনা। এ কাজের অংশ হিসেবে রানওয়ের সেন্টার লাইট ও মার্কিং সম্পর্কিত রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এজন্য সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত তিন দিন রাত ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত ফ্লাইট অপারেশন সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে।

এই ৩ ঘণ্টায় বিমানবন্দরে সৌদি অ্যারাবিয়ান এয়ারলাইন্স, মালয়েশিয়ান এয়ারওয়েজ, থাই এয়ারওয়েজ, কুয়েত এয়ারওয়েজ, কাতার এয়ারওয়েজ ও ক্যাথে প্যাসিফিকের ফ্লাইট শিডিউল পরিবর্তন করতে বলা হয়েছে। এ তিন দিন তাদেরকে ফ্লাইটের সময় এগিয়ে বা পিছিয়ে নিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি যাত্রীদেরও পরবর্তী ফ্লাইটের সময় জানিয়ে দেবে এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ।

জানতে চাইলে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম বলেন, এই তিন দিন যাত্রীদেরকে তাদের নিজ নিজ ফ্লাইট সম্পর্কে আগাম জানাতে এবং ফ্লাইট অপারেশন সমন্বয় করার জন্য এয়ারলাইন্সগুলোকে এরইমধ্যে অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়া বিমানবন্দরে অন্যান্য সেবাপ্রদানকারী সরকারি সংস্থার সঙ্গেও সমন্বয় করা হয়েছে। যাত্রীদের যাত্রা নির্বিঘ্ন ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বদ্ধপরিকর বলে জানান তিনি।


আরও খবর



চাকরি ছাড়লেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ৫৭ কর্মকর্তা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির ৫৭ জন কর্মকর্তা। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসসহ (বিসিএস) অন্য চাকরিতে যোগ দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চাকরি ছেড়েছেন তারা। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক অফিস আদেশে এই তথ্য জানানো হয়।

পদত্যাগকারীদের মধ্যে রয়েছেন একজন উপ-পরিচালক ও একজন অফিসার। বাকি ৫৫ জন সহকারী পরিচালক। তাদের মধ্যে ৪৮ জনের পদত্যাগ কার্যকর হবে আজ বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল)।

এছাড়া গত ৩১ মার্চ, ১৫ ও ১৬ এপ্রিল একজন করে, ১৮ এপ্রিল ২ জন এবং ২১ এপ্রিল ৪ জনের পদত্যাগ কার্যকর হয়েছে।

চাকরি ছেড়ে যাওয়া এসব কর্মকর্তা বেশির ভাগই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে কর্মরত ছিলেন। এছাড়া খুলনা ও বরিশাল অফিসে ৩ জন করে, সিলেট অফিসে ২ জন, মতিঝিল, চট্টগ্রাম ও রংপুর অফিসে একজন করে কর্মরত ছিলেন।

এক সময় বিসিএস, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার মতো চাকরি ছেড়ে অনেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আসতেন। কিন্তু এখন হয়েছে উল্টো।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসনের ঘাটতিতে হতাশা, চাকরির সুযোগ-সুবিধা কমে আসার কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে বলে মনে করছেন কেউ কেউ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা একটি গণমাধ্যমকে বলেন, দেশের অন্য যে কোনো চাকরির মধ্যে তুলনামূলকভাবে ব্যাংকের বেতন বেশি। ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরিতে নানাভাবে উৎসাহিত করার ব্যবস্থা ছিল। সব ক্ষেত্রে মেধাবীদের প্রাধান্য ছিল। ২০১৮ সাল পর্যন্ত সহকারী পরিচালক হিসেবে যোগদানের পর একাডেমিক রেজাল্টের ভিত্তিতে চারটি অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হতো। ২০১৯ সালের এডি ব্যাচ থেকে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

২০২২ সালের আগ পর্যন্ত তিন বছর পূর্ণ হলে পদ খালি থাকা সাপেক্ষে পরবর্তী ধাপে পদোন্নতির যোগ্য হতেন কর্মকর্তারা। এখন পদ খালি থাকলেও ৫ বছর না হলে পদোন্নতি পান না। আগে যোগদানের পর ৯ মাসের ফাউন্ডেশন প্রশিক্ষণ করানো হতো। এখন এক থেকে তিন মাসে নামিয়ে আনা হয়েছে। আবার এই প্রশিক্ষণে ৮০ শতাংশ নম্বর পেলে অতিরিক্ত একটা ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হতো। সেটিও এখন বন্ধ। আর সরকারি চাকরি পঞ্চম গ্রেডে প্রতিমাসে ৪৫ হাজার টাকা কার মেইনটেন্যান্স ভাতা দেওয়া হলেও বাংলাদেশ ব্যাংকে তা দেওয়া হয় না।


আরও খবর
ফের টানা পতনে শেয়ারবাজার

বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪

খোলাবাজারে ডলার ১২৫ টাকা

বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪